নির্ঝর মোটামুটি বইয়ের পোকা, আমরাও সানন্দে ওকে ওর পছন্দের বই কিনে দেই। ইদানিং অফিস সেরে বাসায় আসার পরে বাসায় খুব বেশি কিছু করার থাকেনা, ভাবলাম ওর বইগুলো পড়া শুরু করি। ওকেই জিজ্ঞেস করলাম,
-“কোন বইটা দিয়ে আমার পড়া শুরু করা উচিৎ?”
-“ফ্রিন্ডল পড়, নভেলটা দারুন, তোমার পছন্দ হবে”, নির্ঝরের ঝটপট উত্তর।
আমি পড়া শুরু করলাম। প্রথম চ্যাপটারটা পড়ে সেরকম কিছু মনে হলোনা, কিছুটা হলেও আগ্রহ কমে গেল। সেদিন নির্ঝর আমার পাশে শুয়ে বই পড়ছিল, আর আমি অনলাইনে দাবা খেলছিলাম। সে আমাকে জিজ্ঞেস করল,
-“তুমি কি ফ্রিন্ডল এর তিন নাম্বার চ্যাপ্টারটা পড়েছ? ঐটা আমার সবচেয়ে পছন্দের”
আমার এই বদঅভ্যেস আছে, কোন কিছু শুরুতেই ভাল না লাগলে আগ্রহ হারিয়ে ফেল। যেমনটা হয়েছিল ‘ব্রেকিং ব্যাড’ টিভি সিরিজের ক্ষেত্রে। কিছুতেই প্রথম এপিসোডের কুফা এড়াতে পারছিলামনা। যদিও সিরিজটার রিভিউ অনেক ভাল, কিন্তু কেন জানি কিছুতেই দেখে উঠা হচ্ছিলনা। অবশেষে একদিন এক বসায় প্রথম এপিসোড শেষ করলাম, এর পরে আর পেছনে তাকাতে হয়নি, মোটামুটি গোগ্রাসে ‘ব্রেকিং ব্যাড’ শেষ করেছি।
যাই হোক, কথা হচ্ছিল ফ্রিন্ডল নিয়ে। কেন জানি সেদিন নির্ঝরের কথা শুনে আগ্রহ বেড়ে গেল, ভাবলাম পড়েই ফেলি। মোটামুটি এক শোয়ায় বইটা পড়ে ফেললাম। সব মিলিয়ে পনেরটা চ্যাপ্টার, দারুন একটা শিশুতোষ উপন্যাস। ভাল কিছু পড়লে সবাইকে জানাতে ইচ্ছে করে। ভাল লাগাটা সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়া যেতে পারে সেই আগ্রহ থেকেই এই লেখা।
সব শিশুতোষ উপন্যাসের মত ফ্রিন্ডলেও একটি কেন্দ্রীয় চরিত্র আছে যাকে ঘিরে পুরো উপন্যাসের ঘটনাপ্রবাহ এগোতে থাকে। ফ্রিন্ডল উপন্যাসের সেই মূল চরিত্র হচ্ছে নিকোলাস নামের গ্রেড ফাইভের একটি ছেলে। ছেলেটি বেশ বুদ্ধিমান, মেধাবী, এবং বেশ দূরন্ত। বলতে গেলে আমাদের ‘দীপু নাম্বার টু’ এর ‘দীপু’ চরিত্রের জুনিয়র সংস্করণ। বন্ধুদের কাছে নিকোলাস ‘নিক’ নামেই পরিচিত। দীপুর মতই নিকের বেশ কিছু ভাল বন্ধু আছে, পার্থক্য হচ্ছে এখানে ‘তারিক’ এর মত কোন ভিলেন নেই। বরং উপন্যাসের ‘আপাত’ ভিলেন হচ্ছে মিসেস গ্রেঞ্জার নামের সাহিত্য ও ব্যাকরণের এক শিক্ষক। কেন ‘আপাত’ ভিলেন বললাম সেটা জানার জন্য পুরো বইটা সবাইকে পড়তে হবে।
উপন্যাসের ঘটনা প্রবাহ যুক্তরাষ্ট্রের নিউ হ্যাম্পশায়ারের ‘ওয়েষ্টফিল্ড’ উপ-শহরকে কেন্দ্র করে (সম্ভবত কাল্পনিক, গুগুল করে নিউ হ্যাম্পশায়ারে ওয়েষ্টফিল্ড নামের কোন সাবআর্ব পাইনি)। সেখানকার লিঙ্কন এলেমেন্টারি স্কুলে নিক আর তার বন্ধুরা পড়াশুনা করে। ওরা সবাই গ্রেড ফোর থেকেই জেনে এসেছে গ্রেড ফাইভে মিসেস গ্রেঞ্জার নামে খুব কড়া একজন শিক্ষক আছেন, ভোকাবুলারি নিয়ে প্রতিদিন যার হোম ওয়ার্ক থাকে, ডিকশিনারিকে ঘিরে যার কিনা বাইবেলের মত শ্রদ্ধা, যার ক্লাসে বিশা...ল সাইজের একটা ডিকশিনারি আছে যাতে নাকি জগতের সব শব্দ খুঁজে পাওয়া যায়, ইত্যাদি ইত্যাদি ...।
