এস্কেপ টু আগ্রা

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: রবি, ০৪/০৯/২০১৬ - ১০:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২০১৫-২০১৬

বেদ্বীনি রিংটোনের আওয়াজে নীরবতা ভেঙ্গে খান খান হয়ে যায় কোহকাফ নগরীর। খেদমতরত পোষা জ্বিনটা ইনকামিং টেক্সট ভয়েসে কনভার্ট করে শোনায়, “আপনার একাউন্টে একুশ টাকা জমা হয়েছে”। নুরানী হাসিতে ভরে যায় শাফিউর রহমান ফারাবীর মুখটা।

গোমড়া মুখে ট্রাইব্যুনালে যুক্তিতর্ক শুনছেন বার্গম্যান, বার বার কন্ট্রাক্ট ফেইল করায় মজুরী বন্ধ করে দেয়ার হুমকী পেয়ে তার মুখে রাজ্যের অন্ধকার। এমন সময় পকেটের কাছটা কেঁপে উঠলে, ত্রস্তে ফোন বের করে কানে নেয় সে। ফোনের ওইপাশে শরীফ আবু হায়াত, টেলিফোনে সে টেলিগ্রামের মত ম্যাসেজ দেয়, “ফাদার হ্যাংগিং, কাম শার্প”। বিচারক ক্ষেপে গিয়ে বলে উঠেন, "ডেভিড, মুবাইল বন্ধ করো"।


ভাঙ্গা ভাঙ্গা ফন্টের চিঠি, আমেরিকার সিকি-পোয়া মন্ত্রীদের সফর, মানবাধিকার কমিশনের দিস্তা দিস্তা বিবৃতি উপেক্ষা করে একের পর এক ফাঁসির রায় দিয়ে যাচ্ছে আদালত। শহীদ আব্দুল কাদের মোল্লাকে ঝুলিয়ে দেয়ার পরে ঈমানী শক্তিতে চাঁদে পাড়ি জমান সাঈদী। কিন্তু জেলে আটকা পড়ে গেছে নিজামী, মুজাহিদ, সাকা আর মীর কাসেম। কোটি কোটি টাকা খরচ করেও কারো কোন চুলে সামান্য কম্পন জাগাতেও ব্যর্থ হয়ে শেষ ভরসা হিসাবে পাজামার লুকানো খোপ থেকে মোবাইল ফোন বের করে শরীফ আবু হায়াতকে ফোন করেন।

হন্তদন্ত হয়ে বাংলাদেশে ফিরে উচ্চমেধাসম্পন্ন একটা টাস্কফোর্স তৈরী করে শরীফ। দিনরাত ব্রেইনস্টর্মিং করে তারা একমত হয় বাকশালের হাত থেকে বর্তমান দুনিয়ায় কোথাও পালিয়ে বাঁচার উপায় নেই। উপায় একমাত্র অন্য সময়ে পালিয়ে যাওয়া, ভবিষ্যতে পালিয়ে লাভ হবে না কারণ বাকশালের ছানাপোনারা যে ভবিষ্যতে ঝামেলা পাকাবে না তার কোন নিশ্চয়তা নেই। বাকি থাকে অতীতে পালানো। ক্যুইক গুগল সার্চ করে শরীফ দেখতে পায় অতীতে ভ্রমণ অসম্ভব, ব্রায়ান গ্রীন নামে এক নাছারা বিজ্ঞানী বলে রেখেছে অ্যারো অফ টাইম শুধুই সম্মুখমূখী।

অতীত ভ্রমণ সম্ভব করতে দরকার হবে ফিজিক্সের ল বদলানো, এত কঠিন একটা কাজ শুধু ফিজিসিস্ট আর শুধু লইয়ার দিয়ে সম্ভব না। তাই অনেক চিন্তা করে ঠিক করা হয় সর্বকালের সেরা পদার্থবিদ শাফিউর রহমান ফারাবী আর সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন আইনজীবি ডেভিড বার্গম্যানকে দ্বায়িত্ব দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

বার্গম্যানকে পাওয়া কঠিন হয় না, বিলেতে সুবিধা করতে না পেরে ঢাকার আদালত পাড়ায়ই রোজ ঘুরে বেড়ায় সে। সমস্যা হয় ফারাবীকে পাওয়া নিয়ে। র‍্যাবের বন্দীশালা থেকে পোষা জ্বিনের সাহায্যে পালিয়ে সেই যে সে লাপাত্তা হয়েছে, সেই থেকে তার আর কোন খবর নেই। সহজ গন্তব্য ক্বোহকাফ পাহাড়ের পাদদেশে ক্বোহকাফ নগরী, কিন্তু জ্বিনদের জাদুটোনায় সেই নগরী এক মায়াবী ফ্যারাডে কেইজে বন্দী।


