অন লাইন কী চলে যাবে নষ্টদের অধিকারে!

মাসকাওয়াথ আহসান এর ছবি
লিখেছেন মাসকাওয়াথ আহসান (তারিখ: সোম, ১২/০৭/২০১০ - ৫:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২0২১র বাংলাদেশ'লেখার একটি পাঠক প্রতিক্রিয়া অনলাইন মিডিয়ার ভবিষ্যত নিয়ে কিছু প্রশ্ন তুলেছে ।

Syed Hadiuzzaman commented on your note "২০২১র বাংলাদেশ":

"'এইখানে কখনো কোন প্রতিষ্ঠান বা কারাগার তৈরি হবেনা।প্রত্যেক নেটিজেন এক একটি মুক্ত প্রতিষ্ঠান।'
I am sorry I do not subscribe to your optimism. Internet of course has the possibility of becoming one ( as its very ground is created by Hackers (not crackers))...
when I look at the virtual Bangladesh I see the same syndicated hooliganism that prevails in the mainstream media.

এরকম তীব্র প্রত্যাখানে আমি মুগ্ধ।কলতলার সিন্ডিকেট অনলাইনেও উপস্থিত,এটা আমাদের সময়ের পাঠকপ্রতিক্রিয়া দেখলে টের পাওয়া যায়। কিন্তু আপনাকে এই বাস্তবতা মানতে হবে বাংলাদেশে নানা সংস্কৃতির মানুষ এসেছে যেটা বাঙ্গালী সংস্কৃতিতে রঙ দিয়েছে, কিন্তু নদীমানুষের সরলতায় আরবের যুদ্ধবাজ রাগী মানুষ, চীনের যুদ্ধবাজ খুনী মানুষ, বৃটিশ ঘুষ-অহংকার,পাকিস্তানী মোটা বুদ্ধি ও নিষ্ঠূরতা, ভারতীয় কূটকোশল ও বাকপটুতা, কাবুলীওয়ালার ব্যবসায়ী মানস, পর্তগীজ জলদস্যুর ক্ষিপ্রতা, শুধু গালগালের অভিধান নিজেদের।পুরান ঢাকার বা রাজশাহীর দর্গাপাড়ার খিস্তির বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ নিয়ে তবে যদি ব্লগ লিখতে আসেন, আপনি নিরাপদ।তবে কিছু মডারেটেড ব্লগ আছে যেখানে নির্মল আড্ডার পরিবেশ আছে। অনলাইন এই অপশন আপনাকে দিচ্ছে, কেয়ার অফ কলতলাদের আপনি রিমুভ করতে পারেন আপনার ফেসবুক আড্ডা থেকে, তা সে যে বিত্ত বা প্রোফাইল ছবি বা যে শিক্ষার সার্টফিকেট নিয়েই হাজির হোকনা কেনো, আপনি তার একটি মন্তব্যের মধ্যে তার জীন মানচিত্রের এক্সরে রিপোর্ট পাবেন, বুঝতে পারবেন কোন সংস্কৃতির সংগে মিশেছে সে অতীতে, ফলে নদী মানুষের মত আচরণ করছেনা।

You are quite right:
'শিক্ষা আর স্বেচ্ছাশ্রম ছাড়া কোন মহৎ কাজ হয়না। বিদ্যাসাগরেরাও এটা বার বার বলেছেন।'
But you must admit, without professionalism you cannot compete in the global sphere. And if you look at even in the virtual sphere of India you shall see they are trying to translate their newly acquired professionalism on the Net.(Indians are playing globally, their principle blogging medium is English, indian english হাসি.. )

বাংলা অনলাইন বা ব্লগ কনটেন্ট হিন্দী-উর্দুর চেয়ে এগিয়ে। তিনটি দেশের অনলাইন সার্চ করে আপনিও অনুভব করবেন,এই দাবীর পক্ষে প্রমাণ নিয়ে লিখবো আপনি যদি না লেখেন।ঢাকা-দিল্লী-করাচী তিনটি দেশের সাংবাদিকদের সঙ্গে পাঁচ বছর কাজ করেছি এখনও সম্পৃক্ত। আমার পর্যবেক্ষণ, ঢাকার সাংবাদিকতার প্যাশন স্পেনের ফুটবলের মত।ভারতের সাংবাদিকতা চটপটি, পাকিস্তানেরটা ডাল।আমাদের দুর্বলতা কেবল ইংরেজি বলার আড়ষ্ঠতায় আর ইংরেজি ব্যাকরণে।ইংরেজি লেখায় আমাদের ভীতি আর কিছু নয়, ভারত-পাকিস্তানের সাংবাদিকেরা আধঘন্টায় যা বলেন (ব্যতিক্রম নিয়ে তর্ক না করি), ঢাকার ভালো সাংবাদিকেরা অন্তত দশ মিনিটে বোঝাতে পারেন। ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ।আপনি লিখুন বাংলা বা ইংরেজীতে বন্ধুদের ব্লগার বানান, দেখবেন বাংলাদেশের অনেকেই ভালো বাংলা এবং ইংরেজী লিখতে পারেন।

What I am trying to say virtual Reality do not substitute the Reality itself!
Only it creates a new Power group who is already equipped with a definite skill sets....

