একটি প্রেমের স্টার্টিং...

রায়হান আবীর এর ছবি
লিখেছেন রায়হান আবীর (তারিখ: বুধ, ০৫/১১/২০০৮ - ৯:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"মানুষের ভাগ্য এতো ভাল হয় কেন?"
মনে মনে ভাবলো, সদ্য ছ্যাঁকা খাওয়া ফাহিম। তার সামনে আরেকটি বিশাল সুযোগ এসে গেছে। হেনা আন্টির বাসায় কাল তাদের দাওয়াত। আম্মুর কাছ থেকে বিভিন্ন সময়ে পাওয়া তথ্যমতে আন্টির পরমা সুন্দরী এক মেয়ে থাকার কথা। নিশি নামের সেই মেয়েটিকে নিজের চোখে কখনো দেখিনি সে। কিন্তু গত মাসে মুমুর কাছে ছ্যাঁক খাওয়ার পর থেকে রাতে বিছানায় শুয়ে শুয়ে ভাবার জন্য সে নিশির একটা চেহারা কল্পনা করে নিয়েছে। না দেখা মেয়েটিকেই ভালোবেসে ফেলেছে সে।
আরমাত্র দুইদিন পরেই তার ছুটি শেষ হয়ে যাবে। অতএব যা করার কালকেই করে ফেলতে হবে। আধুনিক সুন্দরী মেয়েকে একদিনে পটানো যাবেনা বলেই ফাহিম অন্য পথে আগানোর প্ল্যান করল।
(পরের দিন)

নিশিদের বাসার ড্রয়িং রুমে তেলতেলে মুখ করে বসে আছে ফাহিম। একপাশে তার বাবা- মা। আরেকপাশে নিশির। তবে এখনও সুন্দরীর দেখা পাওয়া যায়নি। হঠাৎ খাবারের ট্রে হাতে তার আগমন। "উফফ!! আম্মুটা এতো গ্যাঁজ মারে কেন?" নিশি মোটেও পরমা সুন্দরী টাইপ কিছু না। গায়ের রঙ ফর্সা। বিড়াল চোখ। বড় চুল। কিন্তু কি আর করা। ফাহিমের যে তখন অফ-পিক আওয়ার। কথা বলার সুযোগ খুঁজতে লাগল সে। শুরুটা করল নিশিই।
"আচ্ছা তুমি তো ক্যাডেটে পড়?"
"হুম।"
"তুমি জান আমি তোমার চেয়ে ছয় মাসের বড়? এক ক্লাসে পড়লেও তুমি অবশ্যই আমাকে আমাকে আপু বলবা। ঠিক আছে ছোট ভাইয়া?" খিলখিল হাসিতে ফেটে পড়ল নিশি। যেন খুব একটা জোক হয়েছে।
"হুম, ঠিক আছে বড় আপু।"

নিশি যে বয়সে বড় ফাহিম সেটা আগে থেকেই জানে। ছোট ভাই বলায় খুব একটা আহত হয়নি সে। ঠিক মতো টোপ ফেলতে পারলে ছোট ভাইয়ের "দুষ্ট সোনা" হতে যে বেশি সময় লাগবে না তা ওর ভাল করেই জানা আছে।

দুপুর পেরিয়ে সন্ধ্যা নামে। ফাহিমের আব্বা বাসায় যাবার তাড়া দেন। কিন্তু ফাহিমের প্ল্যানের কিছুই তখনো বাস্তবায়িত হয়নি। ওর নিজের কোন মোবাইল নেই। মোবাইল নেই নিশিরও। নিশিদের বাসায় একটা টিএন্ডটি থাকলেও অতি লজ্জায় নম্বরটা চাওয়া হয়ে উঠেনি। বিরস বদনে বাসা থেকে বের হয়ে আসে সে। কিন্তু এতো সহজে হাল ছেড়ে দেবার পাত্র নয় ফাহিম। যদিও সময় আছে আর মাত্র একদিন।

