হাজার হাজার বছর ধরে ধর্ম শিক্ষা নিয়ে ব্যস্ত আছে বিভিন্ন মানবগোষ্ঠী। তারা পয়গম্বরদের কথা ও ধর্মীয় নেতাদের ব্যাখ্য নিয়ে গবেষণারত ও নিজেদের বিশ্লেষণ লিখে মোটা মোটা বই বের করছে। প্রথমে ধর্মের অনুসারীরা নিজেরাই নিজেদের ধর্মের বিভিন্ন বিষয় গবেষণা করে সময় কাটিয়েছে। এ ধরণের গবেষণা ও পাঠ সংক্রান্ত বিদ্যাকে আমরা বলি Theology.
পরে তূলনামূলক ধর্মপাঠের বিষয়টি এসেছে যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পার্থক্য ও মিলের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হয়। কিন্তু আজকে
হাজার হাজার বছর ধরে ধর্ম শিক্ষা নিয়ে ব্যস্ত আছে বিভিন্ন মানবগোষ্ঠী। তারা পয়গম্বরদের কথা ও ধর্মীয় নেতাদের ব্যাখ্য নিয়ে গবেষণারত ও নিজেদের বিশ্লেষণ লিখে মোটা মোটা বই বের করছে। প্রথমে ধর্মের অনুসারীরা নিজেরাই নিজেদের ধর্মের বিভিন্ন বিষয় গবেষণা করে সময় কাটিয়েছে। এ ধরণের গবেষণা ও পাঠ সংক্রান্ত বিদ্যাকে আমরা বলি Theology.
পরে তূলনামূলক ধর্মপাঠের বিষয়টি এসেছে যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে পার্থক্য ও মিলের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হয়। কিন্তু আজকে
গ্যালিলিও পূর্ববর্তি বিজ্ঞানীদের দর্শন ছিলো জগতরহস্য শুধুমাত্র পর্যবেক্ষন করেই ব্যাখ্যা করা সম্ভব, আমরা যা কিছু দেখি, যা কিছু অনুভব করি তাই বাস্তব, তাইা সত্য, আমাদের ভ্রান্ত উপলব্ধি কখনও আমাদের বিভ্রান্ত করতে পারে বা সত্যের ভ্রান্ত উপলব্ধি দিতে পারে এটা গ্যালিলিও পূর্ববর্তি বিজ্ঞানীদের কখনও মানে হয় নি, তাই আমরা অনেক কিছুই বিশ্বাস করেছি চোখের দেখায় কখনও আরেকটু যাচাই করে দেখি নি আসলে আমরা যা বিশ্লেষন করছি তা আদৌ সত্য ভাষন কিনা। কথাটা 500 বছর আগে যেমন সত্য ছিলো এখনও ততটাই সত্য, আমরা এখন বিজ্ঞানের প্রয়োগ করছি প্রতিদিন কিন্তু কেন এবং কিভাবে এই প্রায়োগিক বিজ্ঞানে বিজ্ঞানের তত্ত্ব প্রয়োগ হচ্ছে তা বুঝার চেষ্টা করছি না। অনেক খুব সাধারন সাধারন বিষয়
হাগু করছিলাম কমোডে বসে
হঠাৎ দরওয়াজা খুলে যায় সটান
ক্রিস্টিন আই ওয়ালিক (এক অর্থে আমার পায়খানার মালিক)
গটগটিয়ে ঢুকে পড়েন আমার অপ্রশস্ত টয়লেটে
বলেন, হচ্ছে না মুখু, ওভাবে নয়
তোলো তোমার বাম পা-খানা ঘাড়ের ওপর
ডান হাতে বাম কান চেপে ধরো, আর বাম হাতে ডান হাঁটু
তারপর করো, তবে হুঁশিয়ার, একবারেই সব করে ফেলো না
মাসছয়েক এভাবে হাগো
তারপর আবার বাৎলে দোবো আধুনিক হাগনপদ্ধতি।
ভয়ে ভয়ে তা-ই করি
শুধাতে যাবো পরিষ্কৃত হবার মারফতি তরিকা
কিন্তু ওয়ালিক (এক অর্থে আমার পড়শীরও সবকিছুর মালিক)
হানা দ্যান পাশের বাড়ির হাগনকোঠিতে
শুনতে পাই খুব ধমকাচ্ছেন কাকে যেন।
এভাবেই চলছে, বুঝলেন
বান্ধবীকে চুমো খেতে যাই, কোথায় ঠোঁট রাখবো আর কোথায়
ফাঁকি মারা
জীবন আমার ছন্নছাড়া
যাচ্ছে কেটে
গোলকধাঁধায় হেঁটে হেঁটে
একই পথে
চলছি আমি নানান মতে
এই আছি বেশ
কোথায় শুরু কোথায় বা শেষ
কাজটা রেখে
মন শুধু যায় স্বপ্ন দেখে
কল্পনা মোর
সকাল দুপুর রাত্রি বিভোর
আরেকটা দিন
হলেই আবার স্বপ্ন রঙিন
আসা-যাওয়া
একটা নতুন বন্ধু পাওয়া
গল্প বলা
একই সাথে জীবন চলা
মেঘলা দিনে
রঙিন ছাতা দেয় সে কিনে
এমনি ভাবে
হঠাৎ আমার মন মাতাবে
কাজের ফাঁকে
মনের মাঝে লুক
দোষ ধরবেন না, গরীবের সক্রেটিস আল্লামা মজহার জিন্দাই আছেন খোদার ফজলে। সাদা চোখে সবই দ্যাখে কিন্তু দর্শনে রুচি নাই এমন জনগোষ্ঠীর জন্য দার্শনিকতার এফএম মেথড যিনি চালু করেছেন, তাঁর কথাই স্মরণে আসে আমার, এই ছড়াটা পড়লে। তাই অন্যের মাল নিজের মনে করে নিয়ে তাঁরই চরণকমলে উৎসর্গিলাম।
সুকুমার রায় ঃ বুঝিয়ে বলা
--------------------------
ও শ্যামাদাস! আয় ত দেখি ব'স ত দেখি এখেনে,
সেই কথাটা বুঝিয়ে দেব পাঁচ মিনিটে, দেখে নে।
জ্বর হয়েছে? মিথ্যে কথা! ওসব তোদের চালাকি---
এই যে বাবা চেঁচাচ্ছিলে, শুনতে পাইনি? কালা কি?
