ভ্রানিত ও ভালোবাসার খসড়া

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৯/০৭/২০১৩ - ১০:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জীবনানন্দ দাশ 'স্বপ্নরে হাত'ে ধরা দয়ি েঅনুভব করছেলিনে : 'পৃথবিীর যত ব্যথা - বরিোধ - বাস্তব/ হৃদয় ভুলয়িা যায় সব!/চাহয়িাছ অনে্তর য-েভাষা/ যই ইেচ্ছা, - যইে ভালবাসা/ খুঁজয়িাছ িপৃথবিীর পার েপার েগয়িা,/ - স্বপ্ন েতাহা সত্য হয় েউঠছে েফলয়িা!'

কবি যখন ভ্রানিততে পরেন কিংবা ভালোবাসায় পরেন তার সুবাস কিংবা খসড়া। তখন যেরকম কমপ্যারিসন। বৃষ্টির ফোটার সাথে চোখের জলের। আমার। তোমার সাথে আমার। পিকাসোর কিউবিক সময়, ঘড়ির ডায়ালের মতো পরাস্র করে ফেলে। সকালের উঞ্চ জানালার কাচের মতো আমাকে গিলে ফেলে অন্য সময়ে। মেঘগুলো কি গোলাপি। কিন' মেঘগুলো কখনো বিমূর্ত হয় না। শুধু আমার ইল্যুশনে গাছের পাতা সি'র হয়ে থাকে। থমকে থাকে সময়। সারাক্ষন। আমি কি কোন বোতল বন্দি সাগরে ভেসে যাচ্ছি। প্রতিবেশীর জানালাগুলো যেখানে পরম সৌহার্দ্যে হাত বাড়িয়ে দেয়। পথগুলো ধুলোয় ধুলোয় মারামারি করে। কমপ্যারিসন এসে থমকে দাড়ায়। ভালোর সাথে খারাপের, খারাপের সাতে ভালোর। ভিসন রোদের মধ্যে সারাক্ষন ঘর ভর্তি সাদা ইল্যিসন নিয়ে চোখ কচলে তাকাই। আমি তৃঞ্চার্ত হয়ে যাই বাইরের মানুষের সাথে কথা বলতে।

আজ কোন ইলিশ্যন নেই। আজ তোমার সাথে আমার পুরোনো সম্পর্ক সুকোতে দেওয়া। আজ রোদ ঝলমল। পাহাড়ের কোল,থেকে আজ হাওয়ার আতজবাজী আর ছায়া ফেলে এ পৃথিবীতে, আমার রুম অবধি।
ভার্জিনিয়া উলফের মতো ‘ এ রুমস অফ ওয়ানস ওন’। নিজের মতো, এক কোনে হাত মুখ ধোয়ার বেসিন । চে গুয়েভারার পোষ্টার যেনো অনাদী কাল থেকে আমার দিকে চেয়ে আছে । জলদুপুরে । আঙুল ফসকে বেরিয়ে যাওয়া ত্রিকেটবল। া সমৃতিচিহ্ন হয়ে আছে। পথজুড়ে এক পা পাখি। আমি কার্নিসের রোদে হাত রাখি। পথজুড়ে ঝামলে পড়া বাতাস। দুপুড়বেলা আমি এক পা দুই পা গুনতাম নিঃশব্দে টুথব্রাব্রাসের মতো। তারপর আমার সমপ্রসারিত গান। মিছিলের গান ,নির্বাক কথা। সেই ত্রয়বিংশ শতাব্দিতে সং অব মাইসেলফ। । আমি প্রতিদিন এক একটা কণ্ঠ ভরতাম শূন্য দুপুড়ে। আর দুপুড়বেলা আমি তোকে সিগারেট খাওয়াতাম। অরুন্ধতী কবে তুই আমাকে ভালোবাসবি।

