বর্তমানের তত্ত্বাবধায়ক গরীব মারার অগ্রনায়ক- হীরক রাজার দেশের ০৫

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: বুধ, ২৫/০৪/২০০৭ - ৬:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিজ্ঞ মানুষেরা বলেছেন জরুরী অবস্থা চলাকালে মানুষের মৌলিক অধিকার ক্ষুন্ন হবে, ২ বার সংশোধন করে যে জরুরী বিধিমালা প্রচলিত হলো বাংলাদেশে সেখানে ঘরোয়া রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
তবে মৌলিক অধিকার বলতে আমার যে ধারণা বাংলাদেশের সংবিধানে সে ধারণার অস্তিত্ব নেই। জনকল্যানমুখী রাষ্ট্র ধারণার গলদ কিংবা অন্য কোনো দায় থাকতে পারে এর পেছনে- তবে বাংলাদেশের সংবিধানে মৌলিক অধিকার প্রসঙ্গে আমার চোখে যা পড়েছে সেখানে মানুষের
বাক স্বাধীনতা- সমাবেশ, রাজনৈতিক দলগঠন, নিজস্ব মতাদর্শে বিশ্বাস ও তা প্রচারের স্বাধীনতা আছে- এমন কি বাংলাদেশের সংবিধান বিদ্যুতকেও বাংলাদেশের নাগরিকদের মৌলিক অধিকার বলেছে- তবে সকল নাগরিককে উপার্জনক্ষম করে তোলার কোনো মৌলিক নির্দেশনা নেই সংবিধানে-
আমার কাছে মানুষের মৌলিক অধিকার অন্ন বস্ত্র বাসস্থান চিকিনৎসা শিক্ষা- এসব পুরণের রাষ্ট্রীয় অঙ্গীকার থাকলে আমি রাষ্ট্রকে জনকল্যানমুখী বলতে পারি- এবং এর সাথে যদি নাগরিকদের উপার্জন বিষয়টাকে অঙ্গীভূত করা হয় তবে সেটা বিশ্বের প্রেক্ষিতে স্বর্গ রাজ্য হয়ে উঠবে-

আমাদের মৌলিক অধিকার মিছিল মিটিং আর সমালোচনার অধিকার- জরুরী অবস্থা এসব মৌলিক অধিকার ক্ষুন্ন করবে।
আমাদের সুশীল সমাজ অনেক কিছু নিয়ে ভাবেন, মানবিকতা- অমানবিকতা অধিকার এবং অধিকার হরণে নিয়ে সভা করেন, দেশ পরিচালনা। দূর্নীতি বড় বড় উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা করেন। তবে ন্যুনতম চাহিদাগুলো তাদের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়। অনেক উঁচুতে থাকলে ছোটোখাটো অসঙ্গতি চোখে পড়ে না বিধায় হয়তো। বৌ বাচ্চা পিটিয়ে মর্ষকাম লাভ করা পুরুষের বিরু্দ্ধে সভা হয়, এইডস বিষয়ক সচেতনতা নিয়ে সভা হয়- ধুমপান বিরোধী পদযাত্রা শোভা যাত্রা হয়-
সৌখিন বিলাসী অভাবগ্রস্থতা নিয়ে আমাদের হাহাকার চলছে চলবে- তবে আদতে ক্ষুধা এবং অন্ন সংস্থানের নিমিত্তে উপার্জন করা বিষয়ে সভা সেমিনারে একটা বিষয় স্বভাবতই উপেক্ষিত-

সিপিড অনেক দিন গবেষণা করে নিধারণ করেছে বাংলাদেশের গার্মেন্টস খাতে শ্রমিকদের মজুরি অমানবিক- তাদের মানবিক মজুরি দেওয়ার সুপারিশ করেছে তারা- প্রায় ১৭০০ টাকা হলো মানবিক মজুরি- তবে ১০০০ টাকা বস্তির ঘর ভাড়া দিয়ে( তত্ত্বাবধায়ক আমলে সে বস্তি যদি টিকে থাকে এখন পর্যন্ত) বাকি ৭০০ টাকায় মাস চালানো নিরামিষ জীবনযাপনের হিসাবটা কিভাবে সঠিক হয় জানি না- এর পরও মেনে নিলাম সিপিডি যখন হিসেব কষে নির্ধারণ করেছে তখন একজন মানুষের ৭০০ টাকায় বেঁচে থাকা সম্ভব- মাসে ২৬ ডিন ১২ ঘন্টা পরিশ্রমের পরে ১৭০০ টাকা পাওয়া- ঘন্টা প্রতি ৫ টাকা ৪৪ পয়সা- তবে এজন্য একজনকে অনেকগুলো শর্ত পুরণ করে বেঁচে থাকতে হবে-
তার কোনো ভাবেই অসুস্থ হওয়া চলবে না- তার অন্য কোনো চাহিদা থাকা চলবে না- তার খাওয়ার পাতে ভাত- রুটি- আলু- এবং হয়তো সবজি থাকতে পারে- থাকতে পারে তবে কোনো ভাবেই আমিষ থাকবে না- প্রতি দিন একটা ডিমও থাকবে তার বরাদ্দ- ডিমের হালি ১৮ টাকা- ৩০ দিনে ১টা ডিম করে খেলেও সেটার জন্য যে ব্যয় হবে সেটা সংস্থান করতে পারবে না তারা।

