জ্বিনের বাদশা

আশালতা এর ছবি
লিখেছেন আশালতা (তারিখ: শনি, ২৮/০৫/২০১১ - ৪:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের পাড়ায় কুখ্যাত এক বকুল গাছ ছিল । ঝাঁকড়া ডাল পালাওলা বিরাট চেহারা । বড়রা বলত 'দাগী গাছ' । দাগী চোরের মত দাগী গাছ । দুষ্টু জ্বিনের বাদশা সেটায় বাস করত বলে এমন নামকরণ । জ্বিনের বাদশার সাথে আমাদের ছোটদের কোন বিরোধ ছিলনা, বরং মনে হত উনি আমাদের একটু প্রশ্রয়ই দেন । কাজেই এত বড় তথ্য জানা থাকলেও ওইসব আমরা আমল দিতাম না ।

কাগজে কলমে পাড়াতুতো এক দাদু ছিলেন গাছটার মালিক, যদিও দখলদারি ছিল ছোটোদের । ভালো মানুষ দাদুর ছেলেমেয়ে সব বিদেশে থাকে । বুড়োবুড়ি মানসিক ভারসাম্যহীন মেয়েকে নিয়ে বিরাট বাগান ঘেরা বাড়িতে একা থাকেন । সেই ফুপুকে দেখতাম সারাক্ষন বিড়বিড় করে হাসছেন কাঁদছেন, অদৃশ্য কারো সাথে ফিস ফিস করে কথা বলছেন আর সারাদিন নিজের শাড়ি ব্লাউজে সাপের ছবি এঁকে সুতোর নক্সা কেটে এমব্রয়ডারি করছেন । আমাদের ওই জ্বিনের বাদশাটি ওনার ওপর 'ভর' করে থাকতেন বলেই নাকি উনার এই দশা । বিরাট প্রেমিক জ্বিন আর কি ।

শুধু প্রেমিক ই নয়, বাদশার আবার রাগও সাঙ্ঘাতিক । কদিন পর পর এর তার ওপর 'ভর' করে শাস্তি দিতেন । প্রায়ই শুনতাম অমুকের বাসার কাজের মেয়েকে জ্বিনে 'ধরেছে' । বাদশা নাকি গাছের ডালে বসে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন আর সেই বেয়াদব মেয়ে খেয়াল না করে তাঁর ছায়া মাড়িয়ে দিয়েছে । বেত্তমিজ ! এত্ত বড় সাহস ! জ্বিন জগতে এ নাকি এক ভীষণ ঘটনা । তাই শাস্তি স্বরূপ বাদশা তাঁর ওপর 'ভর' করেছেন । এইরকম মুচমুচে খবর শুনে আর যায় কোথা । পড়া টড়া কাজকম্ম ফেলে দে ছুট । ওই বাসায় গিয়ে ভীষণ রোমাঞ্চ আর আতঙ্ক নিয়ে জ্বিন তাড়ানর কায়দা দেখতাম । অবশ্য সবাইকে ছেড়ে শুধু বিভিন্ন বাসার কম বয়েসি কাজের মেয়েদেরই বাদশার এত পছন্দ কেন সেটা মাথায় আসেনি কখনও ।

মজার ব্যপার হল সব জায়গায় ঘটনা কিন্তু একইরকম হত । ভিকটিম মারমুখি ভঙ্গিতে চোখ ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে আশেপাশের সব্বাইকে বিকৃত কণ্ঠে ইচ্ছেমত গালিগালাজ খিস্তি খেউর করে একটা যাচ্ছেতাই অবস্থা করত । তার একটু পরেই আসতেন মৌলবি সায়েব । তিনি এসেই নানান দোয়া দরুদ পড়ে ফুঁ দিয়ে শুরু করতেন ঝাঁটার বাড়ি । পাইকারি হারে মার খেতে খেতে মেয়েটা একসময় কবুল করত যে সে আসলে ওই দুষ্টু জ্বিন ! ছায়া মাড়ানর দোষে নিরীহ মেয়েটাকে কষ্ট দিচ্ছিল কিন্তু মারের চোটে কাহিল হয়ে সে এখন চলে যেতে রাজি । এর পর বিকট এক চিৎকার দিয়ে সেই মেয়ে অজ্ঞান এবং জ্বিনের তিরোধান ।

