ছোট্ট গোল রুটি - ০৬

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি
লিখেছেন সংসারে এক সন্ন্যাসী (তারিখ: মঙ্গল, ১৮/০৩/২০০৮ - ৩:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকের খুদে গল্পটি যাদের পড়তে দিয়েছিলাম, তাদের অনেকেই ওটির শানে নযুল ধরতে পারেনি। হয়তো অনুবাদের দুর্বলতার কারণে। কিন্তু এর চেয়ে ভালো আমি যে পারি না! মন খারাপ

তবে গল্পটি আমার খুব প্রিয় বলেই সচলায়তনে প্রকাশ করছি।

(খুদে রসগল্পের এই সিরিজে প্রকাশিতব্য অধিকাংশ গল্পই সোভিয়েত যুগের। রুশ ছাড়াও ইউক্রেনীয়, বেলারুশীয়, জর্জিয়ান বা অন্য সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রগুলোর লেখকদের লেখা গল্পের অনুবাদও ছাড়া হবে এই সিরিজে। গল্পগুলো অবশ্যই মজার কৌতুকের মতো হাসি-উদ্রেককারী নয়, তবে পাঠকদের মনের ভেতরে একটা মুচকি হাসি যদি অন্তত জেগে ওঠে, তাতেই আমার তৃপ্তি।

অধিকাংশ গল্পই রুশ ভাষা থেকে অনূদিত। কয়েকটি ইউক্রেনীয় থেকে।

আজকের গল্পটি এক রুশ লেখকের।)

________________

কাব্যিক স্বভাব

আ. ক্লিমোভ

বৃষ্টি পড়ছে। আমি জানালার পাশে বসে তাকিয়ে আছি রাস্তার দিকে। জানালার এ-পাশে উষ্ণ ঘরে বসে বৃষ্টি দেখার মজাই আলাদা। এখান থেকে অর্থাত্ তিন তলা থেকে খুব স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে বৃষ্টিস্নাত পার্ক। পাতাহীন নগ্ন গাছগুলো দাঁড়িয়ে আছে, সব পাতা পড়ে আছে হৈমন্তিক কাদা-জলে, নিঃসঙ্গ বেঞ্চগুলো দাঁড়িয়ে আছে পার্কের সরু পথের পাশে। পার্ক বিশ্রাম নিচ্ছে। তবু তা মনোহর, যেন অন্তরতম ভাবনায় নিমগ্ন। আর পার্কের বাইরে বয়ে চলেছে গতানুগতিক নাগরিক জীবন। অগণ্য গাড়ি, ট্রাম, ছাতা। সবাই কোথায় যেন ছুটছে। সকলেরই তাড়াহুড়ো। বাসস্ট্যান্ডে জমা হয়েছে অজস্র লোক। বাসের অধীর অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে ফুটো হয়ে যাওয়া আকাশের নিচে।

বৃষ্টি পড়ছে। আকাশ থেকে মাটি পর্যন্ত পানির লম্বা সুতো। ভেজা এবং তেরছা। সশব্দে আছড়ে পড়ছে পীচ-ঢালা রাস্তার ওপরে, বাড়ির ছাদে, জানালার কাচে। তারপর ছোট ছোট স্বচ্ছ খণ্ডে চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে ছড়িয়ে পড়ছে চারপাশে।

বৃষ্টি পড়ছে। আর আমি উষ্ণ ঘরের ভেতরে বসে তাকিয়ে আছি জানালা দিয়ে। অকস্মাত্ কাঁধে কার যেন হাতের ছোঁয়ায় চমকে উঠলাম আর অমনি টেবিলের প্রান্তে রাখা কয়েকটি ফাইল পড়ে গেল মেঝের ওপরে। মাথা ঘুরিয়ে দেখলাম, আমাদের এই সরকারী অফিসের একজন সহকর্মী। সে আমায় জানালো, লাঞ্চ ব্রেকের সময় হয়ে এসেছে, ক্যান্টিনে যেতে হবে।


মন্তব্য

ধুসর গোধূলি এর ছবি
সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

যায় নাই। যাইবোও না। ওই আশা কইরেন না। হো হো হো

এই সিরিজটা খাইষ্টা হবে না, সেই ঘোষণা কয়েকবার দিয়েছি।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আশা করি নাই মিয়া, দুরাশা করছি, নিরাশ হইছি। কামরাঙা বলে আইতাছে।
অই অযুর লাইগা কূয়াতে পানি ঢালতে থাক। লোটা-বদনায় কাম হইবো না মনেলয়!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

আচ্ছা, আপনার প্রিয় উপন্যাস কি সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের লোটাকম্বল? হাসি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

