Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

জন্মদিন

আমাকে ভাবায় অভিজিৎ রায়--

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৯/২০১৭ - ৫:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাকে ভাবায় অভিজিৎ রায়
এই দেশ নেয় না হত্যার দায়...

আমাকে ভাবায় অভিজিৎ রায়
মানুষের মানসের মুক্তির দায়
কাঁধে নিয়েছিল ঐ অভিজিৎ রায়
তাই তাকে ফালাফালা করে দিল হায়
এদেশের শেয়াল আর কুকুরের ছায়
আমাকে ভাবায় অভিজিৎ রায়......

আমাকে কাঁদায় অভিজিৎ রায়
বিষ্ফলা এদেশের মানুষের রায়
সকল সময়ে তার বিপক্ষে যায়
এই কথা জেনেও সে লিখে গেছে , হায়
আমাকে কাঁদায় অভিজিৎ রায়---

এ দেশ তো চায় নি অভিজিৎ রায়


শেষ বাতিঘর--

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: শুক্র, ২৩/১২/২০১৬ - ১২:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানুষের বয়েস বাড়ার সাথে সাথে অনেক কিছু পাল্টে যায়---দেখার চোখ, শোনার কান, বোঝার মন। ছোটবেলায় দেখা, শোনা, জানা বোঝা অনেক জিনিস বড় বেলায় আর কাজ করে না। অনেকের কাছে এই পরিবর্তনটা হয়ত আনন্দজনক---আমার কাছে একেবারেই নয়। আমি এক অনিচ্ছুক কিশোর যাকে টেনে হিঁচড়ে বড় করে দেওয়া হয়েছে। আমার শরীর, আমার মস্তিষ্ক সেই টানা-হেঁচড়ায় পরাভুত হয়ে এখন বুড়ো হতে চলল---কিন্তু মনের গহীন প্রকোষ্ঠে এখনো এক চৌদ্দ বছরের কিশোর মা


শুভ জন্মদিন হে দুঃখী রাজকুমার--

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: শুক্র, ২২/০৭/২০১৬ - ১১:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুভ জন্মদিন রবিন!

আজ বেঁচে থাকলে তার বয়েস ৬৫ হত। কিন্তু রবিন আর কখনো বুড়ো হবেন না। সিনেমাতে, স্ট্যান্ড-আপ কমেডি ইভেন্টস গুলো আর মাতিয়ে বেড়াবেন না। হাসাতে হাসাতে সবাইকে অস্থির করে তুলে পরক্ষনেই সবাইকে কাঁদিয়ে ফেলবেন না।


সচলায়তন ভাবনা

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: বুধ, ০১/০৭/২০১৫ - ৩:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুভ জন্মদিন সচলায়তন! সচলায়তন সূত্রে পরিচিত হয়েছি অনেক মানুষের সাথে। তাদের কেউ কেউ হয়ে উঠেছে একেবারে আত্মার আত্মীয়। এই এক জীবনের সঞ্চয় যে বন্ধুত্বগুলো তার বড় অংশটাই সচলায়তন সূত্রে। সচলায়তন সূত্রেই, দেশ, কাল, সীমানা, বয়স সব কিছু পেরিয়ে সমমনা কিছু মানুষের কাছাকাছি হতে পেরেছি। এমন অনেকে আছে অন্য কোনো সূত্রে দেখা হলে হয়তো আঙ্কেল বলে সালাম দিয়ে চলে যেতাম, আবার এমন অনেকে আছে, যারা হয়তো বড় ভাই বলে হাতের বিড়িটা ফেলে দূরে সরে যেত। এমন অনেকে আছে, যারা এই বাক-অপটু আমাকে অন্য কোথাও দেখলে দাম্ভিক অথবা বেকুব ঠাউরাতো।


শুভ জন্মদিন হে ভ্রাতুষ্পুত্র

ওডিন এর ছবি
লিখেছেন ওডিন (তারিখ: শনি, ০২/০৫/২০১৫ - ২:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক অনেক দিন আগের কথা। তখন আরবের লোকেরা গুহায় বাস করতো, গণি মিয়া ছিলো একজন গরিব কৃষক। সেই প্রাগৈতিহাসিক সময়ে ফেসবুক বলে কোন জিনিস ছিলো না। সেই সময় আমাদের যতরকম গিয়ানজাম করার জায়গা ছিল এই সচলায়তন। হেন কিছু নেই যেইটা নিয়ে আমরা একটা ব্লগ লিখে ফেলতাম না।


