ভিনদেশি এক রঙের মেলায় (পর্ব ২)

মইনুল রাজু এর ছবি
লিখেছেন মইনুল রাজু [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০১/০৭/২০১৩ - ২:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লোকমুখে শুনতে পাই, কি জানি কি মেলা হবে, সেখানে কারো নাকি কাপড়-চোপড় পরে থাকার বালাই নেই। সে দৃশ্যের না-কি আবার সচিত্র বর্ণনাও করা যাবে, তাতে কেউ কখনো গোসসা করবে না। সত্যতা যাচাই করতে গিয়ে দেখি, ঘটনা সত্য। মেলার নাম দিয়ে অন্তর্জালে খুঁজে দেখি, উইকিপিডিয়াতে পর্যন্ত মেলার যে ছবিগুলো দিয়ে রেখেছে, সেদিকে সহজে তাকানো যায় না। কারো নেক নজরে পড়লে, জায়গাভেদে উইকিপিডিয়া বন্ধও হয়ে যেতে পারে। কিন্তু, আসলেও ব্যাপারখানা কি, সেটাতো আর উইকিপিডিয়া দেখে বুঝা যাবে না। অতএব, চার চাকার গাড়ী ছুটিয়ে, পুড়িয়ে ফেলতে হলো আরো কিছু অকটেন।

মূল মেলাটা কিছুটা পাহাড়ী ধরণের এক শহরে। ফ্রিমন্টের মেলা নামেই পরিচিত। জায়গাটার অবস্থান আমেরিকার ওয়াশিংটন স্টেইটের সিয়াটল শহরের অদূরে। গিয়ে দেখি লোকে লোকারণ্য। মেলার শুরুতেই থাকবে প্যারেড। ফ্রিমন্ট সলস্টিস প্যারেড। সামার সলস্টিস এর সাথে তাল মিলিয়ে ২২শে জুন আয়োজন করা হয় এই প্যারেডের। ছোট্ট শহর ফ্রিমন্টে এত মানুষ কখনো থাকেন না। মেলা উপলক্ষে শহরবাসীও আছেন ফুরফুরে মেজাজে। পাহাডের উঁচুতে থাকা বাড়ী থেকে খানিকটা কসরত করে বেরিয়ে এসে বয়স্করা রাস্তার পাশে সাজিয়ে বসেছেন পসরা।

বাইক চালিয়ে অনাবৃত, অর্ধাবৃত সেই প্যারেডে অংশ নেবে শত শত তরুণ-তরুণী। গাড়ী পার্কিং এর জায়গা খুঁজতে গিয়ে দেখি, কিছুক্ষণ পরপরই শহরের অলি গলি ধরে সাইকেলে চালিয়ে, পায়ে হেঁটে, বস্ত্রহীণ শরীর নিয়ে ছুটে আসছে তরুণ তরুণীরা। তাদের দেখে মনে হচ্ছে, যুগ যুগ ধরে এভাবেইতো সবকিছু চলে আসছিলো। সবার শরীর আবার বেগুণী রঙে রাঙ্গানো- "অ্যাভাটার” মুভ্যির মতন করে। কিন্তু, অনাবৃত- অর্ধাবৃতরা অলিখিতভাবে প্রতিবছর মেলার শুরুটা করে মাত্র। তারপরই শুরু হয় আসল রঙের আয়োজন। মানুষের সৃষ্টিশীলতা যে কি পরিমাণ প্রখর হতে পারে, শুরু হয় তার প্রদর্শন।

ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে একেকটা গ্রুপ রাস্তা ধরে এগিয়ে যাচ্ছে সামনের দিকে। সাথে চলছে গান, বাহারী নৃত্য। কিছুক্ষণ পরপর দলের মাঝ থেকে হাত নাড়িয়ে দেয়া হচ্ছে দর্শকদের অভিবাদনের জবাব। মাইলেরও বেশি দৈর্ঘ্যের রাস্তার দুইধারে লাইন করে বসে আছেন দর্শকরা। কেউ কেউ এসেছেন পুরো পরিবার নিয়ে। বসার জন্য নিয়ে এসেছেন মাদুর, চাদর, ফোল্ডিং চেয়ার। পুরো শহরজুড়ে উৎসবের ভাব।

