আহা, যদি সব জননীরা জরায়ূতে ফিরিয়ে নিতে পারতেন নিজ নিজ ভ্রুণ। ভ্রুণ থেকে জন্ম নেয়া এক একটা প্রান, একটা একটা শরীর-এক একটা মানুষ। এক একটা নাম।
একটা একটা নামের গভীরে জনক জননীর প্রোথিত স্বপ্ন, একটা একটা নামকে ঘিরে বন্ধুদের উচ্ছ্বাস, এক একটা নামকে জড়িয়ে প্রেমিকার ভেজা ঠোঁট, এক একটা নামের দাম ঘাতকের বুলেট!
যদি শুধু নামের অপরাধে খুন হয়ে যেতে হয় এই তীব্র ক্ষ্যাপাটে মৃত্যুর দেশে তবে জনক জননীগন বন্ধ করে দিন সন্তানের নামধারন, থেমে যাক সন্তান উৎপাদন- কি মানে আছে জীবনের এই অসহ্য অপচয়ের?
গনগনে লোহা পুড়িয়ে যেমন ক্রীতদাসে্র পিঠে চিহ্ন দেয়া হতো- তেমনি মৃত্যুর, তেমনি হত্যা্ তেমনি খুনের বিভৎস চিহ্ন হয়ে ঝুলছে নামগুলো আমাদের কপালের কার্নিশে। আমরা হাসছি, আমরা খেলছি, প্রেম করছি, চুমো খাচ্ছি- দারুন উপহাসে চাঁদমারি হয়ে চিৎ হয়ে পড়ছি এক একটা রঙ্গশালায়!
সঙেরা কোরাস গায়, তামাদি খুনের বিচার চায়। আজকে যে খুন হলো বেহুদা, তার বিচারের কি হবে?
মন্তব্য
আমাদের একজন ভিডিওগ্রাফার আছেন (যেহেতু এখনো তিনি কোনো ফিল্মে কাজ করেননি, তাই তাকে সিনেমাটেগ্রাফার বলছি না, কিন্তু নাটকের জগতে তিনি অনেক বছর কাজ করছেন)
তার নাম আওলাদ হোসেন। বরিশালের লোক। তার কিছু উদ্ভট আইডিয়া খুব মজা লাগে। যখন এই দেশে ওয়াসা ছাড়া কোনো পানির বস্তু ছিলো না। তখন তিনি এপ্লাই করেছিলেন মিনারেল ওয়াটার কোম্পানি খোলার জন্য। কিন্তু সরকার অনুমোদন দেয় নাই। হাইসাই উড়ায়া দিছে। পানি আবার কে কিইনা খাইবো? সেইটা আশির দশকের গোড়ার কথা সম্ভবত।
এগুলা ব্যাকগ্রাউন্ড। তবে তার একটা কথা এখন খুব মনে পড়তেছে। ২০০০ সালে সে কইছিলো মানুষের নাম সংখ্যা দিয়া হওয়া উচিত। রাষ্ট্র নির্দ্রিষ্ট কইরা দিবো জন্ম নিবন্ধনের সময়, যে এইটা এতো নাম্বার বাচ্চা। বাচ্চার নাম হইবো সেই নম্বরে। ধরা যাক দুইশ তেতাল্লিশ।
কারণ কী? নাম নির্দিষ্ট। নামের শেষ আছে। কিন্তু সংখ্যার কোনো শেষ নাই। আর আমরা তো এখন নামের চাইতে ডিজিটেই অভ্যস্থ বেশি। ক্লাশে ছাত্রর পরিচয় তার রোল নম্বর। জেলখানার কয়েদিদের কোনো নাম নাই, সংখ্যা হইলো পরিচয়, আর ব্যক্তিজীবনে মোবাইল নম্বর।
সো সংখ্যাই মানুষের পরিচয় হউক... আইডিয়াটা তখন খুব পছন্দ হইছিলো। এখন মনে হয় প্রয়োজনীয়ই
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
তবু যদি অহেতুক মানুষ মরা বন্ধ হতো!
