তিনি আছেন, থাকবেন, চিরদিন

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী (তারিখ: শনি, ১৫/০৮/২০০৯ - ৭:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

auto

আজ ভোরে অতিথি হিসেবে সচল হলাম। এখানে (আয়ারল্যান্ডে) তখন রাত তিনটা। কি লিখবো ভাবছিলাম। লক্ষ্য করেছি সবাই প্রথম পোস্ট একটু বিশেষ ভাবেই দিয়ে থাকেন। সচল হবার অনুভুতিটাই অন্যরকম। হোক না অতিথি, নিজের ব্লগ থেকেইতো লিখছি। তাই প্রথম পোস্টটাও একটু অন্যরকম বিশেষ লেখার চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু সেই 'বিশেষ' বারবারই একটা গতানুগুতিক ধারার দিকে চলে যাচ্ছিল। যখন প্রায় হাল ছেড়ে দিচ্ছিলাম তখন হঠাত তারিখের দিকে চোখ পড়লো। ১৫ অগাস্ট। আপাত সাধারন এই তারিখ বাংলাদেশের ইতিহাসে অনেক বড়। বড় অনেকগুলো কারনে - রাষ্ট্র ক্ষমতার লুন্ঠন, সংবিধানের শ্লীলতাহানি, দেশদ্রোহীদের পুনর্বাসন এবং ইতিহাস বিকৃতির সূচনা। কিন্তু তার থেকেও অনেক বড় একজন মহানায়কের 'চলে যাওয়া'। আমার প্রথম পোস্ট তাই তাঁর প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি দিয়ে শুরু করছি।

পাঠক লক্ষ্য করে থাকবেন, আমি 'হত্যা' শব্দটা ব্যবহার করিনি। আসলে হত্যা কথাটায় আমার ঘোর আপত্তি রয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে আদৌ হত্যা করা সম্ভব কিনা সেটা আলোচনা করা একটা তুচ্ছ ব্লগ পোস্টের জন্য অনেক সুবিশাল। এ আলোচনা হয়তো বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের গবেষনার বিষয় হতে পারে, কিন্তু আমার ব্লগ নিতান্তই নগণ্য সেখানে। শুধু এতটুকু বলবো, বুলেট হয়তো বঙ্গবন্ধুর শারীরিক মৃত্যু ঘটাতে পেরেছে কিন্তু তাঁর আদর্শের মৃত্যু নয়। বাংলাদেশ নামক যে রাষ্ট্রের তিনি স্থপতি, সে রাষ্ট্র সময়ের সরলরেখায় যখন যেখানে যেভাবেই থাকুক না কেন, বঙ্গবন্ধু সেখানে মিশে আছেন এবং থাকবেনও। যারা মনে করেছিল তাঁর শারীরিক মৃত্যু মানেই তাঁর আদর্শের মৃত্যু তাদের হোচট খেতে হয়েছে বারবার। সেটা যে আদৌ সম্ভব নয়। ১৯৭৫ এর ১৫ অগাস্ট রাতে একজন প্রায় অস্ত্রহীন মানুষের বিরুদ্ধে দাড়াতে হায়েনার দল ট্যাঙ্ক-কামান থেকে শুরু করে তৎকালিন বাংলাদেশে অবস্থিত সর্বোচ্চ অস্ত্রের প্রয়োগ করেছিল। এটাই আসলে বুঝিয়ে দেয় মানুষটা কত বড় ছিলেন, এবং এখনও আছেন।

আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। আমার প্রয়াত পুলিশ কর্মকর্তা বাবার জীবনে রাজনীতি অনেক ঘাত-প্রতিঘাতের সৃষ্টি করেছিল। পুলিশ জীবনটাই আসলে খুব অসহায়। ক্ষমতার পালা বদলে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় প্রতিনিয়ত। শেষ পর্যন্ত ৭৩ ব্যাচের মুক্তিযোদ্ধা অফিসার হবার 'অপরাধে' তৎকালিন বি.এন.পি সরকার যখন তাঁকে বাধ্যতামূলক অবসর প্রদান করি করি করছে তখনও দেখেছি বাবা একনিষ্ঠ ভাবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধরে রেখে ছিলেন। অবসর প্রদানের পরও।