বাংলাদেশের তীব্র মেরুকরণের হালুয়া রুটি ভাগের কেয়ার অফ কলতলারা অনলাইনে আসবেই, কারণ ওটা লিখে ও একটা চাকরির তদবির করবে দলীয় মনিবচরণে, চাকরস্য চাকর লেখকদের নয়াক্ষমতাগ্রুপ বল্লেন,ওদের তেল দেয়া আর খিস্তি করা ছাড়া আর কোন স্কিল নেই, তাই এরা অনলাইনে একটি তদীয় কলতলা তৈরি করবে।নদীমানুষদের প্রিয় নদীতে ডাবের খোসা বা পলিথিন ব্যাগের মতো উড়বে, মননের স্রোত তাদের বংগোপসাগরে আন্তর্জাতিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার আওতায় পৌছে দেবে।

And more dangerously this new power group do not bear responsibilities for their action, like the traditional media, as the Net is anonymous.

অনলাইনে ভুমির কোন আইন প্রযোজ্য হবেনা। এটি বিটলস,ম্যারাডোনা, পিঙ্ক ফ্লয়েডের উই ডোন্ট নিড নো এডুকেশন ধরনের মাধ্যম, এটি তারুণ্যের প্রতিষ্ঠান বিরোধী মিডিয়া বিপ্লব।সরকারী ও কর্পোরেট মিডিয়ার ম্যাকেয়াভেলীর নিয়ন্ত্রণের বাইরে সক্রেটিসের সত্য অনুসন্ধানের বিকল্প মাধ্যম, আমজনতার মুক্তাঙ্গন যেখানে কেউ ১৪৪ ধারা দিয়ে মৃদু লাঠি চার্জও করতে সাহস পায়না কলতলার ক্যাডার মতান্তরে কিছু পুলিশ-RAB। ভুমি বাস্তবতা কালোটাকা-অস্ত্র-ক্ষমতা-রাজনৈতিক ফ্রড ও ফ্রয়েড চালায়, ম্যাকিয়াভেলীর কালো দর্শনের ধর্মগ্রন্থে চুমু দিয়ে দিয়ে। আর অনলাইন চলে একজন লেখক, একজন পাঠকের সততা ও সত্যের খোঁজে। দেখা যাক ভার্চুয়াল বাংলাদেশের নদীমানুষদের চিন্তার নদীতে কতটা দুষণ করতে পারে দখলদার শঙ্কর কেয়ার অফ কলতলারা।

If we are not aware that change comes from within, no gadget can change anything.... then Net would have the same fate like other forms of media....

এই ঘটনাটা ঘটে গেছে, আমি তিনসপ্তাহ বাংলাদেশে, রিক্সায়-সিএনজিতে-বাসে-ট্রেনে-বাজারে-বস্তিতে-চাখানায় তিরিশের নীচের তরুণ-তরুণি যারা মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত থাকে তাদের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা বলে টের পেলাম, এরা পশ্চিমা ট্রাম-বাস-বাজার-পাবের তরুণদের মতই স্মার্ট,রুচিশীল এবং নো ননসেন্স- নো ভিলেজ পলিটিক্স-অনলি বাংলাদেশ এক্সপ্রেসের যাত্রী।

