সামনের অথবা পেছনের ঘটনা বৃত্তান্ত

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৭/০৫/২০১২ - ৩:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক.

বডি স্প্রেটা একটু ঝাঁকিয়ে নিয়ে স্প্রে করার চেষ্টা করে প্রবাল কিন্তু ভেতর থেকে সুগন্ধি স্প্রের বদলে যখন ভুরভুর করে বাতাস বের হতে থাকে তখন বড্ডো বিরক্ত হয়, ভাবে এতো অল্পতেই শেষ হয়ে গেল কিভাবে। বাইরে যা গরম পড়েছে! বিশেষ করে গত দু সপ্তাহে, দুচার মিনিট হাঁটাহাঁটি করলেই অনবরত ঘাম বের হতে থাকে। তখন বিরক্তির অবস্থা হয়ে দাড়ায় বিশেষ করে যখন শ্রাবনীকে পড়ানো শুরু করবে ঠিক সে সময়টায়। মেয়েটার বড্ডো শুচিবায়ু আছে বিশেষ করে একটু পর পর যখন আড়চোখে তাকায় তখনি প্রবাল বুঝতে পারে ফ্যানের বাতাসে আর কুলোচ্ছেনা তখন সে ইচ্ছে করেই ইংরেজির লেকচার একটানা দিয়ে যেতে থাকে, ইচ্ছে করেই এমনটা করে যেন কনসেনট্রেশন অন্য দিকে দ্রূত মুভ করিয়ে ফেলতে পারে। এ তার এক বিশেষ গুন যে সে খুব দ্রূত যেকোন ধরনের সিচুয়েশন হ্যান্ডেল করতে পারেএটা ভাবতেই মন ভাল হতে শুরু করে বিশেষ করে যখন মনে হয় আজ মাসের পাঁচ তারিখ তখন আনমনেই একটি গানের কলি মনে মনে ভাঁজতে থাকে। পাঁচ তারিখ কেবলি পাঁচ তারিখ নয় আরো বিশেষ কিছু বিশেষ করে কয়েকটি ট্যুইশন থেকে টাকা পাওয়া যায়, ভাবতে ভাবতেই রিকশা বেইলী রোড ঘেঁষে চলতে থাকে। তার মন আরো ভাল হয়ে যায় সাজানো ফুলের দোকানটি দেখে। আজ শুধু মন ভাল হবার পালা..

বেইলী রোড জায়গাটির উপর প্রবালের খুব ঘেন্না হয়, নিজের উপর প্রচন্ড রাগ হয়। প্রথমত: দীর্ঘদিন ধরে এ রোডটায় যাতায়াত করা সত্বেও সে কখনোই ঐ দোকানগুলোর ভেতর ঢোকেনি বলা বাহুল্য ঢোকার সাহস পায়নি। প্রত্যেক বারই তার মনে হয়েছে আসলে যতোটা জাঁকজমক দোকানগুলোর নামের দিক থেকে ঠিক তার উল্টোটিই খাবারের দিক থেকে। তার চোয়াল ক্রমেই শক্ত হতে থাকে যখন দেখে ছেলেমেয়েগুলো অনেকটা হ্যাংলার মতো গা জড়াজড়ি করে খুব আহ্লাদ নিয়ে ফুসকা খেয়ে চলে, মেয়েগুলো খুব ভাব নিয়ে বসে থাকে যেন কঠিন কিছু ঘটে গেছে। প্রবাল কোনক্রমেই বুঝে পায়না এ ছেলেমেয়েগুলোর বাসায় কেউ কি কোন ধরনের উদ্বেগ প্রকাশ করেনা বিশেষত: সন্ধার পরেও তারা কোথায় গিয়েছে বা কোথায় কি করছে। ভাবতে ভাবতেই সে শ্রাবনীদের বাসার কলিং বেল টিপে দিল।

:“স্যার কেমন আছেন?” হ্যাঁ, ভাল। তোমার কি খবর?