নব্বইয়ের দশটা ছিল অন্যরকম। গনতন্ত্র এসেছিল কিন্তু মত প্রকাশের স্বাধীনতা আসে নি। বাবা তখন প্রজাতন্ত্রের সেবক হওয়ার বাধ্যবাধকতায় প্রকাশ্যে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কথা বলতে পারতেন না। তখন ছটফট করতে দেখতাম। মাঝে মাঝে আমাকে একাকী ডেকে বলতেন তিনি "বঙ্গবন্ধুর সৈনিক"। ছোটবেলায় কথাটা বুঝতাম না। বড় হবার পর বুঝেছি এই সৈনিক এখন আর অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে না। এই সৈনিকদের লড়াই আদর্শগত।

মানুষ নাকি পরিবার থেকে শেখে। হয়তো আমিও সেভাবেই শিখেছি। অমাকে পরিবার থেকে ছোটবেলায় এই অদর্শের কথা বলা হতো বারবার। মা মাঝে মাঝে মনে করিয়ে দিত "তুমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, এটা মনে রেখো"। আর এই মনে রাখাই পরবর্তিতে আমাকে নিয়ে গিয়েছে বঙ্গবন্ধুর কাছে। হয়তো সরাসরি নয় তবে তাঁর চিন্তা, চেতনা এবং আদর্শের মাধ্যমে।

আমাদের পরিবারে শেখ মুজিবর রহমান নামটা কখনও উচ্চারিত হয় না। এটা আসলে আমাদের কাছে একটা বেয়াদবীর মত। বঙ্গবন্ধুকে নাম ধরে ডাকবো, সেটা হয় না। আমার নানু বলতেন শেখ সাহেব। মাও বলেন শেখ সাহেব অথবা বঙ্গবন্ধু। বাবাকে সব সময়ই শুনেছি বঙ্গবন্ধু বলতে। মাঝে মাঝে পত্রিকায় পড়ি অনেকে ইচ্ছা করে "শেখ মুজিব", "মুজিব" ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করে। ব্যবহারে আমার আপত্তি নেই। আপত্তি নিয়তে। যে শুরুই করে কাউকে হেয় করার মানসিকতা নিয়ে তার কথা শুনতে আর ভালো লাগে না। মাঝে মাঝে নিজেকে প্রশ্ন করি, বঙ্গবন্ধু শব্দটায় এই বিশেষ শ্রেনীর কেন এত আপত্তি? বঙ্গবন্ধুকে 'বঙ্গবন্ধু' না বললে বঙ্গবন্ধু এতটুকু ছোট হন না। কিন্তু যে বলে সে হয়তো বোঝে না সে তার চরম মানসিক সংকির্ণতাকেই কেবল প্রকাশ করে।

আমি আওয়ামে লীগের সমর্থক নই। আসলে আমি বর্তমানে কোন দলকেই সমর্থন দিতে পারি না। কিন্তু আমি বঙ্গবন্ধুর সমর্থক। অনেকেই ভাবেন বঙ্গবন্ধু মানেই আওয়ামে লীগ। এই ধারনটার পরিবর্তন হওয়া দরকার। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ যেমন কারো পৈত্রিক সম্পত্তি নয়, তেমনই বঙ্গবন্ধু কোন দলের নয়। তিনি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্থপতি, জাতির পিতা। আজ আওয়ামে লীগ থাকবে কাল নাও থাকতে পারে। এর অর্থ এই না যে বঙ্গবন্ধু থাকবেন না।

লেখাটা শেষ করবো একটা চলমান আলোচিত বিষয় দিয়ে। বঙ্গবন্ধুর নামে আবারও নামকরণ শুরু হয়েয়ে যত্রতত্র। খুব কষ্ট লাগে যখন কেউ এই নিয়ে গাল দেয়। কষ্ট লাগে কারণ এই কাজগুলো গাল পাওয়ারই যোগ্য। বঙ্গবন্ধু এত বড় যে তাঁকে নামকরণ এর মধ্য দিয়ে বাঁচিয়ে রাখার কোন দরকার নেই। তাঁকে বাঁচিয়ে রাখতে স্টেডিয়াম, সেতু বা থিয়েটারের কোন প্রয়োজন দেখি না। তিনি বেঁচে থাকবেন "বাংলাদেশ"-এর মাধ্যমে।

১৫ অগাস্ট ২০০৯
ডাবলিন, আয়ারল্যান্ড।


মন্তব্য

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি

সংশোধনী

বঙ্গবন্ধুকে 'বঙ্গবন্ধু' না বললে বঙ্গবন্ধু এতটুকু ছোট হন না। কিন্তু যে বলে না সে হয়তো বোঝে না সে তার চরম মানসিক সংকির্ণতাকেই কেবল প্রকাশ করে।