হিমু এর ছবি

গল্পটা মারাত্মক ধারালো। রীতিমতো শ্বদন্তী যাকে বলে।

কিন্তু গোল রুটি বেশি গুটি গুটি চলছে। হপ্তায় দু'তিনখানা পেলে বেশ হতো।


হাঁটুপানির জলদস্যু

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

আমার মতো পিপুফিশুর জন্যে এটা প্রায় পূরণাযোগ্য আব্দার হো হো হো
হপ্তায় একখানা চেষ্টা করে দেখতে পারি।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

বেশ ভাল লাগলো। তবে খাইষ্টা ক্ষুধা বাড়িয়ে দিলেন আরো। আমি তো ভাবলাম কাঁধের উপর অন্য কারো হাত পড়লো। আমার কী দোষ, আপনিই তো কী সব লেখেন! খাইছে

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

লিখলেই দোষ? আর ভাবলে দোষ নেই? চোখ টিপি

আপনার খাইষ্টা ক্ষুধা নিবারণের জন্যে কামরাঙার এক পর্ব ছাড়বো নাকি, বলুন।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

সবকিছু কি খোলাসা করে বলতে হয় নাকি?? আর, *এক* পর্ব মাত্র?? গন্ধ নাকে যাবার আগেই তো খাওয়া খতম তাহলে!! যা হয় কিছু একটা ছাড়ুন তাড়াতাড়ি। চোখ টিপি

অমিত আহমেদ এর ছবি

চরম।

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

এই এক শব্দেই আমি কাইত চোখ টিপি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

ফারুক হাসান এর ছবি

বৃষ্টির অসাধারণ সব উপমা!
অনুবাদ ভালো লেগেছে
----------------------------------------------
আমাকে নিঃশব্দে অনুসরণ করে একটা নদী-
সাথে নিয়ে একটা পাহাড় আর একটা নিঃসঙ্গ মেঘ।

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

আমি তো ভেবেছিলাম, প্রকৃতির দীর্ঘ বর্ণনা ক্লান্তিকর মনে হতে পারে। আশঙ্কা অমূলক হওয়ায় ভালো লাগছে।

ধন্যবাদ।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

অতিথি লেখক এর ছবি

অনুবাদ ভাল লাগলো । আরো লেখেন ।
- খেকশিয়াল

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

উত্সাহ পেলে বালা পাই হাসি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

নজমুল আলবাব এর ছবি

এইটা গল্প হইলে কবিতা কমু কোনটারে?

ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

তাইলে কি কাব্যগল্প কমু? না গল্পকাব্য?

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

রায়হান আবীর এর ছবি

ভালো লাগল...
---------------------------------
এসো খেলি নতুন এক খেলা
দু'দলের হেরে যাবার প্রতিযোগিতা...

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

শুনে আমারও হাসি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

পরিবর্তনশীল এর ছবি

বৃষ্টি পড়ছে। আর আমি উষ্ণ ঘরের ভেতরে বসে তাকিয়ে আছি জানালা দিয়ে। অকস্মাত্ কাঁধে কার যেন হাতের ছোঁয়ায় চমকে উঠলাম আর অমনি টেবিলের প্রান্তে রাখা কয়েকটি ফাইল পড়ে গেল মেঝের ওপরে। মাথা ঘুরিয়ে দেখলাম, আমাদের এই সরকারী অফিসের একজন সহকর্মী।

সহকর্মীর নাম রুখসানা। মেয়েটা কী না! যখন তখন কাঁধে ।.।.।. হাত রাখে। অফিসে এতগুলা মানুষের সামনে কাঁধে হাত রাখার কোন মানে হয়! আবার কেমন কেমন করে যেন হাসে! এই বৃষ্টি ভেজা জানালার পাশে বসে -আমার মাথা ঝিম ঝিম করে উঠল। রুখসানা বিশেষ কায়দায় নিচে পড়ে যাওয়া ফাইলগুলো তুলতে তুলতে বলল।
- আজ ক্যান্টিনে খেতে যেতে ইচ্ছে করছে না। চল না! অন্য কোথাও যাই।

---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- রুখসানাকে দেখলে যেকারোরই চোখ হয় ছানাভরা। এমন বাহ্যিক সৈন্দয্যের কেউ বাইরে খাওয়ার প্রস্তাব জানালে মন কি আর ঠিক থাকে!

কিয়ের চাকরী, কিয়ের কি। বসের ধমকের গুষ্টিকিলাই। যা আছে কপালে, কোপ লাগামু কোদালে। লও রুখসানা আইজকা "তুমি আমি নিরালা" রেস্টুরেন্টে ভুনা খিচুড়ি খামু।

ক্রেমলিনের রাস্তা বৃষ্টির পানিতে চিকচিক করতাছে। গাড়িতে ৫০ দশকের হিন্দি গান, "রুখ যা ও রুখসানা, তুহে ম্যারা দিল জানা। তু রুখ যাহ্...."

হঠাৎই রুখসানা ব্রেক কষে দিলো। আমার চোখে তাকিয়ে বললো। "চলো একটু সময় কাটাই" হোটেলে কয়েক ঘন্টার কক্ষ পাওয়া যায়। বেশ সুন্দর, দামে এবং কামেও!

