পুলে দুপুরের দাওয়াতটার জন্য আমরা নৌকা ভ্রমণটা করতে পারছিলাম না। সময় মেলানো যাচ্ছিল না। দাওয়াতটা বাতিল করা যেত, কিন্তু তারা আবার আমাদের থাকার ব্যবস্থাটাও করেছেন। সুতরাং হাজির হলাম তাদের গেইট অব ইন্ডিয়া রেস্টুরেন্টে। ষাটোর্ধ মালিক আমাদের খুব সমাদরেই বসালেন। তার অভিজ্ঞতায় ভরপুর জীবনের নানা কাহিনী শুনতে খুবই ভালো লাগছিল।
1970 এর দিকে চা-বাগানের ম্যানেজারি বাদ দিয়ে এসেছিলেন এদেশে। তারপর এক আইরিশ মহিলাকে বিয়ে করে থেকে যান। এখন দেশে চা-বাগানও কি
পুলে দুপুরের দাওয়াতটার জন্য আমরা নৌকা ভ্রমণটা করতে পারছিলাম না। সময় মেলানো যাচ্ছিল না। দাওয়াতটা বাতিল করা যেত, কিন্তু তারা আবার আমাদের থাকার ব্যবস্থাটাও করেছেন। সুতরাং হাজির হলাম তাদের গেইট অব ইন্ডিয়া রেস্টুরেন্টে। ষাটোর্ধ মালিক আমাদের খুব সমাদরেই বসালেন। তার অভিজ্ঞতায় ভরপুর জীবনের নানা কাহিনী শুনতে খুবই ভালো লাগছিল।
1970 এর দিকে চা-বাগানের ম্যানেজারি বাদ দিয়ে এসেছিলেন এদেশে। তারপর এক আইরিশ মহিলাকে বিয়ে করে থেকে যান। এখন দেশে চা-বাগানও কি
অনেক প্রশ্ন পাওয়া গেছে। সবাইকে ধন্যবাদ। তবে প্রশ্নগুলো বেশ খানিকটা নখ নেই দাঁত নেই মার্কা। আসলে দোষটা সুকুমার রায়ের। তিনি বাঙালি শিশুদেরকে এরকম দাঁত-নখহীন সাপ মারায় উৎসাহী করে তুলেছেন। যা হোক, রবীঠাকুরের 'রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করোনি' আক্ষেপকে সংক্ষেপ করে সেরকম দাঁত নখহীন একটি প্রশ্ন দেই। আপনারা তেড়ে মেড়ে ডান্ডা দিয়ে পিটিয়ে ঠান্ডা করেন । দেখা যাক, কার মনে কত দু:খ..
এবারের প্রশ্ন হচ্ছে:
"ব্লগানো বাদ দিয়ে হিমু কেন টিভি নাটক লিখতে চায়?"
অনেক প্রশ্ন পাওয়া গেছে। সবাইকে ধন্যবাদ। তবে প্রশ্নগুলো বেশ খানিকটা নখ নেই দাঁত নেই মার্কা। আসলে দোষটা সুকুমার রায়ের। তিনি বাঙালি শিশুদেরকে এরকম দাঁত-নখহীন সাপ মারায় উৎসাহী করে তুলেছেন। যা হোক, রবীঠাকুরের 'রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করোনি' আক্ষেপকে সংক্ষেপ করে সেরকম দাঁত নখহীন একটি প্রশ্ন দেই। আপনারা তেড়ে মেড়ে ডান্ডা দিয়ে পিটিয়ে ঠান্ডা করেন । দেখা যাক, কার মনে কত দু:খ..
এবারের প্রশ্ন হচ্ছে:
"ব্লগানো বাদ দিয়ে হিমু কেন টিভি নাটক লিখতে চায়?"
