আমাদের সভ্যতার প্রাচীন মিথ গুলোতেও মাতৃগর্ভে প্রত্যাবর্তনের আকুলতা নানান ব্যঞ্জনায় রঞ্জিত হয়ে আছে। এই ব্যঞ্জনাই পরবর্তীতে আমাদের বিচিত্র আধ্যাত্মিক জ্ঞানের নানান ভাষ্যে অনুরনন তুলে এসেছে যুগের পর যুগ। আনুমানিক ২০০০০০-৭৫০০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দের প্রাগৈতিহাসিক নিয়াণ্ডারথাল মানুষদের ক্ষেত্রেও দেখছি তারা যখন কোন মৃতদেহ কবরস্থ করতো তখন কবরে সেই দেহ শুইয়ে দিত হাঁটু ভাঁজ করে প্রায় বুকে ঠেকিয়ে অবিকল ভ্রূনের
অনগ্রসর আদিম ধরনের সমাজের সংস্কৃতিতে আধ্যাত্মিকতার ধারক, বাহক, অভিভাবক থাকতো শামানরা। এদের কখনও ওঝা, মেডিসিন ম্যান বা শামান বলে অভিহিত করা হয়। কেননা এইসব সমাজে বিশ্বাস করা হয় এদের অলৌকিক যাদু শক্তি রয়েছে এবং এই শক্তি দিয়েই এরা যেমন মানুষের রোগ-বালাই দূর করতে পারে তেমনি গুন-যাদু বা বাণ ছুড়ে যে কারো অনিষ্ট এমনকি মৃত্যুও ঘটানোর ক্ষমতা রাখে। এদের ঠিক পুরোহিত গোত্রে ফেলা যাবেনা, এদের সাথে বরং অনেকটা সা