আমরা ছোটরা সারাদিন দাদুর বাগানের ফল পাকুড়ের 'দেখাশোনা' শেষে ওই গাছে উঠে যোগাড় করা কস্টা কাঁচা পেয়ারা, টক টক আমড়া পাতা, আঙ্গুলের সমান কাঁঠালের মুচি নয়ত বড়ই এইসব চিবোতে চিবোতে নিজেদের আলোচনা সেরে নিতাম । জায়গাটা খুব নিরিবিলি বলে আস্তানা হিসেবে আদর্শ ছিল । আমি অবশ্য গাছে উঠতে পারতাম না । কষ্টে সৃষ্টে সবচে নিচু ডালটায় উঠে বসে ওপরের সবার দিকে করুণ চোখে তাকাতাম । ওরাও মায়া দয়া করে কখনও কখনও লাল টুক টুকে পাকা বকুল ফল পেড়ে দিত । বড় হয়ে ওই ফলগুলো খেয়ে দেখেছি, জঘন্য বাজে স্বাদ , অথচ তখন কি যে মিষ্টি লাগত ।

বকুল গাছ টার ওপর আমার একটু আলাদা টান ছিল । রোজ ভোরে ফুল কুড়িয়ে লম্বা একটা মালা গেঁথে ক্লাস টিচার কে দেয়া অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল আমার । এই নিয়ে ক্লাসে অন্যদের সাথে একটা লুকনো প্রতিযোগিতাও চলত । কার মালা বেশি বড় হয় এই নিয়ে । একদিন একটু বিপত্তি হয়ে গেল । ঘুম থেকে উঠতে দেরি হওয়ায় গিয়ে দেখি একটাও ফুল নেই, সবাই কখন কুড়িয়ে নিয়ে গিয়েছে। এমন মন খারাপ হল । ভাইকে এসে বলতে সান্তনা দিয়ে বলল, মন খারাপ করিস না । ওরা তো ভোর বেলায় যায়, আমরা তার আগেই, মানে অনেক রাতে গিয়ে সব ফুল কুড়িয়ে আনব । কী বুদ্ধি !

যেই কথা সেই কাজ । দুজনেই রাতে জেগে আছি কখন 'অনেক রাত' হবে এই আশায় । সেদিন মা বাবা কেউই বাসায় নেই । মামা মামিকে বাসায় রেখে কোথায় গিয়েছেন । ওনারা পাশের ঘরে কি কাজে ব্যস্ত । এর মাঝে ঘড়ি দেখে ভাই বলল, এগারটা বাজে । চল, এখন যাই । অম্নি দুজন চুপিসারে বাইরে চলে এলাম । বাইরে এসে দেখি নীলচে রুপোলী চাঁদের আলোয় দুনিয়া ভাসাভাসি হয়ে সব কেমন রূপকথার মত হয়ে আছে । আর ওই অপার্থিব আলোর মাঝে এলোমেলো দমকা হাওয়ায় আশেপাশের গাছগুলোর জমাট বাঁধা গাঢ় ছায়া কেবল এখানে ওখানে সরে গিয়ে অদ্ভুত সব নক্সা তৈরি করছে । কিন্তু তখন ওই সব দেখার মন বা বুদ্ধি কোনটাই নেই আমাদের । আমার হাত ধরে টেনে ভাই বলল, চল যাই ।

বকুল তলায় পৌঁছে দেখি খুব বেশি ফুল পড়েনি । একটু মন খারাপ হল । তবু দুজনেই নিচু হয়ে বসে ফুল কুড়োতে লেগে গেলাম । অত রাতের মাতাল হাওয়া মাখানো পাগলা জোছনায় দুটো আট দশ বছরের বাচ্চা একা একা ফুল কুড়োচ্ছে - এটা যে ভীষণ অস্বাভাবিক একটা দৃশ্য, সেটা আমাদের দুজনের মাথায় একবারের জন্যেও আসেনি ।

গাছের তলাটায় একটু ছায়া ছায়া অন্ধকার । ভালো দেখা যাচ্ছেনা । আন্দাজে কুড়োচ্ছি । ভাই বলল, আমি পাঁচিলের ওপাশ টায় যাই, তুই এপাশে থাক । এখানে বলে নিই, গাছটার গোড়া ঘেঁষে তিন ফুটি উঁচু সীমানা পাঁচিল গিয়েছে । তা ভাই চলে গেল ওপারে, আমি এপারে । একটু পরেই দেখি সামনে আরেকজন ফুল কুড়োতে লেগেছে । ভাবলাম ভাই বোধ হয় । ফুল কুড়োনর নেশায় তখন তাকিয়ে মুখ দেখারও ফুরসত নেই । আমার একটা কুড়োতে না কুড়োতেই তার তিন চারটা নেয়া হয়ে যায় । আমি হেসে ফেলে বললাম, ইশ, তুই এত ফুল কোথায় পাচ্ছিস, আমি তো পাচ্ছিই না । তাই শুনে সে হাত ভর্তি ফুল বাড়িয়ে দিল আমার দিকে । তারপর দুজন মিলে গুট গুট করে গল্প করি আর ফুল কুড়োই । ও একটু পর পর আমার দিকে ফুল বাড়িয়ে দেয়, আমিও নিই । একটু পরেই আমার কোঁচড় উপচে পড়া শুরু করল । হটাত ঝুপ করে শব্দ শুনে তাকিয়ে দেখি ভাইয়া দেয়াল টপকে লাফ দিয়ে নেমে আসতে আসতে জিজ্ঞেস করছে,
কার সাথে কথা বলছিস ?