না টা বাদ পড়ে গিয়েছিল।

বর্ষা [অতিথি] এর ছবি

চমৎকার লেখা। ব্যক্তিগত অনুভূতিযুক্ত হওয়ার আরো ভালোলাগলো।

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

আওয়ামী লীগ কিন্তু অনেক পরিবর্তিত হয়েছে। এদের কাজ কর্ম আমার তেমন খারাপ লাগছেনা। দ্রব্যমূল্য সহ আরো যেসব বিষয়ে তারা ব্যর্থ হচ্ছে তার কারণ হিসেবে নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়িত্বহীণতাও খানিকটা দায়ী। সেই সাথে স্তরে স্তরে চাঁদাবাজি ও বেশ খানিকটা দায়ী। সরকার তাদের সৎ নিয়ত বজায় রাখলে ২/৩ বছর পরে হয়তো সাফল্য কিছুটা আসতে পারে। তবে আগের মতো পা পিছলালে তা আমাদের দূর্ভাগ্যই বলতে হবে।

ওয়াইল্ড-স্কোপ এর ছবি

পিপিদা, মাফ করবেন, ছোট মুখে একটা বড় কথা বলি - আমার কিন্তু ধারণা দুর্ভাগ্য আমাদের মাইন্ড সেটের - আমরা দোষগুলো একপেশে ভাবে দেখি। নেতাদের ভুলগুলোকে আগে থেকেই পা পিছলানোর পর্দাতে ঢেকে দেয়ার ব্যাপারটা কেন যেনো চোখে লাগলো। স্তরে স্তরে চাঁদাবাজি কেন বেড়েছে, তা কি চিন্তা করে দেখেছেন? নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়িত্বহীণতা বলতে কি বুঝিয়েছেন আমি জানি না - বাংলাদেশ ছাড়ার সময়কার বাংলাদেশ চিনি - আর বিশ্বাস করি সেই বাংলাদেশ এখনো আমার দেখা বাংলাদেশ রয়ে গেছে। হয়তো আমার বিশ্বাসে কোনো গলদ আছে। নতুন যারা দেশ থেকে আসে - তাদের সাথে কথা বলতে গিয়ে কেন যেনো চিন্তা-ভাবনা জট পাকিয়ে যায়। আমার দেখা বাংলাদেশ বা এখনকার মিডিয়ায় চিত্রায়িত বাংলাদেশ থেকে তাদের বাংলাদেশ আলাদা মনে হয়।

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরীর লেখাটা ভালো লাগলো। বঙ্গবন্ধুকে দলীয় ফ্রেমে না রেখে জাতীয় মূল্যায়নের চিন্তাটা আমিও সমর্থন করি। সচল হওয়ায় অভিনন্দন। লেখালেখির ব্যাপারে আমি অত্যন্ত নালায়েক - আমি নিজের গন্ডির বাহিরে লিখতে কেন যেনো ভালো লাগে না বা পারি না। লেখা টপিক নিয়ে বেশি চিন্তা না করে হাতকে চলতে দিন, আপনার লেখা বেশ পরিস্কার - শুরু করে দিলে আর আপনার কোনো সমস্যা হবার কথা নয়। ভালো থাকুন আর হাত খুলে লেখুন।

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি

আমি এবারের সরকারকে নিয়ে প্রথম থেকে খুব আশাবাদী ছিলাম। বিশেষ করে তাদের মন্ত্রীসভা দেখে। কিন্তু যতই দিন যাচ্ছে ততই হতাশ হচ্ছি। পত্রিকার সংবাদগুলোই একমাত্র জানার মাধ্যম আমাদের জন্য। সেই সোর্সগুলো তেমন সুখবর দিতে পারছে না। তবে বাংলাদেশের জন্য যে কাজ করবে, আমার শুভ কামনা তাদের সাথে থাকবে। সেটা আওয়ামী লীগ হলে, তাদের সাথেও।

শুভেচ্ছা রইলো।

মামুন হক এর ছবি

খুব ভালো লাগল। আপনার কথাগুলোর সাথে আমি একশ ভাগ একমত।

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।

ফিরোজ জামান চৌধুরী এর ছবি

‌'বুলেট হয়তো বঙ্গবন্ধুর শারীরিক মৃত্যু ঘটাতে পেরেছে কিন্তু তাঁর আদর্শের মৃত্যু নয়।'

