আডানা

গৌতম এর ছবি
লিখেছেন গৌতম (তারিখ: সোম, ২৩/০২/২০০৯ - ১১:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক.

সন্তর্পণে দরজাটা ফাঁকা করে উঁকি দিলাম- শালা বোধহয় চলে গেছে! আস্তে শব্দ না করে বারান্দা পেরিয়ে উঠানে নামলাম- না, বোধহয় এ কারণে আসে নি। মনের ভেতরে স্বস্তি অনুভব করলাম, পরমুহূর্তে নিজের ওপরই অসম্ভব রাগে ফেটে পড়লাম- হালার আডানা হইসার লাইগ্যা এইরম লুকাইয়া থাকন লাগে!

দুই.

গত ডিসেম্বরে বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজে আমরা দলবেঁধে স্কুলে আসি। বেশ কিছুক্ষণ আড্ডাবাজি করার পর শালা আনিস বলে- ল, আসার খাই।

আমি বললাম- না, আমার কাসে টিয়া নাই।

বস্তুত আনিসরে আমি এই কারণে অপছন্দ করতাম। খালি খাওয়া আর খাওয়া। আর এদিকে আমার কাছে একটা ফুটা পয়সাও থাকে না। যা হোক, সবাই মিলে আচারের দোকানে গিয়ে আচার কিনলাম। আটআনা করে প্যাকেট। সেটাও আমার কাছে নাই। আসার সময় মার কাছে চেয়েছিলাম, লাভ হয় নি। বাবার কাছে চাইলে তো আরো হবে না। তোশকের নিচে, মার গীতার পাতার মধ্যে- সবখানেই খুঁজেছি, কোনো লাভ হয় নি। বাধ্য হয়ে ফতুর পকেটে স্কুলে কুচকাওয়াজ দেখতে আসা।

আনিস বলে- ল, ল, আমার থন আসে। কাউল্যা দিয়া দিস।

আমি বললাম- কাউল্যা না, হরশুদিনের হরের দিন। কারণ পরশুদিনের পরের দিন শুক্রবার, তাতে একটা দিন সময় বেশি পাওয়া যায়।

এর আগে আনিসের কাছ থেকে একবার দুই টাকা নিয়েছিলাম। সেটি ফেরত দেওয়া হয় নি। ব্যাটা ভুলে গেল কিনা কে জানে! ঠিক ওই মুহূর্তে ফজলু বলে উঠল- হেই, তুই না হের থেইক্যা দুই টিয়া নিসিলি, হেইডা দিসস?

আমি চোখের দৃষ্টিতে ফজলুকে ভস্ম করে দিলাম।

তবে আনিস জানালো- হে দিব দুই টিয়া? হের বাপের জীবনে দুই টিয়া দেকসে? হেইল্লাইগ্যাই তো আমি হের খাতাডা হেইদিন লইয়্যা গেসি গা। দুই টিয়া ধার দিয়া তিন টিয়ার খাতা নিসি।

যেদিন খাতাটি হারিয়েছিলো সেদিন খাতা হারানোর দুঃখে আমি দুপুরে খাই নি। আনিস এই কাজ করেছে শুনে আমার চোখে পানি চলে আসলো। অসম্ভব রাগ হলো বাপ-মার ওপর- আনিইস্যার বাপের মতো টিয়া কামাই করতারে না, আবার বড় বড় কতা কয়! মানুষ অ, মানুষ অ। মানুষের গুস্টি কিলাই। মানুষ অইয়া বাল সিরমু?

তিন.

আচার খাওয়ার লোভটা প্রবল ছিলো। ফলে কিরা কেটে সেদিন আনিসের কাছ থেকে আট আনা পয়সা ধার নিয়ে এক প্যাকেট আচার কিনেছিলাম। কিরা কাটলেও সেটি আর শোধ দেওয়া হয় নি। বাবার কাছে চাইতে পারি নি। মার কাছ থেকেও পাই নি। অনেকে হয়তো ভাবছেন, আট আনা পয়সা পেতে আমার এতো কষ্ট? আমি বলি- হ্যাঁ, ঠিক তাই। ওই সময় আট আনা কেন, ঠিকমতো খেতে পাওয়াটাই যে ভাগ্যের ব্যাপার ছিলো। যে কারণে দুবাই যাওয়ার আগে আনিস যেদিন বাড়িতে দেখা করতে এসেছিলো, সেদিন দরজার আড়ালে লুকিয়ে ছিলাম। আমি তখন জানতামও না যে আনিস দুবাই চলে যাচ্ছে। সে এসেছিলো বিদায় নিতে, ওই আট আনা পয়সা চাওয়ার জন্য আসে নি।

চার.

