দুই হাতে লেখা-৭

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: মঙ্গল, ১৭/০৬/২০০৮ - ১:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এপিঠ আর ওপিঠ

[ নিজেকে নিয়ে একটা এক্সপেরিমেন্ট করতে গিয়ে এই সিরিজের সূচনা। দুই হাতে লেখার এক্সপেরিমেন্ট! যথারীতি আব্‌জাব গল্প। বিশেষত্ব হচ্ছে আমি ঘন্টায় কয়টা গল্প লিখতে পারি এটা তার একটা স্ব-পরীক্ষা। গল্পের মান সম্পর্কে তাই কোন নিশ্চয়তা দিতে পারছিনা। হিসেবের জন্য মোবাইলে টাইমার অন করেছি। টিক্‌ টিক্‌ টিক্‌ ... গল্প শুরু হল!]


এপিঠে ছেলেটা এগিয়ে যেতে থাকে একটা কম্পমান উতকন্ঠা নিয়ে। ওপিঠে মেয়েটা এগিয়ে যেতে থাকে স্থির শান্ত পদক্ষেপে। তবুও তাদের গন্তব্য কিন্তু একই! একটা দারুণ উত্তেজনাকর কিছু!

এপিঠের ছেলেটার যাবার পথে চোখ আটকে যায় সবুজ কিছু একটা তে। একটা গাছই হবে হয়তো। ছেলেটা সবুজ দেশের মানুষ। সে দেশের আর সব মানুষের মত সবুজ তারও প্রিয় রঙ। হয়তো একটু খুশি হয়ে ওঠে সে। একটু ইতস্ততও করে যেন।

ওপিঠের মেয়েটা কোন ইতস্তত করে না। সে ধুসর দেশের মানুষ। তার চারপাশে সবই ধুসর। আজ তাই তার চোখ আটকায় না কোথাও। শুধু চকিতে এক টুকরো লাল এর কথা মনে পড়ে তার। যেই লাল তার নজর কেড়ে নিয়েছিল ক্ষনিকের জন্য। এইতো কিছুদিন আগেই! এই স্মৃতিচারনে অবশ্য তার পদক্ষেপে কোন হের ফের হয়না। বরং মনে মনে সেগুলো দৃড় হয় আরো বেশি।

আচ্ছা এপিঠের ছেলেটার কি তার নিজের গ্রামের কথা মনে পড়ে? হয়তো, আবার হয়তো না। তবে সবুজ রঙ তাকে বিচলিত করে ঠিকই। আর তখনই অদৃশ্য কেউ যেন তার কানে বলে যায়, ‘তোমাদের জন্য আছে সবুজ তাবুতে বাস কারী, আয়ত নয়না...’

ওপিঠের মেয়েটারও তার নিজের বাড়ির কথা মনে পড়ে হয়তো। একঘেয়ে একরাশ ধুসরের মধ্যে একটা ছোট্ট ধুসর বাড়ি। সেই ছোট্ট তিন কোনা একটা লাল স্কার্ফ। আর তার চেয়ে লাল টুক টুকে একটা মেয়ে। যারা দুজন মিলে গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল সেই ধুসর দেশটাকেই হাজার রঙে রাঙাতে!

এপিঠের ছেলেটা ততক্ষনে বেশ উত্তেজিত হয়ে পড়েছে। আয়ত নয়নাদের বক্ষ আর ঠোটের বর্ণনা মনে পড়ে গেছে তার। আর মনে পড়ে গেছে সুগন্ধীর কথা। সেই তাবু বাসিণীদের এক ফোটা থুতুতেও সুগন্ধে ভরে উঠবে সাত আসমান জমিন!! কিছুটা সুগন্ধী সে পায়ও যেন। মাথার মধ্যে সেই মুরুব্বি কন্ঠটা ততক্ষনে সেই তাবুর বর্ণনা ছেড়ে দিচ্ছে কিছু নহরের ধারা বিবরণী। এসব শুনতে শুনতেই নিজের পদক্ষেপ গুলো কে একটু যেন সামলিয়ে নেয় সে।

ওপিঠের মেয়েটার অবশ্য সেই স্কার্ফের কথাটাই মনে থাকে শুধু। ঐ যে সেদিন বাবা এসেছে বলে এক দৌড়ে তার ছোট্ট মেয়েটা চলে যায় বাবার গাড়িটার দিকে। স্কার্ফটাকে পতাকার মত ধরে চারিদিকে রঙ ছিটাতে ছিটাতে। অবশ্য স্কার্ফধারী হাত টা ফিরে আসে পরক্ষনেই। আর ফিরে আসে সেই স্কার্ফটাও। যেটা তখন তার রঙ ছিটানোর ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে পুরোপুরি। যদিও তখন সেটা আরো বেশী লাল! স্বশব্দে তারা আছড়ে পড়ে সামনে। তখন মেয়েটার কানে কানেও কেউ একজন হয়তো বলে, ‘তোমার জন্য তো কোন আয়ত নয়না নেই!’ তবে এসব শোনার টাইম নেই মেয়েটার।