ফারাবীকে খুঁজতে এগিয়ে আসে বাংলার সেরা তথ্যপ্রযুক্তিবিদ ত্রিভুজ। ক্বোহকাফ নগরীর ফ্যারাডে কেইজ গলে একুশ টাকা ফ্লেক্সির একটা ম্যাসেজ পাঠায় সে। পরের ম্যাসেজে, “ফাদার হ্যাংগিং, কাম শার্প”।

তৈরী হয় পশ্চাদগামী টাইম মেশিন। সাকা তার জোকসের আসর বসিয়ে ব্যস্ত করে রাখে কারাবন্দীদের, আর এই অবসরে কারাগারে পাচার হয় সেই টাইম মেশিন। তাতে চড়ে বসে নিজামী, মুজাহিদ আর কাসেম। সোনা নিয়ে একটা জোকের পাঞ্চলাইন বলার আগেই কোন রকমে তাতে চড়ে বসে সাকাও।

রিমোট অ্যাক্সেস নিয়ে টাইম মেশিনের গন্তব্য সময় ১৫৬০ আর স্থান আগ্রা টাইপ করে গো বাটনে চাপ দেয় ত্রিভুজ।

১৫৬০

ইন্ডিয়ার সাথে মশলার ব্যবসায়ে বার বার মার খেয়ে বেপরোয়া হয়ে গেছেন আফ্রিকার ছোট রাজ্যের রাজা ওটু। মশলা ভরা জাহাজ নিয়ে আরব সাগরের উপকূল ছাড়া মাত্রই সমুদ্রপথে সব লুটে নিয়ে যাচ্ছে পর্তুগীজ পাইরেটদের দল। এদের হাত থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় যদি মোগল বাদশাহ আকবর কিছুটা সুরক্ষা দেন।

চার বস্তা সোনা-দানা আর জোয়ান তাগড়া দেখে আটজন যুদ্ধবন্দীকে শিকলে বেঁধে ওটুর তিন দূত রওয়ানা দেয় আগ্রার উদ্দেশ্যে। কয়েক মাস জাহাজ ভ্রমণের পরে পথের এক বন্দরে বিশ্রাম নিতে গিয়ে দূতেরা টের পায় তারা একটু বেশিই তৃষ্ণার্ত। তৃষ্ণা নিবারণে এগিয়ে আসে সুদেহী যুবতীরা।

রাত গড়িয়ে ভোর হয়, ঘুম ভেঙ্গে দূতেরা টের পায় সব সোনা-দানা আর ছয় দাস লাপাত্তা। যে দুই জন রয়ে গেছে, তারা একটু বেশি অলস বলে আর শেকল ভাঙ্গার ঝামেলায় যায়নি।


প্রচন্ড ঝাঁকির মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলে টাইম মেশিন, স্থান-কালের ফ্যাব্রিক ছিড়ে-ফুড়ে। মাঝে মাঝেই টাইম মেশিন বাঁক নিচ্ছে, তাতে এ ওর গায়ে ছিটকে পড়ছে। বাকিরা তাড়াতাড়ি নিজেদের জায়গায় ফিরে যাওয়া চেষ্টা করলেও সাকার মাঝে বিন্দুমাত্র কোন চেষ্টা দেখা যায় না। বাকি তিনজন নিজেদের গা-গতর ঢেকে ঠিকঠাক হয়ে বসে পরবর্তী ঝাকুনির আগ পর্যন্ত।

ভ্রমণ শেষ হয়, টাইম মেশিন থেকে বেরিয়ে তারা টের পায় টাইম মেশিন ল্যান্ড করেছে এক তাবুর ভেতরে। তাবু থেকে বেরিয়ে তারা এসে পড়ে এক বিশাল ময়দানে, তাতে সারি সারি তাবু টানানো। আর তার সামনে দাঁড়িয়ে বসে কাঠের আগুনে ঝলসে খাবার রান্না করতে করতে গুলতানি মারছে অগুণতি নানা দেশি লোক।

পারসিয়ান, পশতু আর হিন্দী ভাষাটা অল্প অল্প চিনতে পারে সকলেই। তার সাথে আফ্রিকান আর ইয়োরোপিয়ান নানা ভাষা মিশে মিলে অদ্ভুত এক কোলাহল। থমকে দাঁড়িয়ে একটু মনোযোগ দিয়ে শুনতে গিয়ে মুজাহিদ টের পায় এই কোলাহলটা তার খুব চেনা, খুব প্রিয় ভাষা উর্দু। আকবরের বহুজাতিক সেনাবাহিনী তাদের তাবু তথা উর্দুর কাছে দাঁড়িয়ে তার প্রিয় ভাষা উর্দুর জন্ম দিচ্ছে। আবেগে চোখে জল চলে আসে মুজাহিদের।