বাংলাদেশের কৃষিজীবি মানুষদের কথা বাদ দিয়ে আমরা যদি শ্রমজীবি মানুষের কথাও চিন্তা করি তাহলেও আশ্চর্য হতে হয়- বাংলাদেশের মানুষের ন্যুনতম মজুরি নির্ধারিত না- বাংলাদেশের শ্রমিকদের শ্রমঘন্টার কোনো মুল্য নির্ধারণ করা হয় নি- গাজীপুরের হোটেলের এক বেয়ারা পায় মাস গেলে ৫০০, গুলশানের এক হোটেলের বেয়ারা পায় মাস গেলে ৭৫০, মফস্বল শহরের এক বেয়ারা পায় মাস গেলে ৩০০- অর্থ্যাৎ হিসাবটা এমন যে দৈনিক একজন মানুষের শ্রম দিনের মজুরি ১০ থেকে ২৫ টাকা- তাদের সকাল ৭টায় শুরু করতে হয় কাজ , কাজ শেষ হয় রাত ১২টায়- ঘন্টা প্রতি ৭৫ পয়সা থেকে ২ টাকা হলো তাদের মজুরি- বছরে ৩ দিন ছুটি- এই অমানবিক অবস্থা স্বত্তেও তারা হোটেলে পানি আনছে- থালা বাসন ধুচ্ছে- খরিদ্দারের মেজাজ- গালি শুনছে- চড় থাপ্পড় খাচ্ছে- এসবের কোনো ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা নেই-
বাংলাদেশের শ্ড়মিকদের জন্য শ্রমঘন্টা বেঁধে দেওয়া দরকার, মানুষ পরিশ্রমের মুল্য পাবে- এটা নির্ধারণ করে দিতে সরকারের সমস্যা কোথায়?
আমাদের পঁচে যাওয়া গনতন্ত্রে সাংসদেরা ঘৃনিত। তারা নানারকম অন্যায় করছে- তবে একটা বিষয়ে তারা সবাই একমত- তাদের নিজস্ব সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির প্রশ্নে কোনো দ্বিমত নেই তাদের।
টারা অধিবেশন করে বেতন ভাতা বৃদ্ধি করেন- বিনা শুল্কে গাড়ী আমদানি করার বিধি অনুমোদন করেন- তাদের বেতন কাঠামো সংস্কার করা হয়- তাদের যোগাযোগ ঠাতা অন্যানয় সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়-

