কতৃপক্ষের ভূমিকা সবসময় একপেশে কেনো এটা বোধগম্য হয় না আমার।
ফ্লাডিং বিষয়ক নীতিমালা তৈরি করলেই হয়, এক জন ব্লগার দিনে কয়টা পোষ্ট করবে এই নিয়ে কোনো জোরজবরদস্তি চালানো উচিত না কিন্তু বিরক্তিকর পোষ্টগুলোকে সামনের পাতায় আসতে না দেওয়ার মতো কিছু ব্যাবস্থা করা হোক। একটা নুন্যতম মান ঠিক করা হোক, হতে পারে সেটা ক্যারেক্টার সংখ্যা হিসাব করে, নির্দিষ্ট পরিমান ক্যারেক্টার না থাকলে ঐ পোষ্ট সামনে আসবে না এমন নিয়ম করা হলে অন্তত 1 লাইনের খুনসুটি মার্কা এবং বিরকড়িকর যত পোষ্ট, জিজ্ঞাসময় পোষ্টগুলো যার কোনো অর্থ হয় না ঐগুলো সামনের পাতায় আসতো না। কিংবা প্রতিটা ব্লগারের নির্দিষ্ট সংখ্যাক পোষ্ট আসবে সামনের পাতায় এর বেশি হলে তার সবগুলো পোষ্ট সামনের পাটা থেকে মুছে যা
যারা যুক্তির সাধারন বিষয়গুলোকে মেনে চলে তাদের জন্য-যারা এই সত্য মেনে নিয়েছে 1 যোগ 1 = 2, 2 যোগ 2 =4, 4যোগ 4 =8 এই রকম সাধারন হিসাবগুলোকে সত্য মানে তাদের জন্য। যারা এই সব সাধারন বিষয়কে প্রাধান্য দিতে চায় না এবং যাদের যৌক্তিক আলোচনার ক্ষমতা নেই তাদের বলে কোনো লাভ হবে না তাই তাদের শুভবোধ জাগ্রত হোক এবং তারা সুখে শান্তিতে বসবাস করুক রূপকথার জগতে।
আদিকান্ড থেকে শুরু হোক আলোচনা আমাদের, ইশ্বর বলিলেন লেট দেয়ার বি লাইট এন্ড দেয়ার ইজ লাইট- এই ভাবে মুখের কথায় ইশ্বর বিশ্বসৃজন করিলেন। ষড়দিন ব্যাপি ব্যাপক কর্মযজ্ঞ হইলো এবং স্বর্গ মর্ত্য তৈয়ার হইলো। সেই স্বর্গের 7টা অংশ, প্রতিটা অংশ এমন বড় যে উহা হাটিয়া পাড় হইতে পঞ্চশতাধিক বছর কালক অতিক্রান্ত হইবে,
সেই তো সত্যিকারের মুক্ত পুরুষ
যে ধৈর্য্য ধ'রে তার
দাসত্বের শৃঙ্খল ব হন ক'রে চলেছে
কিন্তু মেনে নেয়নি-----
সামহোয়্যার ইন নীড়পাতা ওঠে কাঁপি
কাহার চারণে ব্লগতলে দাপাদাপি?
জায়গা জোটে না, তাই করে চাপাচাপি।
নীড়পাতা বলে, বলে রে
মম ললাটে রুদ্র ছাগুরাম জ্বলে, জ্বলে রে!
কী যে ম্যাৎকারে মুখর করিয়া ব্লগদেশ
বকরিস্তানি ছাগুরাম ঝাড়ে উপদেশ
বোঁটকা লাদিতে ছারখার করে প্রতিবেশ।
নীড়পাতা বলে, বলে রে
মম ললাটে রুদ্র ছাগুরাম জ্বলে, জ্বলে রে!
ধর্ম সমাজ পরিবার আর ডারউইন
নেড়েচেড়ে দেখে বীর ছাগুরাম গাঁঢ়উইন
গুরুগুরু ঝাড়ে শেষ কথা ব্যাটা ভাঁড়উইন।
নীড়পাতা বলে, বলে রে
মম ললাটে রুদ্র ছাগুরাম জ্বলে, জ্বলে রে!
কালে কালে ভালে কত কী জ্বলিবে আহা রে
নীড়পাতা ওঠে শিউরে এসব বাহারে
দুঃখের কথা বলিবে সে বলো কাহারে?