এইবার আমার অবাক হওয়ার পালা । আমি ঘুরে এতক্ষন যার সাথে কথা বলছিলাম সেদিকে তাকিয়ে দেখি কেউ কোথাও নাই !! চারদিকে শুধু খোলা চাঁদের আলো !! কিছুক্ষন হাঁ করে তাকিয়ে থেকে বললাম,
এতক্ষন তাহলে ওটা তুই ছিলিনা ???!!

ভাইয়া কিছুক্ষন স্থির চোখে আমার দিকে তাকিয়ে থেকে হটাৎ কাঁপা গলায় বলল, চল, বাসায় যাই ! অম্নি দুজনেই ঝপাৎ করে ফুল টুল সব ফেলে দিয়ে ঊর্ধ্বশ্বাসে এক দৌড়ে বাসায় ।

সেই থেকে আমার ফুল কুড়োবার নেশা চিরকালের মত ছুটে গেল ।

আশালতা


মন্তব্য

আশালতা এর ছবি

এই লেখাটা একদম পছন্দ হচ্ছে না । বড্ড বোরিং মন খারাপ
পোস্ট করা লেখা মুছে দেয়ার কায়দা খুঁজে পাচ্ছিনা রেগে টং

তিথীডোর এর ছবি

চলুক
একটা কবিতা ঝুলিয়ে গেলাম। হাসি

''কতবার.. বল কতবার গেছি কাছে!
কতদিন, সে কি আজো তোর মনে আছে-
ওরে আমার বকুল গাছ।
ফুলে-ফুলে ছাওয়া, বকুলের হাওয়া...শেষ তো হয়না, ভাঙ্গেনা সহজে
নয়.. নয় এ তো কাঁচ ।
এ যে আমার বকুল গাছ ।
কতখানি ছায়া, কতখানি মায়া
কত ভালবাসা দিয়ে,
তোমায়-আমায় পেতেছে মিতালী
জগত জানবে কি এ?
তুমি কথাটি বলনা- ভাবে লোকে, ভাবে ভুল।
তোমার কথা যে- শুধু শুনি আমি,
কথা যে তোমার আমার বকুল ফুল।
বকুল.. বকুল আরো কথা বল...বেলা হয়ে আসে শেষ.. পশ্চিম দেখ-
ধরেছে চিতার বেশ।
শেষ বাসরের গানটি কি হবে
তাও তুমি দিও বলে ।
ঢেলে দিও ফুল, এমনি বকুল..এই বেলা শেষ হলে ।
তোমায়-আমায় ছাড়াছাড়ি হয়ে, যেইদিন যাব চলে-
শেষ শয্যায় গন্ধ-বকুল..বন্ধু দিও গো ঢেলে।''
#বকুল কথা: সান্তনা চট্টোপাধ্যায়

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

মৌনকুহর. এর ছবি

চলুক

আশালতা এর ছবি

শহর থেকে দূরে ছিলাম এতদিন তাই ধন্যবাদ দিতে অ-নে-ক দেরী হয়ে গেল । কিন্তু ভাই তিথীডোর, আমার বড্ড নিরেট মাথা; কবিতা ভাল বুঝিনা যে মন খারাপ

ধৈবত(অতিথি) এর ছবি

এটাকি আসলেই "স্মৃতিচারণ" চিন্তিত

আর সেই বেয়াদব মেয়ে খেয়াল না করে তাঁর ছায়া মাড়িয়ে দিয়েছে

জ্বীনদের কিন্তু ছায়া থাকে না দিদি খাইছে

আশালতা এর ছবি

এটা পুরোই স্মৃতিচারণ ।
ছায়ার ব্যপারটা শুনেছিলাম ওই মেয়েগুলোর মুখেই । 'আক্রান্ত' হবার পর ওরা বিকৃত পুরুষ কণ্ঠে স্বীকারোক্তি দিত সবার সামনে ।
কিন্তু... জ্বিন দের ছায়া থাকেনা, আপনি কি করে জানলেন ? চোখ টিপি
লেখাটায় কিছু বানান ভুল দেখছি এখন আর অগোছালোও লাগছে... তবু কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।