রোজাউল এর কাছ থেকে জ্যঁ পল সার্ত্র বইটা বইটা উপহার পেলাম ঠিক যখনই চর্যাপদ এর দোকানে বইটাতে হাত দিব। তরুন বয়স, জ্যঁ পল সার্ত্র এর নাম শুনে এসেছি। কিংবা সার্ত্রে নাম দিব জুপিটার পাখি। জাঁ পল সার্ত্রে কিংবা তুমি। দুটই আমার উড়ে যাওয়া ঘুড়ি হাতে হাত ধরে রাখি। ঘাস ভর্তি ঘাস রুম। একটা চিল একা একা উড়ছে আকাশ উজাড় করে ।

o whomever gives a kiss or a blow
Render a kiss or blow
But to whomever gives when you are unable to return
Offer all the hatred in your heart
For you were slaves and he enslaves you

দু চারটি মহিষ রাসতা পার হলো ধুলো উড়িয়ে।আমার হাত বিষনতার সাদা রুমাল উড়িয়ে ্‌এস দেখে ঘাসভর্তি রুম। কতদিন কেউ নেই। কতদিন রুমটি একা একা গথিক ইট গন্ধ হাওয়ার সুবাস নিয়ে বসে থাকে একা একা। হঠাৎ বাচ্চাদের খেলার চিৎকারে আলমারি, মানুষের ভীরে, ছেড়া বই, এলোমেলো বিছানা, ভুল নাম নিয়ে ফেরি করা হাওয়া, বন্ধুতার হারায়ে ফেলা প্রতিশ্রুতি, সুমুদ্র কুয়াশায়, ব্যর্থতার গান আমাকে নিয় যায় সব বিষন্নতায়, বিমগ্নতায়। নিঃঙ্গতার বদলে আমি দশদিকের প্রহরা । আমার বুকের ভিতর ঘন্টা বেজে উঠে। বাতাসে উঠে, ধুলোর অট্রালিকা কোথায় উঠে, যেনোবা কেই নেই।

A TUNNEL OF FLAG
Another revolutions song and my friend..

আলোতে তোমার আঙুলগুলো ট্রান্সপারেন্ট রেড হয়ে আছে। তুমি সে আঙুলে একটা রুপোর পাথর গাথা আংটি পরছিলে। আমি আমার কন্ঠ রুদ্ধ করে রাখি। তোমায় দেখি না কোথাও। একটা বাদুর রুমের ফ্যানের চলনত বেলড ঘেষে উড়ছে। বাদুরটা যেনো সময় বেলডে বাড়ি খেতে পারে। তুব কি নির্দিধায় উড়ছে দেখে আমি মনে মনে সঙ্কিত হই। ফ্যানটা বন্ধ করে দিব। নাকি দেয়া হয়না। আমি ফ্যানের সুইচটা বন্ধ করে দিতে পারিন। সাই সাই কওে ঘুরতে থাকে। তারপর একসময় ছোট বাদুরটা চলে যায় আমার অসফলাতায়। তোমার আঙুলের মতো লাল হয়ে আছে আমার এভারেষ্ট চুড়োয় গেথে যাওয়া বরফসাদা আঙুল যেনো, জমে গেছে। হঠাৎ একঝাক সাদা পায়রা আমার রুম ভর্তি হয়ে যায়। উড়তে উড়তে থাকে অননতকাল।

আমরা শহড়জুড়ে কার্ফিও বাতাস দিচ্ছে শ্রাবনের জল। কিংবা সুপারি কাটার মতো বৃষ্টির ভাড়ী শব্দ এবং থেমে গেছে। কত দুরে আজ হাওয়ায় একটা চিল উড়ছে। চিল কি কাঁেদ? জীবনানন্দেও চিল সোনালী হাওয়ায় চিল এই ভিজে মেঘেল দুপুড়ে কাদে। বৃষ্টি থেমে গেছে। গাছের পাতারা এখন ভিজে। আমি ক্ষমা করে দেই সব ক্ষমা না পাওয়া বন্ধুদের, কতদিন যে আমি এইসব নিয়ে বসে থেকেছি।
The Blackout - You And Your Friends Vs. Me And The Revolution Lyrics

