তাগন্ত্রনা , এডভান্স দল ও ডিম্বের অশ্ব প্রসব (মালয়েশিয়া -৩/৪২)

আরিফ জেবতিক এর ছবি
লিখেছেন আরিফ জেবতিক (তারিখ: রবি, ২৪/০৫/২০০৯ - ২:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

০১.
আগের পর্বে আমি জানিয়েছিলাম যে অরূপের কাছে পত্র দেয়া হয়েছে ।
দূ:খের বিষয় সেই পত্রের কোন জবাব আজও এসে পৌঁছেনি । এমতাবস্থায় সফর স্থগিত রাখার কোন উপায় নেই ।
আমি আমার তাগন্ত্রনা মেশিন চালু করলাম । নতুন পাঠকদের মাঝে যারা এই তাগন্ত্রনা মেশিন চেনেন না তাদেরকে বলি , তাগন্ত্রনা শব্দটি আসলে একটা সমাস । ‌"তাগাদার মাধ্যমে যন্ত্রনা= তাগন্ত্রনা " , এ কাজে আমি সিদ্ধহস্ত ।
আমি ফেসবুকে , অর্কূটে, জিমেইলে এবং সচলায়তনের প্রাইভেট মেসেজে বারবার তাগাদা দিতে দিতে অরূপের প্রাণ ভাজা ভাজা করে ফেললাম । শুনলাম ফ্লিকার নামের একটা সাইটে অরূপের যাতায়াত ইদানিং বেশি , সুতরাং সেখানে তাগাদা দেয়ার জন্য আমিও একটা ফ্লিকার একাউন্ট খুলে ফেললাম । তবে ফ্লিকারের হাও ভাও বুঝতে পারলাম না বলে সেখানে তেমন জোরালো তাগন্ত্রনা করতে পারলাম না ।

এই যন্ত্রনায় অরূপ অনলাইনে আসারই বন্ধ করে দিলেন । ( স্মরণ করে দেখুন ইদানিং তাঁকে অনলাইনে বেশি দেখা যায়নি । ) ।

০২.
যেহেতু অনলাইনে আমি প্রশ্নের জবাব পেলাম না , তাই দ্বিতীয় চিন্তা ভর করলো যে একটা অগ্রবর্তী দল পাঠিয়ে দেয়া যেতে পারে । আমাকে উদ্ধার করতে এগিয়ে এলেন হাচল ( হাফ সচল ) লীনা ফেরদৌস ও উনার ডাক্তার স্বামী ।
তাঁরা আমাকে উদ্ধার কল্পে এক সপ্তাহের জন্য মালয়েশিয়া যেতে মনস্থ করলেন ।

আমি অত্যন্ত আনন্দে তাঁদের কাছে সেই ১০১টি প্রশ্নের ৬৭টা হস্তান্তর করলাম । বাকী প্রশ্নগুলো অনিবার্য কারনে লীনার হাতে দেয়া গেল না । সেগুলো লুকিয়ে লীনার ডাক্তার স্বামীর কাছে দিলাম ।

এক বিকেলে তারা রওনা হলেন মালয়েশিয়ার উদ্দেশ্যে। আমি বিমান বন্দরে গিয়ে তাদেরকে অনেকগুলো টা টা বাই বাই দিয়ে , এবং প্লেনে যাতে জানালা না খুলে বসেন , বাইরে যাতে হাত না দেন ইত্যকার বিস্তর উপদেশ দিয়ে দুজনের হাতে দুইটা ফান্টা ধরিয়ে বাসায় চলে আসলাম ।
এরপর অপেক্ষার পালা , কখন তারা ফিরে আসেন ।

অপেক্ষার পালা সাঙ্গ করে একসময় তারা ফিরেও এলেন। আমি বউবাচ্চা নিয়ে তাদের বাসায় ছুটে গেলাম অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে ।
হা খোদা ! যে কষ্ট আমি নিজে পাই , সেটা যে দুনিয়ার ঘরে ঘরে চলছে সেটা আমার জানা ছিল না , কোথাও দেখি এই জুটি এক বিষয়ে একমত হতে পারে না। দেখা গেল তাঁদের দুই জনের অভিজ্ঞতা দুই ধরনের। এক সফরে একসাথে গিয়ে দুইজন দুই ধরনের অভিজ্ঞতা কেমনে বয়ান করেন সেটা নিয়ে আমি পুরো বিভ্রান্ত হয়ে গেলাম।

