আপনারে আমি পেয়েও হারাই...!!!

জলদি সেরে ওঠো---

শুভকামনা

জ্বর থেকে দ্রুত সেরে ওঠুন।

লেখাযটা জ্বরবিকারের ফল নাকী? আশু রোগমুক্ত হউন।

এখানে নিজের সাথে মিল পেলাম। প্রচন্ড রকম না হলেও হাল্কার উপর ঝাপ্সা টাইপ দুঃখ বিলাসী আমি। তখন নানান কিসিমের উদ্ভট দুঃখ এসে ভীড় করে।

তাড়াতাড়ি সেরে উঠুন। শুভকামনা রইল

নির্জন স্বাক্ষর

ভালো হও তাড়াতাড়ি।
হাত পা খুলে নিজের মতো করে লিখে যাও, পড়তে ভালো লাগছে
পিঃ এস: বয়সে ছোট তাই তুমি তুমি বলি, এইখানে কিন্তু সম্মানের কোন ঘাটতি নাই

আরোগ্য কামনা করছি ।

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

সুন্দরী, রুপবতী, গুনবতী শুনতে চাইলা বইলা কইলাম ১০৩ জ্বরে এমন লেখা বাইর হইলে জ্বর না সারাই অতি উত্তম, মানুষ বিধায় স্বার্থপর, আমি স্বীকার করলাম, অন্যরা নাও করতে পারে। জ্বর ভালো হইবার আগেই লেখে ফেলো, চরম হয়েছে

প্রোফাইল ছবি বলছে, আপনি অনেক সুন্দরী

মানুষ কী অদ্ভুত প্রাণী! কেউ একশো তিন জ্বর নিয়ে সচলায়তনে পোস্ট দিতে পারে!!! আমিতো সুস্থ, স্বাভাবিক, নিরোগ অবস্থাতেই পোস্ট দেবার মতো বিষয়বস্তু খুঁজে পাই না!

মানুষ আর কী অদ্ভুত! আমি নিজেই তার চাইতে বেশি অদ্ভুত! আমার জ্বর হলে ঘন ঘন বড় বাথরুম চাপে!!! তিনে আট/দশবার প্রায়!!!!

সুস্থ হয়ে উঠুন তাড়াতাড়ি।

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

হৈ বালিকা, তাড়াতাড়ি সুস্থ হও! তোমার যে ১০৩ জ্বর, সেইটা তো বলো নাই! যাই হোক, আশা করি তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যাবা।

গান আর সিনেমা সম্পর্কিত তোমার রুচি আমার খুবই ভাল্লাগছে। উপরে রায়হান আবীরের কথার পুনরাবৃত্তি আর করলাম না (হা হা হা)। এছাড়াও বালিকার লেখার হাত খুবই ভালো। এত্তো সুন্দর মেহেদী দিতে পারো। গান শুনিনি এখনো, তবে নিশ্চিতভাবে বলতে পারি, সেইটা পাতিহাঁসের ডাকের চাইতে কোটিগুণ ভালো
তাই 'নাই, নাই' কইরা কান্নাকাটি আর না, আর না। ঠিকাছে?

নতুন কী কী সিনেমা দেখলা, সেইটা নিয়া পোস্ট দাও একটা। আমার আমার সিনেমা নিয়া পড়তে বা আলাপ করতে ভালু লাগে।

আপনি কষ্ট বিলাসী ..ব্যাপারটা এখন আমার চোখে পরল...(নইলে কোন আমলের কষ্ট কেউ এখনও পুষে রাখে!! )
আমরা তিন-ভাই বোন কাছাকাছি সময়ে দুনিয়াতে এসেছি...তার ওপর আমি দ্বিতীয় বিধায় পরেছিলাম মধ্যেখানে...ঘুমানোর সময় আম্মুর একপাশে ভাইয়া আর আরেক পাশে আমার ছোট বোনটা ঘুমাতো(ভাইয়া একমাত্র পোলা আর বোন সর্বকনিষ্ঠ বিধায় এই সুবিধা পাইতো..) আমাকে ঘুমাতে হত একেবারে কিনারে এবং আম্মুর কাছ থেকে দূরে...সেই ছোট বেলায় আমার মনে গেঁথে নিতে হয়েছে যে আমাকে এভাবেই চলতে হবে ,কষ্ট পাওয়া যাবেনা, আমার জন্য এটাই স্বাভাবিক...(ঐ বয়সটা আমার খুবই বেপরোয়া ভাবে কেটেছে..)
বয়স বাড়ার সাথে সাথে এগুলোকে আর পাত্তাই দেইনি...দেখা গেলো যা তখন চেয়ে পাইনি তা এখন না চাইতেই পাচ্ছি...
এখন আমারা চার ভাই বোন..আমিও সেই আগের ছোট মেয়ে নেই যে মাঝ রাতে দুঃস্বপ্ন দেখে ঘুম থেকে উঠে মা-কে কাছে চাইবে...
সময়ের সাথে সাথে অবস্থার পরিবর্তন ঘটেছে ...এখন আম্মু আমার পেছন পেছন ঘোড়ে..আমার সাথে না ঘুমালে তার ভাল লাগেনা..(বকা দিলে পিটপিট করে তাকিয়ে থাকে তাই এখন আর কিছু বলিনা)। বাসার সবাই এখন আমি কেন্দ্রীক..আমার মন ভাল তো তারা ভাল..আমার মন খারাপ তো সবই খারাপ...তাই এখন আর মন খারাপ করার টাইম পাইনা..
আপনি জ্বর থেকে সুস্থ হয়ে উঠুন...আর কষ্ট গুলো আপনাকে ছেড়ে নির্বাসন নিক দূরে কোথাও....

(জয়িতা)

ভাগ্যিস, জ্বরের ঘোরে একটু-ভুল একটা চাপ দিছিলেন সংরক্ষণ-এ!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

যে প্রচুর জ্বর নিয়ে এমন লেখা লিখতে পারে, তার অসাধ্য কিছু নেই।

লেখায় -মানিক- (বেড়াল)

আপু খুব সুন্দর লিখেছেন, শুভকামনা রইল।