ছলো ছলো ছলো ছলে বিম্বিষা বুড়গঙ্গায় গান। মুক্তির , আমার গান। শৃঙ্খলে, সৌহার্দ্যে। সে কার দলে বলুন। কে কারটা খেয়ে কারটা হজম করে। আমি জানি না । সাথে কেউ নেই। মিছিলটা ছিল। মিছিলটা! মিছিলটা সাথে সাথে চলে শোরগোল গানে মুখরিত। আমর শার্টে ধুলো লেগে থাকে ্‌আমর পায়ে ধুলোর পাহাড়। যাহঃ মিছিলটা চলে গেলো। যাহঃ আমার বানিয়ে বানিয়ে বলা । কিনতু রাজপথটা আসলেই ফাঁকা ফাঁকা । সারা বিকেলটা সেই গান গুনগুনিয়ে আমার প্রতিবেসী সুর ্‌আমার গলায় খেলছিল। সারা বিকেলটা আমার নীল শার্ট আকাশ কনসার্টে গেয়েছে। কতদিন আমি এমন আকাশ দেখিনি।

এখন আকাশ। আকাশে একটা পাখি উড়ে যায়। সত্য সত্য আমি একদিন বানিয়ে বানিয়ে এইসব ভাবতাম। বন্ধুর হাতে দশ টাকা। দশ টাকায় কত কিছু করা যায়। দশ টাকয় মিনিবাসে দশ মাইল ঘুরে আসা যায়। দশ টাকায় আধঘন্টা ঘন্টা বাইরে থাকে যায় শতপ্রাণ নিয়ে সারাদিন। চশমার কাচ ঘসে ঘসে তাকলে পৃথিবীটাকে অবতল দেখায় সে আলোয়। পাখিটা উড়ে গেছে। ইন দ গেইম অফ কনকয়ারার। বন্ধুটি বলে তু্‌ই জীবনে কি কোনদিন সিরিয়াস হবি না। বিকেলে সারসের ঠোট থেকে আদার নিয়ে উড়ে যায় এরোপেলন।

