ব্যবধানে বাড়ায় শঙ্কা: বিচারের কথা কি বলা হবে এইবার?

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/১২/২০০৮ - ১:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভুমিকা ছাড়াই শুরু করি।

এতটা ব্যবধান কি আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম? মনে হয় না। কিন্তু সেটাই ঘটেছে। ২৬২'র বিপরীতে ৩০। হারাধন মোজাফ্ফরের এক ছেলে ছিলো ৭২ এ। এবার অবশ্য তারচে ভালো অবস্থা বিরোধী শিবিরের।

এই ব্যবধানই বাড়ায় শঙ্কা। আমরা কেমন আগামী পাবো? সংখ্যার এই আধিক্য কি আমাদের অন্য আরেক ভূবনে ঠেলে দিতে পারে?

ইতিহাস কি বলে? এইসব গরিষ্ঠতার ফল কি? চিন্তার ক্ষেত্র যাদের প্রসারিত, যারা পাঠ নিয়েছেন ইতিহাসের, তারা কি বলেন? খুব জানতে ইচ্ছা করছে। জেনে নেয়াটা প্রয়োজন বোধ করি।

ইতিহাসের পাঠ থেকে আমি এই জেনেছি, হিটলার নির্বাচিত হয়েছিল...

মাথার ভেতরে শুধু ঋনাত্মক পাঠ। বার বার মেঘ এসে ভর করে মনের আকাশে। পরিবর্তনের গতিধারা কেমন হবে? যারা আসছে তারা আমাদের দায়িত্ব নেবেন, না ক্ষমতায় বসবেন?

নিরব বিপ্লবের গোপনে যে দাবী, যে দাবী প্রবল নিয়েছে রূপ ৩৭ বছর পরে, তার কি হবে? বিচারের কথা কি পুনর্বার ভুলে যাবে প্রিয় বাংলাদেশ? এইসব প্রশ্নের কোনো উত্তর মিলেনা। ভেতরে নানান উপমা আসে, ভয়ের, শঙ্কার। আমরা কি আশ্বস্থ হবো প্রিয় মাতৃভূমি?


মন্তব্য

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

বিবিসি বাংলার সাথে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ার আ'লীগের হাসান মাহমুদ বেশ সতর্ক হয়ে কথা বললেন মনে হলো। মনে হলো, মেজরিটির চাপ মাথায় নিতে হচ্ছে আগে।
অন্যদিকে সিলেট ১ এর মুহিত বললেন, জয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত থাকলেও এমন মার্জিন আশা করেননি। তাই এই ল্যান্ড স্লাইড জয় অনেক বড়ো চ্যালেঞ্জ।

> এই প্রাথমিক চিন্তাটা আগামীতে কাজে লাগালে ভালো হয়। কিন্তু সমস্যা হলো, আ'লীগ সংসদে মেজরিটি। এবং সমপরিমাণ বি এন পি রাজপথে মেজরিটি। বি এন পি কাদের কথা শুনবে? ৩০ জন সাংসদ? নাকি ২৭০ জন পরাজিত প্রার্থী, যারা চাইবে সংসদের বদলে দ্রুত রাজপথ গরম করতে?

নজমুল আলবাব এর ছবি

মুহিত সাহেবের বক্তব্যটা আমি শুনছি। পছন্দ হইছে। দেখা যাক এখন কি হয়।

ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

আহমেদুর রশীদ এর ছবি

আমরা ভুলে যাই কথার পেছনের কথা, ঘটনার পেছনের ঘটনা আমরা খুঁজে দেখি না। একটা আত্মপাঠ প্রয়োজন এই দেশের,এই জাতির।

---------------------------------------------------------

আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা

---------------------------------------------------------

ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.

নজমুল আলবাব এর ছবি

আত্মপাঠের প্রয়োজন এটা আমরা যেভাবে অনুভব করছি, তার কি সেটা করছেন? সেটাই মনে হয় বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

অভিক এর ছবি

তারা কারা?

