ঢাকা থেকে ১০: ডে জা ভু!

অমিত আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন অমিত আহমেদ (তারিখ: বুধ, ২৯/০৭/২০০৯ - ৭:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক

আমার বন্ধুর বিয়েতে ওর বোন আর ভাগ্নীরা এসেছিলো আমেরিকা থেকে। আমার আসার অন্যতম প্রধান কারণও ছিলো দোস্তের বিয়ে। তবে দুর্ভাগ্য; নানান ঝামেলায় আসার তারিখ পিছিয়ে একটুর জন্য বিয়েটা মিস করেছি। গতকাল ওরা চলে গেলো। বাসা থেকেই সবার কান্না-কাটি। আমি এসব একদম সহ্য করতে পারি না; তাই একটু দূরেই ছিলাম। বিমানবন্দরে ওদের সাথে যাচ্ছিলাম আমি আর আমার বন্ধু। আমার বোন নেই বলে বন্ধুর বোনদেরকেই নিজের বোনের মতো মনে হয়। গতকাল মনটা তাই খারাপ হয়ে ছিলো। জানি, ঠিক এই ঘটনাই ঘটবে আমার পরিবারে আর কিছু দিন পর যখন আমি চলে যাবো!

দুই

গতকাল সারারাত পাগলা বৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টির শব্দ শুনতে শুনতে রাত জেগে কাজ করেছি। কানাডার দিন মানে এখানে রাত। একাডেমিয়ার কিছু বিষয়ে আমার তৎক্ষণাত সিদ্ধান্তের দরকার ছিলো। তাই রাত জাগা ছাড়া যোগাযোগের আর কোনো উপায় ছিলো না। কী কাজ সেটা বলে আপনাদের বিরক্ত করবো না; শুধু জানিয়ে রাখি গতকাল আমার সবচেয়ে সফল দিনগুলোর (আসলে রাত্তির) একটা ছিলো। একের পর এক সুখবর পেয়েছি! দিলটা এই কারণে খোশ!

দুপুরে ঘুম থেকে উঠে দেখি তখনো বৃষ্টি চলছে। সচল অতিথি শাহেনশাহ সিমনকে নিয়ে একটা কাজে আর কাজ শেষে একজনকে দেখতে হাসপাতালে যাবার কথা ছিলো। কিন্তু রাস্তার অবস্থা শুনে আর যাওয়া হয়নি। মা গিয়েছিলেন বাজারে আর বাবা অফিসে; দু'জনের কাছেই শুনলাম রাস্তায় পানি জমে একাকার হয়ে আছে। সরকার থেকে কিছু রাস্তায় পাম্প বসানো হয়েছে সেটাও শুনলাম, কিন্তু যা বুঝলাম তাতে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। বন্ধুদের কল দিয়ে জানলাম অধিকাংশই অফিসে গিয়ে ফিরে এসেছে, বাকিরা যাবার কষ্টটুকুও আর করেনি; জলবন্ধতার কারণে বেশির ভাগ অফিসেই আজ কাজ হয়নি। বনানীতে এক এপার্টমেন্টে শুনলাম একাধিক পাম্প বসিয়ে গ্যারাজ থেকে পানি সরানো হচ্ছে। ওদের গ্যারাজ ছিলো ভূমিতলে, সেই গ্যারাজ সব গাড়ি সহ পানিতে ঢুবে গেছে! আমার বিচিত্র কারণে হাসি পায়। আমাদের দেশটাতে বৃষ্টি হলেও সমস্যা, না হলেও! সেচের ব্যবস্থা নেই, নেই নিষ্কাশনেরও!

রাত আটটা বাজার পাঁচ মিনিট আগে বৃষ্টি মাথায় নিয়েই বের হয়ে যাই। গন্তব্য "ফাহিম মিউজিক সেন্টার"। আমার বাসা থেকে কয়েক মিনিটের হাঁটা পথ। কারণ ওয়ারফেজের নতুন অ্যালবাম "পথচলা"। একটা সময় ছিলো যখন ওয়ারফেজের বেড়াছেঁড়া ফ্যান ছিলাম। দেয়াল টপকে, মারামারি করে, রোদে-বৃষ্টিতে ভিজে, বাবা-মা'র হাত-পা ধরে, কতো কনসার্ট যে দেখেছি! তখন ক্যাসেট টেপ কিনতাম এলিফ্যান্ট রোডের "গীতাঞ্জলি" থেকে আর মিরপুর-১০ এর "চৌধুরি উদ্যোগ" থেকে। ওই দোকানগুলোতে ওয়ারফেজের পোস্টার আর স্টিকারের বায়না দিয়ে রাখতাম। কী যে একটা সময় ছিলো তখন! সেই সময়ের গানগুলো মিজান নতুন করে গেয়েছে শুনে আর অপেক্ষা করতে পারলাম না। অর্ধভেজা হয়ে আটটা দশে দোকানে পৌঁছে দেখি দোকান তখনো খোলাই আছে। সিডি কিনে পাশের রেস্তোরায় গিয়ে বসেছি, চায়ে চুমুক দেবার আগেই বন্ধুদের কল। ওরা আছে স্টার কাবাবে। চা শেষ করে সেখানে যেতে যেতে আরেকটু ভেজা হয়।