যেমন লীনা যদি বলে , লাঙকাউয়ির সমুদ্রের পানি নোংরা , সেখানে সাতার কাটা ঠিক হবে না , তাহলে তাঁর স্বামী জোরালো গলায় বলেন - আরে না না , একেবারে মিনারেল ওয়াটারের মতো স্বচ্ছ পানি ।
ডাক্তার সাহেব যদি বলেন , বুকিত বিনতাং এলাকাটা ঘিঞ্জি , তো লীনা চোখ বড় বড় করে বলে - আরে না , বুকিত বিনতাং এলাকা হচ্ছে কেএল এর সবচাইতে মজার এরিয়া।
ডাক্তার সাহেব অবশ্য একটা মূল্যবান উপদেশ দিলেন- যাত্রায় স্ত্রী নাস্তি । অর্থাৎ ভ্রমনে বউ সাথে নিয়ে যাওয়াটা অনুচিত। তবে এই উপদেশ উনি দেয়ার অনেক আগে থেকেই দুনিয়ার সব বিবাহিতরা জানে , কিন্তু কেউই নিজে মানতে পারে না , অন্যকে শুধু উপদেশ জানিয়ে দিতে পারে ।

এক পর্যায়ে তারা উত্তেজিত হয়ে ঝগড়া শুরু করলেন, ভীষণ ঝগড়া; সেই ঝগড়া দেখে আমার পিচ্চি মেয়েটা তারস্বরে কেঁদে উঠলো । আমার বউ কানে কানে বলল - আমার মনে হয় না এরা আমাদেরকে কোন নাস্তাপানি দেবে , তার চাইতে চলো এই বেলা কেটে পড়ি ।
আমার ক্ষীন সন্দেহ হলো যে এই ঝগড়াটা আসলে ইচ্ছাকৃত অভিনয় ( লীনা বর্তমানে একটা নাটকের গ্রুপে কাজ করছে ) আমাদেরকে নাস্তা পানি না দেয়ার মতলব। কিন্তু অভিনয়টা এতো বিশ্বাসযোগ্য হচ্ছে যে আমি কিছু বলতে পারলাম না , মানে মানে কেটে পড়লাম ।

কিন্তু কাজের কাজ তো কিছুই হলো না , আমার মালয়েশিয়া সংক্রান্ত কোন অভিজ্ঞতা এখনও অর্জন হলো না ।

(চলবে...)
পরের পর্বে : ভ্রমণ বিশেষজ্ঞে রূপান্তর এবং কার্ড ছেপে দাওয়াত


মন্তব্য

আরিফ জেবতিক এর ছবি

যারা বানান ভুল ধরবেন , তারা প্রত্যেক বানানের জন্য ১ রিঙ্গিত করে আমাকে দেবেন । আমার লেখা পড়ে আপনারা শের-এ-বানান হয়ে যাবেন আর আমরা কিছু পাবো না তা হবে না ।

পলাশ দত্ত এর ছবি

পূর্ণ সহমত।

সহমত পোষণের জন্য গোপনে ভাগ পাবো তো!
চোখ টিপি
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

আলাভোলা এর ছবি

হাসি

দৃশা এর ছবি

ওহোহোহোরেএএএ......... লাঙকাউয়িকে বড় ইয়াদ আসে, ঘুরাটুরা সৌন্দর্য্য-মৌন্দর্য্য তো পরের হিসাব... কি খানাটা খাওয়ায়ছিলা গো আল্লাহ... এখুনু ইয়াদ আসে।
সিরাম সিরাম গ্রিল্ড লবস্টার (আমগো দেশের মত তারা টাইগার প্রন কিংবা কিং প্রনরে লবস্টার হিসাবে চালায় না) আর ক্র্যাব... আর সস দিয়া ডিপ ফ্রাইড গারুপা...... ওহোরেরে আল্লাহ... কি মনে করাইলেন মিয়াভাই... পাপ চরবে...পাপ চরবে!

