Archive - 1970

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
ধরন

February 7th

লবণ জ্ঞান বড়ো জরুরি

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০২/২০০৬ - ১:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ব্রিটেন সরকার এখন লড়াই করছে লবণের বিরুদ্ধে। অতিরিক্ত লবণ খেয়ে এ দেশে 35 হাজারে ওপর লোক মারা যাচ্ছে প্রতিবছর। তো প্রশ্ন হলো কতটুকু খেতে হবে লবণ? বিজ্ঞানীরা বলছেন মাত্র 6 গ্রাম। বাঙালির কাছে 6 গ্রাম লবণ তো কিছুই নয়। এক থালা ভাত নিয়ে বসলে 10 গ্রাম লবণ সাবাড় করে দিতে পারেন অনেকে। যদি কাঁচা লংকা সাথে থাকে। পেঁয়াজ থাকলে তো কথা নেই। আর আশংকা সেখানেই। বেশি লবণের তরকারি আমরাই খাই সবচে' বেশি। সেজন্য দক্ষিণ এশিয়ার অধিবাসীদের মধ্যে হার্টের অসুখ, ব্লাড প্রেস


জ্ঞান যেখানে অক্ষরে বাঁধা

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০২/২০০৬ - ১২:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ব্রিটিশ মিউজিয়াম রাসেল স্কোয়ার থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে। প্রতিদিনের আসা-যাওয়ার পথের ওপর। বিরাট ভবন আর হাজারো দর্শনার্থীর দৃশ্য দেখি প্রতিদিন। তবু ভেতরে ঢোকার সাহস হয় না। না, কোনো প্রবেশ মূল্য নেই। ব্রিটেনে অনেক মিউজিয়াম আর আর্ট গ্যালারি এখনও কোনো ফি নেয় না। তবু যাওয়া হয় না।
আজকেও যখন বাস থেকে নামলাম এর সামনে তখন মনে হলো যাই। কিন্তু সাথে সাথে প্রশ্ন জাগে কোথা থেকে শুরু করবো। কার লেখা পড়বো। কোন ঐতিহাসিক দলিলটি দেখবো?
এ মিউজিয়াম তো সারা পৃথিবীর


জ্ঞান যেখানে অক্ষরে বাঁধা

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০২/২০০৬ - ১২:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ব্রিটিশ মিউজিয়াম রাসেল স্কোয়ার থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে। প্রতিদিনের আসা-যাওয়ার পথের ওপর। বিরাট ভবন আর হাজারো দর্শনার্থীর দৃশ্য দেখি প্রতিদিন। তবু ভেতরে ঢোকার সাহস হয় না। না, কোনো প্রবেশ মূল্য নেই। ব্রিটেনে অনেক মিউজিয়াম আর আর্ট গ্যালারি এখনও কোনো ফি নেয় না। তবু যাওয়া হয় না।
আজকেও যখন বাস থেকে নামলাম এর সামনে তখন মনে হলো যাই। কিন্তু সাথে সাথে প্রশ্ন জাগে কোথা থেকে শুরু করবো। কার লেখা পড়বো। কোন ঐতিহাসিক দলিলটি দেখবো?
এ মিউজিয়াম তো সারা পৃথিবীর


প্রথম রাতে বেড়াল মারা

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: সোম, ০৬/০২/২০০৬ - ১১:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


জাতি হিসেবে আমরা খুব একটা রসিক নই। ঠাট্টা, তামাসা বা কৌতুক আমাদের খুব একটা আসে না। আমাদের কল্পিত প্রাণী রামগরুড়ের ছানার চরিত্রের সাথেই আমাদের মানায় বেশি।
যা একটু আধটু আমরা রসিকতা করি তা আবার বিয়ে-শাদি নিয়ে। কিন্তু এর মধ্যে যদি কেউ নারী-পুরুষ বৈষম্য খুঁজেন তবে চুল বাছতে কম্বল উজাড় হয়ে যাবে।
তো ছোটবেলা থেকেই সবার মুখে একটা কথা শুনি যে বেড়াল কিন্তু প্রথম রাতে মারতে হবে। কিন্তু যখনই জিজ্ঞেস করি বেড়াল কেনো মারতে হবে এবং প্রথম রাতেই কেন? দ্্বিত


