mothers call

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৪/২০১১ - ৯:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মায়ের ডাক

একলা ঘরের কাব্য কথা, আকাশ ভরা চাঁদ,
সারা বিশ্বে সবার মাঝে ছড়িয়ে আছে
কাজের মোহন ফাদঁ,
পড়ার শেষে ছেলে মেয়েরা হায়,
চাকরি করার দোহাই দিয়ে সব
কই যে চলে যায়!
জীবন মানেই সামনে চলা, কোন সুদুরের টানে,
‘হেথা নয়, অন্য কোথা, অন্য কোন খানে’।

আয় রে আমার রোদের ছেলে
জোৎস্না মেয়ের দল।
শুন্য ঘরে একেলা বসে
শুনছি তোদের স্মৃতির কোলাহল।
এক্টুকেতেই সেই যে তোদের কতই অভিমান,
আদর করে মান ভাঙ্গানো,
সস্নেহ সেই ঘুম পাড়ানীর গান।

জীবন আয়ুর ঘন্টা বাজে
শুনছি শুধু আমি।
আমার ঘরে আয় ফিরে আয়
ও আমারই ধন্য আগামী।

আসমা খান, অটোয়া


মন্তব্য

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

পড়তে গিয়ে ব্যাপক ছন্দপতন হল। শিরোনামটা ইংরেজীতে কেন তা বুঝতে পারিনি।

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

mothers call = মায়ের ডাক - এটা কি ঠিক?


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

ঠিক তো মনে হয়না। কিন্তু সেটা বাদ দিলাম-- ইংরেজীতে কেন সেটাই প্রশ্ন। যাই হোক, এখানে আরেকটা অস্বস্তির কথা বলে যাই-- অতিথিরা কবিতা পোস্ট করেই উধাও হয়ে যান। কোন জবাব দেন না। এর আগেও বেশ কয়েকবার দেখেছি। আজকেও প্রায় ৯ ঘন্টা হয়ে গেল কোন উত্তর পেলাম না।

অমিত আহমেদ এর ছবি

লেখাতে ছন্দের বেশকম আছে বলে বোধ হলো, অভিজ্ঞরা ভালো বলতে পারবেন। তবে বাংলা কবিতার ইংরেজি শিরোনামের মাজেজা বুঝলাম না।

কবিতার বিষয়টি স্পর্শকাতর। সন্তানেরা একদিন বড় হয়ে নিজেদের স্বপ্ন নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়বে। পিছে পড়ে থাকবেন মা। তাঁর একাকিত্ব আর পুরানো স্মৃতি সঙ্গী করে। এই ঘটনা যেমন চিরন্তন, এর আবেদনও। মন খারাপ হয়ে যায় ভাবলে।

সাফি এর ছবি

বক্তব্যের বিচারে যা বলতে চেয়েছেন সেটা বাস্তবতা এবং আমার নিজের মায়ের কথাই মনে করিয়ে দেয়। কিন্তু প্রকাশভঙ্গি বিশেষ করে ছন্দের দূর্বলতার কারণে পড়ে আরাম পাইনি। আমি নিজে তেমন ভাল ছন্দ পারিনা কিন্তু মূল বক্তব্য ঠিক রেখে অনেকটা এভাবে লেখা যায় -

"একলা ঘরের কাব্য কথা,
আকাশ ভরা চাঁদ,
বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে আছে
কাজের মোহন ফাদঁ।
পড়াশোনা শেষের পরে-
ছেলে মেয়েরা হায়,
চাকরি করার দোহাই দিয়ে
কোথায় চলে যায়!'