সোহান বাশারের প্রশ্ন জিজ্ঞাসায় প্রথম পাতা ভ্যাচকায়া গেছে। এখন বাশার যে কোথায় শুয়ে আছে তাতো খুঁজে পাওয়া কষ্ট। নতুবা সংশোধন করলেই ঠিক হয়ে যেতো পাতাটা।
উপায় একটাই আপন তারিক পদ্ধতিতে জনস্বার্থে ফ্লাডিং। আপনারা দু-তিনটা পোস্ট নামিয়ে দেন দ্রুত। তাহলেই পরের পৃষ্ঠায় চলে যাবে পোস্টটা। আবার প্রথম পাতাটা পাওয়া যাবে সুনসান।
জনপ্রতি অর্ধেক পোস্ট। মোট গোঁটা চারেক দিলেই চলবে।
সোহান বাশারের প্রশ্ন জিজ্ঞাসায় প্রথম পাতা ভ্যাচকায়া গেছে। এখন বাশার যে কোথায় শুয়ে আছে তাতো খুঁজে পাওয়া কষ্ট। নতুবা সংশোধন করলেই ঠিক হয়ে যেতো পাতাটা।
উপায় একটাই আপন তারিক পদ্ধতিতে জনস্বার্থে ফ্লাডিং। আপনারা দু-তিনটা পোস্ট নামিয়ে দেন দ্রুত। তাহলেই পরের পৃষ্ঠায় চলে যাবে পোস্টটা। আবার প্রথম পাতাটা পাওয়া যাবে সুনসান।
জনপ্রতি অর্ধেক পোস্ট। মোট গোঁটা চারেক দিলেই চলবে।
ফ্লাডিংয়ের একটা ঝুঁকি থেকেই যাচ্ছে এই 2য় পোষ্টটা করায় তারপরও করেই ফেলি।
প্রার্থনার প্রধান নিয়ম মুসলিম সমাজে নামাজ। প্রতিদিন 5 বার করে ইশ্বরকে স্মরণ করে মুসলিমরা, তার কাছে শরণ চায়। মসজিদে যায় নাতো বাসায় পড়ে কিন্তু মুসলিমরা 5 ওয়াক্ত নামাজ পড়েই পড়ে।
প্রার্থনা বলতে আমাদের ভেতরে কি অনুভব জাগে? এই প্রশ্নটা সবাই নিজেকে করলেই হবে। আমরা প্রার্থনা বলতে কি বুঝি? যারা এখনে কোরান হাদিস নিয়ে কথা বলছে তারা সবাই একটা বিষয় বলছে বাংলায় কোরান পড়ার কথা এবং পরে বলছেআরবিতে পড়ার কথা। যাই হোক আমার প্রশ্নটা অন্যখানে এই যে দিনে 5 বার নামাজ পড়া হচ্ছে সেখানে ফেরাউনের গল্প পড়ছি, মুসার গল্প পড়ছি, পড়ছি ইশার গল্প, নুহের প্লাবনের গল্প পড়ছি, শুক্রবারে খোতবার পরে ইমামের
আবুল হাসানের প্রথম কাব্যগ্রন্থের প্রথম কবিতার একটা অংশ আমাকে প্রচন্ড নাড়া দিয়েছিলো, আমার কাছে বিষয়টা এরকমই মনে হয় আমরা আমাদের পূর্বপুরুষের অসম্পূর্ন স্বপ্নের সমপ্রসারণ। আমাদের বাবা-মায়ের স্বপ্নপূরণের চেষ্টা করতে করতে আমাদের নিজস্ব স্বপ্ন পূরণের কোনো আকাংক্ষা অবশিষ্ঠ থাকে না। আমাদের গোপন ইচ্ছার বাস্তবায়ন হোক আমরা যা করে যেতে পারে নি তা আমাদের সন্তানরা করে যাবে এমন আকাংক্ষা পিতা মাতার মনে থাকে।
এমন আশার বা আকাংক্ষার জন্য আমরা তাদের দোষারোপ করতে পারি না, কারন তারা সর্বান্তকরনে আমাদের মঙ্গল চান। তাদের অভিজ্ঞতার আলোকে তারা সঠিক পথে পরিচালিত করতে চান আমাদের। আমরা মুখে বড় বড় বুলি কপচে যাচ্ছি, আমরা সবার ব্যাক্তিস্বাধীনতায় বিশ্বাস করি, বিশ্বাস
সম্মিলিত উদ্যানে,নিশ্চয়ই সেই উদ্যান
পাহাড়ী অঞ্চলে স্থিত,
প্রতি একশো বছর পরপর নাজারেথের
যিশুর সংগে মিলিত হন,
খ্রীষ্টানদের যীশাস ক্রাইষ্ট,
এবং পরস্পর আলোচনা করে থাকেন,
তারপর
প্রত্যেকবার ফিরে যাওয়ার সময়ে
নাজারেথের যীশু বলে যান,
"বন্ধু আমার ভয় হয়,
হয়তো কোনদিনই আমরা আর
কোন বিষয়েই একমত হতে পারব না ----- "
বড়মামার উসকানিতে ইমাম গাজ্জালি আর এদিকে রফিকের মারিফত দর্শন পড়ে আমি ততদিনে বুঝতে শুরু করেছি ছাত্রশিবিরের ইসলাম সংক্রানত্দ ব্যাখ্যাটাতে গলদ আছে। ছোটবেলায় মাদ্রাসায় পড়েছে এমন এক বন্ধু আমাকে তখন অন্যরকম কিছু ইসলামী বই দিলো। যেখানে ওয়াহাবী ইসলাম, মওদুদীর ইসলাম যে সত্যিকার ইসলাম নয় সে সম্পর্কে বিসত্দারিত লেখা। তাতে হাদিসের নানা উদ্ধৃতি যে নবী মুহাম্মদ ভবিষ্যত বাণী করে গিয়েছিলেন যে তার অনুসারীরা বিভিন্ন ফেরকায় বিভক্ত হবে আর একটা মাত্র অংশই বেহেশতে যাব