গ্রেড ফাইভের শুরুতেই দেখা গেল যা শুনে এসেছে তার সব কিছুই সত্য। নিকের মাথায় দুষ্ট বুদ্ধি খেলা করলে লাগল কিভাবে এই মিসেস গ্রেঞ্জারকে বাগে ফেলানো যায়। প্রথম দিকের এক দুইটা বুদ্ধি কাজ না করলেও শেষমেশ একটা ফন্দি বেশ কাজে লেগে গেল। নিক একদিন ক্লাসে মিসেস গ্রেঞ্জার কে জিজ্ঞেস করেছিল ‘ডগ’ মানে যে চার পা আর বাকানো লেজ বিশিষ্ট ঐ প্রানীটিকে বোঝায় সেটা কে ঠিক করে দিল? সহজ বাংলায়, ‘কুকুর’ বলতেই যে আমরা কুকুরকেই বুঝি সেটা কিভাবে আসল? যদিও মিসেস গ্রেঞ্জার এই প্রশ্নের জন্য ঠিক প্রস্তুত ছিলনা, তার উত্তরটি কিন্তু বেশ মজার ছিল,
-“ডিকশিনারির প্রতিটা শব্দই এসেছে আমাদের কাছ থেকে, এর মানে হচ্ছে, ‘ডগ’ মানে যে চার পা আর লেজ বিশিষ্ট ঐ প্রানিটিকে বোঝায় সেটা আমাদের কেউই প্রথমে শুরু করেছে, অন্যরা আস্তে আস্তে সেটা গ্রহন করেছে, আর আজ সেটা স্বতঃসিদ্ধ"।
একই রকম উদাহরন দেয়া যেতে পারে 'গুগুল' এর ক্ষেত্রে। আজ ‘গুগুল’ হচ্ছে ডিকশিনারির একটা শব্দ যার মানে হচ্ছে ইন্টারনেটে কোন কিছুর তথ্য খোঁজা। আমার জীবদ্দশাতেই এই শব্দের উত্থান দেখেছি। যাই হোক মিসেস গ্রেঞ্জারের এই চমৎকার উত্তরই নিকের মনে আরেক মজার খেলার ধারনা এনে দেয়। সে ঠিক করল শব্দ নিয়ে সে একটা খেলা খেলবে, সে একটা নতুন শব্দের উদ্ভাবন করবে। যদিও নিক জানতনা যে এরকম এক্সপেরিমেন্ট সেইই প্রথম করেনি। ১৭৯১ সালে ডালি নামের ডাবলিনের এক থিয়েটার ম্যানেজার একরকম বাজি ধরেই নতুন এক শব্দের উদ্ভাবন করেছিলেন যাকে আজ আমরা জানি ‘কুইজ’ হিসেবে। এই তথ্যটি ফ্রিন্ডল উপন্যাসেই আছে, পাঠকরা ইচ্ছে করলে এই তথ্যসুত্র থেকেও জানতে পারবেন।
নিকের এক্সপেরিমেন্ট ছিল কলম কে ‘পেন’ না বলে ‘ফ্রিন্ডল’ বলে চালানো যায় কিনা। অর্থ্যাৎ কিনা ‘ফ্রিন্ডল’ নামের নতুন এক শব্দের উদ্ভাবন করা যা কিনা আসলে ‘পেন’ এর বদলে ব্যবহার করা যাবে। নিকের এই এক্সপেরিমেন্ট মোটামুটি হই চই ফেলে দেয় কিছু দিনের মধ্যে। হই চই ফেলার মূল কারন দুইটাঃ এক, নিকের বন্ধুদের মধ্যে সে খুব জনপ্রিয় হওয়াতে ওর বন্ধুরা সবাই কলমকে ‘পেন’ না বলে ‘ফ্রিন্ডল’ বলা শুরু করে; দুই, মিসেস গ্রেঞ্জার বিষয়টিকে একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে ছাত্রদেরকে একের পর এক শাস্তি দিতে শুরু করে। যারাই ক্লাসে ‘পেন’ না বলে ‘ফ্রিন্ডল’ বলবে তারাই ক্লাস শেষে একশ বার ‘পেন’ লিখে তার পর বাসায় যাবে। ধীরে ধীরে এই ফ্রিন্ডল ভুত গ্রেড ফাইভ থেকে আস্তে আস্তে সব গ্রেডের ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে, সেই সাথে শাস্তির চলনও ছড়িয়ে পড়ে সব ক্লাসে। এক দুই করে বাবা-মারা এটা জেনে যায়, আস্তে আস্তে স্থানীয় নিউজ পেপারে