গ্রন্থমেলা ডায়রি: ছবি তোলা যাবে? ঠিক তো?

অমিত আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন অমিত আহমেদ (তারিখ: শুক্র, ০৮/০২/২০০৮ - ৫:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অমর একুশে গ্রন্থমেলা ডায়রি
৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮

বইমেলায় যাওয়া নিয়ে প্রতিদিনই নানান বায়ানাক্কা। আমার এবং আমার জিগরী দোস্তদের বাসা বনানীতে। তাই বনানীকে কেন্দ্র করে রোজই আমাদের ধুন্ধুমার আড্ডা জমে। বিকেল চারটা বাজলেই আমি সেই আড্ডায় বসে উশখুশ করা শুরু করি। এক সময় বাধ্য হয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলি, "দোস্ত, যাইগা!"

"কই যাবি? বইমেলা?"

"হ!"

"এই কালকেই না গেলি?"

কিভাবে ওদেরকে বোঝাই যতদিন, যতবারই যাই, বিকেল হলেই আমার নাসিকারন্ধ্র নতুন বইয়ের গন্ধ পাবার জন্য ব্যকুল হয়ে ওঠে।

বন্ধুদের ফাঁদ এড়িয়ে গাড়িতে ওঠার পর-পরই পড়তে হয় যানজটের ফাঁদে। আল্লায় দিলে প্রতি দিনই তুমুল জ্যাম থাকে। বিশেষ করে অফিস ছুটির আগে দিয়ে। ছুটির দিন যানজট কম থাকলেও আমার বনানী থেকে বইমেলা যেতে কমপক্ষে চল্লিশ মিনিট লেগে যায়। এরপরে আবার পড়তে হয় পার্কিং নিয়ে দিগদারীতে। এতো ঝামেলার পরে বইমেলায় ঢুকে মনে নিজেকে মনে হয় দুঃসাহসী অভিযাত্রী ভাস্কো-ডা-গামা।

আজকের কথা বলি। একে তো বৃহস্পতিবার তার ওপর রওনা দিয়েছি খুব বাজে সময়ে - বিকেল পৌনে পাঁচটায়। মেলায় পৌঁছুতে পৌঁছুতেই তাই বেজে যায় সোয়া ছয়টা। মুহম্মদ জুবায়ের ভাই মেলার ছবি চেয়েছিলেন। তাই আজ ছবি তোলার সব প্রস্তুতি নিয়েই রওনা দিয়েছিলাম। কিন্তু এই মহাপথ পাড়ি দিতে দিতেই সূর্যমামা ডুব দিলেন। এর পরেও কিছু ছবি তুলেছি। পরে আরো ছবি দেবার আশা রাখি।

মেলায় ঢুকতে গিয়ে আজ খেয়াল করি মেলার বাইরের রকমারি খাবার স্ট্যান্ডগুলো আর নেই। গত পরশু বেরিয়ে যাবার পথে দেখেছিলাম বইমেলার গেটের সামনে এক পুলিশ মহাশয় দুমদাম লাথি মারছে বাতাসা-মুড়কির ভ্যানে। সেই লাথি মনে হয় কেবল শুরুয়াদ ছিলো এর পরে নিশ্চই আরো কিছু হয়েছে যার কারণে আজ মেলার বাহিরে এই শুনশান নিরবতা।

খাবারের স্ট্যান্ডগুলো না থাকলেও আজও মেলার বাইরে পাইরেটেড বইয়ের সমাহার ছিলো। মানুষ কিন্তু বেশ ভালোই বই কিনছে সেখান থেকে। আজ মেলার বাইরে বেশ মন দিয়ে এমন ক'টি বিছিয়ে বসা বইয়ের দোকান ঘুরে দেখলাম। আমার ধারণা ছিলো শুধু ভারতীয় বাংলা বই-ই বুঝি পাওয়া যায় সেখানে। কিন্তু না। আনিসুল হক হুমায়ূন আহমেদ সহ বেশ কিছু দেশি লেখকদের বইও দেখলাম। আমার ইচ্ছে ছিলো রাশান বাংলা বই কেনার। ম্যাক্সিম গোর্কির "মা" বইটি আমার সংগ্রহে ছিলো। এখন আর খুঁজে পাচ্ছিনা। কিন্তু কোনো দোকানেই রাশান বই দেখলাম না। আমি যখন গিয়েছি তখন অবিশ্যি ওরা মেলা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে দেখে বইগুলো সব তুলে ফেলছিলো। আগামীদিন সকাল সকাল গিয়ে আবার খোঁজ করতে হবে।