আমরা নব্য এলিট শঙ্কর দেখে যে বাংলাদেশ নিয়ে হতাশ হচ্ছি, সেটা মিডিয়া বাস্তবতা, গ্রামে গিয়ে দেখুন, তরুণরা কতটা এগিয়ে গেছে দেশ এবং ক্যারিয়ার ভাবনায়, মোবাইল-অনলাইন এই গরীবের মিডিয়া তাদের দলীয় মিছিলে বিভ্রান্ত না হয়ে বরং আমি বাংলার গান গাই রিংটন সেট করেছে, কাজেই কেউ এখানে দলীয় ভোটের গান গাইতে থাকলেও ওদের হেডফোন ভেদ করে ঐ টেন্ডারসন্ত্রাসের প্রলোভনের দূষণ ঘটাতে পারবে না। মুক্তিযুদ্ধ-বঙ্গবন্ধু-যুদ্ধাপরাধী ও দুর্নীতিবাজদের বিচার আর ভালোবাসার বাংলাদেশ,রাজনীতির আলোচনা ঐটুকু, তারপর কম্পিউটার,মোবাইল, পড়াশুনা, প্রেম,অতএব কাজে ঢোকার তাড়া,সময় আছে কলতলার ক্যাচাল শোনার। আশার কথা ঈশ্বরদীর কয়েকজন সাবেক রাজনৈতিক ক্যাডার সিএনজি চালাচ্ছেন, এবার তারা সততার অন্নে লালন করতে চান তাদের সন্তানদের ।তারা নিউইয়র্কে ট্যাক্সি চালাতে যাবেন, যাত্রীর ফেলে যাওয়া একলাখ ডলার বা ডায়মন্ডের পোটলা ফেরত দিয়ে বলবে্ন আমি বাংলাদেশের নদী মানুষ।


মন্তব্য

হাসিব এর ছবি

প্রথম পয়েন্টঃ

I am sorry I do not subscribe to your optimism. Internet of course has the possibility of becoming one ( as its very ground is created by Hackers (not crackers))... when I look at the virtual Bangladesh I see the same syndicated hooliganism that prevails in the mainstream media.

ইন্টারনেটের মাধ্যমে একা বা সংঘবদ্ধ (সিন্ডিকেটেড হুলিগানিজম বললে এই সংঘবদ্ধতার অর্থ বদলায় না । ) দুই ভাবেই নিজের বক্তব্য আরেকজনের কাছে পৌছনো যেতে পারে । সেটা হওয়া সম্ভব । সৈয়দ হাদিউজ্জামানের মন্তব্যে দেখলাম এই পুরো ব্যাপারটাকেই বাস্তব মিডিয়ার সিন্ডিকেটেড এ্যাক্টিভিটিজের মধ্যে ফেলেছেন । তবে এই দুই মিডিয়া মাধ্যমের অন্য গুরুত্বপূর্ন পার্থক্যগুলো উনার চোখে পড়েনি মালুম হয় । ভার্চুয়াল দুনিয়ায় স্বাধীনতা বেশি, এখানে ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত । এখানে কেউ একজায়গায় খবরদারি করলে অন্য জায়গা তৈরী হতে অনেক কম সময় নেয় । এবং সেই অন্য জায়গাটা ছোট হলেও বড় হেজেমোনিক অস্তিত্বগুলোর সাথে পাল্লা দিতে পারে ।
আরোও একটা বিষয় হলো সিন্ডিকেশনকে এতো নেগেটিভ ভাবে দেখা কেন? সংঘবদ্ধ না হলে কোন এ্যাক্টিভিজম দাড়ায় না । একা একা যুদ্ধ শুনতেই রোমান্টিক । কার্যত কতটুকু ফল দেয় সেটার প্রশ্নটা আমি করতে চাই ।

দ্বিতীয় পয়েন্টঃ

But you must admit, without professionalism you cannot compete in the global sphere. And if you look at even in the virtual sphere of India you shall see they are trying to translate their newly acquired professionalism on the Net.(Indians are playing globally, their principle blogging medium is English, indian english .. )

এখানে সৈয়দ হাদিউজ্জামান প্রফেশনালিজমের কথা তুলেছেন । এক হলো উনি প্রফেশনালিজম বলতে কি বুঝিয়েছেন সেটা পরিস্কার না । এইটা ছাড়া গ্লোবাল স্কেলে নাকি দৌড়ানো যাবে না সেইটাও বললেন । ইন্ডিয়ানরা নাকি ইংরেজিতে প্রচুর প্রফেশনাল হাদুম পাদুম করে সেইটা জানলাম । তো আমার কথা হলো আমার এই প্রফেশনালিজম দরকার কেন ? নিজের ভাষায় নিজ জনগোষ্ঠির জন্য লিখছি । এতে সমস্যা কী? এই মুহুর্তে ওয়েবে বাংলাদেশ থেকে যেই কন্টেন্ট তোলা হয় সেইসবের সিংহভাগই বাংলায় । এই জিনিসটা ইংরেজিতে লিখতে হলে কয়টা লোকের কাছে এই লেখালেখির চর্চাটা পৌছনো যেত ? আমরা কি তাহলে ইংরেজি জানেওয়ালাদের জন্যই লিখবো সুপারিশ করছেন সৈয়দ হাদিউজ্জামান ?

তৃতীয় পয়েন্টঃ

What I am trying to say virtual Reality do not substitute the Reality itself! Only it creates a new Power group who is already equipped with a definite skill sets....