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
নজরুল ভাই, তার চেয়ে মনে হয় মানুষ মারার এই সিস্টেমটা বন্ধ করা দরকার । সেই সাথে আরও অনেক কিছু করা দরকার, বিচার ব্যবস্থা যাতে সত্যিকারের অপরাধীদের বিচার করতে পারে সেই লংকার্ট জিনিসটাও নিশ্চিত করা দরকার।
প্রিয় হাসান মোরশেদ, আপনার মত একজন শক্তিশালী লেখক যে এই জিনিসটা নিয়ে লেগে আছেন, সেইজন্য অনেক , অনেক কৃতজ্ঞতা । আমরা ঠিক মত চেষ্টা করতে থাকলে আমাদের দেশটা একদিন সভ্য হবেই হবে।
রাজিব মোস্তাফিজ
নিচে দেখেন, অনেকেই ডট ডট দিয়েছেন, কারণ বলার কিছু নাই। আমারও আসলে তাই, বলার কিছু নাই।
এইটা এমনিতেই বললাম...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
প্রিয় রাজিব মোস্তাফিজ
আমাদের শক্তিশালী মানুষের বড় অভাব। এই সামান্য কলমবাজি সেই অভাব পুরন করেনা।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
শক্তিশালী কলমবাজেরা বিবেকের মত কাজ করে শক্তিশালী মানুষ তৈরী করে। এইজন্য শক্তিশালী কলমবাজেরাও জরুরী।
.............................................................................................................
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
অনেকের হয়ত মনে আছে রূবেল নামের সেই ছাত্রের কথা। পুলিশের হেফাজতে যাঁর মৃত্যু হয়েছিল (আকরাম নামের এক এ,সির সংশ্লিষ্টতা ছিল, যার শাস্তি হয়েছিল পরে)। নিজেও ছাত্র ছিলাম সেসময়। সারা দেশকে ভীষণভাবে নাড়া দিয়েছিল সে ঘটনা। এখনও মনে হয় ঘটনাটা কতটা আলোড়িত করেছিল আমাকে।
আজ সকালে প্রথম আলোতে দ্রুত চোখ বুলাতে গিয়ে বাপ্পির খবরটা দেখলাম, কিছুটা থমকালাম, ড়্যাবের ভাষ্য দেখলাম, পেছনে কোন 'ইস্যু' আছে কিনা বোঝতে চেষ্টা করলাম। ব্যাস। একজন হাসান মোরশেদকে আলোড়িত করায় তিনি লিখলেন, হয়ত আরও কয়েকজন বিষয়টার সিরিয়াসনেসের দিকে সরকার এবং জনগনের দৃষ্টি ফেরাতে চেষ্টা করবেন। আর কিছুই হবে না।
আমি খুব কম লোকই পাই ইদানিং যাঁরা এইসব হত্যাকান্ডকে সাপোর্ট করেনা - বিডিয়ারের (এখন কী নাম কে জানে) একজন সিপাহী কিংবা উচ্চপদে বসে থাকা বাংলাদেশের একজন 'সফল' মানুষ। গত সপ্তাহে একজন অধ্যাপকের (সরকারী বড় চাকুরীতে আছে) সাথে বিষয়টা নিয়ে কথা হল। তিনি দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করেন সন্ত্রাস কমাতে হলে এই মুহূর্তে ক্রস-ফায়ারের বিকল্প নেই। যুক্তি হিসাবে প্রশাসনের নীচ থেকে আদালত পর্য্যন্ত দুর্নীতির কথা বললেন, বিভিন্ন 'চাপের' কথা বললেন (এই সব সন্ত্রাসীদের কখনই বিচার হত না)। আরও বললেন মালয়েশীয়া, সিঙ্গাপুর কিংবা কম্বোডিয়ার সাফল্যের কথা (আমি অবশ্য এসবের কন্টেক্সট কিংবা ঘটনা খুব একটা জানিনা, অথবা তাঁর কাছ থেকে জানার ইচ্ছা ছিল না) - রক্তের মধ্যে দিয়েই এখানে এসে দাঁড়িয়েছে সেসব দেশ। আমার প্রশ্ন ছিল তাহলে কি সামরিক শাসন কিংবা যে কোন মোড়কে জরুরী আইনই ভাল না? তিনি তাঁর দ্বিমতের কথা যুক্তি দিয়ে বললেন। আমি কঠিণ যুক্তির কাছে অথবা তাঁর নিজের যুক্তির বাইরে কিছু না শোনার দৃঢ়তার কাছে হাল ছেড়ে দিলাম শুধু...।