:স্যার, ভালনা।

:কেন? কি হয়েছে?

:পড়া কমপ্লিট হয়নি, কাল বাসায় অনেক গেষ্ট ছিল।

:“তোমার তো পরীক্ষা, এখন একেবারেই সময় নেই, তার উপর যদি নিয়মিত পড়া কমপ্লিট না
করো তাহলে আগেরবার যা হয়েছে যথারীতি এবারো ঠিক তাই ঘটবে। মান সম্মান রক্ষা করা
অসম্ভব হয়ে পড়বে, বুঝতে পেরেছো?”

:জ্বি স্যার, স্যার আজকে বেশীক্ষণ পড়বোনা, তাড়াতাড়ি ছুটি চাই, বাইরে যাব।

:বাইরে কোথায়?

:স্যার, শপিংয়ে যাবো। আমার এক আন্টির বিয়েতো আগামী শুক্রবারে..

:বেশ ভাল, ঠিক আছে যাও শপিংয়ে তবে পরীক্ষার ব্যাপারটি মাথায় রেখো, আরো সিরিয়াসলী
পড়াশুনা করো।

: ওকে স্যার।

: আচ্ছা তোমার অন্যান্য সাবজেক্টের কি অবস্থা? নিয়মিত পড়ছো, নাকি অন্যান্য সাবজেক্টেও
একই অবস্থা?

: স্যার ফিজিক্সের স্যার আসছেননা বেশ কয়েকদিন যাবত, উনার একটু সমস্যা হয়েছে।

:ঠিক আছে, তুমি নিজে নিজে ভাল করে পড়ো। আজ আমি আসি।

প্রচন্ড রকমের আলসে এক মেয়ে, পড়াশুনায় কোন ধরনের রেগুলারিটি নেই, মাস শেষে বেশ ভাল অংকের একটি টাকা পাওয়া যায় মুফতে লাভ বলতে এ টুকুই। হলের এক বড় ভাই বিদেশ যাওয়ার সময় ধরিয়ে দিয়ে যায় টিউশনিটা। পড়ানোয় তার বেশ কয়েক বছরের এক্সপার্টিজ থাকার কারনে সে বছর দুয়েক এখানে নিয়মিত আসছে।

শ্রাবনীদের বাসা থেকে বেশ ফুড়ফুড়ে মেজাজে প্রবাল বের হয়ে আসল। মানিব্যাগের স্বাস্থ্য ভাল থাকলে পৃথিবীর কোন কিছুই আর মন্দ লাগেনা। শুকনো খালেও কোলা ব্যাঙের গান শুনতে পাওয়া যায়, সে গানের সুরে সুরে বৃষ্টিতে ভিজতে মন চায়, আসলে মন যে আরো কত কিছুই চায় তা সে ভালভাবে কখনো অনুধাবন করার ফুরসত পায়নি। এখন এ অন্ধকারে আড্ডা আরো ভাল জমে ওঠেছে। কচিৎ কারো দিকে নজড় পড়ে যায় তখন এ স্থানটিতে নিজেকে খুব অবাঞ্চিত মনে হয় প্রবালের, হঠাৎ সারা পৃথিবীতেই নিজেকে এক অবাঞ্চিত গুটিপোকা ভাবে সে নিজেকে, যে পোকা ক্রমশই নিজেকে খোলসের ভেতর ঢুকিয়ে ফেলছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকে পড়ার পর থেকেই ক্রমাগত ছুটে চলেছে প্রবাল। ক্লাস, লাইব্রেরী ওয়ার্ক এবং বেশ কয়েকটি স্টুডেন্ট থাকার কারনে দিনের সময় কখন ফুরিয়ে যায় তা সে টেরই পায়না, রাতে হলে ফিরে আড্ডা আলোচনায় বেশ কিছুক্ষণ মজে থাকা, বড় ভাইদের রসালো কিছু মন্তব্য শুনতে শুনতে হঠাৎ হঠাৎ আলোচনায় সাড়া দেয়া, আরো কতকি? তাই অযথা সময় নষ্ট করার সুযোগ সে খুব কম পায়। শুধুমাত্র রাতে ঘুমের ঘোরে অযথাই তার ঠোঁট দুটো নড়ে নড়ে ওঠে।

দুই.

