Archive

February 25th, 2006

কতিপয় সংজ্ঞা - ২

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০০৬ - ৪:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্লগ, ব্লগার, ব্লগাচরণঃ
এটা একটা নিয়মিত বিষয়। এ ব্লগের কর্নাধারেরা সবচেয়ে বিপদে আছেন বোধ হয়। তারা ব্লগকে স্বাধীন করে দিয়েও ব্লগারদের রোষের মুখোমুখি হচ্ছেন প্রতিদিন।
ব্লগের প্রতিশব্দ এখনও আমরা খুঁজছি, যারা যারা এটার উন্নতি করতে চান তারা মুখফোড় অথবা হিমুর পোষ্টে গিয়ে মন্তব্য ঝেড়ে আসতে পারেন।
আমি ব্লগের শব্দান্তর করেছি- স্বগতালাপ ( যারা বাংলা কম জানেন তাদের জন্য বলা, স্বগতালাপের প্রায়োগিক অর্থ নিজের সাথে নিজে কথা বলা, বা নিজের কথা প্রকাশ করা) স্বগতোক্তি করতে পারতাম কিন্তু ওটার সাথে আক্ষেপজনিত একটা দুষন রয়েছে বিধায় স্বগতালাপ আমার পছন্দ।
তেমনি ব্লগারকে বলতে চাইছি - লিপিকার, আলাপক, তবে মনপুত হচ্ছে না একটাও।

যাই হোক মূল কথায় ফিরে


কতিপয় সংজ্ঞা - ১

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০০৬ - ২:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অবস্থা দেখে মনে হলো এখন কিছু বিষয়ের সংজ্ঞা দেওয়া প্রয়োজন। তাই এ লেখা। ব্লগের বহুল ব্যাবহৃত শব্দগুলোর সংজ্ঞা দেওয়া যাক তাহলে।
পদবিভাজন করে দেই, লোকজনের বাংলা এবং ভাষাজ্ঞান তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। সবার কথা বলছি না, কিছু কিছু অদ্ভুত বাংলাদেশির জন্য এ সংজ্ঞায়োজন।

ভাষাঃ মানুষের পরস্পরের সাথে যোগাযোগের মাধ্যম। স্বরযন্ত্রের কম্পনজাত আলোড়ন যা বাতাসে বাহিত হয়ে একই লোকালয়ে বেড়ে ওঠা অন্য একজন মানুষের কর্নকূহরে প্রবেশ করলে তার চেতনায় নাড়া দেয়, এবং তার বোধগম্য হয়।
বিভিন্ন ভাষা পৃথিবীতে আছে, প্রতিটা ভাষার লৌকিক একটা উচ্চারণরীতি আছে, আমরা বাংলায় ওটাকে আঞ্চলিকতা বলে থাকি।
ভাষা একই লোকালয়ে বেড়ে ওঠা বিভিন্ন মানুষের যোগাযোগের মাধ্যম, প্রাচিন কালে


পান হলো কিন্তু আহার নিখোঁজ

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০০৬ - ৯:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাত একটা পার। পান হচ্ছে। চলছে স্মিরনফ পান। সাথে আছে প্যাকেট সমুসা। ফ্রোজেন ডালপুরি খাওয়া হয়ে গেছে কয়েকটা। চানাচুর খাওয়া হলো একদফা। কিন্তু মূল খাবারের দেখা নেই।
আজকের রাতের খাবার অবশ্য খুব সাধারণ। চাইনিজ সু্যপ। মুরগির মাংস আছে। আর আছে রুই মাছের মুড়িঘন্ট। কিন্তু সেসব খাওয়া-দাওয়া আটকে আছে এখনও সবাই আসেনি বলে। তবে ছোটখাটো নানা খাবার খেয়ে পেটটা ভরে আছে।
আমি আসলে এখন ঘুমিয়ে পড়তে চাই ।সকালে না হয় একবারে নাস্তা করা যাবে।
ভালো থাকুন।


চলুন পান করি প্রকৃতির নামে

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০০৬ - ৩:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ধূসর গোধূলি যে এরকম কুফা তা কে জানতো। আমার আগের সওদাপাতির লেখায় পানির প্রসঙ্গ তোলার পর জবাব দিতে না দিতেই আপদে পড়লাম। শুক্রবার রাত। সামনে দুইদিন বন্ধ। বন্ধু-বান্ধবদের কি আর না করা যায়। বাসায় অর্ধেক ভ্লাদিভার আর অর্ধেক স্টলিচনিয়া ভদকা ছিলো। এতেই চলতো। তারপরও আবার যাইতে হলো। রাত দুপুরে যদি টান পড়ে তখন কোথায় পাবো।

এক লিটারের স্মিরনফ রেড লেভেল নিলাম। 15 টা পাউন্ড খস করে নেমে গেলো। আর খালি পানি নিলেই তো হবে না। নানা জনের নানা সঙ্গত খাবার লাগে সা


আজকের স্বল্প সওদা

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০০৬ - ১:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বেলায় বেলায় খাওয়ার জন্য বাজার তো লাগবে। আপাতত: 12 সিএফটির স্যামসুং ঠাসা। তারপরও টুকটাক কতকিছু বাকী রয়ে যায়। সন্ধ্যায় ঠান্ডা আরো বাড়ার আগে তাই একবার বাজারে ঢুঁ দিয়ে এলাম।
আমাদের এখানে খোলাবাজার বসে প্রতিদিন। সেখান থেকে নিলাম ধনে পাতা আর 30 টা ডিমের একটা প্যাক।
তারপর ঢুকলাম সুপারমার্কেটে। রুটি কিনতেই ঢুকেছিলাম। কিন্তু যা হয় এসব মার্কেটে ঢুকলে। অহেতুক কিছু জিনিস কেনা হয়ে যায়। আমি অবশ্য খুব সতর্ক। মার্কেটিং পড়েছি। তাই ওদের বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্র