এটা নিয়ে ফিচার হয়, সেই ফিচারের ভিত্তিতে আস্তে আস্তে এই ফ্রিন্ডল শব্দের উত্থান নিয়ে ‘গ্রেড ফাইভের শিক্ষার্থী আর শিক্ষকের দ্বৈরথ’ টিভির খবর থেকে শুরু করে টক শোতেও চলতে থাকে। আস্তে আস্তে গ্রেড ফাইভের নিক হয়ে উঠে সেলিব্রেটি, ‘ফ্রিন্ডল শব্দের ভুত ছড়িয়ে পড়ে পুরো মার্কিন মুল্লুকে। ফ্রিন্ডল শব্দের এই জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী নিকের বাবাকে রাজি করিয়ে এই শব্দটা ট্রেডমার্ক করে নিয়ে তা দিয়ে টি-শার্ট, কলম, ক্যাপ সহ আরো অনেক কিছু বিপননের ব্যাবস্থা করতে থাকে। এতে ঐ ব্যবসায়ীর ব্যবসা যেমন জমজমাট হয়ে উঠে, তেমনি নিকের বাবাও নিকের লাভের অংশের পুরোটাই ওর ভবিষ্যত পড়াশুনার জন্য জমিয়ে রাখে ব্যাঙ্কে।
সময়ের পরিক্রমায় নিক একসময় বড় হয়, গ্রেড ফাইভের নিক একসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হয়। একদিন সে দেখতে পায় তার ডর্মের বাইরে তার জন্য এক পোষ্টাল প্যাকেজ। প্যাকেজটা এনে সে খুলে দেখে সেখানে আজ থেকে দশ বছর আগে লেখা মিসেস গ্রেঞ্জারের এক চিঠি আর সাথে একটি উপহার। কি আছে সেই উপহারে? কি লেখা আছে সেই চিঠিতে? কেনই বা মিসেস গ্রেঞ্জার দশ বছর আগেই সেই চিঠি লিখে রেখেছিলেন? কেনই বা এতদিন পরে সে চিঠি আজ নিককে পাঠালেন তিনি? এরকম অসংখ্য প্রশ্নের উত্তরের জন্য বইটা পড়তে হবে। আমাদের যাদেরই নির্ঝরের বয়সী ( নির্ঝরের বয়স ৯) ছেলে মেয়ে আছে তাদের জন্য আমরা এই বইটা সংগ্রহ করে পড়তে দিতে পারি, নিজেরাও চাইলে পড়তে পারি।
ফ্রিন্ডল উপন্যাসটি নিয়ে আরো কিছু জানা যাবে এই লিঙ্ক থেকে, অথবা উইকিপিডিয়ার এই নিবন্ধ থেকে।
মন্তব্য
ভালো একটি বইয়ের সন্ধান দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ সচল জাহিদ। আমার ছেলেকে লাইব্রেরি থেকে বই টি এনে দেবো। আপনার লেখা দারুণ লেগেছে।
---মোখলেস হোসেন।
ধন্যবাদ। আশা করি উপন্যাসটি আপনার ছেলেরও ভাল লাগবে।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
আমার ইমিডিয়েট রিডিং লিস্টে যোগ হলো, অনেক ধ্যনবাদ লেখাটির জন্য
অনন্যা
আপনাকেও ধন্যবাদ। পড়ে কেমন লাগল তা জানাবেন আশা করি।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
পড়ে শেষ করলাম বইটি, বেশ অভিনব গল্প, দারুন ল্বগেছে, বাচ্চাদের সৃষ্টিশীল চিন্তা করতে বেশ উৎসাহ যোগাবে এধরণের গল্প, তবে আমার কাছে মনে হয়েছে বর্ণনাভঙ্গি আর একটু মজার হলে ভাল হতো।আপনাকে আবারো ধন্যবাদ বইটির কথা জানাবার জন্য।
অনন্যা
চমৎকার রিভিউ। বইটি পড়ার নিখাদ আগ্রহ তৈরি হল মনে। বাংলাদেশে কি এই বই পাওয়া যাবে? গেলে কোথায় সে বিষয়ে যদি জানাতে পারেন উপকৃত হব। অনেক ধন্যবাদ।
ফাহমিদুল হান্নান রূপক
ধন্যবাদ। আমি ঠিক নিশ্চিত নই। অনলাইনে পিডিএফ খুঁজে দেখতে পারেন। বইটি বেশ জনপ্রিয়, পাব্লিক লাইব্রেরীতেও থাকতে পারে।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