দেশে ফেরার পরে কী হবে এই নিয়ে সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে সাকুল্যে দুইটা দাস নিয়ে আগ্রায় আকবরের নতুন প্রাসাদের সামনে পৌঁছায় ওটুর দূতেরা। প্রাসাদে ঢুকতে গিয়েও কিছুটা দমে গিয়ে প্রাসাদের উলটো দিকে ময়দানের দিকে হাঁটা দেয় তারা। দেশি কয়েকটা যোদ্ধাকে ভুলিয়ে ভালিয়ে যদি কয়েকটা দাসও আকবরকে উপহার দেয়া যায়, তিনি হয়ত তাদের ফরিয়াদ শুনতে রাজী হবেন।

সাকা-নিজামী-মুজাহিদ-কাসেম ফ্যাঁ-ফ্যাঁ করে ঘুরে বেড়াচ্ছে সেই ময়দানে। একমাত্র কাসেমের পাঞ্জাবীর ভিতরের গোপন পকেটে সেলাই করে আটকানো কয়েকটা সোনার মোহর, বাকিরা মোটামুটি কপর্দকশুন্য। একটা মোহর খরচ করে এক তাবুর সামনে থেকে একটা ঝলসানো খাসির পা কিনে চারজনে ভাগাভাগি করে খেয়ে রাতে ঘুমাতে যায় ইসলামের বাগানের ফুটন্ত গোলাপেরা, ভারতবর্ষে ইস্লামের বাগানের গোড়াপত্তনের ইতিহাসকে স্বাক্ষী রেখে। ঘুম থেকে উঠে কাসেমের প্যান্টের ভিতরের মোহর নিয়ে ব্যাথাতুর চোখে অভিযোগ জানায় সাকা।
দুই সময়ের আর দুই দেশের প্রতিনিধিদের দেখা হয়ে যায় আগ্রার ময়দানে, এক দল আসে জাহাজে চড়ে নানা বন্দর পাড়ি দিয়ে। আরেক দল আসে টাইম-স্পেইস কন্টিনিউয়ামে নানা বাগড়া বাঁধিয়ে।

তাদের দেখা হয়, আফ্রিকার দূতদের চোখে জ্বলে উঠে আশার আলো, আর ফুটন্ত গোলাপদের চোখে বিস্ময়। প্রথম দেখার কিংকর্তব্যবিমূড়তা স্থায়ী হয় কয়েক সেকেন্ড। আফ্রিকার দূতেরা দৌঁড়াতে থাকে হাতে শিকল নিয়ে। আর অলিভ ওয়েল আর আচার খাওয়া শরীর নিয়ে উলটা দিকে পালানোর চেষ্টা করে কাসেমের দল। শিকল বন্দী হওয়ার সময় তারা মাত্র কয়েক পা এগোতে পেরেছে।


আকবরের দরবারে ছয় জন দাসকে শিকলে বেঁধে উপহার হিসাবে নিয়ে হাজির হয় ওটুর দূতেরা। চার দিকের জাক জমকে চোখ ঝলসে যেতে থাকে তাদের। দরবারের শুরুতেই যমুনার তীরে তারা প্রাসাদের লাগোয়া আরেকটা সুরম্য অট্টালিকা তৈরীর করার জন্য এই স্থপতিকে অনেক উপঢৌকন দেন আকবর।

ওটুর দূতদের পালা এলে, ছয় দাসকে উপহার হিসাবে দিয়ে ওটুর ফরিয়াদ আকবরকে জানায় তারা। মোগল বাদশা উর্দু বুঝবেন সেই আশায় শিকলের বন্ধন থেকে উর্দুতে চেচামেচি করে নিজেদের ইতিহাস জানাতে থাকে নিজামি-কাসেমেরা। কিন্তু তাদের দুর্ভাগ্য উর্দু তখনো পরিপূর্ণ হয়নি, কিংবা এত হট্টগোলের মধ্যে কিছু ঠাহর করতে পারেন না আকবর।

আকবর একজন কূটনীতিবিদ। ওটুর সাথে বন্ধুত্ব করার জন্য তার মন আনচান করে উঠে। তিনি শর্ত দেন ওটুর সবচে সুন্দর বউকে তার সাথে বিয়ে দিলেই তিনি আফ্রিকান জাহাজকে হার্মাদদের হাত থেকে রক্ষা করবেন। ঢোক গিলে রাজী হয়ে দূতেরা রওয়ানা দেয় নিজ দেশের উদ্দেশ্য।