এই এক অদ্ভুত প্যারাডক্স। প্রশাসন থেকে আদালত কারও প্রতি বিশ্বাস নেই, বিশ্বাস করি কিছু লোক নিজের হতে বিচারের ভার তুলে নিয়ে দেশকে সন্ত্রাস মুক্ত করবে, আমাদের শান্তিতে থাকা নিশ্চিত করবে। প্রশাসন থেকে আদালতের প্রতি আমাদের বিশ্বাস শুন্যের ঘরে চলে যেতে থাকবে, আবার আমরা গনতন্ত্রের কথা বলব, দেশকে উন্নত বিশ্বের কাছে নিয়ে যেতে চাইব...। শুধু নিশ্চিত জানি কোথাও কোন সমস্যা আছে......।
দানবের সাথে মানুষের ক্রমাগত সহবাসে শেষমেষ দানবের সংখ্যাই বেড়ে যায়।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
না বস... এইটা ভুল ধারণা... দানবের সংখ্যা কম... মানুষের সংখ্যাই বেশি... মানুষের সঙ্ঘবদ্ধতা কম...
ভোটের মানুষ আর দেশের মানুষ... এই দুইটার তফাত্ বুঝতে হবে... আমাদের দলগুলো যা বোঝে কম।
আমি এখনো এই আস্থাটাই রাখি- এই জাতি মানুষের প্রতিই আস্থা রাখে। অহির চেয়ে বেশি
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
অসাধারণ।
(দীর্ঘশ্বাস)
.......................................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
...........................................................................................
---------------------------------------------
ল্যাসিক করাতে ভয় পাই আর লেন্স ভাল লাগে না।
---------------------------------------------
ল্যাসিক করাতে ভয় পাই আর লেন্স ভাল লাগে না।
গা কাঁটা দিয়ে উঠেছে, কী বিষন্ন লেখা। বিষয়বস্তু নিয়ে কী আর বলব, কপালের লেখন মনে হয় এইগুলো এখন। রাষ্ট্রের প্রচ্ছন্ন মদদে হত্যা চলতেই থাকবে, আমরাও বর্বর থেকে বর্বরতর হওয়ার প্রানপন চেষ্টা চালিয়ে যাবো।
এই কারণেই হয়তো দাউদ হায়দার জন্মটাকেই আজন্ম পাপ হিসেবে চিহ্নিত করেছিলেন। মানুষের অসম্ভব রকমের সীমাবদ্ধতা আছে। কিন্তু সবচেয়ে বড় সীমাবদ্ধতাটা বোধহয় এটাই যে- জন্মাবে কি জন্মাবে না, সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা মানুষের নিজের হাতে নেই। থাকলে আজকের এই পৃথিবীতে অনেক মানুষ জন্মাতো না, জন্মাতে চাইতো না।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
এই রকম একটা ঘটনা যে ঘটবে-- লুটেরারা তাদের লুট শেষ হলে সেই লুণ্ঠিত সম্পদ রক্ষার জন্য এই রকম বাহিনী গড়ে তুলবে এইটা কিন্তু আবদুল্লাহ্ আবু সায়ীদ স্যার অনেক আগে তাঁর একটা লেখায় বলেছিলেন। অন্য মানুষের কথা কি বলব রে ভাই--আমি নিজেই আমার এক অতি প্রিয় স্যারের সাথেই ক্রসফায়ারের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে তর্ক করেছি অনেকবার।
আমার মনে হয় RAB এর যে এক্সপার্টিজ আছে এইটা দিয়ে ওরা অপরাধী ধরা থেকে শুরু করে তদন্ত , মামলা পরিচালনাসহ ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা পর্যন্ত প্রতিটা স্টেপ এর সাথে যুক্ত থাকতে পারে -- কিন্তু ক্রসফায়ার এখনই বন্ধ করতে হবে।
জঙ্গীদের তো RAB ক্রসফায়ার করছে না। আমার মনে হয় একই প্রক্রিয়ায় চেষ্টা করা যেতে পারে।
রাজিব মোস্তাফিজ
যদি আমার ভুল না হয়, আব্দুল্লাহ আবু সায়িদ ও ক্রসফায়ারের পক্ষে সাফাই গেয়েছিলেন।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
আমি সাফাই গেয়েছিলেন বলব না, তবে সেই লেখাটাতে যতদূর মনে পড়ে এর কোনো প্রতিবাদ করেননি। বরং এমনটা কেন হচ্ছে বা হওয়ার কথা ছিল সেটা বলেছিলেন। প্রথম আলো পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল লেখাটা কোনো এক বিশেষ সংখ্যায়।
কিছুই বলান নাই...
