এই ছবিটা বধ্যভূমিতে নেওয়ার আগে তোলা। এমন পৌরুষ ছিলো তাই আমরা এখন এভাবে কথা বলতে পারছি।
কোনও এক কবিতা সম্মেলনে শুনেছিলাম কবিরা নিরীহ শান্তিপ্রিয় মানুষ। যারা কবিতা লেখে এবং যারা কবিতা পড়ে তারা মানুষ খুন করতে পারে না।এমন প্রশংসা কমই পাওয়া যায়।
অনেকে কবিতা লিখছে লিখেছে, সভ্যতার প্রায় শুরু থেকেই এবং ভবিষ্যতেও লিখবে। কবিতা মানুষের ভেতর বাহির যোগাযোগ। এক মানুষের অনুভব যা এমন ভাবে উচ্চারিত যেটা অন্যসব পাঠকের অন্দরমহলের কড়া নাড়ে।
কবিতা লেখার শর্ত কবি হয়ে ওঠা। এটা ধারাবাহিক অনুশীলনের বিষয়। কেউ কেউ শুরুতেই কবি হয়ে যায়, কারো খানিকটা পথ পাড়ি দিতে হয় আর কেউ মরে যাওয়ার আগ পর্যন্ত কবিতা লিখেও কবি হতে পারে না। সবাইকে দিয়ে সব কিছু হয় না। আমার কয়েকটা পংক্তি মনে পড়ে কবি কিংবা লেখকের নাম জানি না।
যদি আজ বিকেলের ডাকে তার কোনোও চিঠি পাই যদি
বাংলা ব্লগের এই নতুন সাইটটি এখন জনারণ্য। সবাই যে ব্লগিংয়ের মানসিকতা নিয়ে আসছেন তা নয়। অনেকেই আছেন বিরক্তি উৎপাদনের তালে। তাই তারা বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন ব্লগের। লিখছেন যা মনে হয় তাই। উলেটা পালটা মন্তব্য করছেন।
তার মনে সাইটটি এখন কঠিন ক্রান্তিকাল পার হচ্ছে। ভালোকে কিভাবে খারাপের হাত থেকে রক্ষা করতে হয়- সে পরীক্ষাই দিতে হবে এখন আয়োজকদের।
আমাদের সকল শুভকামনাতো তাদের জন্য রইলো। নিশ্চয়ই আমরা দেখতে পাবো তাদের সাফল্য। তাই আগাম প্রাণঢালা অভিনন্দন। বেঁ
প্রন্ততত্ত্বের উপর একটা আকর্ষন তৈরী করার পেছনে ছিলো দানিকেন। তার ভিনগ্রহের মানুষ খোজার অন্তবিহীন যাত্রার শেষ কোথায় জানা হয় নি। প্রাচীন উপকথার সাথে পরিচয় তার লেখায়। গ্রীক আর হিন্দু পুরানের গল্প পড়া। মানবিক ইশ্বরের সাথে পরিচয়। ইশ্বরের ভিতরের মানবিক আবেগ একটা সময় প্রায় অনিবার্য মনে হয়।
সেমিটিক উপকথার সবটুকু পড়া হলো না। বাংলায় তেমন অনুবাদ নেই। তবে প্রথম ঝাকি খাওয়ার মতো পড়া বই বারমুদা ট্রায়াঙ্গল। উদ্ভট ব্যাখ্যাবিহীন ঘটনা বিশ্বাস করেছিলাম। সে যেভাবেই অন্তে আসা যাক না কেন পরবর্তীতে নৃতত্ত্বের উপর একটু টান। শেষ পর্যন্ত কোনটাই পড়া হয় নি আনুষ্ঠানিক ভাবে। আক্ষেপ নেই । কিন্তু সময়ের অভাব বা পর্যাপ্ত আগ্রহের অভাবে এখন প্রত্নতত্ত্ব বা নৃতত্ত্ব পড়া হ
আমার বেশ কিছু বন্ধু গানের সাথে যুক্ত। কেউই পেশাদার শিল্পী না। নিজেরা গান লিখে নিজেরা সুর করে আর আমরা বন্ধুরা শ্রোতা। আমি গায়ক হিসেবে ভয়ংকর। এক গানের আড্ডায় গান শুরুর পর বন্ধুর লাথি খেয়েছি। অতএব গান গাওয়া আমার কাজ না। এখন চেষ্টা করছি নতুন ধাঁচের গান লেখার। মাঝে আটকে আছি। কেউ জট খুলে বাকিটা শেষ করে দিলে ভালো হয়। বিষয়টার সূচনা দিতে পারি বাকিটা দেখা যাক কোথায় দাড়ায়---
বাড়ুই নদীর পারে মধুখালি গ্রাম
হেমন্তে পাতা ঝড়া বনে
আদিবাসী তরুনির ঘরে
শুকনো পাতা শেষ হলে
শরীরে আগুন জ্বেলেছিলাম।।
উৎসবে মেতে ছিলো সাঁওতাল পাড়া
মহুয়া মদির রাতে মাদলের তালে
ভরা চাঁেদর নীচে উর্বরা উজাড় মিলন.....
এরপরের অংশ জুড়ে কেউ কি কোন সহযোগিতা করবে??
