আমাদের ভার্সিটি কালে যখন যাযাদি কমপ্লেক্স ছিলো না, ইস্টার্নপ্লাজার মত দোকান-পাটে সসত্দা ভিসিডি-ডিভিডির (এসব ফরম্যাটের প্রযুক্তিই আসেনি) রমরমা বাজার ছিল না তখন ছবি দেখার জায়গা ছিল বিভিন্ন দূতাবাসের ইনফরমেশন সেন্টারগুলো। সবাই সোৎসাহে ফিল্ম সোসাইটি করতো যাতে মেম্বারশিপের সুবাদে মুফতে ভালো বিদেশি ছবি দেখার সুযোগ পাওয়া যায়। রাশান কালচারাল সেন্টার, ইন্ডিয়ান ইনফরমেশন সেন্টার, আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ, গ্যোয়েটে ইন্সটিটিউট, ব্রিটিশ কাউন্সিল, ফিল্ম আর্কাইভ এবং কালে
আমাদের ভার্সিটি কালে যখন যাযাদি কমপ্লেক্স ছিলো না, ইস্টার্নপ্লাজার মত দোকান-পাটে সসত্দা ভিসিডি-ডিভিডির (এসব ফরম্যাটের প্রযুক্তিই আসেনি) রমরমা বাজার ছিল না তখন ছবি দেখার জায়গা ছিল বিভিন্ন দূতাবাসের ইনফরমেশন সেন্টারগুলো। সবাই সোৎসাহে ফিল্ম সোসাইটি করতো যাতে মেম্বারশিপের সুবাদে মুফতে ভালো বিদেশি ছবি দেখার সুযোগ পাওয়া যায়। রাশান কালচারাল সেন্টার, ইন্ডিয়ান ইনফরমেশন সেন্টার, আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ, গ্যোয়েটে ইন্সটিটিউট, ব্রিটিশ কাউন্সিল, ফিল্ম আর্কাইভ এবং কালে
দেশের নেতৃত্বের কথা উঠলে, ভবিষ্যতের কথা উঠলে প্রায় সবাই বলে, ভুল লোকগুলো ভুল জায়গায় বসে আছে। তাতে কি? এসব ছুটকো কারণে গদি থেকে নিতম্ব সরানোর কথা তারা ভাবেন না । চেয়ার দখলে থাকায় আর টেন্ডলদের হাম্বারবে বরং তারা একসময় ভাবতে থাকে দক্ষতা তাদের থাকুক না থাকুক জনসমর্থন তাদের পেছনেই আছে। গদিনশীন তাদেরকে সালাম ঠুকতে ঠুকতে জনগণ অভ্যসত্দ হয়ে যায় এরকম ছায়াছবিতে আর ভাবতে থাকে বিষয়টা পরদাদাদের আমল থেকে এরকমইতো ছিল। সুতরাং কোনো অদল-বদলের দাবী ওঠে কদাচিৎ। দর্জ
দেশের নেতৃত্বের কথা উঠলে, ভবিষ্যতের কথা উঠলে প্রায় সবাই বলে, ভুল লোকগুলো ভুল জায়গায় বসে আছে। তাতে কি? এসব ছুটকো কারণে গদি থেকে নিতম্ব সরানোর কথা তারা ভাবেন না । চেয়ার দখলে থাকায় আর টেন্ডলদের হাম্বারবে বরং তারা একসময় ভাবতে থাকে দক্ষতা তাদের থাকুক না থাকুক জনসমর্থন তাদের পেছনেই আছে। গদিনশীন তাদেরকে সালাম ঠুকতে ঠুকতে জনগণ অভ্যসত্দ হয়ে যায় এরকম ছায়াছবিতে আর ভাবতে থাকে বিষয়টা পরদাদাদের আমল থেকে এরকমইতো ছিল। সুতরাং কোনো অদল-বদলের দাবী ওঠে কদাচিৎ। দর্জ
আজ কোন মিটিং সমাবেশ নেই।
দর্শনার্থী নেই।
দফতরের কাজকর্মও স্থগিত করা হয়েছে। তবুও সকাল থেকে তার মনটা খুব ভার হয়ে আছে। আহ্! পাঁচ বছর কেটে গেলো! মনে হলো এই তো সেদিনের ঘটনা। সবাই মিলে কি হৈ হুল্লোড় করে এ বাড়ীতে উঠেছিল। আজ বাড়ীটা ছেড়ে দিতে হবে। বিশাল লন, খোলা বারান্দা, চাকর-বাকর-খানসামায় সয়লাব। চা-য়ের কেটলী চুলা থেকে নামতো মাঝরাতে। কত লোক এর আসা যাওয়া! কতো দেন-দরবার, শলা পরামর্শ, কতো স্মৃতি! এরকম লোকে গমগম এই বাড়ীটা আজ থেকে বেশ কয়েক মাস খাঁ খাঁ