পরদিন সকালে মা গোসলে ঢুকতেই পা টিপে টিপে শোবার ঘরে হাজির হয় ফাহিম। হাতলে আলতো টান নিয়ে আলমারির খুলে ফেলে ও। লাগোয়া বাথরুমে মা থাকলেও কোন শব্দই তার কানে যায় না। মনে পড়ে যায় ছোট বেলায় ভিডিও গেমস খেলার জন্য কত টাকা চুরি করেছে ও আলমারি থেকে। আম্মুর ব্যাগটা থেকে টেলিফোন ডাইরেক্টরি বের করে আনে সে। খুঁজে বের করে হেনা আন্টির নম্বর। দ্রুত মুখস্থ করে সব আগের জায়গায় রেখে নিজের রুমে ফিরে আসে সে। অফিসের উদ্দেশ্যে মা বেরিয়ে যাবার কিছুক্ষণ পর ফোনটা তুলতেই, "অফ!!! আম্মুটা এতো কিপটা কেন? ফোনটা লক করে রেখে গেছে।" কাছেই বন্ধুর বাসায় ছুটে যেয়ে ফোন করে সে। নিশিই ফোন ধরে।
:হ্যালো।
:কে বলছেন?
:আমি ফাহিম।
:কেমন আছো ছোট ভাই?
:ভাল।
:জান আমার কেন জানি মনে হচ্ছিল তুমি আজকে ফোন করবা। বিশ্বাস না হলে বুশরা কে জিজ্ঞেস কর। আমি ওর সাথে বাজী ধরছি।
:আরে তাই নাকি? খুব ভাল।
কথা বার্তার এক পর্যায়ে ফাহিম সাহস করে ফেলল,
:আচ্ছা তুমি আমাকে কলেজে চিঠি পাঠাবা।
:কেন?
:না আসলে খুব বোরিং লাগে তো। কেউ চিঠি পাঠালে খুব ভাল লাগে।
:আচ্ছা পাঠাব। বড় বোন তো ছোট ভাইকে চিঠি পাঠাতেই পারে, তাই না?
বুক থেকে পাথর নেমে গেল ফাহিমের। আপাতত এই টুকুতেই চলবে তার। দ্রুত ঠিকানা আদান-প্রদান করে ফোন রেখে দিল সে।

(তিন মাস পর)
ছুটিতে এসেই ফাহিম ফোন করল নিশিকে। জানিয়ে দিন পরদিন কমার্স কলেজে এসে দেখা করবে সে। নিশিও রাজী হল। এরপর থেকে প্রতিদিন চলতে লাগল তাদের দেখা সাক্ষাত। নিশির ছুটির সময় ফাহিম কলেজের সামনে দাঁড়িয়ে থাকে। তারপর দু'জন গায়ে গা লাগিয়ে হাঁটা শুরু করে রাস্তায় রাস্তায়। ঘন্টার পর ঘন্টা। একসময় নিশি বাসায় যাবার সময় হয়। দু জন দুজনের কাছ থেকে বিদায় নেয়। পরদিন আবার তারা দেখা করে। পরদিন আবার...