দর্শকরা রাস্তার দুইপাশে বসে প্যারেড উপভোগ করলেও, তাতে কি আর অস্থিরের মন ভরে! সূর্যের থেকে বালি গরমের প্রমাণ দিয়ে, হাতে থাকা ক্যামেরা ঘুরিয়ে, প্রফেশনাল আলোকচিত্রীর মত ভাব করে প্যারেডের সাথে সাথে এগিয়ে চললাম সামনের দিকে। একটার পর একটা গ্রুপ এগিয়ে আসে। একবার পিছনে গিয়ে, একবার সামনে গিয়ে তুলে যাচ্ছি সেই সব ছবি। মাঝে মাঝে দু-একজন পারফর্মার এসে যে লেন্সের সামনে দাঁড়িয়ে কৃত্রিম হাসি হেসে যাচ্ছে না, তা কিন্তু নয়। বরং, বয়েসী কেউ কেউ ও ক্যামেরার সামনে এসে পা দুটো হেলিয়ে-দুলিয়ে কিঞ্চিৎ রোমান্টিক হাসি দিয়ে যাচ্ছে।

একদল তরুণী খানিকটা শাড়ির মত কিছু একটা পোশাক পরে এগিয়ে যেতে থাকলে আমিও পিছে ছুটতে থাকি ক্যামেরা নিয়ে। শত হলেও শাড়ী বলে কথা। সমস্যা হলো সে শাড়ীর দৈর্ঘ্য আপত্তিকর রকমের ছোট। এর মধ্যেই একজন ক্যামেরার সামনে তাকিয়ে দিলো হাসি, সে হাসি আর থামছেই না। আমি জানি, আমার ক্যামেরায় ক্লিক শব্দটা হলেই সাথে সাথে তার হাসি থেমে যাবে। সেটা ভেবে কিংবা সেটা দেখে আমিও দাঁত বের করে হেসেই যাচ্ছি। এমন সময় রাস্তার পাশ থেকে নারীকণ্ঠে হাঁক দেয়া ডাক শুনলাম- "এই রাজু"! চমকে উঠে ভাবি, একি! কে ডাকে?

এই সিয়াটল এবং তার আসপাশের শহরে আমি মাত্র দুইজন আপুকে চিনি। ডাক শুনে পিছন ফিরে দেখি সেই পরিচিতজনদের ফিফটি পার্সেন্ট, মানে একজন আপু রাস্তার ধারে দর্শকের সারিতে বসে আছেন। গিয়ে কথা বলতেই তিনি বললেন, "যেভাবে মিশে গেছো, আমিতো ভাবলাম তুমি প্যারেডের কেউ একজন"। তারপর তিনি হাত দিয়ে রাস্তার ওপাশে ঈশারা করে দেখালেন, ওদিকে তোমার ভাইয়া আছেন। আমিও রাস্তার ওদিকে ভীড়ের দিকে হাত তুলে হাই-হ্যালো ভাব করলাম। আর, অমনি রাস্তার ওদিক থেকে তিন চার জন হাত তুলে তার জবাব দিলেন। কোনটা যে ভাইয়া সেটা আর উদ্ঘাটন করার সময় হলো না।

উনার থেকে বিদায় নিয়ে আবার এগিয়ে চললাম। কত রকমের মুখোশ যে এরা বানাতে পারে! কত রকমের গাছ-লতা-পাতা যে এরা অলংকার করে নিতে পারে! মাঝে মাঝেই দর্শকদের সারিতে দেখা যায়, একেবারে খালি গায়ে দাঁড়িয়ে প্যারেড দেখছে কেউ কেউ; একদম স্বাভাবিক, এতটুকুও বিব্রত হওয়া নেই। তার চেয়েও কয়েকধাপ আগ বাড়িয়ে, রাস্তার উপর দাঁড়িয়েই তিনজন উন্মুক্ত বক্ষা আমন্ত্রণ জানাচ্ছে ছবি তোলার জন্য। তাদের সাথে দাঁড়িয়ে হাসিমুখে ছবি তুলছে বাবা-মেয়ে, ভাই-বোন, বন্ধু-বান্ধবী, পরিবার-পরিজন। আমিও ক্যামেরায় ক্লিক করে ধরে রাখলাম সেই দৃশ্য।



