ঐক্য

তাহসিন রেজা এর ছবি
লিখেছেন তাহসিন রেজা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০৫/২০১৪ - ৪:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি ওদেরকে দেখে থেমে গেলাম।

এই নির্জন শুনশান রাস্তায় একটা দোকানের শাটারের সামনে ওরা কিছু একটা করছে।

মনে হচ্ছে ওরা শাটার খোলার চেষ্টা করছে। তবে শাটারটা বেশ ভারী আর মজবুত। তাই বেশ বড়সড় একটা শাবল ব্যবহার করেও ওটা খোলা যাচ্ছে না।

আমি আসলে রাতের বেলা একটু হাঁটতে বের হয়েছিলাম, নির্দিষ্ট করে কোথাও যাচ্ছি না আমি। এই এদিক ওদিক ইতিউতি ঘোরাঘুরি আরকি!

আমি ওদের দিকে এগিয়ে গেলাম।

শাটার খোলার কাজে আমিও হাত লাগালাম। ওরা আমার জন্যে জায়গা ছেড়ে দিল।

আমরা আসলে একসাথে শাবলটাতে চাপ দিচ্ছি না। তাই শাটার খুলছেনা।

-“এই যে শুনছ?” আমি আমার পাশের জনকে বললাম।

-“শশশশশশশ, চুপ...... পাগল হয়ে গেছ নাকি! তুমি কি চাও ওঁরা আমাদের দেখে ফেলুক??” আমার পাশের জন কনুইয়ের খোঁচা মেরে আমাকে বলল।

আমি মুখে হাত দিয়ে এমন একটা ভাব করলাম যেন কথাটা আমার মুখ ফসকে বের হয়ে গেছে!

শাটারটা খুলতে গিয়ে আমরা ঘেমে নেয়ে একাকার হয়ে গেলাম। তবু ওটা খুলছে না।

আরও কিছুক্ষণ জোর জবরদস্তির পর অবশেষে একজন মানুষ যাবার মত একটা ফাঁক তৈরি করতে পারলাম আমরা। একে অপরের দিকে চেয়ে দাঁত কেলিয়ে হাসলাম আমরা।

তারপর এক এক করে ওই ফাঁক গলে দোকানের ভেতর ঢুকলাম।

সর্দার গোছের একজন লোক আমার হাতে একটা বস্তা ধরিয়ে দিল। সবাই বিভিন্ন ধরণের জিনিসপত্র আমার হাতে ধরা বস্তায় ভরতে লাগল।

-“পুলিশের ওই ভোঁদড় গুলো এখন এসে না পড়লে হয়!” নিজেদের ভেতর ফিসফিস করছিল ওরা।

-“ঠিক বলেছ, পুলিশ গুলো সত্যিই একেকটা ভোঁদড়!” আমি ওদের কথায় সায় দিলাম।

-“চুপ, তুমি কি পায়ের শব্দ শুনতে পারছ?” আমার কাছে দাঁড়ানো একজন আমাকে বলল।

আমি ভয় পেয়ে কান খাঁড়া করে শুনতে চেষ্টা করলাম। কিন্তু কিছু শুনতে পেলামনা।

-“আরে না না, এটা পুলিশের পায়ের শব্দ নয়” আমি আমার সঙ্গীকে সান্ত্বনা দিলাম।

-“ এই পুলিশের লোকগুলো যখন তখন হঠাৎ করে এসে হাজির হয়” লোকটা কেমন দ্বিধাগ্রস্ত কণ্ঠে আমাকে বলল।

ওরা আমাকে বাইরের দিকটা একটু দেখে আসার জন্য বলল। আমি বস্তাটা আরেকজনের হাতে ধরিয়ে দিয়ে বাইরে চলে এলাম।

বাইরে এসে দেখি দোকানের দেয়ালে কান পেতে কিছু একটা শোনার চেষ্টা করছে একদল লোক।

আমি ওদের দলে টুক করে ভিড়ে গেলাম।

-“দোকানের ভেতর থেকে শব্দ আসছে, তুমি কি শুনতে পাচ্ছ?” আমার পাশের জন ফিসফিস করে জিজ্ঞেস করল আমাকে।