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

ব্রুট মেজরিটির কারণে অনেক সিদ্ধান্ত নেয়াই এখন আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য সহজ হবে। রাজাকার আর রাজাকার বান্ধবেরা হইচই করে খুব একটা সুবিধা করতে পারবে না। তবে সবকিছুই নির্ভর করে মানুষের জন্য কাজ করার ইচ্ছা কতোটা আছে তার ওপর।

গণতন্ত্রের জন্য সার্বিকভাবে ব্রুট মেজরিটির চেয়ে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকা বেটার। তবে বিরোধী দল স্ট্রং করার জন্য যদি রাজাকার আর রাজাকার বান্ধবদেরকে আরো কিছু সিট দিতে হতো, সেটা হতো আরো লজ্জার। অতএব, বর্তমান পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগের ব্রুট মেজরিটি অপশন হিসেবে বেটার। এখন এটার সদ্ব্যবহার বা অপব্যবহার নির্ভর করে আওয়ামী লীগের ওপর। অপব্যবহার হলে পাবলিকের লাথি যায়গামতো গিয়ে পড়বে।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

খেকশিয়াল এর ছবি

সহমত

------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

নজমুল আলবাব এর ছবি

আপনি যা বলছেন, তা আমার মাথাতেও আছে। ভালোভাবেই আছে। কিন্তু পাবলিকের লাথি খাওয়ার আগে যা সব ঘটে সেটাতো ভয়ঙ্কর পর্যায়ের। সেই শঙ্কাটাই আমি করছি। শেষপাকে যদি আবার তাহারাই ফিরিয়া আসে...

ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

আরিফ জেবতিক এর ছবি

অপব্যবহার হলে পাবলিকের লাথি যায়গামতো গিয়ে পড়বে।

সেটা তাঁরা যতো বেশি বুঝবেন , ততোই আখেরে জনগনের মঙ্গল ।

অমিত আহমেদ এর ছবি

আশা করবো আওয়ামী লীগ মাথায় উঠে যাবে না। অছ্যুৎ বলাই'দার সাথে একমত। কিন্তু অপু ভাই যেমন বললেন,

কিন্তু পাবলিকের লাথি খাওয়ার আগে যা সব ঘটে সেটাতো ভয়ঙ্কর পর্যায়ের।


ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল

মাহবুব লীলেন এর ছবি

ইতিহাসের পাঠ থেকে আমি এই জেনেছি, হিটলার নির্বাচিত হয়েছিল...

ইয়েস
কাল রাতে রেজাল্ট দেখতে দেখে আমি আতংকিত হয়ে উঠি তিনটা কারণে

০১
আমরা কি আরেকটা নির্বাচিত স্বৈরাচার জন্মের পথ সোজা করে দিলাম?
কেননা মানুষ পেটানোর ইতিহাসে আওয়ামিলীগের কৃতিত্ব মোটেই কম না
গতবার তারা নেমে যাবার আগে বিশেষ ক্ষমতা আইন বানিয়েছিল...

এবার আর কেউ থাকলো না কাউন্টার হিসেবে

০২

অত কষ্ট করেও বেহায়া মুক্ত হতে পারলো না বাংলাদেশ
এরশাদ আছেন বিজয়ীদের সাথে
(হয়তো আনুষ্ঠানিক রাষ্ট্রপ্রধানও হবেন তিনি...)

০৩

গত পাঁচ(সাত) বছরে জামাত সরকারে থাকার কারণে মাঠ সংগঠান অনেকটা আধা সরকারি হয়ে পড়ায় কোনো আন্দোলনে ছিল না

এবার কি তবে আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে শিবির?
(স্মরণ রাখা দরকার এর মধ্যে বাকি সবগুলো ছাত্রসংগঠনই প্রায় মরো মরো। শিবিরকে ঠেকানোর জন্য আর কোনো ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ এখন কল্পনাও করা যায় না)

..............................

