কারা প্রতিবাদ করে কিংবা করবে?

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: মঙ্গল, ১০/০৪/২০০৭ - ৭:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পুরোনো একটা কৌতুক মনে পড়লো,
একটি ছবি চলছে , একজন দর্শক প্রতিদিন প্রতিটা শো দেখছে। টিকিট চেকার পঞ্চম দিনে এক শো শেষ হওয়ার পর পরের শো এর টিকেট হাতে প্রবেশের সময় সেই লোককে জিজ্ঞাসা করলো, আচ্ছা ভাই বলেন দেখি এই রদ্দি মার্কা ছবি আপনি এতবার দেখছেন কেনো? কি আছে এই ছবিতে?
লোকটা মাথা চুলকে কিছুক্ষণ পর বললো আসলেই ছবিতে দেখার কিছু নাই কিন্তু হাফ টাইমের আগে একটা সুন্দরী মেয়ে গোসল করতে নামে- কাপড় খোলার সময় একটা ট্রেন চলে আসে-
আমি প্রতিদিন আশায় আশায় থাকি একদিন তো ট্রেনটা লেট করবে-

আমরা আসলেই আশাবাদী হয়ে উঠার প্রবল প্রচেষ্টা করছি। যদিও প্রতিটা রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে আমাদের কোনো প্রাপ্তি নেই এর পরও আমরা প্রতিটা রাজনৈতিক পরিবর্তনে আশায় বুক বাধি- বোধ হয় এইবার কিছু একটা হবে। কিছু একটা হলো বলে- এই বাংলাদেশ মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে পৃথিবীর বুকে।

এমন অনেক সম্ভবনার কথা বাতাসে উড়লো- এরশাদকালীন সময়ে তেমন বড় হয়ে উঠতে পারি নি- তাই পেপারে আশ্চর্য খবরই পড়তাম- তখনও বাংলাদেশের সাংবাদিকতার মান খুব নীচে ছিলো- সেই প্রচলিত কৌতুকটার মতোই নীচে-
একজন প্রতিবেদক সংবাদ পাঠালো- স্যার একজনকে কুকুর কামড়েছে-
সম্পাদক বিরক্ত- বললেন এটা কোনো সংবাদ হলো নাকি- যদি মানুষটা পালটা কুকুরকে কামড়াতো তবে সেটাই হতো খরব।
যাই হোক সেই মান উপরের দিকে উঠছিলো- উঠতো হয়তো- এখন বাংলাদেশের সম্ভবনাময় বাণিজ্য খাত সংবাদপত্র- গনমাধ্যম- এরই ভেতরে প্রায় 20টা প্রাইভেট চ্যানেলের আবেদন জমা পড়েছে কিংবা তারা সম্প্রচারে গিয়েছে- বাংলাদেশের দৈনিক পত্রিকা পড়ুক আর না পড়ুক প্রকাশিত দৈনিকের সংখ্যা ইর্ষনীয়।
এতসবের পরও দায়িত্বশীল সাংবাদিকের সংখ্যা কিংবা সম্পাদকের সংখ্যা হাতে গোনা যায়। আমাদের দৈনিকগুলো এখনও সেনাবাহিনী তোষণ করছে- কিংবা তাদের ধনাত্বক ভাবমুর্তি তৈরিতে সহায়তা করছে- এবং এই প্রচেষ্টায় তারা কিংবা তাদের অনুগত সমাজচিন্তকদল সেনাবাহিনীর গ্রহনযোগ্যতা এবং সেনাবাহিনীর কর্মদক্ষতাকে একটা শুভ পরিবর্তনের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন এমন একটা আশাবাদ দিচ্ছেন- তবে এই একটা বিষয় আমাকে ভীষন ভাবে চিন্তিত করে- আমরা ঘরে সিঁধ কাটছি বেশ আগ্রহ নিয়ে- আমরা খালও খুড়ছি তবে সেই সিঁধ দিয়ে চোর প্রবেশ করবে আর খাল দিয়ে কুমীর প্রবেশের সম্ভবনা এড়িয়ে যাচ্ছি আমরা।
সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা জরূরী আইন চলাকালীন সময়ে কাকে কাকে জামিন দেওয়া হবে সেটা নির্ধারণ করবে- অথচ এই সরকারই বিচার বিভাগকে পৃথক করার লক্ষ্যে কাজ করছে- শেয়ালের কাছে মুর্গি বর্গা দেওয়ার বিষয়টা বিস্মিত করে না আজকাল। যদি কোনো রাজনৈতিক ভাবে নির্বাচিত সরকার বিচার বিভাগের উপর খবরদারি করতো তবে আমাদের বর্তমান সংবাদ মাধ্যম ইনিয়ে বিনিয়ে এমন একটা ভাব প্রকাশ করতো যে এই অন্যায়ে আল্লাহর আরশ ভেঙে পৃথিবীতে পড়ে যাবে নিশ্চিত ভাবে- রাজনৈতিক ভাবে নির্বাচিত সরকার আইনী ব্যবস্থার উপর হস্তক্ষেপ করবে এটাও যেমন কাম্য না তেমন ভাবেই কাম্য না যে অনির্বাচিত সরকার এবং সেনাবাহিনীর সহায়তায় আসা তত্ত্বাবধায়ক সরকারও বিচার বিভাগের সিদ্ধান্ত গ্রহনকে নিয়ন্ত্রন করবে।
অন্যায় একটা নির্দিষ্ট ব্যবস্থায় সবার জন্যই একই রকম নীতিমালার ভিত্তিতে তৈরি হয়- বড় মানুষের আইন আর ছোটো মানুষের আইন নেই কোনো-
একটা চমৎকার উক্তি ছিলো-
বড়লোকের সাথে গরীবের আইনী লড়াই হলে গরীব নিহত হয় আর বড় বড় মানুষের আইনী লড়াইয়ে আইন নিহত হয়-
এখন আমাদের গরীব মারা যাচ্ছে উক্তির প্রথম অংশ মেনে আর বড় বড় মানুষের স্বার্থ ঠিক রাখতে গিয়ে একই সাথে আইন নিহত হচ্ছে- এটা কোনো ভাবেই কাম্য নয়-

