রেস্ট্রিক্টেড টেক্সটের পরিমিত এবং বুদ্ধিদীপ্ত ব্যবহার

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: রবি, ১১/০৭/২০১০ - ১০:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলায়তনের গুরুত্বপূর্ণ একটি সিকিউরিটি ফিচার হচ্ছে "রেস্ট্রিক্টেড টেক্সট"। এর উপযুক্ত ব্যবহার যেমন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নির্ভরযোগ্য পাঠক গোষ্ঠীর কাছে পৌছে দিতে পারে, তেমনি অতিরিক্ত ব্যবহার কাউকে বঞ্চনার কষ্টও দিতে পারে। 'রেস্ট্রিক্টেড টেক্সট' ব্যবহারে তাই নিচের গাইডলাইন অনুসরণ করতে অনুরোধ করা হচ্ছে।

  • যদি সম্ভব হয় তাহলে রেস্ট্রিক্টেড টেক্সট ব্যবহারে বিরত থাকুন। প্রকাশ্যে যে কথা বলতে রাখঢাক করতে হচ্ছে, সে কথাটা বলাটা আদৌ প্রয়োজন আছে কিনা দ্বিতীয়বার ভাবুন। অনেক ক্ষেত্রে রেস্ট্রিক্টেড টেক্সট অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে অন্যত্র প্রকাশিত হয়ে যেতে পারে। সুতরাং চট করে এটি ব্যবহার না করে আরেকটু সুচিন্তিতভাবে লিখিত মন্তব্য খোলাখুলিই প্রকাশ করা যায় কি না, ভাবুন।

  • এমন ভাবে মন্তব্য লিখুন, যেন অপ্রকাশিত অংশটা ছাড়াই মন্তব্যটার একটা অর্থ দাঁড়ায়। মন্তব্যের রেস্ট্রিক্টেড অংশটার পূর্বে ঘোষণা দেবার প্রয়োজন নেই। পুরো মন্তব্য রেস্ট্রিক্ট না করে, একটা অংশ লিখুন সবার জন্য।

আশা করি 'রেস্ট্রিক্টেড টেক্সট' এর পরিমিত এবং বুদ্ধিদীপ্ত ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা অতিথির মনোকষ্ট ঘটানো থেকে বিরত থাকতে পারব।


মন্তব্য

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ! হাসি তবে এই জিনিসটা না থাকলে অনেক সমস্যা হতো কি? ইয়ে, মানে...

কারণ যে কেউ ইচ্ছা করলেই পরিচিত কোনও সচলকে জিজ্ঞেস করে মন্তব্যটুকু জেনে নিতে পারে এবং সেখান থেকে আরও জায়গায় ছড়াতে পারে, তখন কী এই প্রতিরোধটুকু খুব ঠুনকো হয়ে যায় না?

-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

দ্রোহী এর ছবি

হাসি

সত্যি কথা বলতে কী ব্লগে রেস্ট্রিকটেড টেক্সট এর ব্যবহার দশজন মানুষের সামনে দুইজন মানুষের কানাকানি করার মত দৃষ্টিকটু। সন্দেশকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন দরকারী বিষয়টি সবার সামনে তুলে আনার জন্য।


কি মাঝি, ডরাইলা?

অনিন্দ্য রহমান এর ছবি

একমত
___________________________
Any day now, any day now,
I shall be released.


রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক

আরিফ জেবতিক এর ছবি

কিছুটা দ্বিমত। অনেক সময় একটা প্রসঙ্গ এমন পর্যায়ে চলে যায়, যা হয়তো সচলায়তনের আভ্যন্তরীন বিষয়, যেটি আলুপোড়াপ্রেমীদের জানার প্রয়োজন নেই। সে অংশটুকু রেস্ট্রিকটেড করে দেয়াই বরং ভালো, একজন বাইরের পাঠক সেই হাবিজাবি না হয় নাই শুনলেন।

হাসিব এর ছবি

আরোও আছে । যেমন ধরা যাক এরকম একটা পরিস্থিতি যেখানে জব্বার কাগু তার শ্যেনদৃষ্টি নিয়ে কী কী লেখা হচ্ছে সেটা দেখছেন এখানে । জব্বারের জায়গায় পাঠকের ভূমিকায় ঢ়্যাবও থাকতে পারে । রেস্ট্রিকটেড কমেন্ট এসব ক্ষেত্রে একটা সেইফগার্ড হিসেবে কাজ করে ।

আরিফ জেবতিক এর ছবি

প্রয়োজনীয় পোস্ট।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।