সরকারী কর্মচারীরাও বেতন পান- প্রতিবছর মূল্য স্ফ্রীতি বিবেচনা করে তাদের বেতন কাঠামো সংস্কার করা হয়- তাদের নানাবিধ সুবিধাও আছে- তাদের আবাসনের সুবিধা আছে- তাদের দৈনিক ৮ ঘন্টা কাজ করতে হয়- তবে যতটুকুই হোক না কেনো তাদের শ্রমের মূল্য ঘন্টা প্রতি ১০ টাকার বেশী- এটাই বাংলাদেশের ন্যুনতম শ্রমঘন্টা নির্ধারণ করে দেওয়া হোক-
তবে বাংলাদেশে শ্রমঘন্টা নির্ধারিত নয়- বরং মাসিক বেতন নির্দিষ্ট করে দেওয়া-শ্রমঘন্টা নির্ধারিত হলে শ্রমশোষনের পরিমাণ কমবে- এমন কি তখন চাইলেই মালিক পক্ষ সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত অহেতুক মাসিক দাসখত লিখে দেওয়ার বিনিময়ে শ্রমিক শোষণ করতে পারবেন না।
বাংলাদেশের শ্রম আইন নিয়ে পড়া হয় নি তবে শ্রম আইনে শ্রমিক সুবিধার যেসব কথ বলা আছে সেসব যে বাংলাদেশে উপেক্ষিত এটা কোনো রকম পড়াশোনা না করেই সিদ্ধান্ত দেওয়া যায়- বাংলাদেশের বেসরকারী প্রতিষ্ঠানসমুহে যাদৃচ্ছিক নীতিমালা প্রচলিত- এখানে পারিশ্রমিক কর্মচারী আর মালিকের আভ্যন্তরীণ বিষয়- শ্রমিক অধিকার বিধি উপেক্ষিত বলেই প্রতিষ্ঠান মালিক বিধিমোতাবেক পারিশ্রমিক দিলো কিনা এটার খরবদারী করবার কোনো সরকারী প্রতিষ্ঠান নেই-
বসরকারী বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা বেতন পাচ্ছেন না - সবাই না কিছু কিছু দুর্ভাগা শিক্ষক আছেন যাদের বেতন ঠিক মতো পরিশোধিত হয় না- এরা অনুরোধ করতে পারেন- এরা নিজের শ্রমের পারিশ্রমিকের জন্য কোনো রকম দাবী প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন না- কিংবা পারেন না।
মালিকের মর্জির উপর তাদের জীবিকা চলছে- শ্রমিক আর পারিশ্রমিকের বিষয়টা নিয়ে চিন্তিত হলাম কারণ খুলনায় পাটকল শ্রমিক আর পুলিশের সংঘর্ষে ৮ জন নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছে- এই আন্দোলন চলছিলো বকেয়া বেতনে দাবিতে-
এই অংশের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা গীতি আরা শাফিয়া চৌধুরী আজ বলেছেন শ্রমিকদের বকেয়া বেতন পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে- এ জন্য তিনি বলেছেন দায়ি আমলাতান্ত্রিকতা- তবে তারা গত ৫ দিন কেনো নিরব ছিলেন- কেনো কোনো রকম আশ্বাস দেন নি শ্রমিকদের এটা বলেন নি তিনি- অবশ্য টার আজকের কথা প্রসঙ্গে একটা বিষয় মনে পড়লো যতক্ষণ তুমি আমার প্রশংসা করো ভালো লাগে- যখনই সমালোচনা করো আমার তখনই মনে হয় তোমার কণ্ঠে বিষ- তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর মার্কিন রাষ্ট্রদুতের সাথে বৈঠক শেষে আকর্ণ বিস্তৃত হাসি হসেে বলেছিলেন রাষ্ট্রদুত প্রশংসা করেছেন তাদের- আজ যখন দুই নেত্রীকে নিয়ে ঘটে যাওয়া বিষয় নিয়ে তাদের জবাবদিহি করতে হচ্ছে তিনি নাখোশ, বলেছেন আমরা তো তাদের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে খরবদারি করতে যাই না- তারা কেনো আমাদের বিষয় নিয়ে কথা বলে- আশ্চর্য পৃথীবি- তিনি আশ্চর্য হন- আমি হই না- আমাদের রাষ্ট্র পরিচালনায় বৈদেশিক হস্তক্ষেপের বিষয়টা প্রথমেই যখন নিয়ন্ত্রন করা হয় নি এখন নিয়ন্ত্রনের কথা বলছেন কেনো তিনি-

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গ্রহনযোগ্যতা কমছে দিন দিন- শ্রমজীবি মানুষেরা সমর্থন উঠিয়ে নিয়েছে কারণ শ্রমজীবি মানুষের অধিকার রক্ষার কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি- এখন ক্ষুদ্ড় ব্যবসায়ীরাও বিরক্ত- আস্তে আস্তে এটা উপরের দিকে ছড়িয়ে যাবে- মধ্যম সারির ব্যবসায়ীদের পর যখন উচ্চ পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা তাদের সমর্থন হটিয়ে নিবেন তখন এমনি তত্ত্বাবধায়ক সরকার তখত ছেড়ে দিবেন- তারা এটা চাইছেন না বলেই মাঝারি এবং বড় ব্যবসায়ীদের সুযোগ সুবিধার দিকে কড়া নজর দিচ্ছেন তারা- এ জন্যই অনেক অবিচার- অমানবিকতার দিকে তারা দৃষ্টি দিচ্ছেন না-

উৎপাদনমুখী শিল্পের সহায়তা করবেন তারা এমন ঘোষণা দিয়েছেন - উৎপাদন অব্যহত রাখা এবং অবকাঠামোগত ক্ষতি সীমিত করতে প্রশাসন কঠোর ভুমিকা নিবে- যেকোনো শ্রমিক অসন্তোষ দমানোর- তাই করেছে সরকার- পাটকল শ্রমিকদের বকেয়া বেতন দাবির আন্দোলনে পুলিশ লেলিয়ে দিয়েছে- পুলিশ লাঠিচার্জ করেছে- বুলেট ছুড়েছে- মানুষ মরে গেছে- এই সংঘর্ষ কয়েকদিন চলবার পর আচমকা সরকারের খেয়াল হয়েছ শ্রমিকদের দাবি ন্যায্য দাবী-