লোভাতুর দৃষ্টি আমার রুখসানা'র তীক্ষ্ন চিবুক থেকে ধীরে ধীরে নিচে নেমে আসছে। মাটি ফুঁড়ে যেখানে বিশাল আল্পস পর্বত দাঁড়িয়ে আছে!
চোখ টিপি
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

পরিবর্তনশীল এর ছবি

আমার হোটেলের কথা মনে রইলো না।
গাড়ির জানালা নামানো। বৃষ্টি যেন আমাকে আর রুখসানাকে উড়িয়ে নিয়ে যাবে। বৃষ্টির শব্দ ছাপিয়ে আমি রুখসানার কণ্ঠ শুনতে পেলাম।
- তুমি এত সুইট কেন?

এবং একটু পরে তৃতীয় একটা কণ্ঠ ভেসে আসল।
- রুখসানা না?
আমি তাকিয়ে দেখি পাশের গাড়ির ড্রাইভিং সীট থেকে এক লোক আমাদের দিকে অগ্নিদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে।
আমি রুখসানাকে জিজ্ঞেস করলাম।
- লোকটা কে?
রুখসানা বলল...
- ওহ... আমার হাসব্যান্ড
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ছিঃছিঃ-
আপনে এতো খাইষ্টা কেনো? গাড়িতেই!!!

আর রুখসানা'র হাসব্যান্ডরে এই বৃষ্টির দুপুরে এইখানে টাইনা আনলেন মিয়া? রুখসানা'র বিয়া হইয়া গেছে, এইটা জানলে তো আমি এইখানে আইতামই না মন খারাপ

বক্তব্য এডিট করেন মিয়া।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

পরিবর্তনশীল এর ছবি

অসাধারণ একটা গল্পের শরীরে জঘণ্য একটা লেজ লাগানোর জন্য।.।.।. আসেন দুজনে ''মিলা'' সন্ন্যাসী গুরুর কাছে মাফ চাই।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- সন্ন্যাসী আমারে দেখলেই ধূতি-লুঙ্গি ফালাইয়াই দৌড় মারে!

এইবার মনে করেন আমারে দৌড়াইতে দৌড়াইতে মেরুদেশে নিয়া ফেলাইবো। তয় ডর নাই, এইবার লগে আপনে থাকবেন! হাসি
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

পরিবর্তনশীল এর ছবি

তক্তার কাহিনী আবার মনে পইড়া গেল তো!!!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

প্রিয় ধুসর গোধূলি আর পরিবর্তনশীল,

আপনাদের যৌথ উদ্যোগে গল্পটি মজাদার একটি ব্যাপ্তি পেলো। তবে সাদামাটা একটা কাহিনীকে ইয়ে-লাইনে নিয়ে যাবার কৃতিত্বকে পুরস্কৃত করতে আপনাদের দু'জনকে সচলের ইয়ে-লেখক গ্রুপের সদস্য করে নেয়া হলো। হো হো হো এই গ্রুপের বাকি দু'জন সদস্য - হিমু আর আমি।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

ওপস!
এইটা কী দিলেন!!!
জাঝা

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

দিলাম একটা কিছু! আর বদলে পেলাম জাঝা

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

গল্প উপগল্প...
হা হা হা হা...
সোনার হাতে সোনার কাকন...

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

বিপ্লব রহমান এর ছবি

গল্পে (বিপ্লব) উপগল্পে -বিপ্লব- টু দি পাওয়ার ইনফিনিটি... হো হো হো


আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

আর আপনাকে ধন্যবাদ টু দি পাওয়ার ইনফিনিটি... হাসি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

@ নজরুল ইসলাম

এখন প্রশ্ন: কে কার অলঙ্কার?

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

তারেক এর ছবি

অনুবাদ বলে তো মনেই হল না। দারুন! ধূসরদা আর পরিবর্তনশীল তো পুরা জমায়ে দিল... চোখ টিপি
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

অনুবাদ বলে তো মনেই হল না। দারুন!

চাল্লু

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

অমিত আহমেদ এর ছবি

সন্যাসী ভাই, সিরিজের নাম "ছোট্ট গোল রুটি - ০৬" এভাবে না দিয়ে "ছোট্ট গোল রুটিঃ গল্পের নাম" এভাবে দিলে মনে হয় ভালো হয়। সেদিন আলুর গল্পটা খুঁজতে গিয়ে অনেক গুলো পর্ব ঘুরে আসতে হলো।


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

অন্যতম শ্রেষ্ঠ গোলরুটি! খুব বেশি ভাল লাগল। অসাধারণ!
_______________
বোকা মানুষ মন খারাপ

মহিউদ্দিন ডালিম এর ছবি

আরামে থাকলে সব সুন্দরই লাগে৷

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।