(ছয় মাস পর)
এবার কলেজ থেকে বের হয়ে ফাহিম নিশিকে জানায় না কিছুই। সারপ্রাইজ দেবার উদ্দেশ্য ১২ টার দিকে কলেজে সামনে এসে দাঁড়ায় সে। সুক্ষ্ম চোখে তাকিয়ে থাকে সে গেটে পানে। সময় গড়িয়ে যায়। একটা, দুইটা। নিজেকে স্বাত্তনা দেয় ফাহিম, নিশ্চই ওর ল্যাব চলছে। এইতো এখনই এসে পড়বে। কিন্তু নিশি আসেনা। রোখ চেপে যায় ফাহিমের। সে দাঁড়িয়েই থাকে। চারটার দিকে রিক্সায় নিশির এক বান্ধবীকে দেখে সে। চোখাচোখি হয় তাদের।
আধঘন্টা পর দৌড়াতে দোড়াতে হাজির হয় নিশি।
:তুমি এখানে কতক্ষণ?
:এই তো বারোটা থেকে। জবার দেয় বিধ্বস্ত ফাহিম।
:তুমি ফোন করে আসবানা। আমার তো এগারোটায় ক্লাস শেষ হয়ে গেছে। তারপর বাসায় চলে গেলাম। এখন পড়তে এসে নওরীনের কাছে শুনলাম তুমি এখানে দাঁড়িয়ে আছ। তাই আসলাম। এতো বেকুব কেন তুমি?
:তোমার পড়া কখন?
:শুরু হয়ে গেছে।
:যাবানা?
:আরে ধুর পড়ে কি হবে? চলো কোথাও বেড়াতে যাই।
কাছেই তুরাগের পাড়ে চলে যায় ওরা। রিক্সা থেকে নেমে বাধের উপর বসে পড়ে দু'জন। অনেক্ষণ কারো মুখে কোন কথা নেই। কলেজ থেকে নিশিকে বলবে ভেবে কত কথা রেডি করে এনেসে সে। এখন কিছুই মনে পড়েনা তার।
নিশি হঠাৎ করেই ফাহিমের হাতটা কোলের উপর উঠিয়ে নেয়। ফাহিমের জীবনে প্রথম কোন নারীর হাত ধরা। আলতো গলায় নিশি জানতে চায়,
: তুমি এতো ভাল কেন? এতক্ষণ করে আমার জন্য অপেক্ষা করলা...
ততক্ষণে সাহসী হয়ে উঠেছে ফাহিম। নিশির গালে আলতো করে একটা চুমু দিয়ে বলে,
:কেমন আছ নিশি?

বিকেলের শেষ আলোয় দু'জন দু'জনকে জড়িয়ে বসে থাকে তারা। জীবনের সবচে' কাংখিত বস্তুর সন্ধান লাভে পরিতৃপ্ত তাদের মুখ।

গড় রেটিং

(২ ভোট)

Trackback URL for this post:
http://www.sachalayatan.com/trackback/12891

লিখেছেন রায়হান আবীর (তারিখ: রবি, ২০০৮-০৩-০২ ০১:৫০)
উদ্ধৃতি | রায়হান আবীর এর ব্লগ | ২৩টি মন্তব্য | পছন্দের পোস্টে যুক্ত | আপত্তি জানান | ২১৫বার পঠিত

Views or opinions expressed in this post solely belong to the writer, রায়হান আবীর. Sachalayatan.com can not be held responsible.

১ | এস এম মাহবুব মুর্শেদ | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ০২:৩৩

পরিচিত ঘটনার আভাস লাগল। চলুক এরকম আরো গল্প।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

১.১ | রায়হান আবীর | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ১১:৩৬

আসলে সব প্রেম ঘটিত ঘটনাই কিভাবে কিভাবে যেন একই রকম হয়ে যায়।
---------------------------------
এসো খেলি নতুন এক খেলা
দু'দলের হেরে যাবার প্রতিযোগিতা...

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | সম্পাদনা | reply | আপত্তি জানান

২ | সংসারে এক সন্ন্যাসী | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ০২:৪৮

প্রায় আমার নিজের জীবনের কাহিনী বলে মনে হলো। এ রকম ঘটনা প্রায় প্রতিটি বাঙালি কিশোর/তরুণ/যুবকের জীবনে ঘটেছে বলেই বোধ হয়

প্রায় অফ-টপিক। বিদেশে এসে জানলাম, এরা মামাতো-খালাতো-চাচাতো-ফুপাতো ভাই-বোনের সঙ্গে দৈহিক মিলনকে ইনসেস্ট হিসেবে গণ্য করে। এর পেছনে বায়োলজিক্যাল কারণও নাকি আছে। এই ধরনের বিয়ে অধিকাংশ পশ্চিমা দেশে নিষিদ্ধ বলেই জানি।

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

২.১ | রায়হান আবীর | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ১১:৩৯

আরে তাই নাকি?
কিন্তু এমন কেন হবে। এইদেশে এমন ঘটনা অনেক ঘটে।
---------------------------------
এসো খেলি নতুন এক খেলা
দু'দলের হেরে যাবার প্রতিযোগিতা...