শিল্পের মুক্তি কিংবা শিল্পের অবলুপ্তি কোন অভিধা দেওয়া যায় উত্তরাধুনিকতাকে। অতিরিক্ত বানিজ্যিকরণের প্রভাবে যখন বক্তব্য আর ভঙ্গির মাঝের সম্পর্কগুলো খুলে পড়ে যাচ্ছে, যখন পরিচিত আবহগুলোকে খুঁজতে গিয়ে হয়রান হতে হয়, আমাদের উচ্চারনগুলো প্রাত্যহিকতার পর্যায় থেকে শিল্পের জগতে ঢুকে যাচ্ছে কোনো রকম আড়ালের আবশ্যকতা না রেখে, আমাদের ভাবনার স্ফুরণের সবকটা পর্যায়ই সাহিত্য-শিল্প হিসেবেপ্পরিচিত হচ্ছে সেইসব তাৎক্ষণিকতার সাথে শিল্পের সম্পর্ক কতটুকু?আমাদের স্বাধীনতা দিচ্ছে, আমাদের কোনো নির্দিষ্ট ধারায় চলাচলের কোনো প্রয়োজন নেই এখন। আমরা কাব্যিক ভাবপ্রবণতাকে আধুনিকতার সাথে সম্পর্কিত করে ফেলছি, আমরা রুপকের প্রয়োজনীয়তাকে অস্ব ীকার করছি সচেতন ভাবে। সহজবোধ্যতাই একমাত
ইমরানা বিবি ।
ভারতের উত্তর প্রদেশের এক অশিক্ষিত পদর্ানশীন মুসলিম নারী । বয়স 25 ।
ধর্ষিতা হন, যেমন মেয়েরা হয়ে থাকেন ।
ইমরানা কে ধর্ষন করেন তার শ্বশুড় । হ্যাঁ শ্বশুড়, আইনত ও ধর্মত: যিনি পিতা ।
শ্বাশুড়ি ইমরানাকে বলেন ঘটনা চেপে যেতে । হায় অশিক্ষিত ও ই মেয়েটির জেদ সুবিচার পাবে । বিচার প্রার্থনা করেন শরীয়া পঞ্চায়েতের কাছে ।
দ্্রুত রায় ও ঘোষিত হয় :
[b]
1। শ্বশুড়ের সাথে শারীরিক সম্পর্ক হওয়ায় ( ধর্ষনে তো তাই হয়!) স্বামীর সাথে তার বিয়ে
সুইসদের একটা জাতি হিসেবে চিহ্নিত করাটা ঠিক হবে না। কিন্তু এই ভৌগলিক পরিচয়ে থাকতে থাকতে তারা কিছু কিছু জাতিগত বৈশিষ্ট্য অর্জন করছে নি:সন্দেহে। শানত্দির দেশ হিসেবেই তারা পরিচিত। সেই 1848-এ যুদ্ধ-বিগ্রহ বন্ধ করে দিয়ে তারা ভ্রাতৃত্বকে বড় করে তুলেছে। তবে তাঁদের এই সমপ্রীতির অর্জনকে একশ' এক বছর পরে এসে অরসন ওয়েলস্ একদম পঁচিয়ে দিলেন তার দ্য থার্ড ম্যান চলচ্চিত্রে। সুইজারল্যান্ড সম্বন্ধে মনত্দব্য করতে গিয়ে সেই ছবির এক চরিত্র হ্যারি লাইম বলছেন:"বুর্জোয়া
সুইসদের একটা জাতি হিসেবে চিহ্নিত করাটা ঠিক হবে না। কিন্তু এই ভৌগলিক পরিচয়ে থাকতে থাকতে তারা কিছু কিছু জাতিগত বৈশিষ্ট্য অর্জন করছে নি:সন্দেহে। শানত্দির দেশ হিসেবেই তারা পরিচিত। সেই 1848-এ যুদ্ধ-বিগ্রহ বন্ধ করে দিয়ে তারা ভ্রাতৃত্বকে বড় করে তুলেছে। তবে তাঁদের এই সমপ্রীতির অর্জনকে একশ' এক বছর পরে এসে অরসন ওয়েলস্ একদম পঁচিয়ে দিলেন তার দ্য থার্ড ম্যান চলচ্চিত্রে। সুইজারল্যান্ড সম্বন্ধে মনত্দব্য করতে গিয়ে সেই ছবির এক চরিত্র হ্যারি লাইম বলছেন:"বুর্জোয়া
গত তিন-চারবছর আমি শানত্দিমত ঘুমাতে পারিনি এমন উদ্ভট কোনো দাবী আমি করছি না তবে এই যে এতবড় একটা বোঝা আমি কাঁধ থেকে নামিয়ে সাউথওয়ার্ক ব্রিজ রোডের বাইন্ডার দ্য ডকুমেন্ট অফিসে রেখে আসলাম তার জন্য নিজেকে নিজের পিঠ চাপড়ে দেয়া বা যাকে বলা যায় উদযাপন করা উপলক্ষে ঘুমানো ছাড়া উত্তম কোনো পন্থা আমার মাথায় আসছে না। ঘটবো ঘটবো করেও যে ঘটনার সমাপ্তিকাল হিন্দি ছবির মত শুধুই সমপ্রসারিত হয়ে যাচ্ছিল তা শেষ পর্যনত্দ ঘটে গেল গতকাল দুপুরের দিকে যখন আমি 350 ও 350 পৃষ্ঠা