সচল থাকুন, সচল রাখুন।

আসমা খান, অটোয়া। এর ছবি

প্রিয় পাঠকবৃন্দ,

আমার কবিতা সময় নিয়ে পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। আপনাদের মতামতের জন্য ধন্যবাদ, আমার আগামী রচনা আশা করি আরো ভালো হবে। সচলে আমি নুতন, বাংলা অভ্র সফটোয়ারেও আমি নুতন, এই জন্যই শিরোনামে ইংরেজি এসে গেছে। সচলায়তনের ওয়েবসাইটে আপনাদের কমেন্ট্ এর জবাবে আমি ঠিক মত দিতে পারছি না, বাংলায় লিখতে গেলে কয়েকটা বাংলা বর্নমালার মাঝে প্রশ্ন বোধক চিহ্ন চলে আসে, ফলে আমি ঠিক মত যোগাযোগ করতে পারছি না। আমি আপনাদের সহজোগিতা চাই। আমি অটোয়া, কানাডাতে থাকি, সময় পার্থক্যর জন্য এই বিলম্ব, আমি দুঃখিত।
কলেজ থেকে ফিরতে দেরী হোলে আমার আম্মা না খেয়ে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতেন, আমার রাগত চোখের দিকে তাকিয়ে মৃদু হেসে উত্তর দিতেন ‘নিজের মেয়ে হোক, তখন বুঝবি মায়েরা কেন এমন করে।‘ এখন বুঝি, এবং আপনাদের মায়েদের কাছেও জিজ্ঞাসা করতে পারেন, মায়েরা দূরে চলে যাওয়া সন্তানকে সর্বক্ষন শুধুই কাছে ডাকে, আর মংগল কামনা করে।
কবিতার ছন্দ খুব গুরুত্বপুর্ন, আমি স্বীকার করি, বক্তব্যর গুরুত্ব আমার কাছে আরো অনেক বেশি। এটা একান্তই আমার নিজস্ব ধারনা। অশেষ ধন্যবাদ।

আসমা খান, অটোয়া।

আসমা খান, অটোয়া। এর ছবি

প্রিয় পাঠকবৃন্দ,
আমার কবিতা সময় নিয়ে পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। আপনাদের মতামতের জন্য ধন্যবাদ, আমার আগামী রচনা আশা করি আরো ভালো হবে। সচলে আমি নুতন, বাংলা অভ্র সফটোয়ারেও আমি নুতন, এই জন্যই শিরোনামে ইংরেজি এসে গেছে। সচলায়তনের ওয়েবসাইটে আপনাদের কমেন্ট্ এর জবাবে আমি ঠিক মত দিতে পারছি না, বাংলায় লিখতে গেলে কয়েকটা বাংলা বর্নমালার মাঝে প্রশ্ন বোধক চিহ্ন চলে আসে, ফলে আমি ঠিক মত যোগাযোগ করতে পারছি না। আমি আপনাদের সহজোগিতা চাই। আমি অটোয়া, কানাডাতে থাকি, সময় পার্থক্যর জন্য এই বিলম্ব, আমি দুঃখিত।
কলেজ থেকে ফিরতে দেরী হোলে আমার আম্মা না খেয়ে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতেন, আমার রাগত চোখের দিকে তাকিয়ে মৃদু হেসে উত্তর দিতেন ‘নিজের মেয়ে হোক, তখন বুঝবি মায়েরা কেন এমন করে।‘ এখন বুঝি, এবং আপনাদের মায়েদের কাছেও জিজ্ঞাসা করতে পারেন, মায়েরা দূরে চলে যাওয়া সন্তানকে সর্বক্ষন শুধুই কাছে ডাকে, আর মংগল কামনা করে।
কবিতার ছন্দ খুব গুরুত্বপুর্ন, আমি স্বীকার করি, বক্তব্যর গুরুত্ব আমার কাছে আরো অনেক বেশি। এটা একান্তই আমার নিজস্ব ধারনা। অশেষ ধন্যবাদ।
আসমা খান, অটোয়া।

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি

নতুন হিশেবে লেখাটা ভালো।
আপনি অটোয়ার কোথায় থাকেন? আমিও তো অটোয়াতেই।

হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!

আসমা খান, অটোয়া। এর ছবি

অটোয়ার দক্ষিন পশ্চিমে, আপনি?

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি

উত্তরে।

হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।