সব ফাকা না। কিছু একটা তো থাকবেই। এইসব প্রাকায়িত দিনে ও গব করে একটা জিলেপি মুখে পোড়ে। ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা হয়ে আছে। দপুড়বেলা সাইকেল বাক্স চলে গেছে। সেই সঙ্গে আবার রাগটাও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আছাড় দিয়ে কাচের গালশটা ভেঙে ফেলছি। কাচের টুকরো গুলো ফ্লোরে ছড়িয়ে পড়েছে। ডাকপিয়ন, নেইম পেলটিং করেনি কেউ। দগ্ধ ঠোটে তাকিয়ে থাক। ও ফো্‌লওে বিছানা পেতে শুয়ে থাকে। আকাশে একবেলার চিল উড়ে রৌদ্দুর ঠেলে ঠেলে। চিলের দগ্ধ পাখার মতো ওর জীবন। একসময় কবি উঠে আসে বলে, কবিতার মতো কিছু করো।জীবনকে বুঝতে শেখো। পরাজয় বরন করোনা। এইসব।
তবু আমার কিছুতেই কিছু হয়না। সি সোরে লাইফ গার্ড পাহারা দিচ্ছে। তীরের পাশে লাল ছ্‌াটে্র একটা চাকা লাগানো ঘর, কাঠের। জ্বলজ্বল করছে নীলে। সুমুদ্র ডুবে গেলে ঝাপিয়ে পড়বে সুমুদ্রে। লবনজলের তেতো স্বাদ কিংবা তিতলির মতো মেঘ পিয়ন। পাড়ায় পাড়ায় ঘুওে বেড়ায়। ঝোলা ভর্তি মন খারাপের খবর। অসাবধানে আমি দাড়িয়ে ছাদের রেলিং এ। রেলিং থেকে শহরটার অনেকখানি দেখা যায়। এখান থেকে অনেকদুরে চেরাগআলী মার্কেটের আকশে ধুয়ো দেখা যাচ্ছে। কি হয়েছে। আগুন লেগেছে। ইচ্ছে হয় অতদুর ছুটে যাই। আমিও যদি এমনি একদিন হারিয়ে যাই, ধুয়োর মতো ধুয়ো তুলে আকাশের দিকে। আমায় কি সমুদ্র অতলে খুজে দেখবো কেউ। কিংবা কোথাও।
কিংবা ধরো মনখারাপের পাতাগুলো ঝরছে আজ যে কবিতার খাতায়।
সেই গানগুলি আজ মৃত, এলোমেলো । কেবলই পিছিয়ে পড়া। বিশ্বাস করো খোড়া ভিখিড়ীটিও হাত পেতে দেয় আজ শরৎ নীল দিনে নীল রঙ ছড়িয়ে। একদল মেরু অভিযাত্রির মতো পিছিয়ে পরি একা কোন গহিন দ্রাঘিমায় একা । একদিন সুমুদ্রের মতো ছিলাম মৃত ছাই। দেখ এখনো সুকোয়নি ক্ষত। এখনো রক্তদাগ লেগে আছে তার কাগজে । সিড়ির নিশব্দতায় একা বসে থেকে কোনদিন, সত্যি সত্যি একদিন নোট করে রেখেছিলাম তোমার শোধের দিন ।একদনি তা কেবলই আমার জন্যে। একদিন কেবলই তা আমার নয় । একদিন আকাশের নীল গুঞ্জরনের মতো আমার সারাগায়ে হুল ফুটিয়েছে কৌরবে। তুমি অন্য বন্য হাওয়ায় অন্য স্বপ্নে হাসছো কারো সাথে । আমি পিছিয়ে পড়া জল পাতালে, গহিন নিঃশব্দতায় নৌকো ডুবে গেছে হায় নিলুফার। দহনে, প্রত্যক্ষনে, ছিড়ে গেছে জামা, ধুলোর আবরনে যেনো এইরৌদ্রদিনে । একদিন ভালোবেসে। একদিন কেবলই অন্য সুরে আমার সারাবেলা আলোকবর্ষের নিকটবর্তী অভিমানে।
আজ যাই পাতাবাহারের অন্ধকারে, এই ফোটে ফুল, পাহাড় পর্বত, এই নদী বনানতরের কথায় । আকাশ নির্জনতায়। যাই চলে কবিতার কোল ঘেষে, সপৃহায়। পুরোনো সেই মাঠেরপাশে মাঠের বাড়ি। নীলঅক্ষ সরু পথ মাঠের বুকে চিরে যে কল্প চলে গেছে অন্যখানে অন্যকোথাও । সেই গানগুলি আজ মৃত। ভীষন মৃত প্রতিশোধ তুলে। কেবল তৃণটুকৃ রয়ে গেছে।

আমারা এখন আর কেউ এখানে নেই। প্রেম বলতে যা বোঝায়। ভালোবাসা আছে, ভালোবাসা নেই। এই বিপন্নতা শুধু আলো ছায়া অন্ধকার। পৃথিবীর তাবৎ আলো চাইবার আর কেউ নেই। বৃষ্টিপাত নেই। দেখা না দেখার আকাংখা, তবু নেই। আর আমিও যেনো মধুখালির বোবা স্বপ্নে বারবার কুলে কুলে গড়াগড়ি। চারবাক সংবাদপত্র ঢলে পড়েছে মানষ কিবা মনিষার মেধাবী কবিতায়। দ্রুপদী ধুপছায়া কেবল। কখন ফিরে আসবে তৃণ তুমি পুনর্বার । একদিন ধুলোর ল্যান্ডরোভারে ডানা গজাবে যে দৃষ্টি নিয়ে।আমি সুমুদ্রের মধ্যে ঢুকে গেছি, স্বচ্ছ জীবন আর দৈনন্দিন সৃজনের বৃষ্টিপাতে পাতায়, তৃণফুলে নিজশ্ব দেকার্তে আমার প্রিয় কবিতায়। নিষিদ্ধ নিশ্চিত চোখের ভিতর।
What's the railroad to me?
by Henry David Thoreau - See more at: http://www.poets.org/viewmedia.php/prmMID/23638#sthash.Bfrkt4Ch.dpuf
What's the railroad to me?
I never go to see
Where it ends.
It fills a few hollows,
And makes banks for the swallows,
It sets the sand a-blowing,
And the blackberries a-growing.