অপরাধের জাতীয় রক্ত

হীরক লস্কর এর ছবি
লিখেছেন হীরক লস্কর (তারিখ: সোম, ০৬/০২/২০০৬ - ১০:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


লন্ডনে বিভিন্নজাতি বাস করে। জাতিগুলো আবার একই এলাকায় নিজেদের ছোট্ট দেশ গড়ে নিয়েছে। যেমন বাঙালিদের এলাকা হচ্ছে বাংলাটাউন, ব্রিকলেন, স্টেপনি, মাইলএন্ড তথা পূর্ব লন্ডনের কিছু এলাকা। একইভাবে ক্যারিবিয়ানরা থাকে নটিংহিল এলাকায়। আফ্রিকানরা থাকে ব্রিক্সটন এলাকায়। ভারতীয়রা থাকতে পছন্দ করে সাউথহল এলাকায়। আবার ব্রাডফোর্ড তো পাকিস্তানীদের জন্য ব্র্যাডিস্থান নামেই পরিচিত।
এলাকা ভিত্তিতে অপরাধও ভিন্ন হয়ে থাকে। যে এলাকায় যে জাতি বাস করে সে জাতির বিশেষ ধরনের


February 6th

লন্ডনের পোর্টবেলো মার্কেট

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: সোম, ০৬/০২/২০০৬ - ৬:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


পাভেল তার ট্রেনিং শেষে ঢাকায় ফিরে যাচ্ছে। তাই শুক্রবার রাতে নবনীতার বাসায় ছিল নিমন্ত্রণ। রাত প্রায় নয়টায় আমরা পেঁৗছালাম ল্যাডব্রোক গ্রোভ। সুতরাং খাওয়া-দাওয়া, সিনেমা দেখা শেষে সেখানেই রাত্রিযাপন। উদ্দেশ্য শনিবার সকালে পোর্টবেলো মার্কেট আবিষ্কার করা।
খুব কাছেই হাঁটা দূরত্বে মার্কেট। যদিও এ্যান্টিকসের জন্য মার্কেটটি বিখ্যাত। তবুশনিবারের আয়োজন মূলত: পুরনো কাপড় ও জিনিসপত্রের। দাম আবার সুপারমার্কেটের নতুন জিনিসের চেয়েও বেশি। তবে কিছু কারুশিল্পীরা নি


লন্ডনের পোর্টবেলো মার্কেট

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: সোম, ০৬/০২/২০০৬ - ৬:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


পাভেল তার ট্রেনিং শেষে ঢাকায় ফিরে যাচ্ছে। তাই শুক্রবার রাতে নবনীতার বাসায় ছিল নিমন্ত্রণ। রাত প্রায় নয়টায় আমরা পেঁৗছালাম ল্যাডব্রোক গ্রোভ। সুতরাং খাওয়া-দাওয়া, সিনেমা দেখা শেষে সেখানেই রাত্রিযাপন। উদ্দেশ্য শনিবার সকালে পোর্টবেলো মার্কেট আবিষ্কার করা।
খুব কাছেই হাঁটা দূরত্বে মার্কেট। যদিও এ্যান্টিকসের জন্য মার্কেটটি বিখ্যাত। তবুশনিবারের আয়োজন মূলত: পুরনো কাপড় ও জিনিসপত্রের। দাম আবার সুপারমার্কেটের নতুন জিনিসের চেয়েও বেশি। তবে কিছু কারুশিল্পীরা নি


অনুরোধ

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: সোম, ০৬/০২/২০০৬ - ৫:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাঙ্গালির প্রেমের আকুতি দমিয়ে রাখার কোনো যোগ্য প্রতিষোধক তৈরি হয় নি এখনও। প্রকাশের সুযোগ পেলে সবার আগে প্রেমাকুতি জানায়।