তারপর একসময় এপিঠ আর ওপিঠের দুজনই পৌছে যায় যার যার গন্তব্যে। সবুজ আর ধুসর দেশের কোন দুই যায়গায়। প্রচন্ড শব্দে জানান দেয় তাদের উপস্থিতি। তাদের পৌছানোর খবরটা কিছুদুর চলে যায় সেই শব্দের সাথে সাথেই। তারপর আরো কিছু দূর চলে যায় লোক মুখে। একসময় সেটা ভর করে ইথারে। তারপর বিপরীত বর্গীয় সুত্রানূযায়ী সেটা স্তিমিত হতে হতে ছড়িয়ে পড়ে আরো অনেক দূর। বেশির ভাগ লোকই অবশ্য খেয়াল করে না সেটা । যারা খেয়াল করে তারাও ভুলে যায় একটু পরেই। অবশ্য তাদের কেউ কেউ ভুলে যাবার ঠিক আগ মুহুর্তে বিতৃষ্ণায় খিস্তি করে ওঠে,

‘ব্লাডি টেররিস্টস!!’






[ভাবছি এখন থকে এইসিরিজের লেখা গুলোর নিচে লেখন কাল অ্যাড করে দিব। এই আব্‌জাবের লেখন কাল ৭ মিনিট]


মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

খুব সম্ভবত পাঠক হিসেবে আমার রিদম কেটে গেছে কোথাও। শেষে এসে মেলাতে পারিনি।
সাত মিনিটের হিসেবে অনেক ভালো একটা লেখা এসেছে।

- ধুসর গোধূলি (অতিথি হইয়া কমেন্ট করার মজা টেস্ট করি)

স্পর্শ এর ছবি

আপনার রিদম ঠিক আসে! রিদম কাটছে আমার ! ইয়ে, মানে...
অবস্থা হইসে মোল্লা নাসিরুদ্দিন এর মত। গল্প লিখে এই নিয়ে ৩ জন রে গল্প ব্যখ্যা করলাম।

কবিতার মজা হইলো কেউ বুঝলো নাকি না বুঝলো এইটা ব্যপার না। লেখাই হয় না বুঝার জন্য। কিন্তু গল্প ... ইয়ে, মানে...

যাই হউক এই গল্পে লেখক সবুজ দেশের আত্মঘাতী এবং ধুসর দেশের আত্মঘাতীদের মধ্যে তুলনা করতে চাহিয়াসেন !! খাইছে

অতিথি কমেন্ট কেমুন লাগতেছে?? দেঁতো হাসি

....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

অতিথি লেখক এর ছবি

প্রথমে তো বুঝিনাই। তবে টিপস পাইয়া আরেকবার পড়ে সব ক্লিয়ার হইয়া গেলো...

আর তখনই অদৃশ্য কেউ যেন তার কানে বলে যায়, ‘তোমাদের জন্য আছে সবুজ তাবুতে বাস কারী, আয়ত নয়না...’

এপিঠের ছেলেটা ততক্ষনে বেশ উত্তেজিত হয়ে পড়েছে। আয়ত নয়নাদের বক্ষ আর ঠোটের বর্ণনা মনে পড়ে গেছে তার। আর মনে পড়ে গেছে সুগন্ধীর কথা। সেই তাবু বাসিণীদের এক ফোটা থুতুতেও সুগন্ধে ভরে উঠবে সাত আসমান জমিন!! কিছুটা সুগন্ধী সে পায়ও যেন। মাথার মধ্যে সেই মুরুব্বি কন্ঠটা ততক্ষনে সেই তাবুর বর্ণনা ছেড়ে দিচ্ছে কিছু নহরের ধারা বিবরণী। এসব শুনতে শুনতেই নিজের পদক্ষেপ গুলো কে একটু যেন সামলিয়ে নেয় সে।

হায়রে হুর পাবার বাসনা রে। বদ ইসলামিক টেররিস্টগুলা এইসব কইয়াই মানুষদের প্ররোচিত করে। হায়রে দুনিয়া।

চরম থিম...চরম গল্প...

রায়হান আবীরও ধূগোরে ফলো কর্লো... দেঁতো হাসি

স্পর্শ এর ছবি

পড়তে গিয়ে আমার নিজের মাথার উপর দিয়ে যাইতেসে !! ইয়ে, মানে...