পাটকল কেনো সকল শিল্পের বিষয়ে সরকারের মোনোভাব বিমাতা সুলভ- তারা কোনো রকম পৃষ্টপোষকতার বদলে শিল্প ধ্বংসের উদ্যোগ নিতে পারদর্শী- সরকারের মাথায় বেসরকারিকরণের ভুত চেপেছে- তাদের অব্যবস্থপনায় কিংবা অদক্ষতায় উৎপাদনমুখী শিল্পগুলো লাভজনক প্রতিষ্ঠান থেকে দায়গ্রস্ত প্রতিষ্ঠান হচ্ছে- এর পরও তারা বিদেশী কিংবা বেসরকারী প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব প্রদান করে সুখী চেহারায় বলেন- আমরা বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্ট করছি- এটা যে তাদের ব্যর্থতা স্মারক এটাও ভুলে যান তারা- টাটা বিড়লা কিাং অন্য যেকোনো বিদেশী প্রতিষ্ঠান যখন আসবে তখন তারা নিজেদের লাভ বিবেচনা করেই আসবে- তাদের কারণে শ্রমজীবি মানুষদের যে ক্ষতি হবে সেটা সরকারী অব্যাবস্থাপনায় ক্ষতিগ্রস্থ এ দেশের নাগরিক-

সরকার ব্যর্থ বলেই পাট কল বন্ধ হয়- সরকার ব্যর্থ বলেই শ্রমিক ছাটাই হয়- শ্রমিকের বেতন বকেয়া থাকে শ্রমিক আন্দোলন করে- বাংলাদেশের পাটকল যখন বন্ধ হচ্ছে তখন চীন আর ভারতে নতুন পাটকল স্থাপিত হচ্ছে- বিশ্ব বাজারে চাহিদা কমে যায় নি- বরং চাহিদা বাড়ছে- বাংলাদেশের সরকার পৃষ্ঠপোষকতা করছে না বলেই পাটকল পাট শিল্প ধ্বংস হচ্ছে- অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হওয়ার জন্য শ্রমিক দায়ি নয়- দায়ি ব্যবস্থাপনার ত্রুটি- একটা প্রতিষ্ঠান তার সর্বোচ্চ উৎপাদন ক্ষমতার অর্ধেক ব্যবহার করে উৎপাদন করবে এবং কাঁচামালের অভাবে ৪ মাস বন্ধ থাকবে- তবে সে প্রতিষ্ঠান লাভজনক হবে কোন প্রকারে- কাঁচামালের সমস্যা নেই- চাষী পাট উৎপাদন করছিলো সরকার পাট কিনছে না- ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক পাটের রশি গলায় বেঁধে আত্মহত্যা করেছে- এই সংবাদও এসেছে দৈনিকে- এমন অব্যাবস্থাপনায় যদি কোনো প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্থ হয় তবে দোষটা শ্রমজীবি মানুষের ঘাড়ে স্থাপন করা কেনো?

মৌলিক অধিকার ক্ষুন্নের কথা শুনলে বিরক্ত লাগে- আইন উপদেষ্টা বোধ হয় জরুরী বিধিমালা পড়লেও তা হৃদয়ঙ্গম করেন নি- ঘরোয়া রাজনীতি- রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে কোনো রকম মিছিল বা সমাবেশ নিষিদ্ধ জরুরী বিধিমালায়- তবে পারিশ্রমিকের ন্যায্য দাবীতে সমাবেশ করা ঠিক জরুরি আইন বিধিমালা লঙ্ঘনের অপরাধ না-
এটা নিষিদ্ধ হবে কি প্রকারে? কোনো রকম মৌলিক অধিকারের জায়গায় নেই এই পারিশ্রমিকের দাবিতে আন্দোলন- রাজনৈতিক দলগুলোর আন্দোলন-মিছিল মিটিং সমাবেশ- রাজনৈতিক উদ্দেশ্য পূরণের জন্য অস্থিরতা সৃষ্টি জাতীয় শর্ত পুরণ করে না পারিশ্রমিকের দাবিতে গড়ে উঠা আন্দোলন-

কোন রাজনৈতিক দল এই আন্দোলন সংগঠিত করেছে- পেটে পিঠ ঠেকলে সবাই মরিয়া হয়েই আন্দোলন করে- বাক স্বাধীনতা জরুরী অবস্থা খেলাপী বলে বাক সংযম পালনে উপদেশ দেওয়া আইন উপদেষ্টার এটাও বোঝা উচিত মৌলিক অধিকার হিসেবে সাংবিধানিক বাক স্বাধীনতার স্বীকৃত অধিকার রদের নীতিমালায় পারিশ্রমিকের দাবি আটকে রাখা উচিত না।


মন্তব্য

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।