মাছিগুলো চাটাই দিয়ে মোড়ানো লাশটির উপর ক্রমাগত ওড়াওড়ি করছে। ভ্যান আসলেই থানার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া হবে। সবাই লাশকে ঘিরে পাথরের মূর্তির মতো বসে আছে, কারো মুখে কোন রা নেই। ক্রোধে উন্মত্ত হয়ে আছে মধ্যপাড়ার বাদলের বাপ, হাতে তখনো ধরা রয়েছে বল্লমটি, সে ভাবছে কেন সে ঠিক সময়মতো আলমের নিকট আসলোনা, যদি বাজার থেকে আরো দুয়েক মিনিট আগে আসতে পারত তাহলে হয়তো আলমকে এ পরিনতি ভোগ করতে হতোনা। তার বুক ফেঁটে কান্নার দমক উঠে আসছে

“আলম রে..., ও আমার আলম......আলম রে..., ও আমার আলম, উঠে আয় বাপ, চল ওদের কল্লাগুলান কাইট্যা নিয়া আসি”।

বাদলের বাপ ভাবতেই থাকে, এইতো সকালেই আলম বাজারে গেলো, বললো তাড়াতাড়ি চলে আসবে। সেও ঠিক যাবার মনস্থ করেছিল, গিয়েছিলোও কিন্তু সে যে একা একা চলে আসবে ভাবতেই পারেনি, ভাবতে ভাবতেই তার মুখ দিয়ে শব্দ আর বের হয়না, চোখদুটো বুঝি এতোক্ষনে ভেঁজার সুযোগ পায়।

রাজেরতলা বাজারের পাশ দিয়েই বয়ে গেছে ছোট একটি খাল, খাল পথ পার হলেই বিশাল একটি হাওড়। গঞ্জের কোলাহল ছেড়ে কিছুদূর হাটলেই যেন বিশাল হাওর হাত বাড়িয়ে গিলে নেয়, স্বাগতম জানায় তার খোলা বুকে হারিয়ে যাওয়ার জন্য। বর্ষাকালে এ হাওরের চেহারা হয় দেখার মতোন, হাওরের বুকে প্রচন্ড ঢেউ যখন ওঠে তখন মনে হয় সবকিছু ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। ভেসে ভেসে থাকা ফুটন্ত শাপলাগুলোকে মনে হয় খুব কাছের। মাঝে মাঝে দুয়েকটি পানকৌড়ি জলের তল থেকে ভুঁস করে উড়ে চলে যায় অনেক দূরে। অগভীর এলাকায় এখানে সেখানে চোখে পড়ে মাছ ধরার জালগুলোকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে টেনে দাড় করিয়ে রাখার দৃশ্য। অনেক দূরের গ্রামগুলোকে ভেসে থাকা দ্বীপ মনে হয়। এ দ্বীপগুলোর সাথে তখন বাহ্যিক পৃথিবীর যোগাযোগ একপ্রকার বন্ধই থাকে। নৌকাই হয় তখন একমাত্র বাহন। রাতের অন্ধকারে হাওরটাকে দেখলে মনে হবে যেন স্থির, নির্জীব ঘাপটি মেরে থাকা কোন অলৌকিক স্থান যার বুক চিরে উড়ে বেড়াচ্ছে শতো শতো জোনাকি, সে জানে আসলে এগুলো কোন জোনাকির আলো নয় বরঞ্চ সারারাত ডিঙ্গি নৌকায় হ্যাজাক লাইটের আলোতে গাঁয়ের সৌখিন লোকদের মাছ মারার দৃশ্য। সে এই দৃশ্যের সাথে খুব ভালোভাবেই পরিচিত। সে নিজেও বেশ কয়েক বছর যাবৎ রাতে হ্যাজাক লাইটের আলোয় মাছ শিকার করছে। অন্যরকম মজা আছে এতে, বিশেষত: যখন পাশাপাশি অন্য ডিঙ্গি নৌকার সাথে মাছ ধরার প্রতিযোগীতা হয় তখন সে মুহূর্তটিকে সে খুব তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করে।