তবে আমার আরদ্ধ ব্যবস্থা চলে আসবে এমন দুরাশা নেই- ছিলো না কখনও- উৎস লিখেছে তারা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ব্যাক্তিকেন্দ্রীকতা নির্মূলের জন্য কিছু প্রস্তাব সামনে আনবে- শোধন ব্যবস্থা- কিভাবে আরও উন্নত করা যায় গণতন্ত্রকে-

গণতন্ত্র যেভাবে সবাইকে সমান সুযোগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় অন্য কোনো প্রচলিত ব্যবস্থার সেরকম দিতে পারে না- সমাজতান্ত্রিক দেশের ব্যবস্থার সাথে পরিচিত না আমি- রাশিয়া কিংবা চীনের সংবাদ পড়ে তাদের গনমাধ্যমের উপর নিয়ন্ত্রনের খবর পড়ে আমার নিজের মনে হয়েছে এটা সঠিক কোনো পন্থা না- তবে এটাও সত্য সব প্রকাশিত খবরই পলিটিক্যালী কারেক্ট হয় না। নেহায়েত তথ্য থেকে সংবাদ হয়ে উঠার পর্যায়ে প্রতিবেদক এবং সম্পাদক একটা দর্শণ ঢুকিয়ে দেন তথ্যের ভেতরে- তাদের ব্যবহৃত বাক্য একটা নির্দিষ্ট সংবাদকে উপস্থাপন করবার সময় একটা পক্ষকে আহত করে কিংবা করতে সক্ষম। এই রাজনৈতিকরণের প্রক্রিয়াটা একটা নির্দিষ্ট দৃষ্টি ভঙ্গি কিংবা একটা ভাবমূর্তি তৈরি করে - এখানে এই ভাবমূর্তি নির্মাণের সময় কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণের চেষ্টাও থাকে-

