আদিতে নারী-পুরুষ ছিলনা, ছিল মানুষ। পরবর্তীতে সেই অখণ্ড মানবসত্তা নারী-পুরুষে বিভাজিত হয়।
একটি রূপকের মাধ্যমেই শুরু করি।
স্থান: বেহেশত।
আদিতে নারী-পুরুষ ছিলনা, ছিল মানুষ। পরবর্তীতে সেই অখণ্ড মানবসত্তা নারী-পুরুষে বিভাজিত হয়।
আমাদের বাংলা ভাষাব্যাকরণে স্ত্রীলিঙ্গের মানুষ প্রজাতিকে,
নারী: নৃজাতির বা নরজাতির স্ত্রী, নরের ধর্ম্ম্যা, সীমন্তিনী- কামিনী,
স্ত্রী: যাহাতে গর্ভ সংহত বা কঠিন হয়, সীমন্তিনী, নারী - যোষিৎ, মাদী ,
ললনা" সুকুমারাঙ্গী, বিলাসকারিনী,
রমণী: রময়িতা, রতিকারি)
অনুষঙ্গ: একুশে বইমেলায় প্রকাশিত সচলদের বইয়ের লিস্টি পেতে চাই।
একজন জানতে চাইলেন, কবে, কখন বইমেলায় যাচ্ছি।
শুরুতেই বলি, এটা কোন গবেষণালব্ধ লেখা নয়। অতি সাধারণজনের উপলব্ধজাত ব্লগর ব্লগর যা কিনা পোস্টমর্টেমের জন্য পাঠকদের সামনে পেশ করছি। লেখাটির দূর্বলতাগুলো চিহ্নিত করে আপনার মতামতটিও প্রকাশ করুন, যাতে করে মোটামুটি একটা বিশ্লেষণ দাঁড়ায়। বিষয়টি নিয়ে আমারও জানার কৌতুহল প্রচুর। আশা করছি পাঠকদের সহযোগিতায় এবং সংযোজনে লেখাটি পূর্ণতা লাভ করবে।
সমাগতপ্রায়, মুসলিম সম্প্রদায়ের ঈদ-উল-আযহা এবং চলমান সনাতন ধর্মীয় শাক্ত সম্প্রদায়ের মহোৎসব দুর্গাপূজা। এ বিষয়ে এই অর্বাচীনের দু-একটি কথা। যৎসামান্য স্মৃতিচারণও বটে।
সেদিন গিয়েছিলাম এক আত্মীয়কে দেখতে। তিনি বার্ধক্যজনিত রোগে আক্রান্ত। অনেকদিন ধরেই শয্যাশায়ী। ডাক্তার আগেই জবাব দিয়েছেন। খবর পেয়েছিলাম তাঁর শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক। অন্তিম সময় উপস্থিত।
যানজট এড়াবার জন্য অফিস ছুটির আগেই গিয়েছিলাম।
গিয়েছিলাম কাঁচাবাজারে। গিন্নি বিরাট এক ফর্দ ধরিয়ে দিয়েছিলেন। তা দোকানিদের সাথে দরাদরি, বকাঝকা করে ফর্দমাফিক মালপত্র কেনা হলো বটে তবে ততক্ষণে আমার ব্রহ্মতালু দিয়ে আগুনে তাপ বেরুচ্ছে। যাহোক, হেকেডেকে রিক্সা জোগাড় করে ঝাকামুটে আমায় রিক্সায় তুলে দিলে। বাড়ি ফিরলাম। রিক্সা থেকে নেমে বাজারের থলেগুলো গুছিয়ে নিয়ে এক পা এগুতেই মাথাটা কেমন ঘুর দিয়ে উঠলো। হাতের থলে ফেলে দিয়ে কোন রকমে রিক্সার হুড ধরে সে যাত্রা
আমাদের এতদঞ্চলের অর্থাৎ ভারত উপমহাদেশের সংস্কৃতিতে অতিরঞ্জন একটি প্রচলিত প্রথা বটে। এই যেমন কাউকে আশীর্বাদ করতে বলা, 'হাজার বছর পরমায়ু হোক' বা 'শত পুত্রের জননী হও' ইত্যাদি। যদিও জানি বাস্তবে তা সম্ভব নয়। তবুও তো বলা হয়, না কি?
বঙ্গবন্ধুর একত্তরের ৭ মার্চের সেই ঐতিহাসিক ভাষণের পর থেকেই পূর্ব বাংলার মানুষ মনে মনে প্রস্তুতি নিচ্ছিল কোন একটি যুদ্ধের। যদিও তার প্রকৃতি ও প্রাবল্য সম্পর্কে সাধারন মানুষের কোন প্রকার ধারনা ছিলোনা। তবে তাদের মধ্যে মুক্তির আকাঙ্খা জাগ্রত হয়েছে প্রবলভাবে। ছাত্রনেতাদের এবং বঙ্গবন্ধুর বিভিন্ন বক্তৃতা থেকে বাংলার মানুষ 'মুক্তিযুদ্ধের চেতনা' হৃদয়ে ধারণ করেছে। এর রূপ সম্পর্কেও জেনেছে।