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
ঘটছে তো ঘটছেই....... আর আমরা বসে বসে দীর্ঘশ্বাস ছাড়ি, গুটিকতক শব্দ লিখে জ্বালা মেটানোর ব্যর্থ চেষ্টা করি। আর কিইবা বলার আছে এবিষয়ে...........
----------------------------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
রাসেলের মৃত্যুর পরিণতি অনেক কিছুই, আবার কিছুই না। তবে আমার উপলব্ধিটা হলো, রাষ্ট্রের বর্বরতার সাথে সন্ত্রাসী খুনিদের তফাৎ এটুকুই যে, রাষ্ট্র ভুল করেও মানুষ মারতে পারে, কিন্তু সন্ত্রাসীরা অন্তত ভুল করে মারে না। এদের লক্ষ্য নিশ্চিৎ ও নির্দিষ্ট থাকে।
আদৌ কি এটা কোন উপলব্ধি ? না কি প্রলাপ বকলাম, তাও জানিনা।
তবে এটা মনে হয় জানি যে, রাষ্ট্রের কার্যকলাপ দুর্ভাগা নাগরিকদেরকে প্রলাপ বকাতে পারে।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
নাম বাপ্পী লিখতে গিয়ে রাসেল লিখেছি। মাথার ভিতর আইলা বইলে এরকমই হয। নামে যে কী হয় তা তো বুঝাই যাচ্ছে। নজু ভাই'র মন্তব্যটাও মনে ধরেছে। হয়তো আমাদের ডিজিটাল সরকার এখন আমাদের নামগুলোরে ডিজিটাল করার একটা উদ্যোগ নিতেও পারে। কিন্তু সিস্টেম বর্বর হলে ডিজিটালে কি বর্বরতা যায় ?
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
মন খারাপ হয়ে গেল লেখাটা পড়ে। কিছু বলার মত ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না।
মহসীন রেজা
দম বন্ধ হয়ে আসে এসব লেখা পড়লে।
একসময় ভীষণ অসহায় লাগতো, আজকাল আর সচরাচর লাগে না, রোবটের আর অনুভুতি কি? আপনাদের মতো এখনও রোবট-না-হয়ে-যাওয়া মানুষেরা যখন এমন একেকটা লেখা লেখেন তখন প্রচন্ড একটা ঝাঁকি খাই, পুরোনো বিষন্নতা এসে ভর করে, মনে পড়ে যায় একদিন মানুষ ছিলাম।
-------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
মাঝে মাঝে শব্দ খুঁজে পাওয়া মুশকিল !
আর মাঝে মাঝে ঘৃণা ফেলবার জায়গা ...
আগের মন্তব্যে আহির ভৈরব ভালো বলেছেন,মনে পড়ে যায় একদিন মানুষ ছিলাম।
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
নতুন মন্তব্য করুন