ভার্চুয়াল গ্রুপ বাস্তব গ্রুপরে সাবস্টিটিউট করতে পারে না সত্য । কিন্তু ভার্চুয়াল লেখালেখি চিন্তাভাবনা সার্কুলেট করতে পারে । কম্পিউটারভিত্তিক যে বেরাজনৈতিক প্রজন্ম তৈরী হচ্ছে দেশে সেই প্রজন্মের কাছে কোন ধারণা পৌছতে হলে এই ভার্চুয়াল মাধ্যমের বিকল্প নেই । শাহবাগের মোড়ে মানববন্ধন, বা টিএসসিতে লিফলেট বিলি করে ধারণা প্রচারের দিন শেষ । এখন সময় নতুন মাধ্যমের ।

চতূর্থ পয়েন্টঃ

And more dangerously this new power group do not bear responsibilities for their action, like the traditional media, as the Net is anonymous.

অনলাইন কমিউনিটির এটা একটা উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক দিক । কেউ হয়তো সরকারি চাকুরি করে, বাস্তব দুনিয়াতে কিছু বলতে পারি না । কিন্তু এখানে সে পদ্মলোচন নিকে নিয়ে নিজের মতটা বলতে পারে । এই সুবিধা না থাকলে শেষ পর্যন্ত ঐ কথাগুলো বলা হতো না । বাস্তব দুনিয়ার মিডিয়াতে যে পরোক্ষ নিয়ন্ত্রন চলে সেসব থেকে অন্তত অনলাইন মুক্ত ।

পঞ্চম পয়েন্টঃ

If we are not aware that change comes from within, no gadget can change anything.... then Net would have the same fate like other forms of media....

এই পয়েন্ট নিয়ে বলার কিছু নাই । মিডিয়া সম্প্রসারের কিছু উপকারিতা আছে । ষাটের দশকে আমরা উত্তরের মঙ্গা জানতাম না । কিছুদিন আগে পর্যন্ত জানতাম না সাওতালরা আমাদের দেশে কিছু যায়গায় দুই নাম্বার (!) নাগরিক । সমস্যা সমাধানের আগে সেগুলো চিহ্নিত করতে হয় । এই সমস্যাগুলো মিডিয়া নামক গেজেটই চিহ্নিত করছে । বাস্তবে যেই নিয়ন্ত্রনের ঘেরাটোপে এগুলো প্রচার হতে পারে না সেগুলো অনলাইনই প্রচার করবে একদিন । সেটা শুরু হয়েছে ইতিমধ্যে ।

মাসকাওয়াথ আহসান এর ছবি

ধন্যবাদ হাসিব।

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।

আজাদ [অতিথি] এর ছবি

আপনার লেখা আশা জাগানিয়া।
আশার কথা শুনে আমরা প্রীত হই, আশার ছলনে ভূলে মার্কা দেখে ভোট দিয়ে এসে পরে শুনি এলাকার প্রধান বাটপারটি পাশ করেছে, হতাশ হই।
অনলাইনের শক্তি ও সম্ভাবনা বিষয়ে আমি আপনার সাথে অনেকটাই একমত। তবে আমাদের দেশে অনলাইনের ব্যবহার যেন পরের ধনে পোদ্দারী। কর্পোরেট স্বার্থ, রাষ্ট্রের স্বার্থের চাইতে কতটা ভালো বা খারাপ হবে সে বিতর্কে না যাই। তবে এটুকু বলা যায়, আমরা কর্পোরেট দড়ি কোমরে বেঁধে মুক্ত ওড়ার স্বপ্ন দেখছি।
শেষ অনুচ্ছেদটা আমাদের দেশের পলিটিশিয়ানদের আশার বাণীর মত মনে হয়। আমি বাংলার গান গাই রিংটন যেমন আছে, পরদেসি-পরদেসিও আছে। রিংটন যাইহোক, পয়সা কিন্তু কাবুলীওয়ালার পকেটে। আর ক্যারিয়ার ভাবনা খারাপ নয় কিন্তু তার ধরণ, দিনতিনেক আগে রংপুরের ভিন্নজগতের ঘটনাই মূলধারার চিত্র।
আর জনগনকে এলাটিং-বেলাটিং করে যতই রাজনীতিবিমুখ করতে চাওয়া হোক, জনগণ চিরকালই সবচাইতে বেশী শেখে বা শিখতে বাধ্য তার দেশ ও সমাজের বিদ্যমান রাজনীতি ও রাজনৈতিক নেতাদের কাছ থেকে। তাই কানে হেডফোন লাগিয়ে হুজুগের সাকিরা শুনুক আর চেতনার বাবু শুনুক কিন্তু ভোটের গান আর টেন্ডারসন্ত্রাসের প্রলোভন তার নিজ সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য যতটা শিক্ষনীয় যতটা গুরুত্তপূর্ণ আর কোন কিছুই তার সমান নয়।