শেখ হাসিনা দেশ কতটুকু সামলাতে পারেন তা আমাদের জানা
আমার আশংকা একটাই
তিনি তার দলকে কতটুকু সামলে রাখতে পারবেন স্বৈরাচার না হয়ে উঠার ক্ষেত্রে?

সৌরভ এর ছবি

ঘরপোড়া গরু আমরা!


আবার লিখবো হয়তো কোন দিন

তারেক এর ছবি

সবকিছুই এখন তাহাদের সদিচ্ছার উপরে... জামাতের মত একটা রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের শেকড় উপড়ে ফেলার এই-ই সুযোগ। স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে এরা যেন তা নষ্ট না করে এটাই চাই।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

ভূঁতের বাচ্চা এর ছবি

আলবাবা ভাইয়া কথাগুলো খুব সত্য বলেছেন। সবার মন্তব্যই পড়লাম।
ভবিষ্যত কোনদিকে গড়াচ্ছে তা এখনই বলা যাচ্ছেনা।

--------------------------------------------------------

হাসান মোরশেদ এর ছবি

আওয়ামী লীগ একেবারে স্বেচ্ছাপ্রনোদিত হয়ে বিচার করবে-এমন আশার গুড়ে ভয়াবহ বালি ।
আওয়ামী লীগকে বাধ্য করতে হবে, সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে । যে জনমত গড়ে উঠেছে তাকে স্ট্রাংকিং ফোর্স বানাতে হবে । এরকম হলে নতুন সরকারের জন্য ও তা নিরাপদ । বাইরের বহু মুরব্বী আছেন, যাদেরকে সরকার অগ্রাহ্য করতে পারবেনা । একমাত্র পথ মুরব্বীদের বোঝানো যে জনমতের চাপে পড়ে সরকারের এ ছাড়া কোন গতি নেই ।

এখন প্রশ্ন হলো, এই চাপ কে তৈরী করবে? ব্লগ আর পত্রিকায় কলাম লিখে কোন কেশই কর্তন হবেনা । জাহানারা ইমাম যদি সংগঠন তৈরী করে এই সংগঠিত অপরাধীদের প্রতিরোধের ডাক না দিতেন তাহলে আজকের এই ফল ও আসতোনা । তাই সাংগঠনিক ভাবেই মাঠে থাকতে হবে । বিএনপি জামাতের ফালতু কর্মসূচী নয়- ঘাতক দালালদের বিচারের দাবীতে মাঠ সরব থাকতে হবে ।

সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, নাট্য পরিষদ এরাই কেনো শুরু করছেনা? নির্বাচনে জয় এসেছে ভালো কথা, কিন্তু ঘাতক দালালদের বিচার শেষ না করে আমরা ঘরে ফিরবোনা ।

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

এনকিদু এর ছবি

হাসান মোরশেদ লিখেছেন:
আওয়ামী লীগ একেবারে স্বেচ্ছাপ্রনোদিত হয়ে বিচার করবে-এমন আশার গুড়ে ভয়াবহ বালি ।
আওয়ামী লীগকে বাধ্য করতে হবে, সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে । যে জনমত গড়ে উঠেছে তাকে স্ট্রাংকিং ফোর্স বানাতে হবে । এরকম হলে নতুন সরকারের জন্য ও তা নিরাপদ । বাইরের বহু মুরব্বী আছেন, যাদেরকে সরকার অগ্রাহ্য করতে পারবেনা । একমাত্র পথ মুরব্বীদের বোঝানো যে জনমতের চাপে পড়ে সরকারের এ ছাড়া কোন গতি নেই ।

এখন প্রশ্ন হলো, এই চাপ কে তৈরী করবে? ব্লগ আর পত্রিকায় কলাম লিখে কোন কেশই কর্তন হবেনা । জাহানারা ইমাম যদি সংগঠন তৈরী করে এই সংগঠিত অপরাধীদের প্রতিরোধের ডাক না দিতেন তাহলে আজকের এই ফল ও আসতোনা । তাই সাংগঠনিক ভাবেই মাঠে থাকতে হবে । বিএনপি জামাতের ফালতু কর্মসূচী নয়- ঘাতক দালালদের বিচারের দাবীতে মাঠ সরব থাকতে হবে ।