মেলায় ঢুকতেই কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবকদের হাতে পড়তে হয়। স্বেচ্ছায় রক্তদান কার্যক্রম। রক্ত দিতে হবে। রক্ত দিতে আমার আপত্তি থাকে না কখনোই। এক কথায় রাজি হয়ে যাই। বিছানায় শুয়ে শুয়ে নানান কথা হয় স্বেচ্ছাসেবকদের সাথে। এক প্রাক্তন নটরডেনিয়ানের সাথে বেশ জমে যায় কলেজের স্মৃতিচারণে। কথায় কথায় জানতে পারি প্রবাসী বাঙালিরাই নাকি রক্ত দিচ্ছেন বেশি বেশি।

শুনেছিলাম গতকাল মেলাতে নাকি এক দল "হিমু" হলুদ পাঞ্জাবি পড়ে মিছিল করেছে। বাংলা একাডেমী যে এতে খুশি নয় তাও সংবাদপত্র মারফত জানতে পেরেছি। হিমুর নতুন বই "হিমু রিমান্ডে"-র প্রকাশক অন্যপ্রকাশ বলেছে ওরা নাকি সবাই হিমু ভক্ত। নিজ উদ্যোগেই এই কাজ করেছে অন্যপ্রকাশ কিংবা লেখকের কোনো হাত নেই। এদিকে বিডিনিউজ24 দিয়েছে আসল গোমর ফাঁক করে। ওরা জানিয়েছে তথাকথিত হিমু ভক্তরা নাকি অন্যপ্রকাশেরই কর্মচারী! আজ তাই কৌতুহল মেটাতে অন্যপ্রকাশের স্টলে একটু ঢুঁ মারতেই হয়। দেখি মানুষ ভিড় করে হিমুর নতুন বই কিনছে। স্টলের ভেতরে কর্মচারীরা সবাই হলুদ পাঞ্জাবি পড়া। প্রকাশক মনে হয় ভেবেছেন "সবাই জেনেই যখন গেছে তখন তাই হোক!" বুদ্ধি কিন্তু মন্দ নয়।

আমার প্রকাশক জাগৃতি প্রকাশনীর সামনেও একটু চক্কর মেরে আসি। জাগৃতি প্রকাশনী এবার শিশু কিশোরদের এক সেট বই বের করেছে। সেগুলো বেশ ভালোই বিক্রি হচ্ছে মনে হলো। জাগৃতি প্রকাশনীর একটি জিনিস আমার খুব ভালো লেগেছে। সেটি হলো সদ্যপ্রয়াত নাট্যব্যক্তিত্ব সেলিম আল দীনের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে স্টলে রাখা তার একটি বড় আবক্ষ ছবি।

লীলেন ভাইকে নানান কারণে আমার ভালো লাগে। তাই মেলায় গেলেই আমি লীলেন ভাইয়ের খোঁজ করি। আজও তার ব্যতিক্রম হয় না। শুদ্ধস্বরের সামনে দেখা হয় তার সাথে। সাথে ছিলেন তার দুই বন্ধু ক্যামেলিয়া আলম ও মৌরি। লীলেন ভাইয়ের মত তার বন্ধুরাও তুখোড় আড্ডাবাজ। অচেনা কাউকে ব্যক্তিগত আড্ডার অন্তর্ভুক্ত করতে তাদের সময় লাগে মোটে দুই সেকেন্ড। ধুমিয়ে আড্ডা হয়। পরে যে আড্ডায় যোগ দিয়ে যান তরুন লেখক মাহফুজুর রহমান ও প্রকাশক আহমেদুর রশীদ ভাই। এক ফাঁকে মৌরি আপু পরিচয় করিয়ে দেন বাঙলা লোককথার গবেষক সায়মন জাকারিয়া ভাইয়ের সাথে। নামটা চেনা চেনা লাগছিলো কোনো কারণে। কিন্তু কেনো তা মোটেই ধরতে পারছিলাম না। সায়মন ভাই চলে গেলে লীলেন ভাই জানালেন তাদের প্রজন্মের কেউ যদি উদ্বর্তিত হয় তবে সে এই সায়মন জাকারিয়া।

আজ মেলায় অন্যদিনের তুলনায় দর্শনার্থীর ভিড় বেশি ছিল। কেনাকাটাও যে আজ ভালো হচ্ছে সেটা বোঝা গেছে সবার হাতে বই এর প্যাকেট দেখে। অনেকেই বাচ্চা নিয়ে এসেছেন। বাচ্চাদের প্রায় সবার হাতেই বই। বহু প্রেমিক-প্রেমিকা আজ পার্ক কিংবা রেস্তোরার বদলে বইমেলায় এসেছেন। হাঁটতে হাঁটতে কার লেখা ভালো সেই নিয়ে তর্ক কানে আসে। কানে আসে বাচ্চাদের মিনতি, "মা, এই বইটা নেই?" বোদ্ধাদের জনপ্রিয় লেখকদের তুলোধুনা করার উত্তাপও কান এড়ায় না।

নির্দ্ধিধায় বলতে পারি, মেলা জমে গেছে!


