It's been 37 years since Bangladesh won its independence, but we are still grappling with the malaise of a desperate political culture aimed at power and wealth. Known to be a brave and patriotic nation, we poured our blood and sweat for freedom and a flag.
1971 – a red letter year in the history of this world – witnessed the emancipation of a nation from the shackles of colonial hegem...
বাংলাদেশের গণতন্ত্র কোন পথে? এই অন্তহীন প্রশ্নের দোলাচলে সময় কাটছে জনমানুষের। রাজনৈতিক সংস্কৃতির ভয়াবহ দূষণ যে এক-এগারো সন্নিহিত তত্বাবধায়ক সরকারকে ...
ঢাকা য়্যুনিভার্সিটিতে মাস্টার্সে পড়ার সময় এক বিতর্ক সংঘাত সাংগঠনিক সংঘাতের জের ধরে, আমার এক সতীর্থ বিতার্কিক বন্ধু টেম্পেস্ট নাটকের ক্যালিবানের মত দেখতে অনেকটা, আমাকে মফস্বলের ছেলে বলে গাল দিয়েছিল। ধরে নিলাম ক্যালিবানের জন...
ছোটবেলা থেকেই লক্ষ্য করেছি আমাদের চারপাশ সাফল্যের একটা মানদন্ড তৈরি করে দেয়। আর সেই মানদণ্ডের চাহিদাপূরণ করতে স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়াদের নিজেদের ‘ভালছাত্র’ হিসেবে সুচিহ্নিত করতে মরিয়া হয়ে উঠতে হয়।
এইসব ভালছাত্রদে...
শান্ত চুপচাপ আরণ্যক সকাল এলো। একটি দিনের শুরু। দাওয়ায় বসে চাষের ক্ষেতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল সবাই। হঠাৎ ঘোড়ার খুরের শব্দে সচকিত হলো সকাল। পর্যাপ্ত ধূলোয় চারদিক অন্ধকার করে এলো মধ্যাহ্ন। একদল মানুষ এলো। চোখেমুখে ঔদ্ধত্য ন...
গ্রামে যখন পোস্টিং ছিল টাটকা শাকসবজি পাওয়া যেতো। শেষ প্রমোশন নিয়ে ঢাকায় আসতে হয়েছিল মাবুদ সাহেবকে। ঢাকায় এসে মনে পড়তো গাইবান্ধার টাটকা শাকসবজির কথা। বড়ো বড়ো পেঁপে পাওয়া যেতো কতো অল্প দামে। ঢাকায় এসে কতোদিন পেঁপে খাওয়া হয়নি! গ্...
তাকে দেখা যেতো মিছিলের পুরোভাগে। 'স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক'। স্বোপার্জিত স্বাধীনতার সামনে তীক্ষ্ণ চিবুক, ঝিলিক লাগা চোখের তারায় জ্বলে ওঠা শব্দাবলীর সঙ্গে একজন শ্যামলা ছিপছিপে যুবক- আমি জানতাম হে অর্জুন।
অপরা...
তিড়িং বিড়িং করে তিন-চারটা ডিগবাজি দেয় শঙ্কর। অমনি হাততালি পড়ে। সবাই হেসে ওঠে। সে হাসি আর থামে না। শঙ্কর দৌড়ে গিয়ে রিং মাস্টারের ঘাড়ে ওঠে সেখান থেকে লাফ দিয়ে একটা ঝুলন্ত বার ধরে। বারের ওপর দিয়ে গুলটি পাকিয়ে কসরত দেখায়। তারপর ইচ্ছে করেই নিচে পড়ে যায়। জাল পেতে ধরে নেওয়া হয় শঙ্করকে। সবাই হো হো করে হেসে ওঠে। শ...
সন্ধ্যে থেকেই মতিন সাহেবের শরীরটা খুব খারাপ লাগছে। কেমন যেন হাঁসফাঁস লাগছে। হঠাৎ হঠাৎ দম আটকে আসা মন খারাপ। ভীষণ অসহায় লাগছে নিজেকে। ভীষণ একা। মাথার মধ্যে কতোসব দুশ্চিন্তা ঘোট পাকাচ্ছে। হীনমন্যতার দমকা বাতাস এসে কুঁকড়ে দিচ্ছে। নিজেকে আজ সাংঘাতিক ব্যর্থ মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে সারা জীবনে কোনো অর্জন নেই...
কখনো কখনো ক্ষমতা কাঠামোর দোর্দন্ড প্রতাপ আর উল্লম্ফন দেখে সাধারণ মানুষ অসহায় বোধ করে, নিয়তির কাছে নিঃশর্ত আত্মসমর্পন ছাড়া আর কোন উপায় থাকেনা তাদের।
মনে আছে একবার গভীর রাতে আসাদ গেট থেকে আরিচাগামী এক কাঠবডি বাসের ছাদে উঠেছিলাম ইচ্ছা করেই। দেখতে চেয়েছিলাম ডালি-কোদাল হাতে ঘরমুখো যে ক্লান্ত মানুষেরা ওখ...