চীনকে ববর্র একটা দেশ হিসেবে চিহ্নিত করার একটা প্রবনতা ছিলো যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদ মাধ্যমগুলোর- সেখানে মেয়ে শিশু হত্যা করা হচ্ছে -জন্ম শাসনের নামে সেখানে পিতামাতাকে গর্ভপাত করানোর চাপ দেওয়া হচ্ছে- অস্বীকার করছি না এমন কিছু ঘটনা ঘটছে তবে- এমন ভাবে বিষয়টা উপস্থাপিত হয়েছিলো যে এটা তাদের রাষ্ট্রনীতির অংশ- সম্পূর্ণ সংবাদ পড়লে বোঝা যায় চীনের সরকার আসলে এইটা রোধ করার চেষ্টা করছেন- তারা কিছু নীতিমালা তৈরি করেছিলেন একটা সময় অধিক জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধের জন্য- সকল দম্পতির একটা সন্তান হলেই ভালো হয়- 140 কোটি মানুষের দেশ চীন তার নিজস্ব লক্ষ্য কিংবা সামাজিক চাহিদা সঠিক ভাবে পুরণের জন্য এমন কিছু রাষ্ট্রনীতির প্রচারণা করেছিলেন- সবখানেই কিছু নির্বোধ থাকে যারা প্রশাসনের আনুকূল্য পাওয়ার জন্য এমন সব উদ্ভট কাজ করে যে সেটা প্রশাসনকে কলংকিত করে- চীনেও আমলাতান্ত্রিক ব্যবস্থায়ও এমন কিছু ব্যক্তি ছিলো- চীন এটাকে রোধের চেষ্টা করেছে তবে মানবাধিকার সংস্থাগুলোর বরাতে এমন সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে যে চীন এখনও শিশু হত্যা করে নিয়মিত- যাই হোক এইসব রাজনৈতিকৃত সংবাদের বিরুদ্ধে গিয়ে আন্তর্জাতিক সাংবাদিকদের প্রচলিত নীতি মেনে চলতে বলার অর্থ নেই কোনো।
এইসব বিবেচনা করে আমাদের সংবাদ পড়তে হয়। রাজনৈতিক বক্তব্য- কিংবা কখনও কখনও হলুদ হতে হতে জীর্ণ সাংবাদিকতার দৃষ্টান্তও দেখা যায়- মানুষের বক্তব্যের ব্যাখ্যা হতে পারে হাজার রকম- একই শব্দ আর বাক্যকে হাজার রকম ভাবে ব্যবহার করা সম্ভব- আমাদের ইসলামী ভাইয়েরা এমন অনেক দৃষ্টান্ত আমাদের সামনে এনেছেন- তারাও শব্দের খেলা খেলছেন- তবে সবচেয়ে এগিয়ে ফজলে এলাহী সাহেব- তিনি নিজস্ব অর্থ নির্মাণের চেষ্টা করেছেন- এখানে দাওয়াত খানা খুলেছেন- তার বিভিন্ন লেখায় কারা কারা বেহেশত পাওয়ার যোগ্য- কারা কাকরা দোযখ পাবে- কাদের পরিবার পরিজন সহ সবংশে অভিশপ্ত হওয়ার কথা - কারা সপরিবারে জান্নাতে যাবে এমন অনেক তাফসীর থাকে- আল্লাহ র অনুগ্রহ যাদের উপরে, যাদের উপরে আল্লাহর লা'নত শিরোনামে অনেক বক্তব্য ফেঁদেছেন তিনি- তার এই পৌষ মাসের পীরের ভঙ্গীটা ভালোই- আসলে একটা ভালো ভাবমূ্রি্ত তৈরি করতে সক্ষম তিনি-
এটাও গনমাধ্যমের অংশ এখানেও একই ভাবে গন উপস্থিত- আমি বলছিলাম দায়িত্বশীলতার কথা- বলছিলান দায়িত্ব বোধের কথা- বোধের জায়গাতে গিয়ে উপলব্ধি করার কথা বলছিলাম-
দ্বিতীয় নাম যেমন প্রশ্ন করছে এর আগের লেখায় আমার মনে হয় কার এই সেনাশাসিত সমাজের বিরোধিতা করা প্রয়োজন- সকল মানুষের দায়িত্ব এটা- সবারই অংশগ্রহন করা উচিত- সেনাবাহিনী নিজের পছন্দসই একটা দলও গঠন করে দিতে পারে- তারা নতুন গণতন্ত্রের কথা বলছে- তাদের সমর্থন কিংবা তাদের অনুগ্রহ যাদের উপরে থাকবে তারাই এই রাজনৈতিক দলের নেতা হবেন- আর যাদের উপর সেনাবাহিনীর লানত বর্ষিত হবে তারা কারান্তরালে থাকবে- রাজনীতি করার যোগ্যতা হারাবে- অনেক রকম কূটনৈতিক রশি টানাটানির ভেতরে আছি আমরা। ন্যুজ্ব দেশ- অনেক রকম মিলেনিয়াম- বিংশ শতাব্দির শেষ দশক, তথ্য মাধ্যম- কম্পিউটার বিপ্লব- সফটওয়্যার বিপ্লব- ক্ষুদ্র ঋণ বিপ্লব- এসবের সাথে ডাটা প্রসেসিং- মেডিকয়াল ট্রান্সক্রিপশনের নেহায়েত টাইপিস্টের কাজ করে অর্থ উপার্জনের এবং সমৃদ্ধির স্বপ্ন দেখলাম আমরা ।অগ্রাধিকার ভিত্তিতে অনেক প্রকল্প বাস্তবায়িত হলো- তবে কাজের কাজ কিছু হয়েছে মনে হয় না।

এর ভেতরেই 15 বছরের ভেতরে দ্বিতীয় বার সামরিক হস্তক্ষেপের নজীর পাওয়া গেলো- এবং এবার সংবাদ মাধ্যম মইন ইউ আহমেদ এবং তার অনুগত জেনারেলদের এমন ভাবে দেশপ্রেমিক করে তুললেন তাদের নিয়মবহির্ভূত আচরণের কোনো বিরোধিতি পাওয়া গেলো না দৈনিকে-