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | সম্পাদনা | reply | আপত্তি জানান

৩ | হিমু | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ০৩:০৪

ভাই রে, প্রেমের স্টার্টিং শুনলেই মোটর সাইকেলের সাথে তুলনা দিতে ইচ্ছা করে ...

হাঁটুপানির জলদস্যু

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

৩.১ | রায়হান আবীর | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ১১:৩০

হ রে ভাই। স্টারটিং তো মটর সাইকেল এর মতোই। কিন্তু তিন চার বছর পর তা হয়ে যায় মহাকর্ষীয় ট্রাক্টর।

---------------------------------
এসো খেলি নতুন এক খেলা
দু'দলের হেরে যাবার প্রতিযোগিতা...

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | সম্পাদনা | reply | আপত্তি জানান

৪ | পরিবর্তনশীল | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ১৩:৩৬

আমার জীবনে এই ধরণের ঘটনা নাই।
থাকলে খারাপ হতো না!
---------------------------------
চোখের পাতায় হাত রেখে ওরা আমাকে স্বপ্ন দেখার যন্ত্রণা দেয়।

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান

৫ | মাহবুব লীলেন | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ১৫:০৬

পিরিতি বিদ্যা নিকেতনে আপামণিদের কোনো তুলনা হয় না
জয়তু ফাহিম
এক ইস্কুলেই প্রাইমারি থেকে ভার্সিটি পর্যন্ত পাশ করে ফেলবে
এর পরে কন্টিনিউ এডুকেশেরন জন্য পড়ে রইল সমগ্র দেশ....

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

৫.১ | রায়হান আবীর | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ১৮:৪০

সহমত। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ...
---------------------------------
এসো খেলি নতুন এক খেলা
দু'দলের হেরে যাবার প্রতিযোগিতা...

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | সম্পাদনা | reply | আপত্তি জানান

১০

৬ | ধুসর গোধূলি | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ১৫:১১

- ফাহিম পোলাডা তাইলে এই কৈরা বেড়ায়?
হালায় এই ফাহিম নামের পোলা গুলাই এইরমের হয়! গাছের তলারটাও উপরেরটাও। আর আমরা হালায় থাকি ইথিওপিয়াপীড়িত হৈয়া!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

১১

৬.১ | রায়হান আবীর | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ১৮:৩৭

শিউর বস,
এইবার একটা হেস্ত নেস্ত করা দরকার।
---------------------------------
এসো খেলি নতুন এক খেলা
দু'দলের হেরে যাবার প্রতিযোগিতা...

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | সম্পাদনা | reply | আপত্তি জানান

১২

৬.২ | স্বপ্নাহত | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ১৯:৫২

গুরু,আমি মিলা আপুর "ছোট ভাই" হইতে চাই।কিছু একটা ব্যবস্থা করেন না এই অধমের জন্য...

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
বুকের মধ্যে আস্ত একটা নদী নিয়ে ঘুরি

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

১৩

৬.২.১ | ধুসর গোধূলি | মঙ্গল, ২০০৮-০৩-১১ ১১:২৪

- কি প্যাচে যে ফালাইলেন! আপনেরে তো গুরু ডাকি, এখন বড় কুটুম ডাকি ক্যামনে?
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

১৪

৭ | অতিথি লেখক [অতিথি] | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ১৬:০৯

ছোট ভাইয়াগো (!) কাছ থেইক্কা কতটা দুরে থাকা দরকার তা জানানোর জন্য অশেষ ধন্যবাদ

কল্পনা আক্তার

...........................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান

১৫

৭.১ | মাহবুব লীলেন | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ১৬:১৯

ভুল বললেন
ছোট ভাইরাই বেশি সুবিধার
ছোট ভাইকে আপনি রাখতে পারবেন দৌড়ের উপরে
আর বড়ো ভাই হলে সে আপনারে রাখবে দৌড়ের উপরে
কারণ এসব ক্ষেত্রে যে বেশি অভিজ্ঞ সেই বেশি সুবিধা নেয়

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

১৬

৭.২ | রায়হান আবীর | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ১৮:৩২

আমি কি তাই বলছি?
বিশ্বাস করেন ব্যাপারটা হেভি ছুইট!!!
---------------------------------
এসো খেলি নতুন এক খেলা
দু'দলের হেরে যাবার প্রতিযোগিতা...