মৌনকুহর. এর ছবি

পড়ে তো ভালো লাগল... চলুক
এত বিনয় ভালো না, বুঝলেন... চোখ টিপি

আর হ্যাঁ, জ্বিনের ছায়া হয় না বলেই জানি। আগুনের তৈরি বলে বোধ হয়... সঠিক কারণটা জানা নেই।

আশালতা এর ছবি

অতি ভক্তি চোরের লক্ষন সে আমিও জানি, আর অপ্রয়োজনীয় বিনয় দেখাতে আমার ভারী বয়ে গেছে । একজন পড়ে আমাকে বলল, অতি সাধারন, বোরিং লেখা, শুনে আমারও মনে হল, তাইত ! ঠিক কথা একদম ! তার ওপর এত লম্বাআআ ! কিন্তু ততক্ষনে পোস্ট করে দিয়েছি ।
আপনি ভালো বলছেন শুনে এখন মনে হচ্ছে হাতে কিল মেরে লাফিয়ে উঠে বলি, তাইত, এ তো অতি ভালো লেখা !! দেঁতো হাসি

অতিথি ১ এর ছবি

আপনি ভালো লিখেছেন, লেখা মুছে ফেলার কোনো কারণ দেখছিনা। আপনি এটা বানিয়ে লেখেননি বলেই হয়ত এত সাবলীলভাবে লিখতে পেরেছেন।

পড়াচোর

আশালতা এর ছবি

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
মুশকিল হল, আমি সবসময় শুধুই নিজের জন্যে লিখেছি; আমার লেখার খাতা অন্যদের জন্য নিষিদ্ধ ছিল বরাবর । কাজেই কেমন লিখছি সেটা অন্যের চোখে দেখা হয়নি কখনই ।
সচলায়তনে এতসব তুখোড় লিখিয়ে আছেন যে আমার 'অধিক মাছে বগলা কানা' এর মত অবস্থা হয় । মানে কার লেখা ছেড়ে কারটা পড়ব বুঝে পাইনা । এই সব বাঘা লেখকদের সামনে নিজের কাঁচা লেখা পেশ করতে ভীষণ কুণ্ঠা হয় । তার ওপর যখন এনারাই আমার লেখার তারিফ করেন, তখন কেমন ধন্ধ লেগে যায় । ভেতরটা খুঁত খুঁত করতে থাকে, মনে হয় কোথাও কিছু ভুল হচ্ছে হয়তো । নিজেকে এতটা যোগ্য ভাবার সাহস হয়না । এই ভয় থেকেই লেখা মুছে দেবার কথাটা মাথায় এসেছিল ।
'আমি আদপেই ভালো লিখি' এই জোরটা কিসে তৈরি হয় এখনও জানা হয়নি আমার ।
এ বিনয় নয়, সত্য কথন ।
আপনাদের ভালো লাগাটা আমার জন্য কত বড় প্রাপ্তি এটা জানাবার ভাষাও এখনো শেখা হয়নি ।

নিবিড় এর ছবি

ঐটা আসলে কে ছিল চিন্তিত
তবে লেখা ভালু পাইলাম চলুক

আশালতা এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

আসমা খান, অটোয়া। এর ছবি

ভুত, পেত্নী, জ্বীনের গল্প ভালো লাগে, বর্ননা খুব ভালো হয়েছে, আরো ভালো লাগলো চমৎকার কবিতাটি উদ্ধৃতি। ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।

আশালতা এর ছবি

ভূত পেত্নির গল্প আমারও খুব পছন্দের ।
ভালো থাকুন ।
শহর থেকে দূরে ছিলাম এতদিন তাই ধন্যবাদ দিতে অ-নে-ক দেরী হয়ে গেল ।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

কিন্তু আমাদের জ্বিনের বাদশা কই?

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

আশালতা এর ছবি

একদম জায়গামত ধরেছেন নজরুল ইসলাম । এই জন্যেই বোধ হয় লেখাটার নাম বকুল গাছ বা ওই টাইপের কিছু একটা দেয়া উচিত ছিল । নামকরন সার্থক হত ।

অপছন্দনীয় এর ছবি

আপনিও তো রোমান্টিক জ্বীনেরই দেখা পেয়েছিলেন দেখি, ফুল কুড়ায়, আবার চাইলে দিয়েও দেয়!

লেখায় চলুক

আশালতা এর ছবি

অপছন্দনীয়, আপনি বোধ হয় বয়েসটা খেয়াল করেননি । ওই বয়েসে রোমান্স হয়না, খেলার সাথী হয় । পড়ার জন্য দেরিতে হলেও অনেক ধন্যবাদ ।

রোমেল চৌধুরী এর ছবি

পড়তে ভালো লাগলো।

------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।

আশালতা এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

কল্যাণF এর ছবি

চলুক

আশালতা এর ছবি

হাসি

----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।