নিয়াজের লেখাটা খুবই ভালো লাগলো।

ঝিনুক নীরবে সহো, নীরবে সয়ে যাও
ঝিনুক নীরবে সহো, মুখ বুঁজে মুক্তো ফলাও।

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো।

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি

বর্ষা অতিথি লিখেছেন:
চমৎকার লেখা। ব্যক্তিগত অনুভূতিযুক্ত হওয়ার আরো ভালোলাগলো।

বর্ষা, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি

ওয়াইল্ড-স্কোপ লিখেছেন:
পিপিদা, মাফ করবেন, ছোট মুখে একটা বড় কথা বলি - আমার কিন্তু ধারণা দুর্ভাগ্য আমাদের মাইন্ড সেটের - আমরা দোষগুলো একপেশে ভাবে দেখি। নেতাদের ভুলগুলোকে আগে থেকেই পা পিছলানোর পর্দাতে ঢেকে দেয়ার ব্যাপারটা কেন যেনো চোখে লাগলো। স্তরে স্তরে চাঁদাবাজি কেন বেড়েছে, তা কি চিন্তা করে দেখেছেন? নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়িত্বহীণতা বলতে কি বুঝিয়েছেন আমি জানি না - বাংলাদেশ ছাড়ার সময়কার বাংলাদেশ চিনি - আর বিশ্বাস করি সেই বাংলাদেশ এখনো আমার দেখা বাংলাদেশ রয়ে গেছে। হয়তো আমার বিশ্বাসে কোনো গলদ আছে। নতুন যারা দেশ থেকে আসে - তাদের সাথে কথা বলতে গিয়ে কেন যেনো চিন্তা-ভাবনা জট পাকিয়ে যায়। আমার দেখা বাংলাদেশ বা এখনকার মিডিয়ায় চিত্রায়িত বাংলাদেশ থেকে তাদের বাংলাদেশ আলাদা মনে হয়।

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরীর লেখাটা ভালো লাগলো। বঙ্গবন্ধুকে দলীয় ফ্রেমে না রেখে জাতীয় মূল্যায়নের চিন্তাটা আমিও সমর্থন করি। সচল হওয়ায় অভিনন্দন। লেখালেখির ব্যাপারে আমি অত্যন্ত নালায়েক - আমি নিজের গন্ডির বাহিরে লিখতে কেন যেনো ভালো লাগে না বা পারি না। লেখা টপিক নিয়ে বেশি চিন্তা না করে হাতকে চলতে দিন, আপনার লেখা বেশ পরিস্কার - শুরু করে দিলে আর আপনার কোনো সমস্যা হবার কথা নয়। ভালো থাকুন আর হাত খুলে লেখুন।

আমিও বিশ্বাস করি কোথাও একটা গলদ আছে। হতাশার বিষয়টা আমিও অনুভব করি। নুতন দেশ থেকে কেউ এলে তারা ঠিক প্রশংসা করতে পারে না দেশের বর্তমান নীতিনির্ধারক দের। মন খারাপ

লেখাটা ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগলো। আরো বিষয়-ভিত্তীক লেখা দেয়ার চেষ্টা করবো। শুভেচ্ছা রইলো।

গৌতম এর ছবি

চমৎকার লাগলো আপনার লেখাটা। বিশেষ করে শেষ প্যারাটা। সচল বা অতিথি সচল হওয়ার পর যে ধরনের লেখা দেখা যায়, সেগুলো থেকে পুরোপুরি ভিন্ন একটি লেখা পেলাম আপনার কাছ থেকে। অসংখ্য ধন্যবাদ।

তবে তাঁকে 'শেখ মুজিব' বা 'মুজিব' বলে ডাকলেই যে অসম্মান হবে, বিষয়টি কিন্তু তেমন নাও হতে পারে! যেটা আপনি নিজেও বলেছেন, ডাকায় সমস্যা নেই, সমস্যা নিয়তে; আমিও সেটা বিশ্বাস করি। কেউ বঙ্গবন্ধু ডেকেও অসম্মান করতে পারে, কেউ মুজিব ডেকেও শ্রদ্ধা জানাতে পারে।

অতিথি সচল থেকে দ্রুত সচল হোন। অনেক লেখা চাই।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি

আসংখ্য ধনবাদ। চেষ্টা করবো সামনে আরো ভালো লেখা দেয়ার। শুভেচ্ছা রইলো।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।