দুপুরের সংক্ষিপ্ত খাবার

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: শুক্র, ২৪/০২/২০০৬ - ১০:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আড়াইটা বাজে। ক্ষিদাও প্রচন্ড লাগলো। তো দুপুরের খাওয়াটা একটু কমাতেই হয়। ঠান্ডায় চর্বি শুধু যুক্ত হচ্ছে শরীরে। দ্রুত খাওয়ার সুবিধার জন্য আমার বিশেষ পছন্দ চাইনিজ রেডি ফুডস। তো নিলাম এক স্যাশে সু্যপ। 200 মিলি পানিতে ছেড়ে দিয়ে এক মগ সু্যপ।
বেকড বিনস ও আমার পছন্দ। টম্যাটো সসে ছেড়ে দেয়া শিম জাতীয় বিচি। খেতে খুব মজা ও পুষ্টিকর। আর ডাইনিং টেবিল থেকে তুলে নিলাম একটি সবুজ-হলুদ পিয়ার। ফল খাওয়াটা খুব জরুরি।
এদেশে দিনে পাঁচটি ফল খাওয়ার জন্য জোর প্রচারণা


নাস্তায় খাচ্ছি কী?

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: শুক্র, ২৪/০২/২০০৬ - ৮:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


অনেক আগেই উঠেছি ঘুম থেকে। তবে নাস্তা করছি দেরিতে। তো কী খাচ্ছি নাস্তায়। এটা নিশ্চয় আমার ওয়েব লগে থাকতেই পারে। (গবেষণায় কাজে আসবে)। পাউরুটিটা হচ্ছে হবিস কোম্পানির। বেস্ট অব টু ব্র্যান্ড। মানে হোয়াইট ও হোলমিল দুটোইর স্বাদ পাওয়া যাবে। সাদা রুটি খেতে খেতে পেয়ে যাবেন গমের আস্তদানা। খুবই মজার রুটি। যদিও তুলনামূলকভাবে অন্যান্য সস্তা ব্রেডের চেয়ে 3/4 গুণ দাম বেশি। তবু এটাই আমার বিশেষ পছনদ।

ব্রেডের সাথে জগদ্্বিখ্যাত ফ্লোরার বাটারি টেস্ট মার্জারিন।


February 24th

বাংলাভাষা

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: শুক্র, ২৪/০২/২০০৬ - ২:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধানসিঁড়ি ভাই ভাষাকে গ্রহন করতে হয় যেমন তেমন নিজেকেও বদলে ফেলতে হয়,অন্য ভাষার শব্দ গ্রহনে আমার তেমন আপত্তি নেই, তবে এ সুযোগে যদি নিজের ভাষায় নতুন কিছু শব্দ যোগ হয় ক্ষতি কি? গতিশীলতা মানে শুধু অন্যের চাপে পড়ে স্থান বদল হবে কেনো? নিজের আগ্রহে অবস্থান পরিবর্তনও গতিশীলতা হতে পারে। বাংলাভাষি লোকজনের সংখ্যা 30 কোটির মতো, তারা সবাই নতুন নতুন ভাবে বাংলাকে দেখছে,
আমার এক বন্ধু ছিলো তাকে বললাম গৃহহীন এর একটা সুন্দর প্রতিশব্দ আছে, অনিকেত। তার উত্তর ছিলো এমন সুন্দর একটা উপাধি পাওয়ার জন্য বাড়ীঘর হারাতে সমস্যা নেই কোনো।
আর বাংলার বিজ্ঞা পরিভাষা আসলেও অনেক পিছিয়ে, মাইক্রোসফটের বাংলা ইন্টারফেস এর পিছনে কাজ করেছে পশ্চিম বঙ্গের লোকজন। ওদের বিজ্ঞান পরিভাষ


অনলাইনে যারা আছেন আসুন গল্প করি

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: শুক্র, ২৪/০২/২০০৬ - ৬:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চ্যাটিং-য়ের ব্যবস্থা নাই তাই আসুন মন্তব্য ব্যবহার করেই গল্প হোক।


প্রতিশব্দ আন্দোলন

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: শুক্র, ২৪/০২/২০০৬ - ৬:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আন্দোলন লিখলাম, কারণ আন্দোলন দেখলেই সবাই ক্ষেপে ওঠে, পক্ষে বা বিপক্ষে। লিখলাম এ আশায়, জনগণের নজর যদি একটু এদিকে পড়ে।

আমাদের বাংলায় অনেক বিদেশী শব্দই আমরা ব্যবহার করি অনায়াসে। একসময় শব্দটা বাংলার বুনোটে এমনভাবে মেশে যে এর একটা বাংলা প্রতিশব্দ প্রয়োগ করা হলে তা খটমটে দৃষ্টিকটূ ঠ্যাকে। শুধু বাংলা না, সব ভাষার ক্ষেত্রেই কথাটা খাটে।

নতুন প্রতিশব্দ আমরা তাহলে চাই কেন? চাই নিজের ভাষার সোনার কাঠি আর রূপোর কাঠির মেলবন্ধনের জন্যে। নতুন প্রতিশব্দ আমাদের ঠোঁটেই ঝুলিয়ে রাখতে হবে এমন কোন কথা নেই, কিন্তু এক একটা নতুন প্রতিশব্দ আবিষ্কারের আনন্দ অপার। নিদের্াষ সৃষ্টির আনন্দ। আমি বলবো, মানুষ ঈশ্বরের কাছে পৌঁছায় যখন সে এ আনন্দ অনুভব করে।