আনিসের সাথে আবার দেখা ষোল বছর পর, সেদিন, গুলশানে। দুবাই থেকে এসেছে, বেড়াতে। হঠাৎ পাওয়া জীবনের মতো আমি তাকে জড়িয়ে ধরলাম। অনেক গল্প হলো, খাওয়া হলো, বেড়ানো হলো। জরুরি কাজে কোথায় যেন যাচ্ছিলো, আমিও কোথায় যেন কাজেই যাচ্ছিলাম- সব বাদ দিয়ে দুই বন্ধু একসাথে কাটালাম সারাটা দিন। এক পর্যায়ে হাসতে হাসতে সেই আট আনার কাহিনী মনে করিয়ে দিলাম। আনিস সহাস্যে বললো- তুই তাইলে আমার থন আডানা ঋণী। হে হে হে অহন তো তুই চাইলেও ঋণ দিতারতে না। আডানা হইসাই তো দ্যাশে নাই।

আমি হাসতে হাসতে বললাম- অতদিনে সুদ অইসে না। সুদ অইতে অইতে তো আডানা বাইড়া বাইড়া অনেক টিয়া হয়্যা গেসে।

আনিস বললো- হালার পো হালা, আমি কি তরে সুদ হিসাব কইরা টিয়া ধার দিসিলাম নি?

পাঁচ.

আমাদের ছোটবেলাকার ওই পার্থক্যটা অবশ্য রয়েই গেছে। দুজনের পোশাকেই তার প্রমাণ দেখা যাচ্ছে। সেটা আরও বুঝা গেলো আনিসের-আমার, আমাদের কথা, আচরণে। বন্ধুত্বে কোনো ছেদ পড়ে নি, কিন্তু ছোটবেলার বন্ধুত্বে যেমন একটা অর্থনৈতিক দূরত্ব সবসময়ই ছিলো, সেটা বোধহয় এখনো আছে। তিন-চার দিন পর চলে যাবে সে, আর দেখা হবে না, তাই জোর করে আনিসকে নিয়ে গেলাম ওয়েস্টকেস, একটা সুন্দর শার্ট কিনে দিলাম। যাওয়ার আগে আনিস আমাকে একটা মোবাইল সেট কিনে দিতে চেয়েছিলো, আমি নিই নি। বদলে বলেছিলাম- তুই আমারে চা খাওয়া, চায়ের লাহান জিনিস এই দুইন্যাত আর নাই। বালা কইরা একটা চা খাওয়াইলেই অইবো।

আনিস প্রত্যুত্তরে বলেছিলো- ল ব্যাডা, চা খাওয়ামুনে। তার আগে কিছু একটা কিন। ওইডা লইয়্যা আর খোডা দিমু না। কিরা কইলাম। পারলে আডানা দিয়া দিস। হে হে হে...

ছয়.

আমাদের মধ্যকার আট আনার পার্থক্যটা কি আসলেই রয়ে গেছে এখনও? হয়তো। মাঝে মাঝে এসব পার্থক্য ভেঙেচুরে দিতে ইচ্ছে করে; মাঝে মাঝে ভাবি- কী হবে! মানুষের ভেদাভেদ সব জায়গায়ই। ছোট্ট এইটুকু পার্থক্য আমাদের না হয় থাকলই। এই পৃথিবীই যেখানে পার্থক্যের পূজারী, সেখানে এই চাওয়াতে কার আর কী আসে যায়!


মন্তব্য

এনকিদু এর ছবি

বাদ দেন ... মাত্র আট আনা ।
কত লোকের কাছ থেকে কত আনা ধার করে তাকে ভুলে গেলাম, আবার কত লোকেরে কত আনা ধার দিয়ে আমি নিজেই তলিয়ে গেলাম বিস্নৃতির অতলে । কে কার কথা মনে রাখে !


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

গৌতম এর ছবি

লেখার মূল বিষয় কিন্তু আট আনা না।

তবে এটা ঠিক, কতো জনের কাছ থেকে ধার এনে ভুলে গেলাম, কতো জনকে ধার দিয়ে ভুলে গেলাম- কে কার কথা মনে রাখে!
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

জীবনানন্দের কবিতা মনে পড়ে গেল... আবার বছর কুঁড়ি পরে তার সাথে দেখা হয় যদি। ষোল বছর কম নয়, তাকে যে হঠাৎ খুঁজে পেয়েছেন, এটাই তো অনেক কিছু। ওইসব ঋণের কথা বাদ দেন। উদযাপনটুকু মনে রাখুন।

গৌতম এর ছবি

সেটা ঠিক। ষোল বছর পর দেখা হওয়াটা কম না। কিন্তু, গল্পটাতে কি ঋণের প্রসঙ্গটি মুখ্য ছিলো?
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

তীরন্দাজ এর ছবি

শুধুমাত্র এক কথাতেই বলবো! চমতকার! আর অবশ্যই পাঁচতারা।
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

গৌতম এর ছবি

অসংখ্য ধন্যবাদ, তীরন্দাজ।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

কল্পনা আক্তার এর ছবি

একেই বলে বন্ধুত্ব!!

............................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা


........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা

গৌতম এর ছবি

কী অর্থে মন্তব্যটি লিখলেন বুঝলাম না। যাই হোক, পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

কীর্তিনাশা এর ছবি

দারুন এক গল্প পড়লাম।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

গৌতম এর ছবি

এইটা দারুণ গল্প!!!

