
  সিকোয়েন্স 6
 স্থানঃ সজিবের রেস্টুরেন্ট
 সময়ঃ রাত
 ঝকঝকে পোষাকে রাশেদ ঢুকে রেস্টুরেন্টে।
 সজিব কাজ করছিল।
 রাশেদকে দেখে সজিব খুব অবাক হয়। 
সজিবঃ ডালিম কুমার। একটু অন্যরকম লাগছে তোমাকে? বিষয় কি? একটু বেশি বেশি খুশি মনে হচ্ছে।
 (রাশেদ কিছু একটা বলতে যায়। সজিব তাকে থামিয়ে দেয়।)
 সজিবঃ দাড়া। দাড়া আমি বলছি।
 আমি নিশ্চিত, আমি নিশ্চিত ডালিমকুমার, রাজকুমারীর সাথে আজ তোমার দেখা হয়েছে।
 রাশেদঃ তাই নাকি?
 সজিবঃ নাটক, সিনেমা আমি বহু দ
   
  সিকোয়েন্স 6
 স্থানঃ সজিবের রেস্টুরেন্ট
 সময়ঃ রাত
 ঝকঝকে পোষাকে রাশেদ ঢুকে রেস্টুরেন্টে।
 সজিব কাজ করছিল।
 রাশেদকে দেখে সজিব খুব অবাক হয়। 
সজিবঃ ডালিম কুমার। একটু অন্যরকম লাগছে তোমাকে? বিষয় কি? একটু বেশি বেশি খুশি মনে হচ্ছে।
 (রাশেদ কিছু একটা বলতে যায়। সজিব তাকে থামিয়ে দেয়।)
 সজিবঃ দাড়া। দাড়া আমি বলছি।
 আমি নিশ্চিত, আমি নিশ্চিত ডালিমকুমার, রাজকুমারীর সাথে আজ তোমার দেখা হয়েছে।
 রাশেদঃ তাই নাকি?
 সজিবঃ নাটক, সিনেমা আমি বহু দ
   
  সিকোয়েন্স ঃ 4
 স্থানঃ পত্রিকা অফিস
 সময়ঃ দিন
 বাংলাদেশ রক্ষা সমিতির সভা।
 নারী ও শিশু পাচার বিষয়ক আলোচনা।
 পেছনে একটা ব্যানার ঝুলছে। 
সম্পাদক: আপনারা এ পর্যন্ত যা বলছেন তার সাথে আমি একমত। কিন্তু আমি এটাও বলবো শুধু পশ্চিমা দেশগুলোরে দোষ দিলেই হবে না। আমাদের দেশের দারিদ্র আছে, মানুষের লোভ আছে, আরো নানা কারণ আছে এসব নারী পাচারের পেছনে। পশ্চিমা বিশ্ব যা বলে তার পেছনে তাদের উদ্দেশ্য আছে। কিন্তু আপনারা কি বলতে পারবেন, এই যে ফোর্সড ম্যার
   
  সিকোয়েন্স ঃ 4
 স্থানঃ পত্রিকা অফিস
 সময়ঃ দিন
 বাংলাদেশ রক্ষা সমিতির সভা।
 নারী ও শিশু পাচার বিষয়ক আলোচনা।
 পেছনে একটা ব্যানার ঝুলছে। 
সম্পাদক: আপনারা এ পর্যন্ত যা বলছেন তার সাথে আমি একমত। কিন্তু আমি এটাও বলবো শুধু পশ্চিমা দেশগুলোরে দোষ দিলেই হবে না। আমাদের দেশের দারিদ্র আছে, মানুষের লোভ আছে, আরো নানা কারণ আছে এসব নারী পাচারের পেছনে। পশ্চিমা বিশ্ব যা বলে তার পেছনে তাদের উদ্দেশ্য আছে। কিন্তু আপনারা কি বলতে পারবেন, এই যে ফোর্সড ম্যার
   
  এক
 ভোরের না ফোটা আলো আর কুয়াশার মাঝে দেখা যায় গাছ পালার ফাঁক দিয়ে ধীরে সরে যাচ্ছে বিশাল প্রান্তর। পাহাড় থেকে ব্রিটেনের ল্যান্ডস্কেপ। ব্যস্ত মটরওয়ে। শহরমুখী গাড়িগুলোর হেডলাইট এখনও জ্বলছে। শত শত গাড়ির মাঝে ছুটে যাচ্ছে একটা কাভার্ড ভ্যান (মাইক্রোবাস)। 
দূরে পাহাড়ের ফাঁকে সূর্য ওঠে। তার আলো এসে পড়ে মাইক্রোর গায়ে। ব্রিটেনের রাস্তার নানা দৃশ্য দেখা যায়। সুন্দর সাজানো বাড়িগুলি। ধীরে ধীরে দিনের আলো বাড়ছে। মাইক্রো ছুটে চলেছে।রাস্তার পাশের রেস্টুরে
   
