মানুষ

পলাশ দত্ত এর ছবি
লিখেছেন পলাশ দত্ত (তারিখ: বুধ, ২২/০৪/২০০৯ - ১১:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

============================
============================
============================
============================
============================

মানুষের অকৃতজ্ঞতায় মন খুব খারাপ হলে
মানুষের সাথে ভাগাভাগি করে নিতে ইচ্ছা করে।

কিন্তু কার অকৃতজ্ঞতা কী অকৃতজ্ঞতা
তা কি আর বলা যায়? বলা হয়??

হয় না। পরিচিত মানুষের অকৃতজ্ঞতায়
মন খুব খারাপ আজ।

মন খারাপ কি শেষ পর্যন্ত
ভাগাভাগি হয়? তা-ও কি সম্ভব??

হয়তো হ্যা, হয়তো না

কিন্তু যে-মানুষ অকৃতজ্ঞ
তাকে কখনো কৃতঘ্নতার বেদনা দেবো না।।

============================
============================
============================
============================


মন্তব্য

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

১ম ৫ লাইন খুব ছেলেমানুষী মনে হলো।
একেবারেই ভালো লাগলো না।

সুমন চৌধুরী এর ছবি

লিখবেন্না কেনু কেনু কেনু?


অজ্ঞাতবাস

সবজান্তা এর ছবি

হুর ! পলাশদা, এইগুলা কি বলেন !

আপনার বু ব এর হাতে লেখা পত্রিকার বইটা কিন্তু দারুন হইসে, একটা পোস্ট দেন সচলে...


অলমিতি বিস্তারেণ

রায়হান আবীর এর ছবি

কেনু কেনু কেনু?

স্নিগ্ধা এর ছবি

লিখেছিলাম আর লিখবো না সচলাতয়নে।
লিখবোও না।

মন ভালো থাকলে কখনো লিখবো না আর।

কিন্তু মন খারাপ হলে? ভবিষ্যতে চেষ্টা করবো না লেখার।

ভালো থাকুন। সকলে।

এ আবার কী এবং কেন ??!!

আর,

কিন্তু যে-মানুষ অকৃতজ্ঞ
তাকে কখনো কৃতঘ্নতার বেদনা দেবো না।।

বলেন কী?!

কুঙ্গ থাঙ এর ছবি

ঘটনা কি??

রণদীপম বসু এর ছবি

আপনার লেখা পড়ি, কিন্তু মন্তব্য করি না খুব একটা।
আজকেরটাতে মন্তব্য করলাম। কারণ, আজকের লেখাটাই ভালো লাগে নি। এটাকে কি শিশুতোষ অভিমান বলে ? হয়তো, হয়তো নয়। তবে পলাশ দা'র জন্য এটা মানানসই হয় নি।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

পলাশ দত্ত এর ছবি

পোস্টটা ঝামেলাজনক হয়ে উঠতে পারে মনে হচ্ছে; বিশেষ করে পোস্টের প্রথম অংশটা। কিন্তু আমি সচলায়তনকে পছন্দ করি। এ কারণে পোস্টের প্রথম অংশটা মুছে দিচ্ছি। এবং ওই বিষয়টাকে লুকিয়ে রাখছি কোনো ব্যাখ্যায় না গিয়ে। কারণ ব্যাখ্যায় গেলেই বিতর্ক হবে। আর সচলায়তনকে নিয়ে বিতর্ক আমার অনভিপ্রেত।
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

মাহবুব লীলেন এর ছবি

লিখেছিলাম আর লিখবো না সচলাতয়নে।
লিখবোও না।


লিকখ্য না
সচল টাইমতো খায়ই মাজে মইধ্যে সময়ের ঘাড়ে ধইরাও টান দেয়

০২

মানুষের অকৃতজ্ঞতায় মন খুব খারাপ হলে
মানুষের সাথে ভাগাভাগি করে নিতে ইচ্ছা করে।

দুঃখিত
আমরা সুমাজতন্ত্র ছাইড়া দিছি বহুকাল
এখন ভাগ দেইও না নেইও না

০৩

কিন্তু কার অকৃতজ্ঞতা কী অকৃতজ্ঞতা
তা কি আর বলা যায়? বলা হয়??