মাসকাওয়াথ আহসান এর ছবি

আমি একজন ব্লগার হিসেবে ব্লগিংকে সেরা রিপোর্টিং বা অভিমত বা মতামতএর আড্ডা বারান্দা মনে করি। সরকারী-কর্পোরেট মিডিয়ায় নিউজ ফাইল করার চেয়ে ব্লগে পোস্ট করতে বেশী আনন্দ পাই।

এখানে কাউকে আশার ছলনে ভোলানোর কোন প্রয়োজন নেই, কারণ ছলনা এবং আশা বিপরীত দুই জিনিস,ফিল্মের ভ্যাম্পের মতো, কাজেই এই পর্যবেক্ষণ জেনেরিক।

পুরাতন মিডিয়ার দু;সংবাদ বিক্রির মহোতসবে একটি ক্ষীণ সুসংবাদের সারি অংশ নেয় আপনার আপত্তি থাকার কথা নয়।

কাউকে রাজনীতি বিমুখ করা হচ্ছে না, প্যাচাল পেড়ে ক্যালরি ক্ষয় না করে ঐ সঞ্চিত ক্যালরী কিছু জিডিপিতে দেয়া যায় কীনা, কোন দেশে এতো পলিটিক্যাল প্যাচাল নেই, আমজনতা রাজনীতির কথা বলে নিজের ক্যালরী ক্ষয় করবে কেন, পারফরমেন্স দেখে ভোট দিয়ে আসবে। বার বার রাজপথে এসে রক্ত-ক্যালরি দেবে রাজপথে আর তাপানুকূল টকশোতে রাজনীতির পুরোহিত-মোল্লারা। তার চেয়ে এবার একটু গানই শোনা যাক মোবাইলে, আফ্রিকার গান হলেও তো গান, সাত্তার মিয়ার চামড়া তুলে নেবো আমরা এরকম কোন শ্লোগান শোনার চেয়ে, বাংলাদেশের প্রান্তিক চাস্টলগুলো এরিস্টোটলের পাঠশালার মতো, দুশ্চিন্তা করবেন না।
মোবাইল কোম্পানী পারলে দেশের বিনিয়োগে বানান। না পারলে বোকামীর শাস্তিতো জাতিগত ভাবে আমরা পাবোই, তবু আমরা যোগাযোগের আন্তর্জালে থাকতে চাই।

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।

রণদীপম বসু এর ছবি

সবগুলো প্রিন্ট মিডিয়া কেন এখন অনিবার্যভাবে অনলাইন ভার্সন তৈরি করে ? কিংবা প্রতিটা সংগঠন বা প্রতিষ্ঠান কেন তাদের ওয়েবসাইট তৈরি করে অনলাইনে ? এসব প্রশ্নের মধ্যেই সবগুলো কারণ লুকিয়ে আছে।

তাই অনলাইনের শক্তি-সামর্থ নিয়ে কথা আর না বলি। বরং অনলাইনেই প্রচার করা অনলাইন কটাক্ষকারীদের বক্তব্যগুলোকে কৌতুকভরে উপভোগ করি আমরা। এই দুর্ভাগা দেশে আনন্দের খোরাক এমনিতেই বড় কম। ওরা যদি আনন্দ না দেয় তাহলে আমরা যাবো কই !

আর পণ্ডিতজনেরা তো আংরেজিতেই কথা বলবেন ! আমরা মুখ্যু-সুখ্যু মানুষরা বাংলা না হলে যে চলতে পারি না। আমরা না হয় বাংলা নিয়েই থাকি। কী আর করা ! 'বাবা রে, তুই আমার পরাণের পরাণ', অশিক্ষিত মায়ের এরকম কথাগুলো বাংলাতেই থাক। কী দরকার তা অনুবাদ করে !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

মাসকাওয়াথ আহসান এর ছবি

রণদা বাংলা এখন গোলকের চতুর্থ শীর্ষ ভাষা, বাংলাভাষীর এই সংখ্যাগত শক্তি অনেক বড়, কাজেই ইংরেজী ছাড়াই চলবে।
কিন্তু আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক যোগাযোগে ইংরেজী কলোনিয়াল ডিসকোর্স, নদী বৈঠক, বিডি আর বিএসএফ বৈঠক, সব পররাষ্ট্র বৈঠক ইংরেজিতে, তার রিপোর্টিং ইংরেজিতে,শাহীদুল জহিরের লেখা বা সেলিম আল দীনের লেখা ইংরেজি করলে আমাদের পাওলো কোয়েলহো বা ক্রিস্টোফার মার্লোর কথা গোলক জানবে।তাই বাংলার বাংলো ঘরের পাশে একটা ঊইন্টার হাট থাকলে ক্ষতি কী!