একটা ইন্ডিয়ান গ্রুপও দেখতে পেলাম। দাঁতভাঙ্গা নামের সেই ভারতীয় নৃত্যগুলোর কোনো একটা করে যাচ্ছে। ভালোই লাগছিলো দেখতে। গোল করে হাতে ছোট লাঠি টাইপের কিছু একটা ধরে সবাই দলবেঁধে একবার কেন্দ্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তো খানিক পরেই আবার কেন্দ্রবিমুখী হয়ে নাচতে নাচতেই সবাই বৃত্তের বাইরে বেরিয়ে আসছে।

কিছুক্ষণ পরের দেখা গেলো সাম্বা নাচতে নাচতে পথ চলছে আরেকটা দল। তাদের মধ্য একজনকে আবার একেবারে ফোকাসের মাঝেই পেয়ে গেলাম। তাকিয়ে ভাবছি ঠিক কিভাবে ছবিটা নেব। সেও তার সর্বোচ্চ নৃত্যকলা প্রদর্শনের চেষ্টায় মগ্ন। এর মধ্যেই শুনি, আসসালামুয়ালাইকুম। ইয়া মাবুদ, এই উদ্দাম নৃত্যের মধ্যে আবার সালাম দেয় কে! তাকাতেই দেখি সিয়াটলের যে দুইজন আপুকে আমি চিনি, তাদের দ্বিতীয়জন। একেই বলে কপাল। শতভাগ পরিচিতজনের সাথে দেখা হয়ে গেলো এক মেলাতে এসেই। উনার সাথে আলাপ শেষে আবার ফিরে গেলাম প্যারেডে।

খানিক পরেই পৌঁছে গেলাম প্যারেড শেষ হবার জায়গাটিতে। প্যারেড যখন শেষ হলো, তখন মেলায় আসা দোকানগুলোর রমরমা অবস্থা। মেলায় আগতদের ভীড়ে পরিপূর্ণ। হাসি মুখে চলছে বিকিকিনি। কিন্তু, কিছুক্ষণের মধ্যেই এ-সবের কিছুই আর অবশিষ্ট থাকবে না। হাজার হাজার অতিথিদের আগমনে সরগরম হয়ে থাকা ফ্রিমন্ট খানিক পরেই হয়তো হয়ে যাবে নিরবিলি ছোট্ট এক শান্ত শহরে। জানতে ইচ্ছে করেছিলো, মেলা উপলক্ষ্যে শহরের রাস্তায় ছোট্ট করে দোকান নিয়ে বসা বয়স্কজনেরা, ঠিক কি পরিকল্পনা তারা করেছেন তাদের আগামী দিনটি কাটানোর জন্য।

ভিনদেশি এক রঙের মেলায় (পর্ব ১)

মইনুল রাজু
ফেইসবুক


মন্তব্য

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

সাম্বার পর আপনার লাম্বা পোস্ট... খাইছে

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

মইনুল রাজু এর ছবি

দেঁতো হাসি

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

আলতাইর এর ছবি

পোস্টের মাথা পইড়া যারে কয় "পাইলাম...ইহাকে পাইলাম" কইয়া লাফ মাইরা উঠলাম। কিন্তু একি!!! আপনেও দেখি সেই রকম!! দেখাইলেন মুরগী আর খিলাইলেন ডাইল! ওঁয়া ওঁয়া তারেকাণু ভাই'র মতন আপনেরও সব ফটুক দেখি ঢাকাঢুকা...সবই এক্সট্রা কভার মন খারাপ ঘোর কলি প্রভু...ঘোর কলি

মইনুল রাজু এর ছবি

হতে পারে মুরগীর বদলে ডাইল। তবে, একেবারে কিছুই যে খিলাই নাই, সেটা কিন্তু কইতে পারবেন না। দেঁতো হাসি

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

অতিথি লেখক এর ছবি

হাচা কতা!!
মুরগী দেখায়া ডাইল খাওয়াইছে!!
আফনে অভিশাপ!!

-----------------------------
সুবোধ অবোধ
----------------------------
শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি কেন এত বোকা হয়?!!

মইনুল রাজু এর ছবি

প্যারেডের নামটাতো লেখাতে আছেই। ওটা নিয়ে গুগল ইমেজে চলে যান। তারপর আশীব্বাদ করুন। দেঁতো হাসি

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

স্যাম এর ছবি

এই মেলায় খাবার দাবার নাই?
বাংলাদেশের মেলায় যেমন বিন্নী, চিনির সাজ ইত্যাদি মেলা ছাড়া চোখেই পড়েনা তেমন আলাদা কোন আইটেম আছে নাকি?