  এক
 ভোরের না ফোটা আলো আর কুয়াশার মাঝে দেখা যায় গাছ পালার ফাঁক দিয়ে ধীরে সরে যাচ্ছে বিশাল প্রান্তর। পাহাড় থেকে ব্রিটেনের ল্যান্ডস্কেপ। ব্যস্ত মটরওয়ে। শহরমুখী গাড়িগুলোর হেডলাইট এখনও জ্বলছে। শত শত গাড়ির মাঝে ছুটে যাচ্ছে একটা কাভার্ড ভ্যান (মাইক্রোবাস)। 
দূরে পাহাড়ের ফাঁকে সূর্য ওঠে। তার আলো এসে পড়ে মাইক্রোর গায়ে। ব্রিটেনের রাস্তার নানা দৃশ্য দেখা যায়। সুন্দর সাজানো বাড়িগুলি। ধীরে ধীরে দিনের আলো বাড়ছে। মাইক্রো ছুটে চলেছে।রাস্তার পাশের রেস্টুরে
   
  স্বপ্ন ভেঙে জীবন ছুটে
 তবু স্বপ্নে বাঁচি
 জীবন নিয়ে নিয়তি
 খেলে কানামাছি \
 কষ্টে পুড়ে হতাশ কেউ
 কেউবা ভালো আছি
 পৃথিবীর থিয়েটারে
 সুখে দু:খে বাঁচি \
 ভোঁ ভোঁ কানামাছি/ জানি না কেমন আছি
 ভাল না খারাপ আছি / ভোঁ ভোঁ কানামাছি
 স্বপ্ন নিয়ে দেশ ছাড়ে কেউ
 সুখের আশা খুঁজি
 কারো মেলে সুখের নাগাল
 কারো হারায় পুঁজি \
 কারো ভাঙা ঘরে আবার
 জ্বলে আতশবাজি
 জীবন নিয়ে নিয়তি
 খেলে কানামাছি \
ভোঁ ভোঁ কানামাছি/ জানি না কেমন আছি
   
  স্বপ্ন ভেঙে জীবন ছুটে
 তবু স্বপ্নে বাঁচি
 জীবন নিয়ে নিয়তি
 খেলে কানামাছি \
 কষ্টে পুড়ে হতাশ কেউ
 কেউবা ভালো আছি
 পৃথিবীর থিয়েটারে
 সুখে দু:খে বাঁচি \
 ভোঁ ভোঁ কানামাছি/ জানি না কেমন আছি
 ভাল না খারাপ আছি / ভোঁ ভোঁ কানামাছি
 স্বপ্ন নিয়ে দেশ ছাড়ে কেউ
 সুখের আশা খুঁজি
 কারো মেলে সুখের নাগাল
 কারো হারায় পুঁজি \
 কারো ভাঙা ঘরে আবার
 জ্বলে আতশবাজি
 জীবন নিয়ে নিয়তি
 খেলে কানামাছি \
ভোঁ ভোঁ কানামাছি/ জানি না কেমন আছি
   
নিজের জন্য আপনি কয়েক মিনিট খরচ করবেন। মনকে ঠিক করুন। কিছুক্ষণের জন্য বাইরের সব কথা ভুলে যান। যতটা সম্ভব আরাম করে বসুন। পায়ের উপর থেকে পা নামান। হাত শরীরের দুপাশে ছেড়ে দিন। আপনি যেখানে বসে আছেন তার উপর শরীরের সব ভার ছেড়ে দিন।
যদি মনে হয় আপনার মন অন্যদিকে চলে যাচ্ছে তবে আপনি চোখ বন্ধ করতে পারেন। বড় একটা শ্বাস নিয়ে শুরু করুন। নাক দিয়ে শ্বাস নিয়ে বুক ভর্তি করে বাতাসকে পেটের মধ্যে পাঠিয়ে দিন। শ্বাস ছাড়ার সময় ঠোঁট চেপে ধীরে ধীরে পুরো বাতাস বের ক
   
নিজের জন্য আপনি কয়েক মিনিট খরচ করবেন। মনকে ঠিক করুন। কিছুক্ষণের জন্য বাইরের সব কথা ভুলে যান। যতটা সম্ভব আরাম করে বসুন। পায়ের উপর থেকে পা নামান। হাত শরীরের দুপাশে ছেড়ে দিন। আপনি যেখানে বসে আছেন তার উপর শরীরের সব ভার ছেড়ে দিন।
যদি মনে হয় আপনার মন অন্যদিকে চলে যাচ্ছে তবে আপনি চোখ বন্ধ করতে পারেন। বড় একটা শ্বাস নিয়ে শুরু করুন। নাক দিয়ে শ্বাস নিয়ে বুক ভর্তি করে বাতাসকে পেটের মধ্যে পাঠিয়ে দিন। শ্বাস ছাড়ার সময় ঠোঁট চেপে ধীরে ধীরে পুরো বাতাস বের ক