আমি শব্দটা শোনার জন্য মাথাটা একটু উঁচু করলাম।

-“ এই বোকচন্দর, মাথা নিচু করো। ওরা দেখে ফেলবে তো! তুমি কি চাও ওরা আবারো সহি সালামতে ভেগে যাক!” লোকটা আমার আস্তিন ধরে নীচে টান দিয়ে বলল।

-“আমি তো এমনিই একটু দেখছিলাম!” অপরাধীর মত মুখ করে বললাম আমি।

-“ ওদেরকে বুঝতে না দিয়েই আমরা প্রবেশপথটা ঘিরে ফেলব। তাহলেই ফাঁদে পড়ে যাবে ওরা” একজন মোটাসোটা হোমরাচোমরা লোক বলল সবাইকে।

আমরা আস্তে আস্তে খুব নীরবে, পা টিপে টিপে, নিঃশ্বাস বন্ধ করে দোকানের প্রবেশ পথের দিকে এগিয়ে গেলাম।

-“ওরা এইবার আর পালাতে পারবে না!” আমি ফিসফিস করে বললাম।

-“এইবার ওদের আমরা হাতেনাতে ধরব” কেউ একজন বলল।

-“ এবার ওদের খেল খতম!” আমি বললাম।

-“বেজন্মা গুলো কেমন করে দোকান ভেঙে ভেতরে ঢুকেছে দেখেছ!” একজন বলল আমার পাশ থেকে।

-“হু, একেবারে বেজন্মার হদ্দ সবগুলো” আমি ফোঁড়ন কাটলাম রাগান্বিত ভাবে।

ওরা আমাকে আরো একটু ভালোভাবে দেখার জন্য আমাকে সামনে পাঠিয়ে দিল।

আমি সামনে এগিয়ে গিয়ে আবারো দোকানের ভেতর ঢুকে গেলাম।

-“ওঁরা আর আমাদের ধরতে পারবেনা” কাঁধে বস্তা ঝুলিয়ে আমাকে একজন বলল।

-“তাড়াতাড়ি করো!” পালের গোদা তাড়া দিল সবাইকে।

-“আমরা পেছনের দরজা দিয়ে পালাবো। তাহলে ওই ভোঁদড় গুলোর একদম নাকের ডগা দিয়ে সটকে পড়তে পারবো আমরা” ঝকঝকে শাদা দাঁত বের করে বলল পালের গোদা।

আমাদের সবার মুখেই বিজয়ের হাসি।

“কেমন বোকচন্দর হয়ে যাবে ভোঁদড়গুলো!” আমি দাঁত কেলিয়ে বললাম।

আমরা দোকানের পেছনের দরজার কাছে চলে গেলাম। তারপর এক এক করে বের হয়ে আসলাম খোলা রাস্তায়।

“কেমন বোকা বানালাম?” এমন একটা হাসি আমাদের সবার মুখে।

এমন সময় পেছন থেকে শোনা গেল অন্য দলটার চিৎকার।

-“ওই তো, চোরের দল, ধরো, ধরো ওদেরকে” কেউ একজন চড়া গলায় বলল।

আমাদের উপর তীব্র ফ্ল্যাশ লাইটের আলো এসে পড়ল। আমরা একটা দেয়ালের পেছনে গিয়ে লুকিয়ে পড়লাম।

অন্য দলটা আমাদের দিকেই আসছিল, তবে আমাদের দেখতে পেল না। ওঁরা আমাদের ছাড়িয়ে যাবার পরই আমরা খিচে লাগালাম ছুট।

আমাদের পায়ের শব্দে অন্য দলটা আমাদের পিছু নিল। তবে আমরা অনেকটা দূর চলে এসেছি।

আমরা দৌড়াচ্ছি আর দৌড়াচ্ছি ।

আমি দৌড়াতে দৌড়াতে কিছুটা হাঁপিয়ে গেলাম। পিছিয়ে পড়লাম আমি।

এই সময় আমি খেয়াল করলাম আমি অন্য দলটার সাথে মিশে গেছি।

-“ এসো, আরো জোরে দৌড়াও। ওদেরকে ধরতেই হবে আমাদের” একজন দৌড়াতে দৌড়াতে আমাকে বলল।

এই নির্জন আর সরু রাস্তা ধরে আমরা সবাই দৌড়াতে থাকলাম।

“এই পথে এসো, ওইদিক দিয়ে যাও” আমরা একে অপরকে উপদেশ দিলাম। সামনের দলটা আর বেশি দূরে নেই। তাই আমরা আরো জোরে দৌড়াতে থাকলাম।