পেছন থেকে শব্দ আসাতে সে পেছনে তাকিয়ে যা বোঝার বুঝে নিল অত:পর দে ছুট, আলম তার শরীরের সমস্ত শক্তিতে ছুটতে শুরু করলো । কালভার্টটি একলাফে পার হয়ে গিয়ে কোনাকুনি ছুটতে লাগল, পেছন থেকে শব্দগুলো ধীরে ধীরে কাছে চলে আসছে। ছুটতে ছুটতেই আলমের মাথায় ভেসে আসছে ছোটবেলার কথা। প্রচন্ড গতিতে দৌড়াতে পারে সে, দৌড়ানোয় তার ধারে কাছে কেউ ছিলনা, দৌড়ই একমাত্র ভরসা...সে ভাবতে থাকে আর উত্তেজনায় দৌড়াতে থাকে। তার মাথা প্রচন্ড গরম হয়ে ওঠে। আচমকা ধানক্ষেতের আইলে পা হড়কে পড়ে যায়, উপুড় হয়ে পড়ে সে। বুকের নীচে শক্ত মাটির টুকরোটাকে তার ইচ্ছে হয় সরিয়ে দিতে, চোখটা এতো অন্ধকার হয়ে যাচ্ছে কেন তার.....পেছন দিক থেকে দুটো হাত শক্ত করে তার মাথাটিকে চেপে ধরতে থাকে মাটিতে, আলম শ্বাস নিতে পারছেনা, ক্রমেই দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছে তার, আরো দুটো শক্ত হাত তার পিঠের দিকটায় চেপে ধরে। মনে হল তার পিঠটায় কেউ গরম কোন কিছু প্রবেশ করিয়ে দিল, তার মনে হল সে হয়তো শ্বাস নিতে পারছে, কিন্তু না আবারো বেশ কয়েকবার তার পিঠটাকে কে যেন খুঁচিয়ে চললো....ধীরে ধীরে আলম গভীর অন্ধকারের দিকে তলিয়ে গেল। শক্ত হাতগুলো আলমের অবসন্নতা নিশ্চিত করে দ্রূত পদক্ষেপে কেটে পড়লো। তারা দীর্ঘদিনের সুযোগটার অপব্যবহারে একদমই নারাজ ছিল অথবা আজ হয়তোবা আলমের সুযোগ পাওয়ার দিন ছিলনা।

আশরাফুল কবীর


মন্তব্য

ক্রেসিডা এর ছবি

আপনার লেখার ধরনটা সুন্দর। কিন্তু কোন গল্পই আমার কাছে স্পষ্ট মনে হলো না, কমপ্লিট মনে হলো না। যেন হুট করে শেষ করে দিলেন কোন প্রস্তুতি ছাড়াই!যেন আপনি নিজেও জানেন না, এর পর কোন পথে এগুবেন। বিশেষকরে প্রথম গল্পটা খুব আগ্রহ করে পড়ছিলাম। শেষ এ এসে দেখি যেন আমাকে গাছে উঠিয়ে কেউ মই নিয়ে চলে গেল।

ক্রেসিডা

এবিএম এর ছবি

শেষে এসে দেখি আমাকে গাছে উঠিয়ে কেউ মই নিয়ে চলে গেল

গুল্লি

অতিথি লেখক এর ছবি

শেষে এসে দেখি আমাকে গাছে উঠিয়ে কেউ মই নিয়ে চলে গেল

#দারুনস! কমেন্টের জৌলুস বোঝা যাচ্ছে।।।।।।। কস্কি মমিন!