আফ্রিকান দাসদের সুস্বাস্থ্য দেখে তাদেরকে পাঠিয়ে দেয়া হয় আকবরের নির্মাণশ্রমিকদের দলে। বাকি চারজনকে দেখে আকবরের কিছুটা মায়াই হয়, বুঝতে পারেন ভারী কাজ এদের দিয়ে হবে না। কিন্তু আকবর এটাও জানেন এই দুনিয়াতে আল্লাহ কাউকেই বিনা কারণে পাঠান না। কিছুক্ষণ চিন্তা করে তাদেরকে নতুন বানানো অট্টালিকাতে কাজ করতে পাঠান।

নতুন কর্মচারী ওরিয়েন্টেশন হয় অট্টালিকার কেয়ারটেকারের দ্বায়িত্বে। প্রথমেই সে এই অট্টালিকার ইতিহাস বলে, আকবরের কূটনীতির বড় একটা অংশ হচ্ছে নানা রাজা-বাদশাদের মেয়েদের বিয়ে করার মধ্য দিয়ে চিরস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। তাদের এবং উপহার হিসাবে পাওয়া নানা মেয়েদের নিয়ে আকবর তৈরী করেছেন বিশ্বের সবচে বড় হারেম। সেই হারেমে এলাকার বখাটেদের নজর থেকে সুরক্ষার জন্য রক্ষীর দ্বায়িত্ব পালন করতে হবে সাকা প্রমুখদের।

নিজামী-মুজাহিদ-কাসেমদের চোখে ফুটে উঠে সম্ভাবনা আর লালসা। সাকা কিছুটা হতাশ হলেও সঙ্গী অন্য রক্ষীদের দেখে তার মুখেও ফিরে আসে খুশি।


ওরিয়েন্টেশন শেষ হলে রক্ষীর ট্রেনিং দিতে এগিয়ে আসে ৭/৮ জনের একটা দল, তাদের হাতে দড়ি আর নানা আকারের ধারালো অস্ত্র। কিছু বুঝে উঠার আগেই চারজনকে জাপটে ধরে মাটিতে শুইয়ে বেঁধে ফেলে তারা।

এক সাথে চারটা ধারালো অস্ত্র এগিয়ে আসে ঐকতানে, চারজনের কোমড়ের নীচে, পর পর দুইবার। চারজনের মিলিত চিৎকারে যমুনার পাড় প্রকম্পিত হয়ে উঠে।

একটা জারে আটটা রক্তাক্ত বল নিয়ে তাদের চারজনের হাতে তুলে দিয়ে অট্টালিকার কেয়ারটেকার হাসিমুখে বলে “আকবরের হারেমের খোঁজা বাহিনীতে তোমাদের স্বাগতম!”


সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলেই যমুনার কালো জলে হারেমের আলোকোজ্জ্বল ছায়া পড়ে। দরবারের দৈনিক দ্বায়িত্ব থেকে বিরতি নিয়ে একেক দিন হারেমের একেক অংশে কূটনীতি চর্চা করতে আসেন আকবর। ধীরে ধীরে হারেমের নানা কক্ষের বাতি নিভে আসে। রাত গভীর হয়, চরাচর ঢেকে যায় কালোতে। আর সব ছাপিয়ে যমুনার জলে আলোড়ন তুলে ভেসে আসে চারটা বুকফাঁটা আর্তনাদ, এক আশ্চর্য ঐকতানে।


মন্তব্য

সুবোধ অবোধ এর ছবি
অতিথি লেখক এর ছবি

দুর্দান্ত!!

-- মোখলেস হোসেন

সজল এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

সজল এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

নীড় সন্ধানী এর ছবি

গুল্লি

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

সজল এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

সোহেল ইমাম এর ছবি

দেঁতো হাসি

---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।

সজল এর ছবি

চোখ টিপি

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

অর্ণব এর ছবি

উত্তম জাঝা!

সজল এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

অতিথি লেখক এর ছবি

কামারু কই? তারে কোথায় ফালায়া রাখলেন?

সজল এর ছবি

ঠাই নাই, ঠাই নাই, ছোট সে মেশিন (নো পান ইনটেন্ডেড)

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

Mishti এর ছবি

"শরীফ আবু হায়াত" কে?

সজল এর ছবি

জামাতি ফেইসবুক বুদ্ধিজীবি/সেলিব্রেটী

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

দেবদ্যুতি এর ছবি

দুর্দান্ত লেখা!!! হাততালি

...............................................................
“আকাশে তো আমি রাখি নাই মোর উড়িবার ইতিহাস”

সজল এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

ফাডায়ালছুইন অক্করে গুল্লি

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

সজল এর ছবি

দেঁতো হাসি

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

অতিথি লেখক এর ছবি

‌দুর্দান্ত, দুর্দান্ত, দুর্দান্ত উত্তম জাঝা!

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

সজল এর ছবি

থ্যাংকু, থ্যাংকু!

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

চলুক

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

সজল এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।