তৃণতুচ্ছ উনকল্প...যুদ্ধপাপী....বিডিআর বিদ্রোহ(?).....

ক্যামেলিয়া আলম এর ছবি
লিখেছেন ক্যামেলিয়া আলম (তারিখ: শনি, ২৮/০২/২০০৯ - ২:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তৃণতুচ্ছ উনকল্প....যুদ্ধপাপী......বিডিআর বিদ্রোহ(?)....তৃণতুচ্ছ উনকল্প....যুদ্ধপাপী......বিডিআর বিদ্রোহ(?)....ও মাইও মাইও গো। মাইয়া লোকরে অত অত্যাচার.......

এবারের বইমেলায় বেরুনো মাহবুব লীলেনের একটি বইয়ের সংলাপ। যে গল্পটির চরিত্রগুলো সবই বাস্তব আর পটভূমিটা কাল্পনিক। মাহবুব লীলেনের কথায়।
পাতা উল্টে লেখার গঠন আর বিষয়ের ভারে এ বইটিই আমি কিনে আর জমিয়ে না রেখে দ্রুত পড়ে ফেললাম। প্রথম দশ পাতা পড়লাম নিশ্চুপ। একের পর এক অসাধারন শব্দ

আর বাক্যে ঘেরা লেখাগুলো। এগার পাতায় এসে থমকালাম। কবে গেল এরা? কয়েক সেকেন্ড...। এরপর বুঝে আবারও পড়ছি। পড়ছি। আর বারে বারেই ভাবছি গল্প কি দিয়ে

শেষ হবে? এর শেষে পাঠক কি পূর্ণাঙ্গ গল্প পাবে? একটা সময় ধৈর্য্যচ্যুতি ঘটলো। কি যে লিখছে! চেনা মানুষগুলোর কথার লুকোচুরি খেলা আমি হয়তো পড়ে মজা পাচ্ছি।

কিন্তু যে পাঠক এদের একজনের অস্তিত্ত্বও জানে না। তার জন্য কোন ঘটনার শেষ কি থাকবে ? নাহলে বীরাঙ্গনা'কে নিয়ে কে কোন বেদনা থেকে কি লিখতে পারল আর না

পারল না তাতে কার কি এসে যায়? বাঙালী মাত্রই শেষ জানতে ভালবাসে। আরও ভালবাসে মিলনাত্মক সমাপ্তি। আর নারী কোন কেন্দ্রীয় চরিত্রে এলে তাকে কল্পলোকের দেবী

তৈরি দেখে পরম তৃপ্তিতে বইয়ের পাতা বন্ধ করে। লীলেনের বই কি সেই কাল্পনিক ব্যাখ্যা টেনে শেষ হবে? না বীরাঙ্গনার দুঃখÑবেদনার সাধারন কিছু চিত্র টেনে শেষ হবে?
একের পর এক পাতা উল্টাচ্ছি আর ভাবছি, এভাবেও গল্প তবে লেখা যায়!
চুয়ান্ন পাতায় এসে নড়েচড়ে বসলাম। কিছু তথ্য Ñ কিছু ঘটনা। এ সময়ের। তবে কি সেই সময় এই সময় মিলে কিছু নারী নির্যাতনের বর্বরতা জানিয়েই গল্প শেষ। নাহ ঠিক

মানায় না লীলেনের প্রাক্তন লেখার সাথে। পুনরায় মন দিয়ে পড়া শুরু। দ্রুত চলে যাচ্ছে একের পর এক শব্দ। ভেতরে ভেতরে কেমন এক অস্থিরতা। কি দিয়ে শেষ?
অবশেষেÑ
‘পাকিস্তানিদের ক্যাম্পে যা কিছু ঘটেছিল নন্দিতা তার সবকিছুকে নিয়েছিল নির্যাতনের নামে। আর স্বাধীন দেশে তার উপর যা ঘটল নন্দিতা সেটাকেই নাম দিলোÑ

ধর্ষণ...এবং নন্দিতার এই আবিষ্কারের চিৎকারটাই শুনতে পেয়েছিলেন আমার মা বাহাত্তর সালে.....’
আমি নির্বাক হয়ে বসে রইলাম। আবিষ্কার করলাম প্রতিটি সত্যের। নারী শরীর থেকে আমার চিন্তা ছিড়ে চলে গেল পচাত্তরে। বঙ্গবন্ধুর মনে কি এই বিলাপের কথা নয় বেদনা