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।

Hadi এর ছবি

I think you should have posted the discussion thread full!!
What you have done do not follow 'Nettiquette'!

মাসকাওয়াথ আহসান এর ছবি

নানা মিডিয়ায় এটিকেটের গজদন্তের মিনার দেখে অনলাইন মাধ্যমে এটিকেট শব্দটাকে বাদ দিয়ে, বন্ধুতার ঔদার্যে শিষ্টাচারের চর্চা করছি, এখানে আর নেটিকেট ধরনের জারগন বা হেজিমনিকে প্রত্যাশা করছে না কেউ। ফেসবুকে আপনার সঙ্গে কথা হয়েছে, এইখানে আপনি আমি গৌণ, আলোচনা হচ্ছে অনলাইনের ভবিষ্যত নিয়ে। আপনার প্রশ্ন গুলো জরুরী, আপনাকে ধন্যবাদ, আপনি প্রশ্নগুলো তোলায় এই আগামীমনস্ক আলোচনা সম্ভব হল।

আমার ব্যক্তি অভিজ্ঞতা বর্ণনা এসেছে আমার যুক্তিগুলোকে স্থাপন করার ম্যাংগানিজ ডাই অক্সা ইড হিসেবে, আসল বিতর্ক হলো আপনি বনাম হাসিব, এই দুইজন অনলাইন পাঠক আপনাদের যে মন্তব্য করলেন তা আমার মূল লেখার চেয়ে বেশী শক্তিশালী,আমি অফ লাইনের সাংবাদিক, আপনারা অনলাইন পাঠক হিসেবে আমাকে হারিয়ে দিলেন, আর কী দিয়ে প্রমাণ করতে হবে নতুন মিডিয়ার সমাজ- সাংবাদিকতার শক্তি।

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।

Hadi এর ছবি

1."বাংলা অনলাইন বা ব্লগ কনটেন্ট হিন্দী-উর্দুর চেয়ে এগিয়ে। তিনটি দেশের অনলাইন সার্চ করে আপনিও অনুভব করবেন,এই দাবীর পক্ষে প্রমাণ নিয়ে লিখবো আপনি যদি না লেখেন।ঢাকা-দিল্লী-করাচী তিনটি দেশের সাংবাদিকদের সঙ্গে পাঁচ বছর কাজ করেছি এখনও সম্পৃক্ত। আমার পর্যবেক্ষণ, ঢাকার সাংবাদিকতার প্যাশন স্পেনের ফুটবলের মত।ভারতের সাংবাদিকতা চটপটি, পাকিস্তানেরটা ডাল।আমাদের দুর্বলতা কেবল ইংরেজি বলার আড়ষ্ঠতায় আর ইংরেজি ব্যাকরণে।ইংরেজি লেখায় আমাদের ভীতি আর কিছু নয়, ভারত-পাকিস্তানের সাংবাদিকেরা আধঘন্টায় যা বলেন (ব্যতিক্রম নিয়ে তর্ক না করি), ঢাকার ভালো সাংবাদিকেরা অন্তত দশ মিনিটে বোঝাতে পারেন। ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ।আপনি লিখুন বাংলা বা ইংরেজীতে বন্ধুদের ব্লগার বানান, দেখবেন বাংলাদেশের অনেকেই ভালো বাংলা এবং ইংরেজী লিখতে পারেন।"

In my comments I have never said Bangla blog content is less advanced than 'Hindi' or 'Urdu' blog content, so what shall I prove or disapprove??
I said :

"But you must admit, without professionalism you cannot compete in the global sphere. And if you look at even in the virtual sphere of India you shall see they are trying to translate their newly acquired professionalism on the Net.(Indians are playing globally, their principle blogging medium is English, indian english .. )"

And please kindly notice I was not talking about Professional Journalists or their relative calibers! we are talking about bloggers, and most of the bloggers Do Not fall in this category (professional journalists).

I am talking about the present blogging scenario, where the best of Indian blogs are written for global audience and our blogs are mainly targeted for local (Bangla speaking) audience. And whether we can write good English or not would not change the 'Present' scenario... that is why I tried to point out that there is no scope for complacency!!