অতিথি লেখক এর ছবি

#অনেক ধন্যবাদ আপনাকে খুব সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।।।

>আসলে দুটো গল্প নয় শেষ পর্যন্ত হবে একটি, সে পর্যন্ত সঙ্গে থাকুন বাঘের বাচ্চা

অতিথি লেখক এর ছবি

চক্ষু খুইল্যা গুট্টি খেলুম, গুট্টি... ইয়েস বাঘ মামা, ইয়েস!!!

অমি_বন্যা এর ছবি

গ্রামের প্রকৃতির যে বর্ণনা দিয়েছেন তা ভালো লাগলো। কিন্তু লেখাটা পড়ে ওইরকম মজা পেলাম না।

অতিথি লেখক এর ছবি

গ্রামের প্রকৃতির যে বর্ণনা দিয়েছেন তা ভালো লাগলো। কিন্তু লেখাটা পড়ে ওইরকম মজা পেলাম না।

#অনেক ধন্যবাদ আপনাকে প্রিয় অমি_বন্যা, আসলে একটি মূল প্লট হবে, আরো দুয়েকটি পর্ব লিখব, তারপর একসাথে জোড়া লাগবে, পোষ্ট দেয়ার সময় এই ভয়টি পেয়েছিলাম যে সবাই ভাববে আলাদা আলাদা দুটি গল্প , আবারো ধন্য বাদ আপনাকে ।।।।

#আমার পূর্বের চারটি পোষ্ট পড়তে পারেন।।।

http://www.sachalayatan.com/guest_writer/41956 কাঠবিড়ালীর আমন্ত্রন
 

http://www.sachalayatan.com/guest_writer/42529 কাঠঠোকরার ঠোকর ও অন্যান্য

"ঝোলায় রাখা কথামালা-১"
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/42282

"ঝোলায় রাখা কথামালা-২"
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/4231ঝোলায় রাখা কথামালা-২

দ্যা রিডার এর ছবি

অসম্পূর্ণ লাগল

অতিথি লেখক এর ছবি

#ধন্যবাদ আপনাকে পড়ে সুন্দরভাবে মন্তব্যের মাধ্যমে মনের ভাব উন্মোচন করার জন্য।।।

#ভাল থাকুন সবসময় বাঘের বাচ্চা

#আশা রাখি শেষ পর্যন্ত দুটো কিভাবে কিভাবে যেন এক হয়ে যাবে

মাহবুব ময়ূখ রিশাদ এর ছবি

সবার মন্ত্যবের সাথে মিলে গেল। পর্বভিত্তিক লেখা হলে,পর্ব উল্লেখ করে দিলে ভালো হয়

------------
'আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !

অতিথি লেখক এর ছবি

সবার মন্ত্যবের সাথে মিলে গেল। পর্বভিত্তিক লেখা হলে,পর্ব উল্লেখ করে দিলে ভালো হয়

#প্রিয় রিশাদদাকে অনেক ধন্যবাদ অনেক সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে উল্লেখ করার জন্য, আসলেই তাই, অনেক লম্বা গল্পের সংশ্লেষ হবে তাই আমারই উচিত ছিল পর্ব উল্লেখ করার জন্য।।।।

#ধন্যবাদ অনেক সাথে থাকার জন্য বাঘের বাচ্চা

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

পরের পর্ব আসুক।

অতিথি লেখক এর ছবি

#ধন্যবাদ আপনাকে আপনাকে প্রিয় প্রৌঢ়ভাবনা, ভাল থাকুন সবসময় বাঘের বাচ্চা

অতিথি লেখক এর ছবি

আমি গন্তব্য পৌছতে পারলাম না। তবে পরের পর্বে উদ্ধার হবে সবকিছু।:)

পাপলু বাঙ্গালী

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।