একসময় আমি সামনের দলটার সাথে মিশে গেলাম।

-“শাবাশ, তুমি পালিয়ে আসতে পেরেছ, এসো আমার সাথে এই পথে। আমরা ওদের হারিয়ে দেব” আমার পাশের একজন লোক বলল।

একটা গলির ভেতর দিয়ে দৌড়াতে দৌড়াতে আমি খেয়াল করলাম আমি একদম একা পড়ে গেছি।

কেউ একজন আমার দিকে দৌড়ে এল।

এসে বলল-“ আরে দাঁড়িয়ে আছো কেন! ওরা বেশি দূর যেতে পারেনি। ওদের কে ধরতেই হবে। এসো, এসো”।

আমি এই লোকটার পেছনে কিছুক্ষণ দৌড়ালাম।

তারপর একসময় আমি থামলাম।

আর কেউ নেই আমার আশেপাশে। আমি আর কোন চিৎকারও শুনতে পাচ্ছিলাম না। সব সেই আগের মত নির্জন, শুনশান।

আমি আমার প্যান্টের পকেটে হাত ঢুকিয়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলাম।

তারপর কিছুক্ষণ পর আমি হাঁটতে থাকলাম নিজের মত করে। নির্দিষ্ট করে কোথাও যাচ্ছি না আমি।

এমনিই উদ্দেশ্যহীন ঘোরাঘুরি!

Original:Solidarity(Italo Calvino)

ঈষৎ পরিবর্তিত


মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

পুরো মাথা ঘুরিয়ে দেয়া গল্প। অপূর্ব।

ইসতিয়াক মামুন

তাহসিন রেজা এর ছবি

ধন্যবাদ ইসতিয়াক মামুন।

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

গল্পটা চমৎকার। অনুবাদ নিয়ে কিছু কথা বলি?

কিছু কিছু অনুবাদ আক্ষরিক না করে বাংলা ভাষায় যে রকম শব্দ ব্যবহার হয় সেরকম করে দিলে গল্পটা আরেকটু প্রাণ পাবে নিঃসন্দেহে। উদাহরণ দেই কয়েকটা।

আপনি অনুবাদ করেছেন
১) বেজন্মা গুলো কেমন করে দোকান ভেঙে ভেতরে ঢুকেছে দেখেছ! - বাংলায় কি কেউ ঠিক এভাবে কথা বলে? 'বেজন্মার হদ্দ' না বলে 'শালার পুতেরা' বলা যেত? আবার দেখেন অপরিচিত কারও সাথে রাস্তায় দেখা হলে আমরা কিন্তু 'তুমি' করে বলিনা, আপনি বলি। সেক্ষেত্রে অনুবাদ এরকম হলে আমার কাছে বেশি যুতসই লাগতঃ 'শালার পুতেরা কেমন (ক্যামনে) করে দোকান ভেঙ্গে (ভাইঙ্গা) ঢুকছে দেখছেন?' যে লোকটা শালার পুত বলে গালি দিচ্ছে সে হয়ত কীভাবে দোকান ভেঙ্গে ঢুকেছে বলবেনা।

২) শাবাশ, তুমি পালিয়ে আসতে পেরেছ, এসো আমার সাথে এই পথে। আমরা ওদের হারিয়ে দেব - খুব কৃত্রিম লাগছেনা? এভাবে হত যদি? 'সাবাস ভাই, পালায় আসতে পারছেন, চলেন এইদিকে যাই আমরা, শালার পুতেরা আমাদের নাগাল পাইব না'

অনধিকার চর্চা করলাম হয়ত হাসি

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

তাহসিন রেজা এর ছবি

আরে না না অনধিকার চর্চা হবে কেন!!
পরামর্শ গুলো আমার মনে ধরেছে। আসলে অনুবাদ তো প্রতিনিয়ত শেখার একটা ব্যাপার।
আমি চেষ্টা করছি আরো পারফেক্ট অনুবাদ কেমন করে করা যায়। যদিও একশো ভাগ পার্ফেকশন আনা খুব কঠিন ব্যাপার। হাসি

