নিজের ঘরের ভিতরে যদি পোকা ঢুকে যায় তাহলে কি করতে হবে ? অবশ্যই ক্ষতি করার আগেই পোকাটাকে মেরে ফেলতে হবে। কিন্তু আমরা প্রতিনিয়ত নিজের ঘরের ভিতরে নানা ধরণের পোকায় আক্রান্ত। আমরা পোকা মারা অথবা ঘরে যাতে পোকা ঢুকতে না পারে সে ব্যবস্থা করি না, দিনের পর দিন পোকা ঘরের ভিতরে নিয়ে বসে থাকি। এরপর ধীরে ধীরে সেই পোকা ছড়িয়ে যায় আমার ঘর থেকে তার ঘরে, তার ঘর থেকে তার ঘরে, তারপর শহর ছাড়িয়ে অন্য শহরে।
সুযোগ থাকা সত্ত্বেও আমরা ক্ষতি করতে পারে এমন পোকা প্রতিরোধ অথবা পোকার বিস্তার রোধে কোনো উদ্যোগ নেই না, বসে থাকি অন্য কেউ একজন পোকা মারার কাজটা করবে এই আশায়, আর এই সুযোগেই ঘরের পোকা ঘর ছেড়ে বাইরে যায়, অন্যঘরে ছড়ায়।
এ ওয়েডনেস ডে ছবির গল্পটা এমনই। পরিচালক নিরাজ পান্ডে এই ছবিতে দেখিয়ে দিয়েছেন আমরা কিভাবে দিনের পর দিন জঙ্গি আর উগ্রপন্থিদের আমাদের ঘরের ভিতরে পোষে চলেছি।
এ ওয়েডনেস ডে ছবিটার সিনেমাটোগ্রাফি একেবারে সাদামাটা, পরিচালক এই ছবির বেশিরভাগ দৃশ্য ধারণ করেছেন একই ফ্রেমে, হয়তো এটাকে তার নিজস্ব স্টাইল হিসেবে দেখাতে চেয়েছেন দর্শকদের, কিন্তু একই ফ্রেমে কয়েকটা দৃশ্য ক্যামেরার অ্যাঙ্গেল পরিবর্তন না করে বারবার ধারণ করাটা দর্শকের চোখ এড়িয়ে যাবে কাহিনীর টানটান উত্তেজনায়।
ছবির গল্প মুম্বাই শহরে। প্রকাশ রাঠোর মুম্বাই'র পুলিশ কমিশনার। হঠাৎ একদিন তার কাছে এক লোক ফোন করে জানায়, মুম্বাই শহরের বিভিন্ন জায়গায় বোম রাখা, এখন যদি তার কিছু দাবি না মানা হয় তাহলে সে সবগুলো বোমের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে মুম্বাই উড়িয়ে দেবে। কমিশনার লোকটার কথা বিশ্বাস না করে ফোন কলকে উড়ো ফোন মনে করেন। কিন্তু কোনো ভাবেই যখন তার ফোনকল ট্রেস করা সম্ভব হয় না, তখন পুলিশ কমিশনারের মাথায় চিন্তার ভাঁজ পড়ে। পরবর্তীতে যখন লোকটির কথা মতো পুলিশ হেডকোয়ার্টারের বিপরীত দিকের পুলিশ স্টেশন থেকে ৬ কেজি আরডিএক্স সমৃদ্ধ একটা শক্তিশালী টাইম বোম পাওয়া যায় তখন নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। স্বয়ং মূখ্যমন্ত্রী চলে আসেন পুলিশ হেডকোয়ার্টারে।
এরই ফাঁকে লোকটির ব্যাপারে ব্যাপক অনুসন্ধনি চালানো হয় গোয়েন্দা ও পুলিশ বিভাগে। নিজেদের গোয়েন্দা ও পুলিশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থা ও ইন্টারপোলও যখন এই বিষয়ে কোনো তথ্য দিতে পারে না তখন পুলিশ কমিশনার চিন্তিত হয়ে মূখ্যমন্ত্রীর কাছে বিষয়টির সমাধান কি জানতে চাইলে মন্ত্রী বিষয়টি কমিশনারের উপরে ছেড়ে দেন। পরবর্তীতে কোথাও থেকে যখন লোকটির ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায় না, কোনো উপায় না দেখে পুলিশ কমিশনার লোকটির কাছে তার দাবি জানতে চান। লোকটি জানায়, চার জন উগ্রপন্থি জঙ্গিকে মুক্তি দিতে হবে। এরা ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বড় বড় বোমা হামলার সঙ্গে জড়িত ছিলো। কেউ ৯৩ সালের মুম্বাই হামলায়, কেউ ২০০৬ সালের গুজরাটে। অজ্ঞাত লোকটি নিজের পরিচয় দেয় কমন স্টুপিড ম্যান হিসেবে এবং এদেরকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য একটা সময় বেঁধে দেয়। পুলিশ কমিশনারকে এটাও জানিয়ে দেয়, উল্লেখিত সময়ের মধ্যে এদের ছাড়া না হলে সে শহরের বিভিন্ন স্থানে রাখা বোমাগুলোর বিস্ফোরণ ঘটাবে। উপায়ন্তর না দেখে পুলিশ কমিশনার এই চার জঙ্গিকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন এবং তার দুই তুখোড় পুলিশ অফিসারকে অজ্ঞাত লোকটির হাতে এই চার জঙ্গিকে তুলে দিয়ে আসার এসাইনমেন্ট দিয়ে পাঠান।
অন্যদিকে লোকটির ফোনপেয়ে টিভি চ্যানেলের এক তরুণী রিপোর্টার কিছুক্ষণ পরপর লাইভ সংবাদ প্রচার করতে থাকে। লোকটি রিপোর্টারকে বারবার তার পরবর্তী গন্তব্যের কথা জানিয়ে দেয়, আর তার কথামতো মেয়েটি পৌছে যায় নির্দিষ্ট জায়গায়। অন্যদিকে লোকটি একটি বহুতল ভবনের ছাদে বসে টেলিভিশনে লাইভ দেখতে থাকে পুলিশের কাজ কারবার !