এবং যদি প্রশ্নটা হয় এই সরকার ভালোই করছে তবে কেনো বিরোধিতা- অন্যায় করলে বিরোধিতা করবার যে নীতি আছে এটা তারই একটা ধারাবাহিকতা- সেনাবাহিনী নিয়মতান্ত্রিক ভাবে এমন সৃঙ্খলিত তাদের প্রাপ্ত সুযোগ সুবিধার কারণে কিংবা তাদের নিজস্ব ক্ষমতার কারণে তাদের লাগাম পড়িয়ে রাখার নীতি- কুকুরের গলায় চেন বেঁধে রাখতে হয়- যদি চেন ছুটে যায় পাগলা কুত্তার তবে সে দায় মালিকের ঘারে বর্তায়- দেশটা আমাদের সবার দেশ- এখানে পাগলা কুত্তার আনাগোনা আমাদের নিজ দায়িত্বে নিয়ন্ত্রন করতে হবে- সবাই সংগঠিত না- তত্ত্বাবধায়ক সরকার সুশীল সমাজের দাবি মেনে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করবার প্রকল্প নিচ্ছেন- এটা আমার দীর্ঘ দিনের আশংকা- এই সোশ্যাল হায়ার্কি তৈরির প্রচেষ্টায় তারা রাজনীতিকে একটা নির্দিষ্ট আমলাতান্ত্রিক রূপ দিতে চান- ছাত্ররা পড়াশোনা করবে- জীবনে উন্নতির চেষ্টা করবে- এমন প্রক্রিয়ায় তারা যখন ক্যারিয়ারের মধ্যগগনে তখন তারা রাজনীতিতে অংশগ্রহন করবে- কারণ নিয়ম করা হচ্ছে এম এ পাশ না করলে কোনো রকম নির্বাচন করা যাবে না-
নেতা তৈরি হওয়ার প্রক্রিয়া গণগ্রহনযোগ্যতার প্রক্রিয়াটাই শুরু হবে না- একটা মানুষ এম এ করে নিজস্ব জীবিকার তাগিদে চলবে না রাজনীতি করবে সার্বক্ষণিক- অবসর আছে- এবং সুযোগ সুবিধা নিয়ে অবসর গ্রহনের সুযোগ আছে সেনাবাহিনীর লোকদের- তারা মহান দেশপ্রেমিক হয়ে রাজনীতিতে আসবেন যাবেন হয়তো- অন্য কারো তাগিদ কোথায়- কিংবা বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে এমন অবসর কোথায় তারা ছাত্রজীবনের রাজনীতি সংশ্লিষ্ঠ না থেকে মধ্য বয়সে রাজনীতি করবেন-
মাথা ব্যাথা ভালো করার উপায় মাথা কেটে ফেলা না- এটা বুঝতে হয় -কিংবা বুঝতে হবে- সেনাবাহিনী যদি ক্ষমতায় আসতে চায় আর দীর্ঘস্থায়ী হতে চায় তবে প্রথমে অকার্যকর করতে হবে এই ছাত্র রাজনীতি ব্যবস্থাকে-
কারা মাথা তুলে প্রতিবাদ করবে?
করবে আমি তুমি সে রা , যারা বিশ্বাস করছে এটাই সবচেয়ে ভলো ব্যবস্থা স্বৈরতন্ত্রই ভালো- একটা সেনাশাসকের বদলে একটা স্বৈরাচারী প্যানেলের নিয়ন্ত্রনে ক্ষমতা থাকা ভালো তারা বাদ দিয়ে যারা ভাবছে এটা গলদ তারা প্রতিবাদ করবে- মতামত সংঠিত করবে- এই সম্পূর্ণ রাজনৈতিক প্রক্রিয়াটা এখন দানা বাধতে পারছে না কারণ রাজনৈতিক বক্তব্য কিংবা বর্তমান প্রশাসনের বিরুদ্ধে স্পষ্ট বিরোধিতাও আইনগত অপরাধ- এর বিরুদ্ধে দাঁড়ানো কাজটা আমাদের সবার হাতেই -যারা ভাবছি আমাদের বাংলাদেশের ভবিষ্যত আর আমাদের সম্পদের বিলিবন্টন ব্যবস্থা নির্ধারণের কাজটা আমাদের নির্বাচিত গনপ্রতিনিধিরা করলে ভালো হয় তারা সবাই নিজস্ব দায়িত্ববোধ থেকে এর বিরোধিতা করবে-
এটাই বোধ হয় আমার কাছে গ্রহনযোগ্য মনে হবে- অন্য সব ব্যবস্থার চেয়ে ভালো ব্যবস্থা হলো নিজস্ব নীতির পক্ষে থেকে বক্তব্য কিংবা প্রতিরোধ করে যাওয়া।


মন্তব্য

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।