শুভেচ্ছা, কবি। হাসি

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

ওপরে ত্রিমাত্রিক কবির মন্তব্য এবং লেখকের মন্তব্য; দুটোই ভালো লাগলো।

গল্পটা মজার! আরো অনুবাদ আসুক।।।

তাহসিন রেজা এর ছবি

ধন্যবাদ এবং শুভকামনা শিমুল ভাই। হাসি

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

দেঁতো হাসি এক্কেরে মনের কথা কইয়া দিসেন বাই! হাসি

গল্পটা সুন্দর! অনুবাদ চলুক! দেঁতো হাসি

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

তাহসিন রেজা এর ছবি

চলবে দেঁতো হাসি

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

অতিথি লেখক এর ছবি

আমার কাছে ওগুলোকে কিন্তু কোন অসুবিধার মনে হয়নি। বরং ভাষাটা বেশ মার্জিত মনে হয়েছে। হাসি

প্রফেসর উজ্জ্বল কুমার বসাক

অতিথি লেখক এর ছবি

বাউরে! অফিসে বসে এমন গল্প পড়তে যাওয়া ঠিক না।
দ্বিধা বেড়ে যায়।
**********
ভালো হয়েছে।
ভালো থাকবেন তাহসিন রেজা।
শুভকামনা।

---------------------------
কামরুজ্জামান পলাশ

তাহসিন রেজা এর ছবি

ধন্যবাদ কামরুজ্জামান পলাশ হাসি

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

মেঘলা মানুষ এর ছবি

কি কারণে জানি না, পুরোনো একটা গানের লাইন মনে পড়ল এটা পড়ে: "সর্প হইয়া দংশন করো, ওঝা হইয়া ঝাড়ো"

গল্পটা ভাল লাগলো। হাসি

তাহসিন রেজা এর ছবি

ধন্যবাদ মেঘলা মানুষ হাসি

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

চলুক দেঁতো হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

তাহসিন রেজা এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- হাসি দেঁতো হাসি

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

এক লহমা এর ছবি

হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ! ইটালোর জটীল গল্প। ভালো ধরা হয়েছে হাসি
আরো ঝরঝরে করা যায় নিশ্চয়ই, তবে সেটা নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। যত বেশী লিখতে থাকবেন, ততই সেটা সহজ হয়ে আসবে।

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

তাহসিন রেজা এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ প্রিয় এক লহমা। হাসি
পঠনে পঠনে কৃতজ্ঞতা দেঁতো হাসি

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

অতিথি লেখক এর ছবি

গল্পের 'আমি' কি ভুত প্রেত? হাসি নাহ, প্রথম দিকে তাই মনে হচ্ছিল বটে, কিন্তু তারপর বুঝলাম গল্পের এই একাত্ম হয়ে যাওয়াটাই গল্পের মূল মজা!

ভালো গল্প নির্বাচন করে অনুবাদ করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আরো লিখুন!

-আনন্দময়ী মজুমদার

তাহসিন রেজা এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ দিদি। জুলিয়াস ফুচিকের ফাঁসির মঞ্চ থেকে আর পাবলো নেরুদার স্মৃতিকথা আপনার অনুবাদে পড়ে মুগ্ধ হয়েছিলাম। এখনো মাঝে মাঝে নেরুদার স্মৃতিকথা পড়ি। এখন আবার আপনার অনুবাদে নেরুদার কবিতা পড়তে পড়তে মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছি বারবার।

অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য। হাসি

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

অতিথি লেখক এর ছবি

পুরো গল্পটাতেই ঘোরের মধ্যে ছিলাম। খুবই ভাল লাগল। এই ধরণের গল্প/অুনুবাদআরও চাই।
-এ এস এম আশিকুর রহমান অমিত।

তাহসিন রেজা এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

অতিথি লেখক এর ছবি

গল্পটা নিঃসন্দেহে অসাধারণ। কিন্তু অনুবাদের ভাষা একেবারেই আমাদের জন্য না; শুধু context পায়নি বলে গল্পটা মেকি রয়ে গেছে। বিশেষত ডায়লগ গুলো অবশ্যই বদলে নেয়ার দরকার চিল। নিশাচর জীব।

তাহসিন রেজা এর ছবি

ধন্যবাদ

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

কেন যেন মনে হচ্ছে - তিথী-ই-ই-ই-ই---

কেন বলুন তো??

____________________________

তাহসিন রেজা এর ছবি

কেন কেন কেন????
চিন্তিত

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।