Archive - জুন 27, 2006 - ব্লগ

বাথরুম সিংগার ও প্রকৃতিবাদ

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৬/২০০৬ - ৬:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


রাস্তার উলঙ্গ পাগলকে দেখলে অনেকের মত আমারও মনে হয় ওকে একটা পোষাক দেয়া দরকার। উদ্দেশ্য নিশ্চয়ই তার শরীরের সম্পদগুলোকে দৃষ্টির আড়াল করা। নিজ অভিজ্ঞতায় জানি কেন জানি পাগলরা শারীরিক দিক দিয়ে একটু বেশি সম্পদশালী হয়। সে সম্পদ লুকিয়ে সম্ভ্রম বজায় রাখতে চাই পোষাক। তবে নগ্নতা লুকানোই পোষাকের একমাত্র কাজ নয় তা রাসত্দার বাকী পথচারীদের দেখলেই বুঝা যায়। তাহলে মহাত্মা গান্ধীর লেঙুটিই শুধু বিক্রি করতো তাবৎ গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি। তাতো নয়। রাজা-রাণীরা পোষাক পড়ে


বাথরুম সিংগার ও প্রকৃতিবাদ

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৬/২০০৬ - ৬:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


রাস্তার উলঙ্গ পাগলকে দেখলে অনেকের মত আমারও মনে হয় ওকে একটা পোষাক দেয়া দরকার। উদ্দেশ্য নিশ্চয়ই তার শরীরের সম্পদগুলোকে দৃষ্টির আড়াল করা। নিজ অভিজ্ঞতায় জানি কেন জানি পাগলরা শারীরিক দিক দিয়ে একটু বেশি সম্পদশালী হয়। সে সম্পদ লুকিয়ে সম্ভ্রম বজায় রাখতে চাই পোষাক। তবে নগ্নতা লুকানোই পোষাকের একমাত্র কাজ নয় তা রাসত্দার বাকী পথচারীদের দেখলেই বুঝা যায়। তাহলে মহাত্মা গান্ধীর লেঙুটিই শুধু বিক্রি করতো তাবৎ গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি। তাতো নয়। রাজা-রাণীরা পোষাক পড়ে


আজ আম্মার মৃতু্য দিবস

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৬/২০০৬ - ১০:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ভেবোনা গো মা তোমার ছেলেরা হারিয়ে গিয়েছে পথে
ওরা আছে মাগো হাজার মনের বিপ্লবী চেতনাতে । ।

ওরা গিয়েছিল রাতের আঁধারে সূর্য্য আনার জন্য
সারা দেশ জুড়ে রক্ত পদ্ম ফোটালো যে অনন্য
দেখেছে সে ফুল হাজার মানুষ বাংলার পথে পথে
ভেবোনা গো মা তোমার ছেলেরা হারিয়ে গিয়েছে পথে। ।

ওরা এঁকে গেছে সবুজমাটিতে সজীব প্রানের স্বপ্ন
দলে দলে ফুটে সে ফুল এ বার বিলায় মধুর গন্ধ
দু:খকরোনা মাগো আমার চেয়ে দেখো রাঁঙ্গা প্রাতে
ভেবোনা গো মা তোমার ছেলেরা হারিয়ে


বাজে গল্প

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৬/২০০৬ - ৪:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আইজুদ্দিন সাহেবের কী দুর্মতি হয়েছিলো, বেশ কয়েক বছর বিপত্নীক জীবন কাটিয়ে শেষে প্রৌঢ়ত্বের ধূসর এলাকা টপকে গিয়ে বিয়ে করলেন বেশ রগরগে এক তরুণীকে। রগরগে বিশেষণটি গল্পকাহিনীর আগে বসালে শুনতে ভালো লাগে (বিশেষণ আর কাহিনী দুটিই), কিন্তু ক্ষেত্রবিশেষে কিশোরী-তরুণী-যুবতীরাও রগরগে হয়ে উঠতে পারে বইকি। যারা আবারও জিজ্ঞেস করবেন, কিভাবে পারে, তাঁদের বলি, শিরোনাম দেখুন।

আইজুদ্দিন প্রথম স্ত্রীর ইন্তেকালের কিছুদিনের মধ্যেই বিয়ে করতে পারতেন। সবাই তাঁকে সেরকম পরামর্শই দিয়েছিলো। আইজুদ্দিন অন্যের কথা কানে নিতে চান না, নিজের বিচার বিবেচনায় চলেন। তাই দীর্ঘদিন একাকী সংবৃত জীবনযাপনের পর ঐ ধূসর এলাকা টপকে এসে তিনি অসংবৃত হবার পণ করলেন, এবং আলোচ্য রগরগে স্ত্রী