বাচ্চাদের সাথে এরকম অনেক বই আমি পড়ি। ইউকেতে কিছু মারাত্মক ধরনের লেখক আছেন। আমার একটা প্রশ্ন ছিল আপনার কাছে - বইটা পড়ার পর আপনার কি মনে হয়েছে যে বাংলায় এই মানের কোনো বই আপনি কখনও পড়েননি?
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
পড়েছি ভাইয়া। 'দীপু নাম্বার টু' ই কিন্তু এই টাইপের বই।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
আবার আজকের এই Google এসেছে Googol শব্দটি থেকে। ১৯২০ সালে মার্কিন গনিতবিদ Edward Kasner খেলাচ্ছলে তাঁর নয় বছরের ভাইপো Milton Sirotta কে জিজ্ঞেস করেছিলেন তিনি একটি নতুন সংখ্যার নামকরণ করতে চান যার একের পেছনে একশোটি শূন্য আছে। ভাইপো কিছু না ভেবেই বলে বসলো Googol. তারপর তিনি জানতে চাইলেন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সংখ্যাটি কী হতে পারে? শিশুটি বললো একের পেছনে 'এক গুগল' শূন্য এবং সংখ্যাটির নাম 'গুগলপ্লেক্স'। গুগলের হেডকোয়ার্টারের নামকরণ ওই শব্দটি থেকেই।
ফ্রিণ্ডল শুনে প্রথমে ভেবেছিলাম বই পড়ার নতুন কোন প্রযুক্তি চলে এসেছে বাজারে। চমৎকার লেগেছে পড়ে।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ধন্যবাদ, গুগুলের পেছনের ইতিহাস জানতামনা।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
লেখা পড়ে ভালো লেগেছে। যদিও হাতে পাওয়ার আশা নেই তবুও পড়ার ইচ্ছে রইলো। নির্ঝরের জন্য ভালবাসা।
...............................................................
“আকাশে তো আমি রাখি নাই মোর উড়িবার ইতিহাস”
ধন্যবাদ।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ধন্যবাদ।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
চমৎকার রিভিউ। বইটি পড়তে হবে।
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
বইটা পড়ার ইচ্ছে হচ্ছে। খুঁজতে শুরু করলাম, দেশে পাওয়া গেলে হয়।
---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।
ধন্যবাদ।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ভালো লাগল। কত সুন্দর থিম!
-----------------------------------
অন্ধ, আমি বৃষ্টি এলাম আলোয়
পথ হারালাম দূর্বাদলের পথে
পেরিয়ে এলাম স্মরণ-অতীত সেতু
আমি এখন রৌদ্র-ভবিষ্যতে
ধন্যবাদ।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
বই পড়তে সব সময়ই ভালোবাসি। ইংরেজি খুব একটা বুঝি না বিধায় অনুবাদের অপেক্ষায় বসে থাকি। বইটির সন্ধানের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
জিরো গ্রাভিটি
ধন্যবাদ।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
পড়ে ফেললাম ফ্রিন্ডল - ভাল লেগেছে।
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
নতুন মন্তব্য করুন