2."অনলাইনে ভুমির কোন আইন প্রযোজ্য হবেনা। এটি বিটলস,ম্যারাডোনা, পিঙ্ক ফ্লয়েডের উই ডোন্ট নিড নো এডুকেশন ধরনের মাধ্যম, এটি তারুণ্যের প্রতিষ্ঠান বিরোধী মিডিয়া বিপ্লব।সরকারী ও কর্পোরেট মিডিয়ার ম্যাকেয়াভেলীর নিয়ন্ত্রণের বাইরে সক্রেটিসের সত্য অনুসন্ধানের বিকল্প মাধ্যম, আমজনতার মুক্তাঙ্গন যেখানে কেউ ১৪৪ ধারা দিয়ে মৃদু লাঠি চার্জও করতে সাহস পায়না কলতলার ক্যাডার মতান্তরে কিছু পুলিশ-RAB। ভুমি বাস্তবতা কালোটাকা-অস্ত্র-ক্ষমতা-রাজনৈতিক ফ্রড ও ফ্রয়েড চালায়, ম্যাকিয়াভেলীর কালো দর্শনের ধর্মগ্রন্থে চুমু দিয়ে দিয়ে। আর অনলাইন চলে একজন লেখক, একজন পাঠকের সততা ও সত্যের খোঁজে। দেখা যাক ভার্চুয়াল বাংলাদেশের নদীমানুষদের চিন্তার উঠোনটাতে কতটা দুষণ করতে পারে দখলদার শঙ্কর কেয়ার অফ কলতলারা।"

Have I ever said online needs legislation? (Please be sure I am not from BTRC হাসি... )

I said

"And more dangerously this new power group do not bear responsibilities for their action, like the traditional media, as the Net is anonymous."

I talked about personal responsibilities! as the Net is anonymous we are responsible solely for our action on the Net.

We have to understand how to differentiate between 'news' and 'rumour', havent we seen the the consequence of this irresponsible act during BDR massacre?

And at this very exact point we need professionalism, the professionalism of the journalists what you can actually teach to the eager learners (from your experience) . Diffuse your knowledge otherwise when virtual Bangladesh would replace the traditional media, the chaos would be far more than you can imagine!!!

You can for example talk about
How traditional media achieve credibility of a news, you can talk about the social responsibility of a journalist, what he can do what he cannot... ( This is totally missing from the blogsphere and most of the bloggers are playing the role of the journalists...)

মাসকাওয়াথ আহসান এর ছবি

মি। জামান, এই মুহূর্তে যারা বাংলা ব্লগিং করছে এরা বিভিন্ন ফিল্ডের পেশাদার মানুষ,অনলাইন বিপ্লবে এরা অভ্র সফটওয়ার বানিয়ে, নানা রকম টুলস বানিয়ে, নিরীক্ষা করে তারপর মিডিয়া যুদ্ধে নেমেছেন, এরা মেধাবী কাগজে কলমে এমনকি প্রয়োগে ও মননে। আমি পুবে-পশ্চিমে-মধ্যপ্রাচ্য কোথাও অনলাইন মাধ্যমে গোলকের চতুর্থ শীর্ষ ভাষা বাংলা ব্লগারদের মত শৌর্য অন্য কোন ভাষায় দেখছিনা।আমি পেশাদারী গবেষণা করছি অনলাইন মিডিয়া নিয়ে,ব্যক্তিগত পর্যায়ে সরকারী-কর্পোরেট-পশ্চিমা নিউজরুমে কাজ করেছি, সাংবাদিকদের প্রতিবেদনে এইওরকম আগুন দেখিনি।বাংলাদেশের মেধাবী ছেলেদের আমরা বিজ্ঞান পড়তে পাঠিয়ে একটা জাতিগত লাভ হয়েছে, ওরা যখন ব্লগিং করছে তখন তা সাংবাদিকতা সাহিত্যের লঘুতা কাটিয়ে অনেক আটোসাটো করছে তথ্য আর বিশ্লেষণ, আর ভাবসম্প্রসারণ নয়, সারাংশ করছে অনলাইন মিডিয়া মুক্তিযোদ্ধারা।

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখনি,নইলে কোন দিন নয়।

Hadi এর ছবি

@Haseeb Mahmud
But you must admit, without professionalism you cannot compete in the global sphere. And if you look at even in the virtual sphere of India you shall see they are trying to translate their newly acquired professionalism on the Net.(Indians are playing globally, their principle blogging medium is English, indian english .. )