এই সাইট তৈরি হওয়ার পর থেকে আমি আশংকা নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম এই প্রজাতির আগমনের। তারা বিজয় নিশান উড়িয়ে এসে পরেছে।
এখন সাইট ডেভলপারদের প্রতি সামান্য একটা অনুরোধ, এই সব প্রেমাবেগী জন গনের জন্য সাইটের প্রথম পাতায় "ব্যাক্তিগত আলাপন" ধরনের কিছু দেওয়া যায় কি না, যে খানে শুধুমাত্র বন্ধু হতে চাই, প্রেমিকা প্রেমিক চাই, এসব লেখকের আস্তানা হবে।
কিংবা আপনারা এই সাইটের প্যারালাল সাইট হিসেবে ম্যাচ মেকিং একটা অবস্থান তৈরি করতে পারেন, যেখানে রেজিষ্ট্রেশন ফি দিয়ে পছন্দের মানুষ খোজার বিজ্ঞাপন দেওয়া যাবে, তাহলে আমার মনে হয় ভালোই হতো।


February 5th

সবাই মস্ত প্রেমিক

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: রবি, ০৫/০২/২০০৬ - ৩:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশে প্রেমিকের সংখ্যা কত?
কত জন ভালোবাসা দিবসে প্রেমিকার হাত ধরতে চায়?
কতজন বিগত 15 বছর ধরে প্রেমিকা পাওয়ার চেষ্টা করছে?
রাস্তায় , কলেজের গেটে, স্কুলের সামনে দাড়িয়ে, শিক্ষাঙ্গনে, বাসের লাইনে, আধুনিক শপিং মলে, ইয়াহু চ্যাট রুমে, ম্যাচ মেকিং সাইটগুলোতে কত বাঙ্গালি তরুন, যুবক কিশোরের হাহাকার আছে?
একটা মিসকল, রং নাম্বারে ইচ্ছাকৃত ফোন, হঠাৎ নায়কোচিত ভাবভঙ্গিতে ভিড় বাসে সিট ছেড়ে কানুইয়ের গুতা খাওয়ার ভদ্্রতায় কতজন ভেবেছেন, এই বুঝি একটা প্রেম হয়ে গেলো?

বিশেষ দিবসের সুবেশী যুবাদের দেখে একটাই কথা মনে হয়, এ দেশে মানুষ উপবাসে অনাহারে মারা যায় কম, মরে প্রেমের আকাংক্ষায়।

সবাই বন্ধু হতে চায়, হাত বাড়াতে চায়, বন্ধুত্বের বিজ্ঞাপনে ভরে


February 4th

সুমন্ত আসলাম

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: শুক্র, ০৩/০২/২০০৬ - ৭:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক দিন পর সুমন্ত আসলামের লেখা পড়লাম। ভদ্্রলোক আগের মতোই আছেন। মধ্যবিত্ত স্বাপি্নকেরা তার লেখার ভক্ত এটা বুঝেছিলাম 2002 এর বই মেলায়। আমার হালকা বামপন্থি এক ছোটো ভাই বাউন্ডুলের ভেতরের পাতায় সুমন্তের হাতের ছাপ নিয়ে গর্বিত ভাবে বললো, সুমন্তের লেখার আমি ভীষন ভক্ত,
বাংলাদেশের তথাকথিত আধুনিক লেখকেরা কেজি দরে হতাশা বিক্রি করে বেশ দু পয়সা কামিয়ে নিচ্ছেন, বইমেলায় মাঠে বসে চুকচুক বাদাম খেতে খেতে জীবন ঘনিষ্ঠ লেখার মকশো করছেন। তাদের লেখায় থকথকে চর্বির মতো থলথলে করুনার অসভ্য নাড়াচড়া।
কে হায় হৃদয় খুড়ে বেদনা জাগাতে ভালোবাসে? কিন্তু বাঙ্গালি পয়সা খরচ করে দুঃখ কিনতে ভালোবাসে, তাই সার সার ব্যার্থ প্রেমের উপন্যাস আসে, বিরহের গান গেয়ে মনির এস ডি রুবেল আ