মামার ব্যামো? বদ্যি ডাকবি? ডাকিস না হয় বিকেলে;
না হয় আমি বাৎলে দেব বাঁচবে মামা কি খেলে।
আজকে তোকে সেই কথাটা বোঝাবই বোঝ
সুফি ইজম ইসলামের একটি শাখা হিসেবেই যাত্রা শুরু করেছিলো। কিন্তু আজ সুফিবাদ এতটাই ভিন্নভাবে বিকাশ করেছে যে এর সাথে মূল ইসলামের মিল খুঁজে পেতে হলে আরেক দফা গবেষণা করতে হবে। তাদের চিন্তা-ভাবনা, আচার-আচরণ থেকে শুরু করে ধর্মপালন পর্যন্ত সবকিছুতেই ইসলামের মূলধারার সাথে তৈরি হয়েছে বিরাট ফারাক। কতটা ফারাক? পড়ুন নীচের দশটি সুফি চিন্তা-দর্শন। আর মিলিয়ে নিন আপনার চেনা-পরিচিত ইসলামের সাথে। তারপর ভাবতে শুরু করুন সুফিবাদ কি ইসলাম?
10 Sufi Thoughts
fr
বিএনপির প্রধান নেতৃত্বে তারেক রহমানের আনুষ্ঠানিক অভিষেকের উদ্যোগ মেনে নিতে পারছেন না দলের বেশকিছু সিনিয়র নেতা। নেতৃত্ব এবং আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন প্রশ্নে বিএনপিতে গৃহবিবাদ ঘনীভূত হচ্ছে। নির্বাচনে আনুষ্ঠানিক মনোনয়ন প্রক্রিয়া শুরু হলে এক ডজনের বেশি সিনিয়র নেতাসহ প্রায় অর্ধশত নেতা-এমপির একটি গ্রুপ একযোগে বিএনপি ত্যাগ করতে পারেন এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে। দলত্যাগের এ ঘটনা আগেও ঘটতে পারে।
একটি সূত্র জানিয়েছে, আগামী নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতায় এলে বিএনপির
আমাদের মতো উদ্ভটতন্ত্রের দেশে আমনাগরিক একটা ফালতু বিষয়। এদের মূল্য কোনোকালেও ছিল না, এখনো নেই, ভবিষ্যতেও থাকবে না। সেই উদ্ভটতন্ত্রের বিদঘুটে রেজিমে আবাল পাবলিকের কাছে সরকারি চিঠির মূল্য যাই হোক আসে যায় না, চিনির কেজি 60 টাকা, এটাই নিয়তি। আর এই নিয়তির কারণে আম পাবলিকের কথা এ সময় মোটেই সুমিষ্ট লাগবে না। সংস্কার প্রসত্দাব নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, সরকারি দল চিঠি দিচ্ছে, বিরোধী দল উত্তর দিচ্ছে। প্রথমত, খেলাটা এগুচ্ছে ভালো। কিন' এরই ফাঁকে থেমে থেমে বিরতি দি
বদরুল ও মহুয়ামঞ্জুরী তো পাল তোলা নৌকার ছবি দিয়েই পোস্ট করেছেন। কিন্তু হাসিমুখের পাঠানো ছবিটি আর বাদ যায় কেন? সেটি এখানে তুলে দেই। আর সাথে কিছু তো লিখতেই হয়। ধন্যবাদ টাইপ করতে করতে তো আঙুল ব্যথা করে ফেলেছি। তা ছাড়া কেমন ফর্মাল ও মেকি শোনাচ্ছে। তো সুমন চৌধুরী কায়দায় কিছু লাইন যোগ করি:
ঘোলাজল নদী নাচে ভরপেট কীর্তিনাশা বাঁকে
ওড়নায় মুখ ঢাকা নৌকার লাজুক লাজুক চাল
অকস্মাৎ শুশুকেরা পলিফোনিক টোনে উঠে ডেকে
নদীর সার্কাস দেখি আমি এক মোবাইল রাখ