স্টার কাবাবে বারোয়ারি আড্ডায় দশটার বেশি বেজে যায়। আস্তে আস্তে সবাই উঠতে থাকে। থেকে যাই কেবল বাল্যবন্ধু আমরা তিনজন। আর আমাদের ঝোঁক ওঠে, এই অন্ধকার নেমে আসা জলাবন্ধ ঢাকায় বৃষ্টি ভেজা রাস্তা ধরেই আমরা আশুলিয়ায় যাবো! বন্ধুর গাড়িতে চেপে বসে আমি আমার ওয়ারফেজের সিডিটা ছেড়ে দেই। মিজানের গলায় শুরু হয় "বসে আছি একা"। আমরা চমকে উঠি। ঠিক একই ঘটনা তো ঘটেছিলো অনেকদিন আগে। তখন আমরা সবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকবো/ঢুকেছি। আড্ডা মেরে প্রায়ই এমন বেরিয়ে পড়তাম। তবে সেদিন, আমাদের মনে পড়ে, ঠিক এমনই ঝুম বৃষ্টির পরে একই রকম আড্ডা শেষে গাড়িতে গান বাজিয়ে আমরা ক'জন রওনা দিয়েছিলাম বনানী থেকে। সেই ঘটনার পর কতোদিন চলে গেছে। এর মাঝে আমাদের গাড়ির মডেল বদলেছে। পেশা বদলেছে। প্রেমিকা বউ হয়েছে, না হলে নতুন প্রেমিকা এসেছে। কিন্তু সেই বন্ধুত্বটা বদলায়নি; বদলাবে যে সেই সম্ভাবনাও নেই।

তিন

বাংলাদেশের খেলা দেখে আসলাম। এই ম্যাচেও জিতেছি। সিরিজটা আমাদের পকেটে।

বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সবাইকে আমার অভিনন্দন!

খেলা দেখেও চরম আনন্দ পেয়েছি। শেষের ওভারগুলো বাদ দিলে (ফুলটসে দুই উইকেট!!) আমার আজও গতদিনের মতো মনে হয়েছে যে খেলোয়াড়দের আত্মবিশ্বাস ছিলো ওরা জিততে পারবে। এই আত্মবিশ্বাস একটা দারুন জিনিসটা - এটা থাকলে আর বেশি কিছু লাগে না। আশরাফুলকে এতো গালি দেই তবে এই ছেলেটা দায়িত্ব নিয়ে খেললে যে যে কোনো ম্যাচ জেতাবার ক্ষমতা রাখে তা আজ আবার প্রমান হলো। যেমনটা দরকার ছিলো ঠিক তেমনটাই খেলেছে। একটা সেঞ্চুরি ওর পাওনা ছিলো; সেটা নষ্ট করলো ঝোঁকের মাথায় লোপ্পা ক্যাচটা তুলে দিয়ে।

পাইলট শতগুনে ভালো খেলোয়াড় ছিলো সেটা মেনে নিয়েই বলি; এই সিরিজে মুশফিকুরের কিপিং দেখে ততো খারাপ লাগেনি। হাতে বেশ কিছু শটও আছে। ছেলের বয়স মোটে ২০; আর কিছুদিন গেলে খারাপ হবে না।

আর সাকিব! ওর কথা আর কী বলবো! বাংলাদেশ দলে এমন পরিপক্ক খেলোয়াড় আমি আগে আর দেখিনি। এক কথায় অসাধারণ! ওকেই পাকাপাকি ভাবে ক্যাপ্টেন বানিয়ে দিলে মন্দ হয় না। ক্যারাবিয়ানরা ইতিমধ্যেই ওকে "দ্য আইসম্যান" বলে ডাকা শুরু করেছে।

উৎপল শুভ্র দেখলাম লোকাল ম্যাগাজিনে এই নিয়ে একটা রিপোর্টও লিখে ফেলেছেন। ভদ্রলোকের উদ্দ্যম আছে বলতে হবে। প্রথমআলো থেকে শুরু করে উজডেন, ক্রিকইনফো, ক্যারাবিয়ান সংবাদপত্র সবখানেই তাঁর রিপোর্ট দেখতে পাই।
তাঁকেও আমার অভিনন্দন!