সুময় মতো নাম ঠিকানা টুইক্যা না রাখলে কেঠায় কী করছে তা কেমতে কইবা?

০৪

পরিচিত মানুষের অকৃতজ্ঞতায়
মন খুব খারাপ আজ।

জীবনে কোনোদিন হুনছ যে অপরিচিত মানুষ অকৃতজ্ঞতা করে
তাগো সেই চান্সইতো নাই

আর অকৃতজ্ঞতায় মন খারাপ না হইয়া তোমার হাসি পাইব এই বুদ্ধি তোমারে কেঠায় দিলো?

০৫

মন খারাপ কি শেষ পর্যন্ত
ভাগাভাগি হয়? তা-ও কি সম্ভব??

পাগলে তোমারে পাইলেও পাইতে পারে কিন্তু তোমার এই ভাগ নেয়ার পাগল দুনিয়াতে নাই
তাই এই দোকান বন্ধ কইরা অন্য দোকান খোলো

০৬


কিন্তু যে-মানুষ অকৃতজ্ঞ
তাকে কখনো কৃতঘ্নতার বেদনা দেবো না।।

চাপা মাইরা লাভ নাই। পারলে তো দিবা?

আমরা বুইঝা গেছি তুমি সুযোগের অভাবে চরিত্রবান
সাহসের অভাবে ভদ্রলোক
ক্ষ্যামতার অভাবে উদার

সুতরাং যেইখানে নাগাল পাও না সেইখানে খাইজ্জানোর চেষ্টা না কইরা নতুন একখান কবিতাই দেও
(যেইটা তুমি পারো)

পলাশ দত্ত এর ছবি

মশাই আপনি তো ডেঞ্জারম্যান দেখছি চোখ টিপি
কিন্তু আমার বিপদের কোনো ভয় নাই। কারণ আমার মন খারাপ হাসি
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

ড্যুড,
এত অল্পতে মন খারাপ হইলে চলে নাকি! লিখতে থাকেন হাত পা খুইল্লা। হাসি

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

পলাশ দত্ত এর ছবি

উহু, মন খারাপের কেস কিন্তু আপনার সঙ্গে যে-বিতর্কটা বাকির খাতায় উঠছে সেটা না। অন্য একটা কারণ, সেই ব্যক্তিটা সম্পর্কে ভাবতেছি, মানুষ উপকার এতো তাড়াতাড়ি উপকার ভুলে যায় কিভাবে।
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

অর্জুন মান্না [অতিথি] এর ছবি

মানুষ উপকার তাড়াতাড়িই ভুলবে পলাশ। এতে হতাশ না হয়ে বরং অভঃস্থ হ্ওয়ার চেষ্ঠা করাই ভাল। তাতে হতাশা কমে, আশাও।

সচল জাহিদ এর ছবি

প্রথম পাচ লাইন পড়তে পারছিনা কারন খালি লাইন আর দাগ দেখি । একই অবস্থা শেষ চার লাইনে। এটা কি অতিথি হবার আর এক যন্ত্রনা ?

-----------------------------------------------------------------------------
আমি বৃষ্টি চাই অবিরত মেঘ, তবুও সমূদ্র ছোবনা
মরুর আকাশে রোদ হব শুধু ছায়া হবনা ।।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

হাসান মোরশেদ এর ছবি

নাহ... আমি ও খালি লাইন দেখি ।

এটা মনে হয় কবি'র কোন প্যারাডক্স
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

পলাশ দত্ত এর ছবি

প্রথম পাচ লাইন আমি মুছে দিছি।
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

রানা মেহের এর ছবি

ও পলাশ দা
মন খারাপ কেন?
রুমমেইট ঝাড়ি টাড়ি দিয়েছে? চোখ টিপি
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

নজমুল আলবাব এর ছবি

শিশু
শান্ত
হও

------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

তারেক এর ছবি

পলাশদা কালকে আমারে সিরিয়াসলি একটা সত্য কথা বলছিলো, আমি সিরিয়াসলি সেইটারে মিথ্যা হিসেবে নিছিলাম। পরে ফোন কইরা দেখি বিপ্লবদা আর পলাশদা মিলে টেকি কাজ করে।
রাইতে আবার এই কবিতা। ভয়ংকর ষড়যন্ত্র চলতেছে... আমি বৈলা রাখলাম।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।