ওহ না !!!!!!!!!!!!!!
একটা বাক্য ভুল টাইপ করছি!! পুরা গল্প টাই মারা গেছে তাতে!! ধুরো মন খারাপ

....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

কীর্তিনাশা এর ছবি

খুব সুন্দর হয়েছে গল্পটা।
সময় হিসাব করলে (সাত মিনিট) তো অসাধারন।

---------------------------------------------------------
সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে !

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

স্পর্শ এর ছবি

ধন্যবাদ! আসলে এইটা একটা খেলা। এই সিরিজের গল্প গুলো লেখার টাইম লিমিট ১০ মিনিট। ইয়ে, মানে...
এর মধ্যে না হইলে গল্প বাদ।
আগে বানিয়ে বানিয়ে ছোটবোনদের গল্প শুনাতাম রান টাইমে। সেই খান থেকে এই অভ্যাস টা হয়ে গেছে।

আপনার ভাল লেগেছে দখে একটু ভরসা পাইলাম। আমার নিজেরই কেমন 'দুর্বল বর্ণনা ভঙ্গি' মনে হইসে। তবে এইটাও একটা এক্সপেরিমেন্টাল স্টাইল। হাসি

....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

নুশেরা তাজরীন এর ছবি

চলুক

স্পর্শ এর ছবি

হাসি
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

জি.এম.তানিম এর ছবি

আমিও লেখকের কাছ থেকে অর্থ জিজ্ঞাসা করসি, আরো তিন মিনিট চিন্তা কইরা কিলিয়ার করলে ভালা হইত।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

রায়হান আবীর এর ছবি

সচল হওয়ায় অভিনন্দন বস...

---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

হু... স্পর্শকে অভিনন্দন সচল হওয়ায়... আমি গত কয়দিন খুব একটা ফলো করতে পারি নাই সচলায়তন। তাই অভিনন্দনে দেরি হইলো।

যা হোক... গল্পটা আমার দারুণ লাগলো। থিমটা অসাধারণ... বর্ণনাভঙ্গিও। সাত মিনিটে এটা ভাবাই যায় না। এইখানেই জিগাই... সাত মিনিট কি শুধু টাইপ করার টাইম নাকি ভাবনা সহ? এই থিম ভাবছেন কতক্ষনে ঠিক কইরা বলেন। হা হা হা হা...
গল্পটা আসলেই অনেক সুন্দর। এইটারে এইবার ঘষা মাজা কইরা তুইলা রাখেন... আখেরে কামে দিবে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

স্পর্শ এর ছবি

ইয়ে মনেহয় দুইটা মিলেই। ইয়ে, মানে...
তবে অবচেতন ভাবে কিছু প্রি প্রসেসিং ও হয়ে থাকতে পারে! মনের ভিতর। হাসি
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

জুলিয়ান সিদ্দিকী এর ছবি

দুই হাতের বুড়া আঙুল! (কাঁচকলা না।) কারণ একটু সময় নিয়া পড়তে হইলো।

স্পর্শ কখন চালু হইয়া গেল? কোনো আলামত তো দেখলাম না!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।

___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!

স্পর্শ এর ছবি

সময় নিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ!! হাসি
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

দ্রোহী এর ছবি

প্লটটা অসাধারণ তবে বর্ণনা খুব ভালো হয়নি। হাসি মানে বলতে চাইছি স্পর্শের মানানুযায়ী হয়নি।


কি মাঝি? ডরাইলা?

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

আমারো একই কথা। দুর্দান্ত প্লট হয়েছে, তবে স্পর্শীয় গল্প হতে আরেকটু লাগতো মনে হয়। দ্বিতীয় বার পড়ার পর পরিষ্কার হয়েছে আমার কাছেও। নাহয় নিলেনই আরেকটু সময়। দিনে ২ টা পোস্ট দেওয়া যায় প্রথম পাতায়। সেই হিসেবে কমপক্ষে ১২ ঘন্টা করে হাতে। চোখ টিপি

সচল হওয়ায় অনেক, অনেক অভিনন্দন।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- দিয়াশলাইয়ে প্রকাশিত গল্পটি নিয়ে শিমুল আমাকে বলেছিলেন একটা দারুণ প্লট আমার হাতে মারা পড়েছে মাঠে, পরবর্তীতে জুবায়ের ভাই ও প্রায় একই কথা বললেন।

আমি নিজেও বুঝেছি এটা সত্য। তবে আমার উপলব্ধিটা এসেছে, পরে, তখন আর কিছু করার ছিলো না। খুব অল্প সময় লিমিট ধরে ঐ প্লটে হাত দেয়া ঠিক হয়নি। আর এমনিতেও আমার হ্যাডমও খুব বেশি নেই। কিন্তু-