মিয়া, আপনি যে হারে শুরু করেছেন- আমাদের সব কীর্তি তো নাশ হয়ে গেলো। মডুরামদের কাছে আমার আকুল আবেদন, কীর্তিনাশকে বছরে বড়জোর একটা গল্প পোস্ট করার অনুমতি দেওয়া হোক। না হলে আমরা স্রেফ আইডিয়ার কারণে মারা পড়বো।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

মাল্যবান এর ছবি

আমাদের মধ্যকার আট আনার পার্থক্যটা কি আসলেই রয়ে গেছে এখনও? হয়তো। মাঝে মাঝে এসব পার্থক্য ভেঙেচুরে দিতে ইচ্ছে করে; মাঝে মাঝে ভাবি- কী হবে! মানুষের ভেদাভেদ সব জায়গায়ই। ছোট্ট এইটুকু পার্থক্য আমাদের না হয় থাকলই। এই পৃথিবীই যেখানে পার্থক্যের পূজারী, সেখানে এই চাওয়াতে কার আর কী আসে যায়!

পার্থক্য থেকেই যায়,থাকে। কখনো এতো সুক্ষ যে ভাবি কোনো পার্থক্য নেই বুঝি। কিন্তু আছে। আর সর্বস্তরেই। আবার ব্যক্তিমানুষের নিজের সত্ত্বার সাথেও সে কখন আলাদা হয়, হতে থাকে সে বোঝেও না হয়তো।

আপনার গল্পটি একটি বার্তাবাহক। নিছক 'আডানার' পার্থক্য নয়। আরো অনেক কিছু।
ও হ্যা, পরিবেশনাও চমৎকার । ধন্যবাদ।

গৌতম এর ছবি

গল্পটিতে আমি কী বলতে চেয়েছি সেটা আপনি ধরতে পেরেছেন বলে ভালো লাগছে। ধন্যবাদ।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

হিমু এর ছবি
গৌতম এর ছবি

ধন্যবাদ। আচ্ছা, হাঁটুপানির জলদস্যু কোন আলো দিয়ে লিখে?
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

অতিথি লেখক এর ছবি

এই পৃথিবীই যেখানে পার্থক্যের পূজারী, সেখানে এই চাওয়াতে কার আর কী আসে যায়!

অসাধারণ!! হাসি
--------------------------
উদ্ভ্রান্ত পথিক

গৌতম এর ছবি

ধন্যবাদ, উদভ্রান্ত পথিক। লেখালেখিতে আপনি উদভ্রান্ত না থাকলে খুশি হবো।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

এম. এম. আর. জালাল এর ছবি

মানুষের ভেদাভেদ সব জায়গায়ই। ছোট্ট এইটুকু পার্থক্য আমাদের না হয় থাকলই। এই পৃথিবীই যেখানে পার্থক্যের পূজারী, সেখানে এই চাওয়াতে কার আর কী আসে যায়!

ভালো লাগলো

এম. এম. আর. জালাল
"ফিরে দেখুন একাত্তর ঘুরে দাঁড়াক বাংলাদেশ।"


এম. এম. আর. জালাল
"ফিরে দেখুন একাত্তর ঘুরে দাঁড়াক বাংলাদেশ।"

গৌতম এর ছবি

ধন্যবাদ, জালাল ভাই। ভালো থাকবেন।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

দারুন লাগলো।

গৌতম এর ছবি

ধন্যবাদ, অতন্দ্র প্রহরী।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

গল্প নাকি দিনপঞ্জি, জানি না, তবে দুর্দান্ত রে, ভাই!
মনে পড়ে গেল নিজের শৈশব-কৈশোরের কথা।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

গৌতম এর ছবি

জীবন থেকে নেওয়া গল্প। আমাদের শৈশব-কৈশোরগুলো এমনই ছিলো।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

দৃশা এর ছবি

ভালু লাগলো... বেশ ভালু লাগলো।
-------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

দৃশা

গৌতম এর ছবি

ধন্যুবাদ, দৃশুপু।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

ভালৈছে। হাসি

০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

গৌতম এর ছবি

ধন্যবাদ, সাইফুল ভাই।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

mahbub এর ছবি

goutam,valo legache golpo ta.
sotti dukho j des theke atana uthegalo, sudhu manuser mothokar atana pathko galona. but i want to dream someday a writer will tell a story jekhane Anis ar bondhur modhe-kar 'atana' parthoko uthegache.

হিমু এর ছবি

কন্ট্রোল + অল্ট + পি চাপলে ফোনেটিক লেআউটে বাংলা লিখতে পারবেন। অর্থাৎ ami লিখলে "আমি" লেখা যাবে।



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

গৌতম এর ছবি

ধন্যবাদ, মাহবুব ভাই। আপনার মতো এই আশা আমিও করি।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

সবজান্তা এর ছবি
গৌতম এর ছবি

ধন্যবাদ, সবজান্তা।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।