এবার আসি পোকার কথায়, চার জঙ্গিকে এক পর্যায়ে অজ্ঞাত লোকটি পোকার সঙ্গে তুলনা করে। পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে কথোপকথনে সে বলে, জঙ্গি এবং উগ্রপন্থিরা যেহেতু ভারতের শান্তির ক্ষেত্রে বাঁধা হয়ে দাড়িয়েছে, তাই যেখানে যেভাবে পারা যায় এদেরকে শেষ করতে হবে। তখন লোকটির কথা শুনে পুলিশ কমিশনার, মূখ্যমন্ত্রী এবং কন্ট্রোলরুমে উপস্থিত পুলিশের অনেকেই অবাক হয়। লোকটি তখন বলে, দিনের পর দিন আইনের মারপ্যাঁচে এই জঙ্গি ও উগ্রপন্থিদের কিছু হয় না, একপর্যায়ে জেল থেকে তারা বের হয়ে আসে, তারপর আবার শুরু হয় ট্রেন বিস্ফোরণ, গুজরাট বিস্ফোরণ সহ এমন আরো অনেক সন্ত্রাসী ঘটনা। কখনো কখনো এই উগ্রপন্থিরা জেলের ভিতর থেকে নির্দেশ দিয়েও বোমা হামলা করে থাকে। কিন্তু এদের কোনো শাস্তি হয় না, জামাই আদরে তারা জেলের ভিতরে দিনের পর দিন থাকে, নিজের ঘরের ক্ষতিকর পোকার মতো।
একটা সাদামাটা কাহিনী চমৎকার ভাবে দৃশ্যে দৃশ্যে চমক দিয়ে পুরো ছবি জুড়েই টানটান উত্তেজনা সৃষ্টি করেছেন পরিচালক। এছাড়া তিনি এই ছবিটাকে গতানুগতিক ভারতীয় ছবির বৃত্ত থেকে বের করে নিয়ে অসাধারণ একটি ছবি হিসেবে দর্শকদের কাছে উপস্থাপন করেছেন। টানটান উত্তেজনা, পরের দৃশ্যে কি হবে এমন অপেক্ষা- এসব কারণে ছবিটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত দর্শককে টিভির সামনে বসে থাকতে হবে।
এ ওয়েডনেস ডে ছবিতে নাসিরউদ্দিন শাহ কমন স্টুপিড ম্যানের চরিত্রে স্বভাবসুলভ দুর্দান্ত অভিনয় করেছেন। পুলিশ কমিশনারের ভূমিকায় অনুপম খের'র অভিনয় চোখে পড়ার মতো।
ছবিটির শেষ দৃশ্যে চরম নাটকীয়তা অপেক্ষা করে দর্শকের জন্য। একটি দৃশ্যেই পাল্টে যায় পুরো ছবির গল্প। ছবিটা দেখতে খারাপ লাগার কথা না। এ ওয়েডনেস ডে ছবির জন্য নিরাজ পান্ডে বেশ কয়েকটি পুরস্কার জিতেছেন।
ছবির নাম : এ ওয়েডনেস ডে
পরিচালক : নিরাজ পান্ডে
অভিনয়ে : নাসিরুদ্দিন শাহ, অনুপম খের
মন্তব্য
এই মুভিটার প্রশংসা শুনেছি, যদিও দেখা হয়নি.. (আমি মুভি খুব একটা দেখি না আসলে)
কিন্তু পড়তে গিয়ে 'পোঁকায়' আটকে গেলাম যে!