বি:দ্র: মেলার প্রবেশপথে পুলিশ চেকিং-এর ছবি তুলতে গিয়ে সামান্য ঝামেলায় পড়ে গিয়েছিলাম। সাদা পোশাকে পুলিশের বড়কর্তা ছুটে এসে জেরা করেন, "পুলিশের ছবি তুল্লেন ক্যানো?" আমি খুব নিরিহ ভাবে জিজ্ঞেস করলাম, "পুলিশের ছবি তোলা কি নিষেধ?" আরো দু'একটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে উনি নিশ্চিত হলেন আমি মিডিয়ার লোক না। বললেন, "আপনেরা তুল্লে সমস্যা নাই। মিডিয়া তুল্লে সমস্যা।"

© অমিত আহমেদ


মন্তব্য

সুজন চৌধুরী এর ছবি

চমৎকার , পড়ছি প্রতিটাই তাড়িয়ে তাড়িয়ে।
আরো ছবি দেন ।
____________________________
লাল গানে নীল সুর হাসি হাসি গন্ধ......

অমিত আহমেদ এর ছবি
সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

সম্ভবত নির্মলেন্দু গুণ লিখেছিলেন:

ভালোবাসাহীন তবু বেঁচে থাকি
ভালোবাসা পেলে মরে যাই।

আজ আপনার সচিত্র রিপোর্ট পড়ে আমার প্রায় সেই দশা। ছবিহীন রিপোর্ট পড়ে মেলা না দেখার দুঃখ তবু সয়ে নেয়া যায়। কিন্তু ছবি দেখে সে দুঃখ হয়ে গেল আকাশ ছোঁয়া।

একটা প্রশ্ন: প্রচ্ছদশিল্পী হিসেবে বরাবরের মতো এবারেও কি ধ্রুব এষ অপ্রতিদ্বন্দ্বী? আপনার বইয়ের প্রচ্ছদও তো, মনে হচ্ছে, ওরই করা।

পুনশ্চ: একটু আগে প্রচ্ছদের পুরোটা দেখে অবশ্য কিছুটা সংশয় ভর করলো।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

অমিত আহমেদ এর ছবি

আমার প্রচ্ছদ করেছেন ইসমাইল গনি হিমন নামে এক তরুন শিল্পী।

প্রচ্ছদশিল্পী হিসেবে ধ্রুব এষ এবারেও এক নাম্বার।

আর আপনার কষ্টটা আমি বুঝি। একবার একজন ব্লগে বিরিয়ানীর ছবি পোস্ট দিলেন। সে সময় তিন দিন ধরে আমি শুকনো রুটি আর ডিম দিয়ে খাবারের পাট চুকাচ্ছি। ভিন্ন ডোমেইন, কিন্তু অনুভূতি একই।


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

কনফুসিয়াস এর ছবি

সম্ভবত পাঁচ বছর বাদে বইমেলা দেখা হলো।
ধন্যবাদ আপনাকে।
-----------------------------------
যা দেখি তা-ই বলি...

-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ

অমিত আহমেদ এর ছবি

আপনাকেও ধন্যবাদ।


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ফটুক দিলেন, কিন্তু বইমেলা কি ললনাশূন্য হয়ে গেছে নাকি আপনার ক্যামেরার লেন্সরে হিজাব পরাইয়া রাখেন?
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

অয়ন এর ছবি

অমিত ভাই ললনাদের ছবি কি তুলবো, ললনারাই দেখেন লুকায়া অমিত ভাইয়ের ছবি তুইলা নিয়া যায়।

নজমুল আলবাব এর ছবি

অয়ন কথা বলে কম, কিন্তু যা বলে ভেবে চিন্তে যুক্তি খাটিয়ে বলে।

গ্রন্থমালা সিরিজের দ্বিতিয় পর্বে অয়নের ব্যাপারে এই কথাটা বলছিল অমিত।

ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ছবি তুইলা নিয়া যাক ব্যাপার না, মাগার অমিত ভাই সশরীরে তুলায়িত হইয়া গেলো তো পিরোবলেম হইয়া যাইবো!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

অমিত আহমেদ এর ছবি

একটু অফলাইনে গেছি আর এই শুরু হইছে?
ললনার ছবি তুলতে গিয়া রিমান্ডে নিলে তার দায়ভার কার?
আচ্ছা ঠিকাছে... একটা রিকোয়েস্ট করছেন... ললনার ছবি পোস্টানো হবে।


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- বস লগে ফুন নাম্বার (রং নাম্বার দিয়েন না রে ভাই, দোহাই লাগে), নিদেনপক্ষে ইমেইল এ্যাড্রেসটা যদি পাওন যাইতো! হাসি
বুঝেনই তো ইশটিল সিংগেল!!! চোখ টিপি

রিমান্ডে নিলে দায়ভার গন্দমের হাততালি
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

অমিত আহমেদ এর ছবি

হায়রে, ললনাদের ফোন নাম্বারই যদি পেতাম, তাহলে কি আর নিজে সিঙ্গেল থাকতাম? পুরানো দুঃখটা চাঁড়া দিয়ে উঠলো!