নীড়পাতা বলে, বলে রে
মম ললাট
তিওমান ভ্রমণের বর্ণনা অরূপ দিয়ে দেয়ায় আমি আর দিলাম না (http://www.somewhereinblog.net/arupblog) । কিন্তু ওর দেয়া তথ্যের শুরুতে একটু ভুল আছে। এই ভ্রমণের মূল পরিকল্পনা ইন্দ্রনীলের। আমরা দু'জন একই ল্যাবের বন্ধু। যখন-তখন আড্ডা আর পট করে কোথাও বেড়াতে যাওয়ায় Advanced Manufacturing Lab আর Microfab Lab এ আমাদের দু'জনকে কেউ হারাতে পারে না। দিনের কোন এক ফাঁকে ইন্দ্রনীল হঠাৎ বলে ওঠে, চ'! আমিও সাথে সাথেই কোথায় যাব সেটা না জেনেই বলি চল! কিন্তু ল্যাবের অন্য ক
আজকাল অনেকেই দেখি ব্লগে আজান দিয়ে নাটক ল্যাখে (নামটা বললাম না, উনি মাইন্ড খাইতে পারেন)। তাই আমিও ঠিক করেছি বিভিন্ন বিজ্ঞাপনী সংস্থায় ফ্রিল্যানস (ফ্রি না কিন্তু!) কামলা খাটবো। খাটনির উদ্দেশ্য, বিজ্ঞাপন নির্মাতাদের কাহিনী যোগানো।
এছাড়াও আমার ইচ্ছা আছে ছাগুরাম নামে একটি কমিক চরিত্র নিমর্াণের। দুঃখের বিষয়, ভালো আঁকতে পারি না। কাটর্ুনিস্ট কেউ থাকলে আওয়াজ দিয়েন, জুটি বেঁধে কাজ করবো গোশিনি আর ইউদেরজোর মতো। মহিলা কাটর্ুনিস্ট হলে আরো ভালো, হে হে হে।
আমার এই উদ্যোগ সম্পর্কে আমার শুভানুধ্যায়ী ব্লগারুগণ উপদেশ খয়রাত করলে বাধিত হবো।
আপনার জীব্রানের অনুবাদটুকু পড়লাম ।
বলেছেন তীব্রসমালোচনা করার জন্য ।
করছি, তার আগে ছোটো কটা কথা:
কবিতা পড়ি, তীব্র ভাবে পড়ি । পড়তে পড়তে মাতাল হই। সত্যি মাতাল হই ।
মনে করেন পেগ কয়েক ব্রান্ডি গিললে যতটা ...... কয়েক লাইন জীবনানন্দ , কয়েক লাইন আবুল হাসান , টুকরো কয়েক জীব্রান পড়লে তার থেকে বেশী ।
এতটা মাতাল কেনো হই? লিখতে পারিনা বলে? হয়তো তাই ।
আর মাতাল হয়ে যাই বলেই ভালো মন্দ বোঝিনা কবিতার । যখন পড়ি --- 'আমাদের অন্তর্গত রক্তে খেলা করে এক বিপন্ন বিস্ময় ' --আমি তখন আর বোঝিনা তার শব্দ চয়ন, বাক্য বিন্যাস কিংবা অনুপ্রাস।
আমি কেবল ও ই বিপন্ন বিস্ময় টুকু টের পাই । বোঝি ওটা আর কিছু নয়, একটা নিরেট কবিতা ।
আপনার অনুবাদটুকু কবি
কমলা ভট্রাচাযর্্য।
মাত্র মাধ্যমিক পরীক্ষা দেয়া এক কিশোরী । রেজালট বেরোয়নি । তার আগেই ইতিহাসের পাতায় নাম ।
সম্ভবত: ইতিহাসের প্রথম নারী ভাষা শহীদ ।
সালাম বরকত, রফিক, জব্বারের বোন এই কমলা ।
1961 সালের 19 মে ।
আসামের ছোট শহর শিলচর ।
রাজ্যর প্রধান ভাষা অহমীয়া হলে ও বরাক ভ্যালীর এই অঞ্চলে বাংলা ভাষাভাষীদেরই আধিক্য । পাকিস্তান হওয়ার একবছর পর 1948 সালে রেফারেন্ডামের মাধ্যমে সুরমা ভ্যালী(বর্তমান সিলেট বিভাগ) পূর্বপাকিস্তানের অ
টু্যরিস্ট স্পটগুলোতে বিশেষ ধরনের কিছু পর্যটকদের বিনোদন দিতে থাকে নানারকম জুয়ার ব্যবস্থা। সবসময় তা যে লাসভেগাসের মত ক্যাসিনো পর্যায়ের হয় তা না। অনেক সময় খুব অল্প টাকায় খেলা যায় সেরকম ব্যবস্থাই থাকে। জুয়ার চেয়ে সহজ বিনোদনই থাকে লক্ষ। ঢাকা শহরে মিনি বাজার বা বিভিন্ন প্রদর্শনী বা মেলাতে যেমন বিভিন্ন খেলা সাথে থাকে বড় পুরষ্কারের লোভ। ইউকে-র সব সৈকত-শহরগুলোতে একেবারে সমুদ্র সৈকতে এরকম আয়োজন দেখা যায়। বোর্নমাউথও ব্যতিক্রম না। অস্থায়ী তাঁবুরমত একটা ঘরের
টু্যরিস্ট স্পটগুলোতে বিশেষ ধরনের কিছু পর্যটকদের বিনোদন দিতে থাকে নানারকম জুয়ার ব্যবস্থা। সবসময় তা যে লাসভেগাসের মত ক্যাসিনো পর্যায়ের হয় তা না। অনেক সময় খুব অল্প টাকায় খেলা যায় সেরকম ব্যবস্থাই থাকে। জুয়ার চেয়ে সহজ বিনোদনই থাকে লক্ষ। ঢাকা শহরে মিনি বাজার বা বিভিন্ন প্রদর্শনী বা মেলাতে যেমন বিভিন্ন খেলা সাথে থাকে বড় পুরষ্কারের লোভ। ইউকে-র সব সৈকত-শহরগুলোতে একেবারে সমুদ্র সৈকতে এরকম আয়োজন দেখা যায়। বোর্নমাউথও ব্যতিক্রম না। অস্থায়ী তাঁবুরমত একটা ঘরের