চন্দ্রবিন্দুগুলো হঠিয়ে দিন...
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
অনেক অনেক
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
আমার খুবই পছন্দের মুভি..চমৎকার গল্প...আর নাসিরুদ্দীন শাহের চরম অভিনয় তো আছেই
কথাটা একবারে ঠিক। নাসিরুদ্দিন শাহ'র অভিনয়ে আমিও মুগ্ধ।
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
হিন্দি ম্যুভি দেখা হয় না খুব একটা।
তোমার ভূমিকা পড়ে মনে হচ্ছে এটা দেখতেই হবে।
=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"
=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"
এটা গতানুগতিক নাচ গান নির্ভর হিন্দি সিনেমার বৃত্ত থেকে বের হয়ে আসা একটা সিনেমা। ভালো লাগবে নিশ্চিত।
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
অনেক শুনেছি, দেখা হয়ে ওঠেনি। আপনার রিভিউ ভাল লেগেছে।
ছবিটা দেখতে পারেন, খারাপ লাগবে না ।
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
দেখতে হবে তো। জানামতো কোন অনলাইন লিংক আছে নাকি?
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
এ ওয়েডনেস ডে
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
ছবি দেখা হয়না তেমন।
এটা মনে থাকলো। সুযোগ পেলে দেখবো। তবে তিনঘন্টা বড় দীর্ঘ সময়।
অটঃ- গতমাসে এডিনবরার এক পাবে ঢুকেছি। মুন্নী হঠাৎ আমার হাত ধরে টানলো- 'ঐ দেখো, দেখো'। দেখলাম এক প্রায় বুড়ো লোক ঢলোঢলো অবস্থায়। চিনতে একটু সময় লাগলো। অনুপম খের
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
ছবিটি দেখতে পারেন। গতানুগতিক নাচ গান নির্ভর ভালো সিনেমার আড়ালে পুরো ভারত জুড়েই এখন ভালো ছবি হচ্ছে। এটা তেমনই একটা ছবি। এই ছবির দৈর্ঘ্য তিন ঘন্টা না, ছবির দৈর্ঘ্য দুই ঘন্টার মতো।
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
এই কথাগুলি কি সিনেমায় বলে না আপনার কথা?
লেখা ভাল লাগল।
সিনেমায় বলে, তবে পুরোপুরি এভাবে হয়তো না
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
মুভিটি ভালো লেগেছে। বাজারি চলচ্চিত্রের ভীড়ে বলিউডে ভালো ছবিও হচ্ছে তার প্রমাণ এই ছবিটি। শেষ দৃশ্যের ঐ সংলাপটি ভালো লেগেছিল, নামের মাঝে মানুষ সম্প্রদায় খুঁজে নেয়...
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
মূখ্যমন্ত্রীর পুলিশ কমিশনারে আস্থা যেমন দেখা যায়, তেমনি যদি আমাদের দেশের মন্ত্রীরা প্রশাসনে এমন স্বাধীনতা দিতেন !
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
ছবিটা ডিস থেকে দেখাচ্ছিল। এম্নিতে হিন্দি ছবি খুব একটা না দেখলেও এটাতে আটকে গিয়েছিলাম। কিন্তু পুরোটা দেখার আগেই বিদ্যুত চলে গেল। তাই শেষটা জানা ছিল না। ছবিটা আসলেই চমতকার। যারা দেখেননি দেখতে পারেন।
ছবিটার শেষ দৃশ্যেই সব মজা। শেষটা তাড়াতাড়ি দেখেন।
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
টিভিতে দেখেছি। ভালো লেগেছে।
বানান: ধরণের > ধরনের
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
দেখতে হবে ছবিটা। ভালো হয়েছে রিভিউ।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ধন্যবাদ তাসনীম ভাই...
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
আমি হিন্দি ছবি দেখি না। তবে বেশ কয়েকটা ভাল হিন্দি ছবি দেখলাম এই উইকেন্ডে। সামনের উইকেন্ডে তাহলে এটাও দেখে ফেলব। চমৎকার রিভিউ।
অনন্ত
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
ছবি দেখা হয়ে ওঠেনি। রিভিউ ভাল লেগেছে।
...........................
Every Picture Tells a Story
মুস্তাফিজ ভাই, দেখতে পারেন ছবিটা।
এসপিএস'র ব্যানারটা খুবই চমৎকার হয়েছে।
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
এস পি এস ওয়ালাদের মাইনাস। কিজন্য সেইটা কোনদিন দেখা হলে জানাবো।
...........................
Every Picture Tells a Story
আপনি কি যাবেন নাকি ?
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
নতুন মন্তব্য করুন