রেইলরোড ধরে আমি কতখানি ।পেলো না রঙধনু কোনদিন । পথের শুরু থেকে যে শেষ সেই সুরটা এখনো রয়ে গেছে । খোরগোসটি পৃথিবীর টান উপেক্ষা করে দৌড়ে আসেছে। শুন্যে উঠে গেছে। পা গুলি গুটিয়ে গেছে। আমিও এমন গুটিয়ে গেছি। ধুলোর রেখা পেছন থেকে একটা যেনো ছন্দ তৈরী করছে। কেবল করছে। আর যাব না চর্যাপদে। আর বের করবো না কোন বই সেলফ থেকে। আর কোন নিবিষ্টত নেই। বইয়ের ফ্যাপে এক জগৎ এর মনোযোগ। হায় ইলামিত্র হায় প্রিতিলতায় ঝরোকায় কাক হয়ে ডুবে গিয়েছিলাম।এখন দুঃখগুলো বেকে যেতে যেতে অন্যকোথাও চলে যাচ্ছে। পূর্নেন্দু পত্রীর কচুরীপানার আত্নীয় হয়ে।
সুর্য্য ডুবে গেছে। সূর্য্য ডবে যাচ্ছে। মাঠ বললেই জিনিশটার দাম নেই বুঝি। পয়শা দিয়ে কিনতে হয়না তো ।আর আমি আমার রুমে।পৃথিবীর রৌদ্র জল আবহাওয়া, হাওয়ার ফুল গায়ে মেখে নিয়েছে সুরভি পরফিউম। সুরভি সুরভিতে একা তন্ময়তা আমার পাউডার, রুম, ড্রয়ার, বাথরুম সারাক্ষন একা ডাইরীতে তারিখ লেখার মতো । Songs of todays of our poety । তানপুরার রাগে দ্বিধাভঙ্গ। হাওয়ার খরে এলোমেলো উড়ে উড়ে যাওয়া সব মনখারাপের গল্পগুলো। যা কেবল উড়ে উড়ে যায় আকাশ থেকে আকাশে নীলে সুমুদ্রে কিংবা কোথাও একা পারফিউম হয়ে। দিনরাত তখন বৃষ্টি হবে সব সমান সব একতালে।


মন্তব্য

তিথীডোর এর ছবি

বাহ, পোস্টের পয়লা শব্দ জীবনানন্দ। হাসি
তবে এতো টাইপো কেন রে ভাই? ঠিক করে পড়তে পারলাম না তো...

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

'জীবনানন্দ' ওটাতো পড়তে পেরেছেন, ওতেই অনুভূতিটা জানিয়ে যান। এই আকালের সময় কেউতো জীবনানন্দের কবিতার উদ্ধৃতি দিয়েছে, তাইতেই ভাললাগা জানিয়ে গেলাম।

মালাকাইটের ঝাপি এর ছবি

মন কি খুব বেশি খারাপ?
এত বেদনা জাগানিয়া লেখা ।
তাড়াতাড়ি একটা মজার লেখা জুলি থেকে বের করে ফেলেন তো দেকি । হাসি

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

টাইপো!! তিথী'পার মতো আমিও খালি টাইপোতে আটকাচ্ছি আজ!

লেখকের নাম কোথায়?

অতিথি লেখক এর ছবি

যদিও ত্রিশ হতে কদিন বাকী- তবুও পড়লাম। আসলেই বেদনা-বিলাস মনে হলো! এটাকি বয়সের দোষে? (স্বপ্নীল সমন্যামবিউলিস্ট)

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।