মানুষ ছোট্ট হতে পারে, মনটা তাঁর হতে হয় অনেক বড়।
মুক্ত-ডানার পাখি হয়ে আকাশের চাবিটাকে খুঁজে খুঁজে একদিন তুমিও হয়ে ওঠো অনেক অনেক অনেক বড়।
তোমার শুভ জন্মদিনে আজ এই কামনা।
তিনি আমাদের একমাত্র নোবেল লরিয়েট। অনেক বিতর্ক তাঁকে নিয়ে। তিনিই কি এসব বিতর্কের জন্ম দেন, না কি নিজেদের কাটতি বাড়াতে মিডিয়াই এসব বিতর্কে ইস্যু তৈরির ঘৃতাহুতি দিয়ে যায়, তাও এক রহস্য বৈ কি। তবে কোন রাষ্ট্রনায়ক বা ওয়ার্ল্ড ক্লাস পারফর্মার না হয়েও অসাধারণ মেধা আর অনন্য সৃজনক্ষমতার চৌকস উপস্থাপন, অর্থনীতির ক্ল্যাসিক তত্ত্বকে উল্টে দিয়ে সৃষ্ট তত্ত্বের সাথে প্রয়োগযোগ্যতার বিস্ময়...
স্বাধীন ভাইকে আমি চিনি ছাত্রজ়ীবন থেকে, আমার শিক্ষক ছিলেন, পরে কলিগ। ছাত্রজীবনে যেমন সহপাঠীরা বন্ধুতে পরিনত হয় তেমনি কর্মজীবনে সহকর্মীরাও পরিনত হয় কাছের কিছু মানুষে, অনেকটা বন্ধুর মত।স্বাধীন ভাই আমার কাছে সেরকমই একজন। শিক্ষকতা তার পেশা , ফুটবল তার নেশা আর ইতিহাস ও দর্শন তার নিত্যসাথী। একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি প্রোগ্রামে আছি গত আড়াই বছর ধরে। কিছুদিন আগে তার অফিসে গিয়ে দেখ...
এই ধূলি ধরা তে
আগমণ আজ তার
ধূলি যত সরাতে।
কেউ কাটে মন্দকে
শব্দের করাতে
তবে তাঁর ভালো লাগে
করতে তা' ছড়াতে।
পটিয়সী তিনি অতি
মনে ঝিম ধরাতে
ছন্দতে যেন প্রাণ
ফিরে আসে মরা তে।
শতজীবী হোন প্রিয়,
মন প্রাণ ভরাতে
বলি হ্যাপী বার্থ ডে
সচলের বরাতে।
ছোট্ট একটা ছেলে, তার দৃস্টি আকাশের পানে।সেখানে উড়ে বেড়াচ্ছে অসংখ্য ঘুড়ি, নানা রঙের, ছোট-বড় লেজওআলা-লেজছাড়া, নানা রকমের।ছেলেটার মনে আজ বড়ো আনন্দ কারন আজ ঐ অসংখ্য ঘুড়ির ভিড়ে তার নিজেরটাকেও সে খুঁজে পাবে। সেই আনন্দে সকাল থেকে তার খাওয়া দাওয়া বন্ধ। আজ বন্ধের দিন সুতরাং স্কুল নেই, বাবারও অফিস নেই তাই সকাল থেকে বাপ ছেলেতে মিলে চলছে ঘুড়ি বানানোর কাজ।সেত আর কম ঝক্কির কাজ নয়, প্রথমে কাগজ দিয়ে ঘুড়ি তৈরী করা
ভাবীর জন্মদিন ভুল করে ভুলে গিয়ে চ্যালা কাঠের ঠ্যাঙানি থেকে বাঁচার জন্য সচলে একটা পোস্ট দিয়েছিলেন। আমরা সচলরাও বিভিন্ন সদোপদেশ দিয়ে তার পশ্চাদ্দেশ সে যাত্রা রক্ষা করেছিলাম।
আজকে তার নিজের জন্মদিনের কথা তার মনে আছে কিনা, আমরা জানি না...ভাবী ইচ্ছা করে তার জন্মদিন ভুলে গেছেন কিনা আমরা জানি না...আগামীকাল অতিথি লেখকের একাউন্ট থেকে ভাবীর কোন পোস্ট আসবে কিনা আমরা জানি না...
শুধু জানি...
আসেন একটা গল্প বলি। আজ যেহেতু শুভ দিন তাই কঠিন কোন বাস্তবতার গল্পে তাইলে আজ আর না যাই। এই গল্পের নায়ক একজন দুখী বালক। গল্পের শুরু সেই এমন একটা সময়ে যখন সচলে চলছে নব্য প্রস্তর যুগ। ছাগু বিহীন এই সচলে তখন রমরমা অবস্থা। এইটা ঠিক সেই সময় যখন হিমু, ধূগো কিংবা দ্রোহী মেম্বার শালীর সন্ধানে যেকোন সিরিয়াস পোস্টও ছিনতাই করতে পারে, রেনেট কিংবা খেকশিয়াল দা যখনো অতিথি ঠিক সেই সময়, ঠিক সেই সময় এ...
আমার মন টন খারাপ থাকলে, ঝামেলার জিলাপীতে যদি প্যাঁচ খাইয়া যাই, জীবনরে তেজপাতা আর সুখ-দুখ-কে নির্ভানা মনে হয়, আমি আস্তে কইরা, লগড অফ থাইকা, বা, ইন,
দ্রোহী মিয়ার ফেইসবুকে যাই, আর এখানের লিখাগুলা পড়ি...
রসবোধের ব্যাপারে ঈশ্বরের মতো বড় কর্তা পক্ষপাত করসেন অনেক, তবে, ঠিকঠাক দেখলে বুঝা যায়, দ্রোহী ভাইয়ের ক্ষেত্রে পক্ষপাত বেশি।
হে বড় কর্তা, রসময় ডালির মুখচ্ছবি, পায়ুবাতাসের যে বায়ুমন্ডলী...
ইংরেজিতে "misery loves company" বলে একটা কথা আছে। বিভিন্ন রকম ঢুঁসঢাঁস খেয়ে আমার অবস্থা কিছুটা সেরকম। সারাদিন ভ্যাজর ভ্যাজর করে বেড়াই নিজের ঝামেলাগুলো নিয়ে। এই নিরন্তর ঘ্যানঘ্যান মুখ থুবড়ে পড়ে কিছু মানুষের সামনে। এরা মোটামুটি কানে ধরে হিড়হিড় করে বের করে নিয়ে আসে আমাকে আমার অন্ধকার গুহা থেকে। এরকমই দু'জন বন্ধুর জন্মদিন আজকে -- জি এম তানিম এবং আজমীর।
দ...
হারমোনিয়াম বিহীন তীরন্দাজকে দেখে দুজনেই হতাশ হলো। প্রতিবারই যখন ফ্রাংকফুর্টে আসি, হারমোনিয়াম সাথেই থাকে। এবার নেই। বউকে পিকিং এর পথে বিমানে তুলে দিয়েছি। বিরহের সময় হারমোনিয়ামের কথা কি মনে থাকে! তীর ছুড়ি বলে দুর্নাম থাকলেও, নরম মনের মানুষ আমি। আর বেজায় ভারী এই হারমোনিয়ামটা টানাও মুশকিল। শরীরেও মনে হয় কিছুটা নরম হয়ে গেছি। যাকগে আমার কথা!
তারপরও ...