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

থার্ড আই এর ছবি

এক দমে পড়লাম, বই মেলার ছবির জন্য মনটা বেশ আনচান করছিলো, আপনাকে ধন্যবাদ ঢাকায় গিয়েও এত ব্যস্ততার মাঝেও নিয়মিত মেলার সংবাদ দিচ্ছেন।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

অমিত আহমেদ এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকেও তানভীর ভাই হাসি


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

থ্যাংক ইউ অমিত।

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

অমিত আহমেদ এর ছবি

ওয়েলকাম শিমুল।


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

ছবির জন্য বিশেষ ধন্যবাদ, অমিত।

'গন্দম' প্রকাশনা উৎসব নিয়ে আলাদা বিষদ পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।

:: প্রধান ফটকের ছবিটার অংশ বিশেষ আমার প্রোফাইলে ঝুলিয়ে দিলাম। (ছবিঋণ: অমিত আহমেদ)

অমিত আহমেদ এর ছবি

প্রকাশনা উৎসব নিয়ে অবশ্যই পোস্ট আসবে।
আরো ছবি দেবো। সমস্যা হচ্ছে সচলের ছবি পোস্টের অপশনটা একেবারে যাচ্ছে তাই। আমি আমার স্পেসে আপলোড করে সে ছবির লিংক দিয়ে দেই। এতে আবার ফরম্যেটিংটা যায় ব্যাড়াছাড়া লেগে। এই অপশনটা ঠিক করা গেলে আরো ছবি সহজেই দেয়া যেতো। কর্তৃপক্ষ নিরব কেনো? জবাব চাই!


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

নজমুল আলবাব এর ছবি

রাতের ছবি বলেই কি এত সুন্দর? আমরাতো রাতেই থাকি। তাই হয়ত ভাল লাগছে বেশি। লেখা জব্বর হচ্ছে। চলুক...

ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

অমিত আহমেদ এর ছবি

লেখা চলিবেক হাসি


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

বিপ্লব রহমান এর ছবি

ফটুক দিলেন, কিন্তু বইমেলা কি ললনাশূন্য হয়ে গেছে নাকি আপনার ক্যামেরার লেন্সরে হিজাব পরাইয়া রাখেন?

ধূসরদার মন্তব্যে (বিপ্লব)

আরো সচিত্র লেখা চলুক@ অমিত আহমেদ।


আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

অমিত আহমেদ এর ছবি

বুঝছি... পরদিন ক্যামেরা দিয়ে ললনা শিকারে বেরুতে হবে।


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

অতিথি লেখক এর ছবি

অমিত অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে ।

তানিয়া

অমিত আহমেদ এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকেও তানিয়া।


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

কিংকর্তব্যবিমূঢ় এর ছবি

এখন বুঝতেছি, জানুয়ারী মাসে দেশ ছাড়া কোন কাজের কথা না মন খারাপ...

সিরিজটা খুবই ভাল হইতেছে, চালায় যান বস ...

................................................................................

অমিত আহমেদ এর ছবি

আজকে নতুন কিস্তি দিতে গিয়ে দেখি কোটা শেষ!
রেগে টং


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

নুরুজ্জামান মানিক এর ছবি

আডডাবাজ হিসেবে মাহবুব লীলেন এর সাথে আরেকজনের নাম যোগ করতে চাই আরিফ জেবতিক

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

অমিত আহমেদ এর ছবি

আড্ডাবাজ হিসেবে আরিফ ভাইয়ের খ্যাতির কথা তো বলতে হয় না! এটা সবাই জানে।


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

অনিন্দিতা এর ছবি

এবার বই মেলায় যেতেপারছি না।
তাই আপনার লেখা পড়ে দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাচ্ছি।
ধন্যবাদ

অমিত আহমেদ এর ছবি

ভালো লাগছে জেনে খুশি হলাম।
ধন্যবাদ আপনাকেও।


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

নিঘাত তিথি এর ছবি

দুর্দান্ত হচ্ছে। বইমেলায় না থাকার আফসোস কিছুটা হলেও কমিয়ে দিচ্ছে অমিতের এই লেখাগুলো।
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ

----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ

অমিত আহমেদ এর ছবি
সুমন চৌধুরী এর ছবি

এই হইলো ঘটনা



ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।