খবর: এখানে
দু:খু, বড় দু:খু হয়
এই জমানায় ক্যামনে মানুষ
এত্ত বড় মুখ্যু হয় ?
ভাবছিলো তো বাঁইচ্যা যাবে
জীবনভরই নাইচ্যা যাবে
বুঝতারেনাই মরার আগে
প্ল্যানটা এরম কাইচ্যা যাবে।
ঝুলবে গলায় ফাঁসটা রে
ছয়টা আরো রইলো বাকি
হইলো খতম পাঁচটা রে!
এইখানে ঠিক শেষ না করে
সামনে আরো দেক্তে চাই
খুব অচিরেই একটা আবার
এমুন ছড়া লেক্তে চাই।
তার আগে তক কই নিজামী
আর মুজাহিদ ...
বলবো তবে জিত কারে
আজো যখন কান পাতা দায়
রাজাকারের চিৎকারে ?
চাইলো বিভেদ হিন্দু এবং
মুসলমান আর বৌদ্ধতে
মারলো যারা সোনার ছেলে
ডিসেম্বরের চৌদ্দতে।
আজ নিদারুণ স্পর্ধাতে
সেই মুজাহিদ, গোলাম আজম
যখন টিভির পর্দাতে
টক শো করে মাস্তি করে
আমার দেশের মুক্তিতে
তোমার তবু হয়না বিকার,
জিত হলো কোন যুক্তিতে?
আল-বদরের কথায় যখন
সত্য হয় আজ মিথ্যারে
ক্যামনে বলো জিত তারে?
"ভালোবাসা" কি জিনিস ঠিকঠাক বুঝে ওঠার আগেই জীবনে প্রথম বারের মত ভালোবাসার প্রস্তাব পেলাম। অবশ্য ওটা যে ভালোবাসার প্রস্তাব ছিল সেটাও বুঝছি বেশ দেরি করে। ক্লাস থ্রির কথা। তখনো বড়বেলার মত ভাগ্য এত খারাপ হয়নাই। কো এডুকেশন স্কুলে পড়ি। আমার বেঞ্চির সবসময় কোনাকুনি বেঞ্চে বসা মেয়েটা একদিন টিফিন ব্রেকের বেল পড়ার পর সামনে এসে দাঁড়িয়ে বললো - আজকে স্কুল শেষ হলে বাইরে দাঁড়াবি। আমি কোন কিছু ...
আজকে দুপুর বেলায় আমাদের ব্লকের আলমগীর মামা যখন মাথায় করে তোষক পত্র সব নিচে নিয়ে যাচ্ছিল তখন চার বছর আগের কথা হুট করে মনে পড়ে গেল। সেদিনও সামনে আলমগীর মামা আর পেছনে আমি ছিলাম। পার্থক্য শুধু আমরা সেদিন সিঁড়ি বেয়ে নিচতলা থেকে পাঁচতলায় উঠছিলাম। আর আজকে নামছি।
এই ওঠা আর নামার মধ্যে চারটা বছর কিভাবে মিইয়ে গেল বুঝতেও পারলাম না।
আই ইউ ...
পৃথিবীটা নাচে দেখো
ছোট ছোট লম্ফে
আমি কাঁপি, তুমি কাঁপো
মৃদু ভূমিকম্পে।
মৃদু কবে মহা হবে
নেই কোন ঠিক তার
এই বুঝি সাতে ঘোরা-
ঘুরি করে রিখটার।
হবে না তো লাভ কোন
কাঁড়ি কাঁড়ি টাকাতে
বাস যদি করো ভায়া
চট্টলা, ঢাকাতে।
বিল্ডিং এ খাঁদ র'লে
রও যত অটলই
নয় কচু , আদা, ঘেঁচু
তোলা হবে পটলই!
আমার চার বছরের ভাগ্নী আদীবা। ও ডানো খায়, নাকি নিডো খায় সেটা আমার আপু ভালো বলতে পারবে। ডানো, নিডো কিংবা খাঁটি গরুর দুধ যেটার গুণেই হোক- তার কূটনৈতিক ক্ষমতা দিন দিন আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েই যাচ্ছে। সে যদি কোন কিছু আদায় করতে চায়, হতে পারে সেটা একটা খেলনা, জামা কিংবা যে কোন কিছু; সে সেটা ছলে, বলে, কৌশলে আদায় করেই ছাড়বে। এহেন বুদ্ধিমতী ডিপ্লোম্যাট ভাগ্নীও আমার সেদিন ভেউ ভেউ করে কান্না ...
তুই আমারে কইলি- যদি জানতি রে!
এই শিবিরের ছায়ায় কত শান্তি রে!
দুই জাহানের বাঁধন হবে নিবিড় রে
দিলটা যদি দান করে দিস শিবির রে!
শুইনা ভাবি দুই গালে দেই দুই থাপড়
লাল সবুজে পা দিয়া লস তুই ফাপর ?!
( যার মনেতে জ্বলতেসে আজ চাঁদ, তারা
গড়বে নাকি দেশের দেয়াল , ছাদ তারা! )
বললি - কেন? কোনখানে ঠিক ব্যাঘাত তোর?
আমার মনেও ইসলামী জোশ, একাত্তর!!
স্মার্ট ছেলে তুই, ক্যান যে এসব তুলতে হয়
সময় সময় অতীতটাকেও ভ...
জানি কামটা ঠিক্কর্লাম না । কিন্তু না করেও পার্লাম্না!
কারণ প্রিয় মানুষদের নিয়ে ভাবতে হয় অনেক সময় নিয়ে, রয়েসয়ে। প্রিয় মানুষদের নিয়ে লিখতে গেলেও তেমনটিই হবার কথা।
যখন লিখছি বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী তার জন্মদিনের প্রায় সোয়া একঘন্টা পার হয়ে গেছে। কিন্তু এখনো কোন পোস্ট আসেনি তাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে। ব্যাপারটা সহ্য করতে পারলামনা! তাই তাড়াহুড়ায় এই ব্লগ লেখা।
যার কথা বলছি তাকে নিয়ে ন...
রায়হান আবীর বলসে আমি নাকি দিন দিন সোমালিয়ান হয়ে যাইতেসি। চিন্তার কথা। হাজার হইলেও বন্ধু মানুষ। কথা তো একবারে ফেলে দিতে পারিনা। তাছাড়া রায়হান আবীর ছেলে ভালো। চিপায় না পড়লে সহজে মিথ্যা কথা বলেনা। তাই ঘুরে ঘুরে আয়নায় নিজেকে দেখি। আর চেহারার মানচিত্রে বাংলাদেশ থেকে সোমালিয়ার দূরত্ব মাপার চেষ্টা করি।সব দেখেটেখে মনে হয় একেবারে ভুল বলেনি। এখন একেবারে পুরোদস্তুর সোমালিয়ান না হলেও...
চারপাশে যা চলতেসে
দেইখ্যা আমার গা রাগে আজ জ্বলতেসে।
আমারই ভাই ভাইয়ের খুনীর
জয়তে সেলিব্রেট করে
ফেসবুকেতে আস্ত স্ট্যাটাস
উসকো ডেডিকেট করে।
কইলে বলে- "তোর তো হৃদয় রুদ্ধ রে ?!
খেলার সাথে ক্যান যে মেশাস যুদ্ধরে!
আজকে দে তো ফাউল এসব চিন্তা বাদ
রগ ফুলিয়ে বল পাকিস্তান জিন্দাবাদ! "
উর্দুতে দেয় জয়ধ্বনি সব বারই
দেখলে এসব সালাম, রফিক, জব্বারই
করতো তাদের নিজেরই ভোজ কাঙালি