ছবিসূত্রঃ আবার কেঠা...ফ্লিকার

দৃশা

আরিফ জেবতিক এর ছবি

ঐটা কোন এলাকায় কোন রেস্তোরায় বিক্রী করে ?
( ১০২ নং প্রশ্নটা আপনারেই করলাম।)

দৃশা এর ছবি

বহু জায়গায় আছে... মাগার অসাধারণ লাগছিল শেরাটনের রাতের বুফে/বাফে খানা। দাম'টা যদিও পছন্দের আছিল না। তয় জীবনে একবার এই অভিজ্ঞতা করনই যায়... নাকি কন? আর রাতের যে নাজারা আছিল... তোফা তোফা !!!

দৃশা

আলাভোলা এর ছবি

আমার কাছে ৫ রিঙ্গিত থাকলে এই বানানগুলো ধরতাম চোখ টিপি

দূ:খের - দু:খের
ইদানিং - ইদানীং
সাতার - সাঁতার
ক্ষীন - ক্ষীণ
এডভান্স - অ্যাডভান্স

আরিফ জেবতিক এর ছবি

৫টার মাঝে ৩টা জানি , তবু ভুল হয়েছে । হাসি
ইদানিং কি দীর্ঘ ঈকার নাকি , এটা তো জানতাম না । হাসি

আর ইংরেজী শব্দ তো মনে হয় অ্যাডভান্স আর এডভান্স , দুভাবেই লেখা যায়। আমি নিশ্চিত না যদিও।)

আলাভোলা এর ছবি

আ্যাডভান্স নিয়ে আমি ঠিক শিওর না।

তবে ইদানীং, মোটামুটি নিশ্চিত।

আনিস মাহমুদ এর ছবি

দুঃখ বানানে কোলন হবে না, বিসর্গ হবে। কোলন একটি যতিচিহ্ন, কিন্তু বিসর্গ একটি বর্ণ। কোনো শব্দের মধ্যে যতিচিহ্নের ব্যবহার কখনো সিদ্ধ নয়।

.......................................................................................
Simply joking around...

.......................................................................................
Simply joking around...

মামুন হক এর ছবি

ইংরেজি* শব্দের বাংলায় বানান ভুল ধরাটাই আসলে মহা ভুল...তবে আলুভুলার ভুল ধরতে যাওয়া আরো বড় ভুল। সে ঢুলুঢুলু চোখে ভুলুভুলু পড়ে...কিন্তু তার গানা-বাজানা আসলেই কুল ম্যান...বেজায় কুল।

আনিস মাহমুদ এর ছবি

উদ্ধৃতি: ইংরেজি* শব্দের বাংলায় বানান ভুল ধরাটাই আসলে মহা ভুল...

কথাটা ঠিক না, মামুন। বাংলা বর্ণ ব্যবহার করে বিদেশি শব্দ লিখলে সেটারও সুস্পষ্ট নীতি আছে।

.......................................................................................
Simply joking around...

.......................................................................................
Simply joking around...

বিপ্লব রহমান এর ছবি

ওরে!! ... হাসি

কিন্তু তারপর?? পরের পর্ব জলদি নামান। নইলে 'তাগন্ত্রনা মেশিন' চালু করবো কিন্তু...হুমম! চোখ টিপি


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

শাহেনশাহ সিমন [অতিথি] এর ছবি

চলুক

শ্যাজা এর ছবি

সেই রকম হাসি

বানাম্ভুল লইয়া তো মহা ফ্যাসাদ!

------------
...অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা...

দময়ন্তী এর ছবি

বা: তাগন্ত্রণা তো বেশ ভাল বুদ্ধি৷ আমার বেশ পছন্দ হল৷ হাসি
---------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'

-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

মুস্তাফিজ এর ছবি

তিন উইকেটে বিয়াল্লিশ
তাগন্ত্রণা
তাগন্ত্রণা
এই খাবারটা কোথায় পাওয়া যায় সেইটা কিন্তু বলুমনা

...........................
Every Picture Tells a Story

আরিফ জেবতিক এর ছবি

মো হা হা হা !!!!
আপনি বোধহয় দেখেন নাই লেখার শেষে আমার পরের পর্বের নাম দিছি- বিশেষজ্ঞ হওয়া ।
আমি এখন মালয়েশিয়া বিশেষজ্ঞ ।
দৃশার খাবারটা ছেনাং বীচ থেকে বেরিয়ে বাম দিকের রাস্তায় কয়েকটা রেস্টুরেন্ট পরেই ভালো পাওয়া যায়, আবার ধরেন দক্ষিন দিকে হোটেল হলিডে ভিলার পাশের রেস্তোরাগুলোতেও জোশ পাওয়া যায় , তাছাড়া , কূয়া' দিকে ওয়ান্ডারল্যান্ড রেস্তোরাতেও পাওয়া যায় ।