সেইদিন জেগেছিল? সাতাত্তরে কর্ণেল তাহের বা তেরো মুক্তিযোদ্ধা বা ২৭৫৬ (প্রকৃত সংখ্যাটি এই মুহুর্তে মাথায় নেই, কম বেশি হতে পারে) যোদ্ধার মনে? বা পার্বত্য
চট্টগ্রামের কোন সাঁওতাল নারী-পুরুষের মনে? আটাশি’র কোন ধর্মলঘু সম্প্রদায়ের গোত্রে? দুই হাজারের বরিশালের ধর্মলঘুর ঘরে? বা ইয়াসমীন বা তানিয়া বা বাঁধনের

বা........... মনে? বা ঠিক হুবহু সেই কথাই কি বেজেছিল গতকাল বা গতপরশু সেনার কোন স্ত্রীর মনে? বা পিলখানার কোয়ার্টারের কাছে পাওয়া বারো বছরের মৃত সেই
কিশোরীর মনে? কে জানে?
অনেকদিন পর অসম্ভব ভাল একটি বই পড়লাম।

যুদ্ধপাপীদের বিচারের স্তিমিত কিছু আন্দোলন চলছে। যুদ্ধপাপীর শাস্তি? হবে? কি হবে এতে? কয়েকটি বুড়ো তাতে শেষ হবে। এতে পাপ কি কমবে? পুরো যৌবন, প্রশাসন,

বাংলাদেশের পতাকা সম্বলিত গাড়ি উপভোগ করবার পর তাদের ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলিয়ে আমরা কি ভাল থাকব? ক্যামেলিয়া কনফিউজড। তবে কি ক্যামেলিয়া চায় না যুদ্ধপাপীর

কোন শাস্তি? সে কি বৃদ্ধ ইতিমধ্যেই? বৃদ্ধরাই তো মৃত্যু থেকে নিজেকে নিরাপদ অবস্থানে নেয় আর বেঁচে থাকবার রাস্তা খোঁজে। নাহ মন সায় দেয় না। ক্যামেলিয়া-ও শাস্তি

চায় তবে বিলম্বে। তার আগে চায় নব্যযুদ্ধপাপীদের। কারণ যুদ্ধপাপীরা এই আটত্রিশ বছর বসে থাকেনি। জন্ম দিয়েছে কোটি কোটি যুদ্ধপাপী শাবকদের। সেই শাবকদের গুটি

গুটি পা এখনই ছিড়ে না ফেললে ওদের সেই পায়ের লাথি যে কোনদিন সবুজপতাকায় পড়বে না Ñ তা কে বলতে পারে?

টানা ছত্রিশ ঘন্টার গৃহযুদ্ধ দেখল কোটি কোটি চোখ। যে যুদ্ধটি ঘটলো আমার বাসা থেকে মাত্র কয়েকশ’ গজ দূরত্বে। বিডিআর ভার্সেস আর্মির তূলণা ইতিমধ্যে বহুভাবেই
এসেছে সচলে। তাই এর কচকচানিতে আর না যাই। শুধু কিছু অনুমানের কথা।

ডিজি নানা দুর্নীতিতে জড়ানো। প্রকৃতপক্ষে অনেক আর্মি অফিসারও। কিন্তু তারপরও একমাত্র ডিজি ছাড়া অন্যান্য অফিসারদের মৃত্যু মানতে আমার বেশ কষ্টই হয়েছে। আর

সাথে সাথেই একটি কথা মনে এল যে, বিদ্রোহী বা বিপ্লবীরা বরাবরই ইতিহাসের নায়ক হলেও মৃত্যুই তাদের একমাত্র পরিণতি। এর বাইরে তাদের নি®কৃতি ইতিহাসের কোন
পাঠেই নেই। মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশ তৈরি না হলে সেই সময়ের মুক্তিযোদ্ধা জনমানস আর সেনারা হয়ে যেত রাষ্ট্রদ্রোহী। তাই বিডিআর'দের সেই আগাম মৃত্যুভাবনাও