সহতমত একশত ভাগ ।


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

আসাদ [অতিথি] এর ছবি

আওয়ামী লীগকে বাধ্য করতে হবে, সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে । যে জনমত গড়ে উঠেছে তাকে স্ট্রাংকিং ফোর্স বানাতে হবে ।

শতভাগ সহমত। জনতা দুর্নীতি, যুদ্ধাপরাধ এবং উগ্র মৌলবাদের বিরুদ্ধে রায় দিয়েছে --- আওয়ামী লীগকে বাহন বানিয়ে --- তারাই আওয়ামী লীগকে বাধ্য করবে ঐসব শত্রুর বিরুদ্ধে লড়তে --- যেমনটা ৭১ এ করেছিল --- ৭৪ এ যা পারেনি।

ক্যামেলিয়া আলম এর ছবি

এত ভয়াবহ বিজয় আওয়ামী লীগ কেন দেশের একটি মানুষও কল্পনা করতে পারেনি। স্বৈরাচারী কেউ আসছেন হয়তো------কিন্তু একটা বারও কি এই দলটি গত সরকারী দলের বর্তমানকে ভাববে না? ভাবতেও তো পারে---দেখাই যাক না কি তারা করে?
বর্তমান বিজয়ের ক্ষীণ মাত্র আঁচ করতে পারলে স্বৈরাচারী দলটিকে বাদই দিত এরা। আশার কথা যে এরশাদের গড়া পার্টিতে ওর মত জ্ঞানী সাবালক তৈরি করেনি। বৃদ্ধ এরশাদের লড়ার ক্ষমতা আর কতটুকু পর্যাপ্ত আছে?

দেখা যাক কি হয়। বহুদিন পর ভাল ঘুমের এক সকাল কাটালাম। আমি বরাবরই আশাবাদী মানুষ। আশা করি আরও পনেরশ শুভ সকালের।
.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........

.....................................................................................
সময়ের কাছে এসে সাক্ষ্য দিয়ে চ'লে যেতে হয়
কী কাজ করেছি আর কী কথা ভেবেছি..........

দ্রোহী এর ছবি

আমি হতাশাবাদী। আমার ধারণা নতুন কিছুই হবে না। সবকিছুই আগের মত চলতে থাকবে।

ইতিমধ্যেই নতুন চর দখলের মত করে হল দখল শুরু হয়ে গেছে। সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের খবর চলে এসেছে।

বেগম খালেদা জিয়া ৭২ টি আসনে অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ এনেছেন। ভোটগ্রহণ প্রকৃয়া নিয়ে তিনি অসন্তোষ ও প্রকাশ করেছেন।

সবকিছুই আগের মত চলছে। কিছুই বদলায়নি। আমার ধারণা সেই ৯৬-২০০০ সেশনেরই পূণরাবৃত্তি দেখতে পাবো আবারও।

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে না বোধহয়। ৯৬'তে হতে পারতো আওয়ামীলীগ সেভাবে চায়নি বলেই হয়নি। এবারও হবে না।

ঘরপোড়া গরু। আসলেই স্বপ্ন দেখতে বড় ভয় হয়।


গরীবের আবার সিগনেচার!!!

রানা মেহের এর ছবি

আওয়ামীলীগ নিশ্চয়ই ভাবছে
তারা দেশকে কিনে নিয়েছে
খুব বেশী প্রত্যাশা না করাই ভালো।

সংবাদপত্রগুলো এখন থেকে রাজাকারের বিচারের দাবীতে
সরব হয়ে উঠুক
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- তাফালিং করলে, নিজের পাছায় নিজেই হাতুরি দিয়ে পেরেক ঠুকবে তাইলে। এইটা ৯৬-০১ সেশনের পর হাড্ডিতে হাড্ডিতে টের পাইছে আওমীলীগ।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।