আর আপনার খাবারটা পাওয়া যায় বুকিত বিনতাং এলাকায়। সম্ভবত খাচ্ছেন টমইয়াম সুপ, ব্ল্যাকপেপার বিফ আর চিকেন ফিশ।

এনি কমেন্ট ?? চোখ টিপি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- বেগতিক ভাই, লন আপনের উল্লিখিত জায়গাগুলোতে দোকান দিয়া বইসা পড়ি। আপনে রানবেন, আমি হাণ্ডিপাতিল মাজুম, আর অরূপ যেহেতু টুকটাক (ভুলভাল হৈলেও আমি আর আপনেতো ধরতে পারুম না) লোকাল কথাবার্তা কইতে পারে, অরে রাখুম বেচাবিক্রিতে।

এনশাল্লাহ্ আমাদের উৎকর্ষ ঠেকায় কোন শালায়?

অ, দোকানের নাম দিমু, ধুগোবেগতিক ভাত বিতান
- হিয়ার কয়নেন জী এভরি সর্ট অফ বিলিগার রাইছ এসেন ইউদ পাকোয়ান স্পেশালিটি ফ্রম শেফ আ'লা বেগতিক। (এইটা দোকানের সাবটাইটেল)

আইডিয়াটা কিমুন? চোখ টিপি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

আরিফ জেবতিক এর ছবি

আইডিয়া ভালো , তয় অরূপরে বেঁচাবিক্রীর দায়িত্ব দেয়ার অংশটুকু ভালু না ।
সারাদিন বিক্রীর টাকায় সন্ধ্যায় গিয়ে নেশার আইটেম লেন্স না কি এক কাঁচের টুকরা , ঐটা কিনি ফালাইবে। তাছাড়া হিসাব নিকাশে তাঁর সাথে আপনার প্রতিদিনের ঝগড়া আমারেই মেটাতে হবে।

এর চাইতে মাশীদরে দায়িত্ব দেয়া যায়, মেয়েটা লক্ষী আছে।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আইচ্ছা যান, আমরা যেহেতু পার্টনারশীপে ব্যবসায় নামছি, তাইলে আপনের কথায় মাশীদরে অ্যাপয়েন্টমেন্ট দেওয়া হইলো। কিন্তু অরূপরে কই ফিট করোন যায় তাইলে?

পেঁয়াজ কাটার লাইগাও তো লোক লাগবো। ঐটা অবশ্য ঠিক কইরা ফেলছি। আমাগো হিমু। অয় আবার ভালো পেঁয়াজ কাটতে পারে, এই বাড়ি ঐ বাড়ি 'হায়ারে' পেঁয়াজ কাটায় অর বিপুল অভিজ্ঞতা আছে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

মুস্তাফিজ এর ছবি

বয়াতী লাগবোনা? আমিও আছি, বায়োডাটা পাঠামু?

...........................
Every Picture Tells a Story

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- কাম সারছে!
দেখি, পার্টনার কী কয়! হাসি

তয়, আইডিয়া মন্দ না। লাইভ মিউজিশিয়ানেরও তো দরকার আছে আমাগো ভাত বিতানে। দেঁতো হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

আরিফ জেবতিক এর ছবি

লাইভ মিউজিশিয়ান নিবেন কিভাবে? আবেদনকারীর গান তো না আপনি শুনছেন , না আমি শুনছি না সচলের আর কেউ!
যদি মুস্তাফিজ ভাইয়ের গান ইউটিউব নইলে ইন্সিপ্সে থাকে তাহলে আগে শুনে দেখা দরকার ।

যাই হোক গাতক যারেই চাকুরি দেন , পাশে একটা মহিলা কন্ঠশিল্পী হিসেবে দৃশারে আর নৃত্যশিল্পী হিসেবে তানবীরারে বিবেচনায় রাইখেন। নেটে এদের প্রতিভার প্রমান পাওয়া গেছে , এগুলো এক্সপোর্ট কোয়ালিটি প্রতিভা।