আমার ভয়ংকর কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

দু’দিন ধরেই একটি কথা মনে হচ্ছিল। এ ধরণের এত বড় একটি আন্দোলন কোন ভাবেই অফিসারদের মধ্য থেকে কেউ টের পেল না? এতই ফারাক দুইয়ের অবস্থানের? হুট

করে হিন্দী সিনেমার মতন ‘আমি বিদ্রোহী, আমি বীর’ বলে মাথায় কমলা কাপড় বেঁধে ঝাপিয়ে পড়ল নিরস্ত্র কিছু সেনা অফিসারের উপর। প্রাতিষ্ঠানিক কোন
বিষয়ের ক্ষোভ বা কোন্দলের কারণে আন্দোলন করে হুট করে সেনাবাহিনীর মাত্র এই ক’জন অফিসারের উপর ঝাপিয়ে পড়ে কিধরণের বিদ্রোহ? তবে কি হাত আছে সিআইএ

বা র বা জঙ্গী বা যুদ্ধপাপীদের? কিছুক্ষন আগে চ্যানেল ওয়ানে সাবেক লে.জে মীর শওকত আলী’র কিছু বিশ্লেষন মনোযোগ কাড়ল। তার ব্যক্তিগত অভিমত যা পূর্ব অভিজ্ঞতার

ভিত্তিতে তৈরি। বিডিআরÑএর সেই দিনের ঘটনায় বিডিআরÑএর বাইরের একটি অংশ জড়িত ছিল। যাদেরই একজনকে দিয়ে ঘটনা শুরু। দরবার হলের অনুষ্ঠান শুরুর কিছু

সময়ের মাঝেই সরাসরি ডিজি'কে চার্জ করায় একজনকে মারধোর অথবা হয়তো গুলি করা নিয়েই ঘটনা শুরু। এরমাঝেই অস্ত্র নিয়ে নাটকীয়ভাবে দরজার বাইরে থেকে
চারজনের প্রবেশ আর অশ্রাব্য গালিÑগালাজ দিয়ে অফিসারদের সিঙ্গেল লাইনে দাঁড় করিয়ে বাইরে নেবার পথেই পেছন থেকে একজন ডিজি'কে লক্ষ্য করে গুলি। আর তাকে

বাঁচাতে আসা অফিসারদের একাধারে গুলি। শওকত আলীর ভাষ্য মতে, সাধারনত আর্মি-র রুলস মত যে কোন ধরণের এ্যাটাকে জুনিয়ররা সিনিয়রদের জন্য লড়বে। এটাই ¯

^াভাবিক। কিন্তু হলের ভেতরে প্রায় চারহাজারের কেউই অগ্রসর হল না। উপরšত্তু পরের দিকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে মারার ঘটনাও দেখা গেছে। যা পুরোটাই অস্বাভাবিক।
কেননা প্রাতিষ্ঠানিক রুলস'কে চেঞ্জ করার ক্ষেত্র পরিবর্তন করতে কারও ব্যক্তিক আক্রোশ এই পর্যায়ের হতে পারেনা। এর মাঝে অনেক অফিসারই এসেছিলেন অতিথি হয়ে।

যাদের সরাসরি সংস্পর্শে আসার সূযোগই হয়তো অনেকে পায়নি। আর হুট করেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে আন্দোলন। এত সংগঠিত হবার সুযোগ এরা পেল কখন? আর
বিডিআরÑদের সকলেই বিদ্রোহের সাথে জড়িত ছিল না। তাহলে হুট করে চারহাজার বিডিআর কি করে অফিসারদের দরবার হলে রেখে একযোগে বের হয়? তখনই সম্ভব, যখন

বিডিআর বাহিনীর মাঝে তাদের কোন এজেন্ট থাকে। যারা দ্রুত প্যানিক সৃষ্টি করে অন্যান্যদের সহ বের হয়ে গিয়েছে। এছাড়াও আরও কিছু বিশ্লেষন তার পুরো আলোচনায়

ছিল। সে অন্য সময় অন্য প্রসঙ্গে বলা যাবে। আরেকটি বিষয়, পূর্বের আরও কিছু সেনা অভ্যূত্থানের এনকোয়ারি কমিটিতে মীর শওকত ছিলেন। এবং সেখানে প্রোপার লোকের

কোন স্ট্রেস পাওয়া যায়নি। তার অভিমত, এবারেও পাওয়া যাবেনা। দেখা যাক, ছয় সদস্যবিশিষ্ট সাতদিনের তদন্ত কমিটি কি বলে?