মইনুল রাজু এর ছবি

মেলা উপলক্ষ্যে প্যারেডের রাস্তায় আলাদা কোনো খাবারের দোকান ছিলো না। যা ছিলো ইনডোর কিংবা মেলা থেকে অনেক দূরে রাস্তায়। বাংলাদেশি মেলার কোনো তুলনা নাই। হাসি

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

অতিথি লেখক এর ছবি

বা: খুব উপভোগ করলাম - লেখা এবং ছবি, দুই-ই।
- একলহমা

মইনুল রাজু এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

অতিথি লেখক এর ছবি

ভূমিকা শুইনা আরো বেশি কিছু আশা করছিলাম। আম্নে মিয়া ধরা খাওয়ালেন। আম্নে অদ্ভুদ।

মইনুল রাজু এর ছবি

কিছু ফটুক থাক না গুপন। দেঁতো হাসি

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

রণদীপম বসু এর ছবি

সবাই দেখি গোপন করা শিখে গেছে ! হা হা হা !!

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

মইনুল রাজু এর ছবি

কি আর করা। সময়ের প্রয়োজনে। হাসি

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

অতিথি লেখক এর ছবি

চলুক

--------------------------------
সুবোধ অবোধ
------------------------------
শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি কেন এত বোকা হয়?!!

মইনুল রাজু এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

আয়নামতি এর ছবি

হাসি

মইনুল রাজু এর ছবি

হাসি হাসি

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

সুমিমা ইয়াসমিন এর ছবি

চমৎকার লাগলো!

মইনুল রাজু এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

চরম উদাস এর ছবি

মুগাম্বো খুশ হুয়া দেঁতো হাসি

মইনুল রাজু এর ছবি

শুকরিয়া দেঁতো হাসি

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি চলুক

মইনুল রাজু এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

রাত-প্রহরী [অতিথি] এর ছবি

মুগাম্বো খুশ হুয়া
(চরম উদাস এর নকল) দেঁতো হাসি

মইনুল রাজু এর ছবি

শুকরিয়া (নকল) দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

অতিথি লেখক এর ছবি

চলুক

আব্দুল্লাহ এ এম

মইনুল রাজু এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

ফাহিম হাসান এর ছবি

দারুণ সব ছবি!

মইনুল রাজু এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

অতিথি লেখক এর ছবি

কিভাবে জানি লেখাটা মিস হয়ে গেছিল।।।।।।দারুন লাগলো চলুক
ইসরাত

মইনুল রাজু এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে। হাসি

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনি যে অসাধারন একজন আলোকশিল্পী, সেটা আপনার ভ্রমন বিষয়ক লেখগুলো পড়ে বেশ বুঝতে পারছি। আপনার প্রতিটি ছবিই অনেক কথা বলে। বিষয় বৈচিত্রে এ লেখাটা এতই অন্যন্য যে বলতে বাধ্য হলাম, তুমি গুরু খুব ভাল।
ম্যাঁও

মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম

মইনুল রাজু এর ছবি

@মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। হাসি

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

তারেক অণু এর ছবি

সমস্যা হলো সে শাড়ীর দৈর্ঘ্য আপত্তিকর রকমের ছোট সমস্যাটা কার? আর আপত্তি কার?

ভ্রমণ পোস্ট আরও আসুক আপনার কীবোর্ড থেকে

মইনুল রাজু এর ছবি

সমস্যা এবং আপত্তি দুটোই আমার, যার কারণে তাদের ছবিগুলো এখানে দিতে পারছিনা। তবে, এ-সমস্যার সমাধানের কোনো দরকার নেই। দেঁতো হাসি ধন্যবাদ আপনাকে।

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

নিরীহ মানুষ    এর ছবি

গুগলে গিয়া কিছু ছবি দেখলাম , না দিয়া বালাই করছেন দেঁতো হাসি

মইনুল রাজু এর ছবি

দেঁতো হাসি

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

অতিথি লেখক এর ছবি

কত বিচিত্র এই জগত!
ভালোই লাগলো আপনার লেখা এবং অবশ্যই ছবিগুলো।
ভালো থাকুন খুব।

-নিয়াজ

মইনুল রাজু এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- হাসি

ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।