মাসখানিক আগে ছোটভাইয়ের কল্যানে একটা কিন্ডল হাতে আসায় পড়ার নেশাটা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। গত কয়েকদিন ধরে তাই অবসর সময়ে নিউক্লিয়ার অস্ত্র দিয়ে শহরজনপদ ধ্বংস করার আর ওয়াশিংটন ডিসিতে বায়োলজিকাল হামলার কাজ মুলতবি রেখে শুধুই পড়ছি। সিরিয়াস কিছু না, কমফোর্ট রিডিং যাকে বলে। পুরোনো সব সাইন্স ফিকশান আর ভূতের গপ্পো। তো এই গল্পটা পড়তে পড়তে মনে হলো এইটাকে কনটেমপরারি সময়ে ঢাকার পটভূমিতে এনে ফেলতে পারলে
বাদলের কথা
হাবিব ভাইকে আমরা সবাই খুব পছন্দ করতাম। অন্তত তার মাথা খারাপ হয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত।
মাঝেমধ্যে সন্দেহ হয়, হাবিব ভাইয়ের এই পাগলাটে স্বভাব উত্তরাধিকারসূত্রে বিলুও খানিকটা পেয়েছে। আজ সকালে সন্দেহটা আবার একটু পানি পেয়েছে হালে। নির্বিকার নিরুত্তেজিত গলায় ছোকরা ফোন করে বলে, "বাদল মামা, বাসায় চলে আসো। বাবা মনে হয় মারা গেছে।"
[justify]
এ গল্পটা কামড় নামে একটা গল্পের সিকোয়েল (বাংলা কী হবে, অণুসরণিকা?)। কামড় গল্পটা খুব একটা জুইতের হয় নাই, আর অণুসরণিকা যে তার আগের গল্পের পোঁদাঙ্ক অনুসরণ করবে, এ আর বিচিত্র কী?
টুনির মুখটা আরো ফ্যাকাসে হয়ে ওঠে আয়নায়। সে এক হাত বাড়িয়ে টোনার বাহু চেপে ধরে, তার নখের ডগা থেকে রক্ত সরে যায় মুঠির চাপে। আয়নায় দেখা যায়, শূন্য হাত রেখে দাঁড়িয়ে টুনি।
টোনার শ্বাসের গতি...
[justify]
২.
"না টুনি, আমি পারবো না!" টোনা ভাঙা গলায় বলে।
১. টোনা
২. টুনি
টোনা টুনিকে জানাচ্ছে তার অক্ষমতার কথা। কিন্তু কী এমন কাজ, যা একজন টুনির জন্যে একজন টোনা করতে পারবে না?
জানতে হলে, আসুন, আমরা প্রথম চ্যাপ্টারে যাই।
১.
টুনি হাসিমুখে দরজা খুলে দিলো।
...