কোন বক্তব্যই উড়িয়ে দেয়া যায় না। হতে পারে, প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি আর অসম ব্যবস্থাই এর জন্য দায়ী। হতে পারে, বিদেশী কোন শক্তি দায়ী। আবার এও হতে পারে,
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে জনআন্দোলনের সময়কে পিছিয়ে নিয়ে বিচারকার্যের পুরো প্রক্রিয়া বন্ধ করার ষড়যন্ত্র। সময়ের কাছে এর উত্তর চাওয়া ছাড়া আপাতত কোন

সমাধান এখন নেই। আর উত্তর পাবার পর বাংলাদেশ'কে কি দাঁড়াতে হবে নতুন কোন ভয়ংকর পরিস্থিতির মুখে? হারিয়ে যাওয়া এগার হাজার বিডিআর এখন কোথায় আছে?

যদি পাওয়া না যায়? বাংলাদেশের নিরাপত্তা এরপর কোথায় এসে দাঁড়াবে?


মন্তব্য

নুরুজ্জামান মানিক এর ছবি

চলুক দুর্দান্ত !

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

জি.এম.তানিম এর ছবি

অনেকগুলো প্রশ্নের জবাব এখনো পাওয়া যায়নি, সবাই এখনো অনেক ব্যপারে অন্ধকারে। এই নৃশংসতার পিছনের কারবারিদের খুঁজে বের করতে হবে। সেই সাথে সময় এসেছে সেনাবাহিনীর আত্মঅনুসন্ধানের। কেবল প্রকৃত অপরাধীরাই যেন শাস্তি পায় এবং জাতি যাতে সংঘাত এর পথ থেকে মুক্তি পায় এইটাই এখন একমাত্র চাওয়া।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

অন্ধকার কেটে যাক তাড়াতাড়ি। সব প্রশ্নের জবাব মিলুক। দেশবাসীকে যে উদ্বেগ-উৎকন্ঠার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে সাম্প্রতিক এই ভয়াবহ ঘটনাবলীর কারণে, নিশ্চিতভাবেই দেশবাসী এর পেছনের প্রকৃত সত্য জানার দাবি রাখে।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

প্রচ্ছদক হইতে গিয়া বইটা এক বসায় টুপ কইরা পইড়া ফেলছিলাম। তখন থেকেই ভাবতেছিলাম এটা নিয়া কিছু একটা লেখবো...
কিন্তু সময়াভাব বড় প্রকট... আর চারপাশের পরিস্থিতি তো আছেই...

আপনি লিখে ফেললেন? জাঝা
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

আপনি আপনার দৃষ্টিভঙ্গী থেকে লেখেন, একটা পাঠ-প্রতিক্রিয়া লেখা হয়ে গেছে জন্য আরেকটা লেখা যাবে না, এরকম তো কোনো নিয়ম নাই! চোখ টিপি

আহমেদুর রশীদ এর ছবি

আপনার কাছে বই নিয়ে সিরিজ চাই।

---------------------------------------------------------

আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা

---------------------------------------------------------

ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.

রণদীপম বসু এর ছবি

চমৎকার পোস্ট ! বিশ্লেষণভঙ্গিও দারুণ ! অভিনন্দন !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

মাহবুব লীলেন এর ছবি

আমার যে এবার একটা বই বেরিয়েছে প্রায়ই আমি ভুলে যাই
এইটা দেখে মনে হলো- তাই তো
আমার তো একটা বই আছে এবার

০২

জীবন্ত এক চরিত্র হিসেবে বইটার লেখার স্টাইল নিয়ে আমার কিছু কমেন্ট দরকার

আমি নিজেও একটা কনফিউশনে আছি

দময়ন্তী এর ছবি

এই বইটা হাতে পাওয়ার জন্য আমিও অধীর আগ্রহে বসে আছি ৷ আমিও লিখব পাঠপ্রতিক্রিয়া ৷ তবে সম্ভবত: সচলে লিখব না ৷
---------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'

-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

নুরুজ্জামান মানিক এর ছবি

@ দময়ন্তী

যেখানেই লেখেন লিন্ক দিয়েন ।
আমরাও আপনার পাঠপ্রতিক্রিয়া পড়তে চাই ।

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।