পেয়াজকাটকের এপয়েন্টমেন্ট লেটার দিয়ে দেন। তবে পার্টটাইমার হিসেবে তাকে অন্য কোন রেস্টুরেন্টের সামনে গিয়ে তার বিখ্যাত গলায় গান গাইতে হবে যাতে করে ঐ রেস্টুরেন্টের কাস্টমাররা ভয় পেয়ে ভাতবিতান-এ চলে আসে।

দৃশা এর ছবি

অসুবিধা নাই। খালি ভাতবিতানের ৪৭% শেয়ার আমার নামে এবং কামে থাকলেই চলপে। আর একজন শেয়ারহোল্ডার হিসাবে কুম্ফানীর যাবতীয় কন্ট্রাক্ট আমি ফিরি ফিরি বানাইয়া দিপো নে... ঈমানে।

দৃশা

মুস্তাফিজ এর ছবি

গান শুনতে ইউটুব লাগে?
্স্যামপল দেখেন

এঁহ্‌ হী জীহবনেহ্‌ এঁহ্‌ এঁহ্‌ এঁহ্‌ এঁহ এঁহ্‌ এঁহ্‌ এঁহ্‌ এঁহ
টূহ্‌মাকেহ আমি ইহি ইহি ইহি
বুলবোনাকোহ্‌ ওহ্‌ ওহ্‌ ওহ্‌
তুমারিহ্‌ কতাহ্‌ আহা আহা আহা
তাকিবেহ্‌ মনে এঁহে এঁহে এঁহে

বিদ্রঃ সুর, সংগীত মুস্তাফিজ

...........................
Every Picture Tells a Story

মুস্তাফিজ এর ছবি

সম্ভবত খাচ্ছেন টমইয়াম সুপ,

ঐটা শামুক আর ঝিনুকের স্যূপ

...........................
Every Picture Tells a Story

আরিফ জেবতিক এর ছবি

মুস্তাফিজ ভাই ,
ছবিতে দেখেছি , কিন্তু আমি ভাবলাম আপনি ভালোবেসে ঝিনুককে চুমু খাচ্ছেন।
কিন্তু বাকীটা তো মিলেছে , নাকি ?

মুস্তাফিজ এর ছবি

হাঁ বলতেই হয়।

...........................
Every Picture Tells a Story

পলাশ দত্ত এর ছবি

নো চিন্তা, আমি বলে দিচ্ছি। এই খাবারটা মালয়শিয়ায় পাওয়া যায়। হাসি
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

নিবিড় এর ছবি

তাড়াতাড়ি পরের অংশ না আসলে কিন্তু তাগন্ত্রনা চালু হবে হাসি আর লেখা পুরা সিরাম চলুক


মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।

অনিকেত এর ছবি

জবরদস্ত লেখা, লা জবাব--!!!

তানবীরা এর ছবি

আমিও মালোশিয়া যাইতে চাই। অরূপদা আমাদের দাওয়াত দেন, আপনেরে পিলিজ লাগে।

আরিফ ভাইয়ের পেট খারাপ না হইলেও কিছুক্ষনের মধ্যে হয়ে যাবে।

তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

আরিফ জেবতিক এর ছবি

মালয়েশিয়ায় আপনার একটা চাকুরি হয়ে গেছে । ধূ.গো অচিরেই এপয়েন্টমেন্ট লেটার পাঠাবে।

কীর্তিনাশা এর ছবি

ওরে মামু !

আমিও মালয়েশিয়া যামু !!

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

সিরাত এর ছবি

বাহ, এখানে তো বহু মালয়েশিয়া এক্সপার্ট দেখা যাচ্ছে!

আমি আগামী ৩০শে জুলাই থেকে ৬ই আগস্ট ঘুরতে আসবো বেশ কিছু এলাকায়, আপনাদের এক্সপার্টিজ ব্যবহার করা তো মনে হয় সেরকম ভাল একখান কাজ হবে।

হুমম, সামনে একটা পোস্টই দিয়া দিমু নাকি? চোখ টিপি

আরিফ জেবতিক এর ছবি

মালয়েশিয়া নিয়ে পুরো একটা ইবুক বানিয়ে ফেলব কি না ভাবছি।;)

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

মেহমানদেরকে নাসতা-পানি না দেয়ার ভালো বুদ্ধি তো ! চোখ টিপি

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।