আবৃত্তির আবির্ভাব

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: শুক্র, ১২/০৯/২০১৪ - ৩:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


হাওয়ার মুখে বাঁশি ধরে বসে আছে কবি শাহীন হাসান কৃষ্ণের মতো। সখিগন সাথে জলকে চলেছে বুলা, যমুনায়। তার রূপে মুগ্ধ হয়ে বাঁশি রেখে
নিজের কণ্ঠে গান ধরেছে কৃষ্ণ...
কোন বা বৃক্ষের পুষ্প গো লাগে চিনি চিনি
চোখেতে মধুর চাওয়া, মুখে হিরামনি।


বাড়িওয়ালি

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি
লিখেছেন যাযাবর ব্যাকপ্যাকার (তারিখ: শনি, ০২/০২/২০১৩ - ১১:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঢাকা থেকে ছাড়া সকাল দশটার একতা এক্সপ্রেস পথে পাক্কা আড়াই ঘণ্টা দেরি করায় পার্বতীপুর স্টেশনে পৌঁছাতে আকাশের রাত প্রায় ন’টা বাজলো। স্টেশনের উল্টোদিকের বাড়িগুলোর উপরে তখন রাতের তারাভরা স্বচ্ছ আকাশে চাঁদটা কেবল উঁকি মারছে। কুয়াশা না থাকলেও হিম হাওয়া বরফের ব্লেডের মতোন গাল চিরে যাচ্ছিলো।

“আচ্ছা, কাছেপিঠে কোন সুলভ হোটেল হবে কিনা জানেন নাকি ভাই?”, কুলিকে জিজ্ঞেস করে আকাশ।

“নিদ্রাকুসুম ইন-এ দেখতে পারেন।” রাস্তার মাথার দিকে ইঙিত করে লোকটা, “এই এক কিলোমিটার সামনে গিয়ে ডাইনে।“

ধন্যবাদ দিয়ে নিজের ট্রাভেল ব্যাগটা নিয়ে হাঁটা দেয় আকাশ। আগে এদিকে আসেনি কখনো, এখানে কাওকে চেনেও না। হেড অফিসের মজিবর সাহেব বলেছিলেন শহরটা দারুণ। “নিজের থাকার ব্যবস্থা নিজে করে নিবা বুঝলা? তারপর সোজা গিয়ে ব্রাঞ্চ ম্যানেজারের সাথে দেখা করবা।“


শুভ জন্মদিন, সুকুমার!

ওডিন এর ছবি
লিখেছেন ওডিন (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/১০/২০১২ - ২:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকে আমার মনের মাঝে
ধাঁই ধপাধপ্ তবলা বাজে
আলোয় ঢাকা অন্ধকার
ঘণ্টা বাজে গন্ধে তার
আজকে দাদা যাবার আগে
বলবো যা মোর চিত্তে লাগে
নাই-বা তাহার অর্থ হোক
নাই-বা বুঝুক বেবাক্ লোক


খোদাই শিরনী

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: বুধ, ২৪/১০/২০১২ - ৮:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]মহাসড়ক থেকে যে রাস্তাটা গ্রামের ভেতরে ঢুকেছে সেটা তোতা মিয়ার দোকানের সামনে দু’ভাগ হয়ে একটা ভাগ রাজ্জাক শাহের মাজার হয়ে রেললাইন পর্যন্ত গেছে, আরেকটা ভাগ গ্রামের ভেতর অনেক বার বাঁক খেয়ে ইটখোলার পুকুরে গিয়ে শেষ হয়েছে। তোতার দোকানের সামনের জায়গাটা এই গ্রামের স্কয়ার। যাবতীয় সামাজিক আচার-অনুষ্ঠান, নালিশ-সালিশ এখানেই হয়। ফাল্গুন-চৈত্র মাসে যখন বৃষ্টি আর পানির অভাব দেখা দেয় তখন সংক্রামক রোগের প্র


কামড়াত্মক !

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: শনি, ২৫/০৮/২০১২ - ১২:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বন্ধুটি বলল, অ্যাঁ? বলিস কী! কচকচ করে খেয়ে ফেলে?
আমি বললাম, কচকচ করে তো নয়, ওনার চুকচুক করে খাওয়ার অভ্যেস!

আমার বন্ধুটি, (ধরে নেই তার নাম কামু), বেশ মুষড়ে পড়ল!