আমার অনুরোধে আড্ডাবাজ ব্লগ লেখা বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে একটি ব্লগ লিখেছেন। কথা দিয়েছেন পরে আরো কিছু যোগ করবেন। আমি নীচে তার পরামর্শগুলো বুলেট পয়েন্ট হিসেবে সাজিয়েছি। যাতে সহজেই চট-জলদি একজন পাঠক ধরতে পারেন বিষয়গুলো।
তবে মূল প্রসঙ্গে আসি। আমরা চাচ্ছি নতুন ব্লগারদের জন্য একটি নির্দেশিকা তৈরি করতে। যাতে তারা ব্লগিংকে আরো গঠনমূলকভাবে ব্যবহার করতে পারেন। এবং পাঠকরা তাদের লেখা থেকে আরো বেশি উপকার পেতে পারেন। সেক্ষেত্রে লেখাগুলোর ক্ষেত্রে যত্ন নেয়া আবশ্য
আমার অনুরোধে আড্ডাবাজ ব্লগ লেখা বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে একটি ব্লগ লিখেছেন। কথা দিয়েছেন পরে আরো কিছু যোগ করবেন। আমি নীচে তার পরামর্শগুলো বুলেট পয়েন্ট হিসেবে সাজিয়েছি। যাতে সহজেই চট-জলদি একজন পাঠক ধরতে পারেন বিষয়গুলো।
তবে মূল প্রসঙ্গে আসি। আমরা চাচ্ছি নতুন ব্লগারদের জন্য একটি নির্দেশিকা তৈরি করতে। যাতে তারা ব্লগিংকে আরো গঠনমূলকভাবে ব্যবহার করতে পারেন। এবং পাঠকরা তাদের লেখা থেকে আরো বেশি উপকার পেতে পারেন। সেক্ষেত্রে লেখাগুলোর ক্ষেত্রে যত্ন নেয়া আবশ্য
আমি মোটামুটি একটা বৃত্তে আটকা পড়েছি। ধর্মবিষয়ক প্যানপ্যানানি ভালো লাগছে না। আমার ব্যক্তিগত ইচ্ছা আয়েশা কে নিয়ে লিখার। প্রাথমিক মুসলিম সমাজে এমন বনর্ীল চরিত্র নেই। আবু বকরের কন্যা যাকে মাঠ থেকে উপরে এনে বিয়ে দেওয়া হলো। যে বিয়ের পর শৈশবের খেলার সঙ্গীর সাথে যোগাযোগ রাখতে গিয়ে বন্দীনি। তার জীবনটা দ্রোহের। সারাজীবন একের পর এক প্রতিকূলতার সাথে যুদ্ধ। অথচ তার মেধার কদর করা হয় নি তেমন। প্রায় 2000 হাদিসের প্রতক্ষ্য উৎস এবং বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সমালোচক মহিলার পূর্নাঙ্গ জীবনি পাচ্ছি না।
তার পতিপরায়নতার উল্লেখ সস্তা ধর্মের বইতে। তার একটা জীবনি আছে প্রকাশক সম্ভবত ইসলামিক ফাউন্ডেশন কিন্তু সেখানে বিদ্রোহের কথা নেই। সব মিলিয়ে আমার মনে হয় অনান্য আরব মে
শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামির ব্যাস্ত সফরসূচিতে তিনি ঈদে 4 দিন ছুটি নিয়েছিলেন।এছাড়া বাকি সবদিন তিনি বিভিন্ন সমাবেশে জোটসরকারের উন্নয়ন স্রোতের গতিধারা বর্ননা করেন।
হারুনুর রশিদ সাহেবের বিগত 4 বছরের আন্দোলন পর্যালোচনা এবং সিদ্ধান্ত সরকার উৎখাতের আওয়ামি হুমকি বালখিল্যতা। অবশ্য আরও একটা আবিস্কার আছে ওটা পড়ে বুঝতে হবে।
জামায়াতের মহাসমাবেশের ব্যাপক সাফল্য। লাখ লাখ লোক ঢাকায় জনসমাবেশ করেছে। তাসনীম আলমের রিপোর্ট।তবে এ সংখ্যার আকর্ষন হোসেন জামালীর রিপোর্ট। যার বক্তব্য এমন যে বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা এসেছে 75এ 16ই আগষ্ট। এর আগের বাংলাদেশ ভারতের আত্তীকৃত হওয়ার ধারাবাহিকতায় ছিলো। যাই হোক ভারতবিদ্্বেষ রাজনীতির বড় একটা উপাদান। প্রথম পাতার শেষ
বাংলাদেশের প্রধান সমস্যা অশিক্ষা না, প্রধান সমস্যা কুশিক্ষা। শিক্ষাবিষয়ে কিছু বলবার সামান্য যোগ্যতা হয়েছে প্রায় দুই যুগের অভিজ্ঞতা। আমি শিক্ষার অপব্যাবহারে মনোনিবেশ করবো তার আগে শিক্ষার লক্ষ্য সম্পর্কে আমার অভিমত বলি।
মানুষকে ক্রমাগত প্রচেষ্টায় মানুষ হয়ে উঠতে হয়। এই পথ সবাই পারি দিতে পারে না। এই পথে কড়ি পানসি বাহন সব শিক্ষা। শিক্ষা মানুষকে মানুষ হওয়ার চেতনা জাগায়। মানবিকতার শিক্ষা দেয়। ঐতিহ্য , বর্তমান, বাস্তবতা , পরিকল্পিত ভবিষ্যত, আর সভ্যতার নিরিখে তার অবস্থান জানতে শেখায়।
শিক্ষা অন্ধধারনা, গোড়ামি মুক্ত মানুষ তৈরি করে যারা যৌক্তিকতা বুঝে এবং ভুল হলে ধারনা সংশোধন করে। অন্তত তাদের আন্তরিক প্রয়াস থাকে সামনে এগিয়ে যাওয়ার। শিক্ষার উদ