© অমিত আহমেদ

(২৭-২৮-২৯ জুলাই ২০০৯)

বিশেষ দ্রষ্টব্য
ওয়ারফেজের "পথচলা" অ্যালবামটা দুর্দান্ত হয়েছে। মিজানের গলা আর উচ্চারণ আগের চেয়ে অনেক ভালো হয়েছে। মিউজিক স্বাভাবিক ভাবেই এ-প্লাস। আর অ্যালবামে অতর্কিতে বাবনার গান পেয়ে একই সাথে চমকিত ও আনন্দিত হয়েছি। না শুনে থাকলে বাংলাদেশবাসীদের কিনে শোনার অনুরোধ করছি।

দুইখান ছবি

সিডি কিনে যে রেস্তোরায় চা পান করতে ঢুকেছিলাম। ছেলেটা ওখানেই কাজ করে। নিজের ছবি তোলার দারুন আগ্রহ।
The Restaurant

আশুলিয়া। সারিনা ভাসমান রেস্তোরায় ওঠার ব্রিজ। তখন ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে।
Rain Rain Rain


মন্তব্য

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

ভাল সংবাদটা কী? পেপার এক্সেপ্টেড হইছে? নাকি সুপারভাইজার বলছে পিএইচডি'র কাজ হয়ে গেছে, কোনটা?

অমিত আহমেদ এর ছবি

পিএইচডির কাজ শেষ হতে দেরি আছে বস। এখনো তৃতীয় বছরই শেষ হয় নাই।


ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল

কিংকর্তব্যবিমূঢ় এর ছবি

বড়লোক হয়ে গেসেন নাকি? দেঁতো হাসি
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...

পেন্সিলে আঁকা পরী এর ছবি

এনি তো দেখি মুখ চেপে বসে আছে। বলেই না কি সুখবর! ইয়ে, মানে...

-------------------------------------------------------
আমি সেই অবহেলা, আমি সেই নতমুখ, নীরবে ফিরে চাওয়া, অভিমানী ভেজা চোখ।

শাহেনশাহ সিমন [অতিথি] এর ছবি

ছবির রেস্তোঁরার নাম 'জমজম ক্যাফে'।

অমিত আহমেদ এর ছবি

নাহ, জমজমটা পাশের রাস্তায়। এটার নাম মনে হয় "সোনালী হোটেল"।


ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

সিরিজটায় পাঁচাইতে পাঁচাইতে ক্লান্ত হয়ে গেলাম। যদি এভাবে লিখতে পারতাম...

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

কেন ইশতি? সহজ তো। প্রথমে লিখবেন "এক" তারপর সেটা সিলেক্ট করে আন্ডারলাইন করবেন (এই রে!... আন্ডারলাইন করার তো কোন বোতাম দেখছিনা .. চিন্তিত )

নাহ্ এভাবে লেখা সহজ নয়। তারচে পাঁচ দাগানো সহজ হো হো হো

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি

দারুণ মজা পেলাম পিপিদা'র কাছ থেকে এমন মন্তব্য পেয়ে। দেঁতো হাসি আন্ডারলাইন করার জন্য <> এর মধ্যে u লিখলেই হওয়া উচিত। দেখি <ইউ> আর < /ইউ> লিখে।

এই যে... লিখলাম

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

বাহ, নতুন জিনিস শেখা হলো হাসি
থ্যাঙ্ক্যু।

কীর্তিনাশা এর ছবি

সিরিজের আগের পোস্টগুলা পড়া হয় নাই, তাই দুঃখ হচ্ছে। চমৎকার একটা সিরিজ ! চলুক

মুশফিকুরের ব্যাপারে আপনার সাথে একমত। সাকিবের ব্যাপারেও তাই।

ফাহিম মিউজিকে যাওয়া হয় না অনেক দিন। আর স্টার কাবাবে প্রায়ই যাই। তবে ধানমন্ডিরটাতে। বনানীরটাতেও যেতে পারি, আপনি যদি দাওয়াত দেন দেঁতো হাসি

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

অতিথি লেখক এর ছবি

ওয়ারফেজের অ্যালবামটা আবার শুনতে ইচ্ছে করছে। কালকের সন্ধ্যাটা আসলেই অনেক ভালো ছিলো। আর বৃষ্টি সবসময়ই ভালো লাগে। একটানা হোক আর এক ছটাক হোক। লেখাটা পড়ে এইসবই মাথায় আসলো। মনে হলো অফিসের ডেস্কে মুহূর্তে এক পশলা বৃষ্টি ঝরে গেলো, আর অনেকের মাঝে বসে থাকার পরও আর বেজে উঠলো ‌‌‌ ‍বসে আছি একা'।

আশরাফুল আলম রাসেল

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

ভাইয়া, খুব সুন্দর বলেছেন...