প্রিয় স্পর্শ, আপনার হাতের কারুকাজ, মনের জাল বুননের ক্ষমতা অনেক অনেক বেশি সমৃদ্ধ। আপনি এরকম প্লটের গল্প বা লেখাগুলো একটু সময় নিয়ে খেলে দেখতে পারেন। আপনার সামান্য একটু ধৈর্য্যের বিনিময়ে আমরা যারা ভুখানাঙ্গা পাঠক আছি তারা প্রিয় গল্পকারের কিছু দারুণ লেখা পড়ার সুযোগ পাই।

কোন দিক দিয়ে সচল হয়ে গেলেন, খেয়াল করি নাই। অনেক অনেক অভিনন্দন আপনাকে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

দ্রোহী এর ছবি

সুন্দর মন্তব্য। স্পর্শ ভাই, ধুসর গোধূলী হইলো ছুপা রুস্তম। খুব খিয়াল কইরা। যা কইছে মানেন। আখেরে ফল পাইবেন।


কি মাঝি? ডরাইলা?

স্পর্শ এর ছবি

সে যে ছুপা রুস্তম সেইটা অনেক আগে জানছি!! মাঝে মাঝে যে সিরিয়াস লেখা গুলা দেয়। সব সেইরকম !!

@ধুগোদা
আসলেই নিজেও বুঝতে পেরেছি এই গল্পটা যত্ন করে লিখলে খুব ভাল হত। কিন্তু কি আর করা। দুই হাতে লিখত বসেই আইডিয়া টা আসলো!! ইয়ে, মানে...

@ইশতিয়াক রউফ
হুম তাড়াহুড়ায় গল্পটা ক্ষতি গ্রস্থ হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য। হাসি

....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

জি.এম.তানিম এর ছবি

সচল হয়া গেসস দেখি...এইবার আহা কি আনন্দ আমি সচল টাইপের একখান পোস্টাও। চোখ টিপি
বি টি ডাব্লিউ, অভিনন্দন!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

স্পর্শ এর ছবি

হ দিসি !
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

স্বপ্নাহত এর ছবি

আমি ফার্স্ট টাইমেই বুঝছি ক্যাম্নে কি দেঁতো হাসি

থিম টা জোস... অসাধারণ টু দি পাওয়ার ইনফিনিটি... হাসি

---------------------------

থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

স্পর্শ এর ছবি

যাক এক জন পাইলাম!! দেঁতো হাসি
তবে এই লেখা টাইয় যত্ন না নিয়ে আফসোস হচ্ছে। মন খারাপ
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

অচেনা কেউ এর ছবি

সাত মিনিটে এত সুন্দর গপ্পো লেখা যায় আমার ধারনাই ছিলনা।ভালই লাগছে স্পর্শ ভাই।

স্পর্শ এর ছবি

ধন্যবাদ অচেনা কেউ! হাসি
কিন্তু আপনাকে চেনার উপায় কি?? চিন্তিত

....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি

পড়তে দেরি হয়ে গেলো। কিন্তু আমার কাছে এতেই অনেক শক্তিশালী লেখা মনেহয়েছে। তবে আরেকটু যত্ন নিলে যে আরো ভালো হতে পারতো সে কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। আমি পরামর্শ দেবো, আপনার এই সব দুই হাতে লেখাগুলো পরে যত্ন নিয়ে আরেকটু রিরাইট কইরেন। একেকটা গুল্লি হবে। পরামর্শ পছন্দ না হইলে আবার সেন্টু খাইয়েন না। মানে সত্যি মনেহইলো বইলা বল্লাম।

স্পর্শ এর ছবি

আরে না!! আমি সেন্টু খাওয়া পাবলিকই না!! হাসি
আর ঠিক এই কথা টাই ভাবছিলাম আজ বাড়ি ফেরার পথে।
দেখি দুই হাতে লেখা গল্প (অন্তত এইটা) পরে একটু যত্ন করে লিখতে হবে।
আসলে লিখতে বসলেই আব্‌জাব কিছু একটা চলে আসে মাথায়। তখন আর পুরাতন গল্প নিয়ে বসা হয়না।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। পড়ার এবং কমেন্ট করার জন্য। ভাল লেগেছে জেনে আমি খুশি। হাসি
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

অতিথি লেখক এর ছবি

সাত মিনিটে এতো সুন্দর গল্প!! মর্ম বুঝেই পুরা সচল...। অনেক অভিনন্দন।
-নিরিবিলি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আপনিও নিরিবিলিতে না থেকে একটু জনারণ্যে আসুন। একটু কোলাহল করুন, আমরা পাঠকেরা তো চাতকের মতো বসে থাকি আরেকজন স্পর্শকে আমাদের মাঝে লেখিয়ে হিসেবে পাওয়ার জন্য।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।