একান্তই ব্যাক্তিগত অভিব্যক্তি।
এমনিতে আমি বোধহয় একটু বোকা কিসিমেরই মানুষ। না মানে পরিবারের লোকজন সে রকমই বলে কি না । এই যেমন, বাজারে গেলে দোকানদার নাকি আমাকে ঠকায়, সুযোগ পেলেই রিক্সা অথবা সিএনজি ওয়ালা বেশী ভাড়া নেয়, ইত্যাকার কথাবার্তা। এ সব শুনে শুনে আমারও ওরকমই ধারনা।
এ হেন বোকা মানুষটার মাথায় ইদানিং একটা বুদ্ধি খেলছে। আপনাদের কাছ থেকে এ ব্যাপারে একটা মতামত নিই।
ইদানিং মনে হচ্ছে যেন চারিদিকে আত্মহননের মচ্ছব লেগেছে। বেশ কদিন ধরেই পত্র-পত্রিকায় দেখছি, এখানে সেখানে আত্মহত্যার খবর। একি সুখে থাকতে ভুতের কিল, নাকি ভুতের কিল অসহনীয় হওয়ায় এই পন্থা অবলম্বন !
১ম বিপিএল এর উপস্থাপনা নিয়ে একটা লেখা লিখেছিলাম, এ লজ্জা রাখি কোথায় তারই ধারাবাহিকতায় এই লেখাটি।
সময়টা সম্ভবত ১৯৬৪ সালের শেষাংশ। দক্ষিণ বঙ্গের খুলনা শহর। আমরা তখন ২০-২৫ জন ছাত্র, স্কুলের ছুটির পর আবার কোন কোন দিন টিফিন পিরিয়ডের সময় রাস্তায় মিছিল করতাম। আমাদের নেতা কিন্তু আমাদের স্কুলের ছাত্র ছিলেন না। তিনি আমাদের স্কুলের সিনিয়র ছাত্রদের সাহায্যে কিছু ছাত্র যোগাড় করে মিছিলের নেতৃত্ব দিতেন। আমরা বিভিন্ন মহল্লায় সরু সরু রাস্তায় মিছিল করতাম। মিছিলের পুরোভাগে থেকে নেতা শ্লোগান দিতেন, 'ভোট
ডিসেম্বর হচ্ছে বিজয়ের মাস, আবেগের মাস, বেদনার মাস, অহঙ্কারের মাস, ইতিহাস সৃষ্টির মাস।
হঠাৎই কেন যেন সেদিন সেই চাষীর বলা কথাটি মনে পড়ে গেল।
ঈদের ছুটির কারণে ঢাকা শহর এখন অনেকটাই ফাঁকা। হঠাৎ ই এ ঢাকাকে যেন ঠিক চেনা যাচ্ছেনা। রাস্তায় যানজট নেই। যাত্রীর হুড়োহুড়ি নেই। দু-একটা টাউন সার্ভিস যাওবা চলছে, যাত্রীর চাপ নেই। এ ঢাকা যেন যৌবনের উন্মত্ততা হারিয়ে প্রৌঢ়াবস্থা প্রাপ্ত হয়েছে। যৌবনের উন্মাদনা হারিয়ে যেন অনেকটাই ধীরস্থির, শান্ত, স্নিগ্ধ। এটা ঈদের আগের দিন বিকেলের চিত্র।
কদিন ধরে মনটা বড়ই বিক্ষিপ্ত। তা মনের আর কি দোষ। বয়স হয়েছে, শারীরিক সামর্থ্যও কমে এসেছে। নানা রকম ব্যাধি, শরীর-মন দুটোকেই কাবু করে ফেলতে চাইছে।
ধর্মপ্রচার নয়, বিভিন্ন ধর্মমত সম্পর্কে যৎসামান্য জানার প্রচেষ্টা মাত্র।
আব্রাহামিক ধর্মীয় হিব্রু বাইবেল অনুসারে, সৃষ্টির শুরু থেকে 'নোয়া'র সময়ের মহাপ্রলয়ে 'নোয়া'র আর্ক (বৃহদাকার জাহাজ) ব্যতিত সমস্ত প্রাণীকুল বিনাশ প্রাপ্ত হওয়া পর্যন্ত সময়কে এন্টিডিলিউভিয়ান পিরিয়ড হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।