আর অমিত ভাইয়া, সুন্দর লিখেছেন সবসময়ের মতই!

--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

আমি কোনোভাবেই মিজানের কণ্ঠে ওয়ারফেইজের গানগুলা শুনতে আগ্রহী না। কিনে শোনা তো দূরের, রাস্তা দিয়া চলতে ফিরতে বা এফএম-এও যাতে অনাহুত শুনে ফেলতে না হয়, সতর্ক থাকি।
ভাবতেই পারি না...

তবে এই এ্যালবামে বাবনার গান আছে নাকি? শুধু বাবনার গান কিনতে পাইলে ভালো হইতো... খাড়ান, কারো কাছ থেকে শুধু বাবনার গানটুকু নিতেছি... মিজান কোনোভাবেই ঢুকতে পারবে না আমার কানে... হালায় একটা অশিল্পী
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

অমিত এর ছবি

আমার মনোভাবটা ছিল একদমই আপনার মত। তাও শুনলাম। আর কিছু না হোক, "বসে আছি" গানটা এককথায় অ-সা-ধা-র-ণ ! "তোমাকে" গানটাও বেশ সুন্দর, এটা নতুন কম্পোজিশন।
বাবনার গানটা না শুনলেই ভাল, শুনে মনে হয়েছে খালি গাওয়ার জন্যই গাওয়া, ফিলিংসটা নাই একেবারেই। "অবাক ভালবাসা" আগেরটা অনেক অনেক ভাল।

অমিত আহমেদ এর ছবি

একদম একমত, অমিত ভাই।
শুনলাম, বাবনা ভাই কিছুদিনের জন্য ঢাকায় এসেছিলেন। সে সময় এই গানটা আর একটা আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ডের গান অনেকটা অনুরোধ রাখতেই রেকর্ডিং করে যান।


ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল

অমিত আহমেদ এর ছবি

নজরুল ভাই, গান নিয়ে এই ধরনের মৌলবাদ থেকে বেরিয়ে আসেন। সবাইকেই সুযোগ দিয়ে দেখতে হয়। পুরাতন বদলে নতুন আসবে এটাই জগতের রীতি। মিজানকে কিন্তু আমার অশিল্পী মনে হয়নি বরং অনেক সাধনা করা খাঁটি শিল্পী বলেই মনে হয়েছে। ওর উচ্চারণে আগে আঞ্চলিকতার ছাপ ছিলো; এখন সেটা পাবেন না।
হাসি


ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

কোন পয়েন্টে কমেন্ট করবো বুঝতে পারছি না।

ঢাকার দিনগুলো আরো আনন্দময় হোক।

আরিফ জেবতিক এর ছবি

বনানীতে আড্ডা পিটানির সময় মাঝে মাঝে ফোনটোন দিও। তোমার লগে তো আর দেখাই হয় না।

অমিত আহমেদ এর ছবি

ওকে আরিফ ভাই। কাল-পরশুই কল দেয়া হইবেক হাসি


ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

উৎপল শুভ্রের লেখার ভক্ত অনেক আগে থেকেই, তবে ইদানীং তাঁর লেখায় কেমন যেনো পক্ষপাত দেখা যাচ্ছে...

ভালো থাকুন । ---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!

তানবীরা এর ছবি

অ এই কতা। তো বন্ধুরতো বিয়া হইয়া গেলো অমিত, তুমার কি খবর? আর কয় দিন একা একা আশুলিয়া যাইপা ? ব্যবস্থা করো, আমরাও যেনো বন্ধুর বিয়ের দাওয়াতের উছিলায় ঢাকা যাইতে পারি।
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

অমিত আহমেদ এর ছবি

লেখাপড়া শেষ হবার আগে সুখবর পাইবেন না। বাট আশুলিয়া দোকা যাইতে কি বিয়া করা লাগে?


ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল

পরিবর্তনশীল এর ছবি

নিয়মিত কমেন্ট না করলেও পড়ছি। বেশ আনন্দে আছেন। পড়লে বোঝা যায়। আর ভালো লাগে।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।