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | সম্পাদনা | reply | আপত্তি জানান

১৭

৮ | অতিথি লেখক [অতিথি] | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ১৬:২৯

আমার নিজের দৌড়াইতে সমস্যা নাই কারণ আমার স্বাস্থ্য কমানো অতীব জরুরী

কল্পনা আক্তার

...........................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান

১৮

৮.১ | রায়হান আবীর | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ১৮:৩৪

শুরু করলে আওয়াজ দিয়েন...
---------------------------------
এসো খেলি নতুন এক খেলা
দু'দলের হেরে যাবার প্রতিযোগিতা...

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | সম্পাদনা | reply | আপত্তি জানান

১৯

৯ | স্বপ্নাহত | রবি, ২০০৮-০৩-০২ ১৯:৪৫

ছয় মাসের ব্যবধান কোন ব্যাপার হইলো নাকি।আমার মত পাঁচ বছর ব্যবধানের কাহিনী অভিজ্ঞতার ঝুলিতে থাকলে ছয় মাস তো কিছুই না

"বড় আপু" জিনিসটা আসলেই জোস্‌। সেইরকম বড় আপু পাইলে সারাজীবন "ছোট ভাই" থাকতেও আমার বিন্দুমাত্র আপত্তি নাই

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=
বুকের মধ্যে আস্ত একটা নদী নিয়ে ঘুরি

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

২০

১০ | অতিথি লেখক [অতিথি] | শুক্র, ২০০৮-০৩-২১ ০০:৫৯

উদ্ধৃতি
জীবনের সবচে' কাংখিত বস্তুর সন্ধান লাভে পরিতৃপ্ত তাদের মুখ।

স্টার্টিং টা তো ভালই হয় সব প্রেমের। ফিনিশিংটা কেমন হয় সেটাই দেখার বিষয়।

সবাই তো আর রাজকপাল নিয়ে জন্মায় না।
আপনাকে আর হবু ভাবীকে দেখলে খুব হিংসে হয়।
সুন্দর একটা গল্প।

---------------
কুচ্ছিত হাঁসের ছানা

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান

২১

১১ | রায়হান আবীর | শনি, ২০০৮-০৩-২২ ১২:২৪

ব্যাপার না...নেক্সট টাইম...
---------------------------------
এসো খেলি নতুন এক খেলা
দু'দলের হেরে যাবার প্রতিযোগিতা...

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | সম্পাদনা | reply | আপত্তি জানান

২২

১২ | মুশফিকা মুমু | শনি, ২০০৮-০৩-২২ ১৩:১৬

" গত মাসে মুমুর কাছে ছ্যাঁক খাওয়ার পর থেকে .... "
হিহিহি নিজের নামটা দেখে খুব হাসি পেলো, for the record আমি কখনও কাউকে ছ্যাঁক দেইনি

খুব ভালো লাগলো ... continue করেন ...

উদ্ধৃতি | ঘ্যাচাং | reply | আপত্তি জানান | লেখককে মেসেজ

২৩

১২.১ | রায়হান আবীর | শনি, ২০০৮-০৩-২২ ১৪:১৩

কি আর কইতাম...তাও ভালো মুমু নামের একজন পাওয়া গেল যে কাউকে ছ্যাক দেয়নাই কখনো...

---------------------------------
এসো খেলি নতুন এক খেলা
দু'দলের হেরে যাবার প্রতিযোগিতা...


মন্তব্য

আরিফুল ইসলাম শাওন এর ছবি

ভালই লাগলো !!

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।