এখানে সৈয়দ হাদিউজ্জামান প্রফেশনালিজমের কথা তুলেছেন । এক হলো উনি প্রফেশনালিজম বলতে কি বুঝিয়েছেন সেটা পরিস্কার না । এইটা ছাড়া গ্লোবাল স্কেলে নাকি দৌড়ানো যাবে না সেইটাও বললেন । ইন্ডিয়ানরা নাকি ইংরেজিতে প্রচুর প্রফেশনাল হাদুম পাদুম করে সেইটা জানলাম । তো আমার কথা হলো আমার এই প্রফেশনালিজম দরকার কেন ? নিজের ভাষায় নিজ জনগোষ্ঠির জন্য লিখছি । এতে সমস্যা কী? এই মুহুর্তে ওয়েবে বাংলাদেশ থেকে যেই কন্টেন্ট তোলা হয় সেইসবের সিংহভাগই বাংলায় । এই জিনিসটা ইংরেজিতে লিখতে হলে কয়টা লোকের কাছে এই লেখালেখির চর্চাটা পৌছনো যেত ? আমরা কি তাহলে ইংরেজি জানেওয়ালাদের জন্যই লিখবো সুপারিশ করছেন সৈয়দ হাদিউজ্জামান?
I never equated professionalism with knowledge of English or writing in Bangla..

what you did is a nice example of creating your own 'meaning' out of your position and then doing a rebuttal..

You can do it as long as you wish to হাসি

I am sorry I do not subscribe to your optimism. Internet of course has the possibility of becoming one ( as its very ground is created by Hackers (not crackers))... when I look at the virtual Bangladesh I see the same syndicated hooliganism that prevails in the mainstream media.

ইন্টারনেটের মাধ্যমে একা বা সংঘবদ্ধ (সিন্ডিকেটেড হুলিগানিজম বললে এই সংঘবদ্ধতার অর্থ বদলায় না । ) দুই ভাবেই নিজের বক্তব্য আরেকজনের কাছে পৌছনো যেতে পারে । সেটা হওয়া সম্ভব । সৈয়দ হাদিউজ্জামানের মন্তব্যে দেখলাম এই পুরো ব্যাপারটাকেই বাস্তব মিডিয়ার সিন্ডিকেটেড এ্যাক্টিভিটিজের মধ্যে ফেলেছেন । তবে এই দুই মিডিয়া মাধ্যমের অন্য গুরুত্বপূর্ন পার্থক্যগুলো উনার চোখে পড়েনি মালুম হয় । ভার্চুয়াল দুনিয়ায় স্বাধীনতা বেশি, এখানে ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত । এখানে কেউ একজায়গায় খবরদারি করলে অন্য জায়গা তৈরী হতে অনেক কম সময় নেয় । এবং সেই অন্য জায়গাটা ছোট হলেও বড় হেজেমোনিক অস্তিত্বগুলোর সাথে পাল্লা দিতে পারে ।
আরোও একটা বিষয় হলো সিন্ডিকেশনকে এতো নেগেটিভ ভাবে দেখা কেন? সংঘবদ্ধ না হলে কোন এ্যাক্টিভিজম দাড়ায় না । একা একা যুদ্ধ শুনতেই রোমান্টিক । কার্যত কতটুকু ফল দেয় সেটার প্রশ্নটা আমি করতে চাই ।

Did I ever say 'syndication' as negative???
From which point you got this idea, please explain..

‎@Haseeb mahmud
If we are not aware that change comes from within, no gadget can change anything.... then Net would have the same fate like other forms of media....

এই পয়েন্ট নিয়ে বলার কিছু নাই । মিডিয়া সম্প্রসারের কিছু উপকারিতা আছে । ষাটের দশকে আমরা উত্তরের মঙ্গা জানতাম না । কিছুদিন আগে পর্যন্ত জানতাম না সাওতালরা আমাদের দেশে কিছু যায়গায় দুই নাম্বার (!) নাগরিক । সমস্যা সমাধানের আগে সেগুলো চিহ্নিত করতে হয় । এই সমস্যাগুলো মিডিয়া নামক গেজেটই চিহ্নিত করছে । বাস্তবে যেই নিয়ন্ত্রনের ঘেরাটোপে এগুলো প্রচার হতে পারে না সেগুলো অনলাইনই প্রচার করবে একদিন । সেটা শুরু হয়েছে ইতিমধ্যে ।

The gadget media do not point out a cause, it is a tool that is used by a specific group of people to serve a purpose..

Some tools are easier to use, some are not..

Every tool has their limitations and advantages..

We are privileged to have this powerful tool called the Net and accordingly this added freedom tells us to be more responsible!
Media do not change things automatically..

That is the lesson of history..the agent of change are people, gadgets are simple tools...

quote "If we are not aware that change comes from within, no gadget can change anything.... then Net would have the same fate like other forms of media..."
I do not know how this simple reasoning of mine led you to think I am talking against expansion of media?? you have again rebutted something that is not even present in the quote!!!

হাসান মোরশেদ এর ছবি

আপনি কিন্তু সহজেই এখানে বাংলায় মন্তব্য করতে পারেন।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।