[justify]টিপাইমুখ বাঁধ প্রকল্প নিয়ে গত প্রায় তিন বছর ধরে বিশ্লেষন ও লেখালেখির মূল উদ্দেশ্য ছিল কয়েকটি।প্রথমতঃ এই প্রকল্পের ভারতীয় কতৃপক্ষের১ পরিবেশগত প্রভাব যাচাই করনে ভাটির প্রভাব, যা মূলত বাংলাদেশে পড়বে তা উপেক্ষিত হয়েছিল, কিন্তু আদতে একটি বাঁধের ভাটিতে উল্লেখ্যযোগ্য পরিমানে পরিবেশ ও পানিসম্পদগত পরিবর্তন ও
[justify]
মহিউদ্দিন আহমদ ২৯ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে দৈনিক প্রথম আলোতে “টিপাইমুখ বাঁধ তৈরি করা কেন জরুরি” শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখেছেন। বলতে দ্বিধা নেই তথ্যগত ও ভাষাগত বিচারে নিবন্ধটিকে আমার অত্যন্ত একপেশে মনে হয়েছে। আমি এই নিবন্ধে তার বক্তব্যের অযৌক্তিক দিকগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করব।
[justify]গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা ডঃ গওহর রিজভী সম্প্রতি The Daily Star এ "Tipaimukh: A plea for rational and scientific discussion" শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখেছেন। তার এই নিবন্ধ দৈনিক প্রথম আলোতে "টিপাইমুখঃ যৌক্তিক ও বৈজ্ঞানিক আলোচনার অনুরোধ" শিরোনামে বাংলায় অনূদিত হয়েছে। বলার অপেক্ষা রাখেনা যে ডঃ রিজভীর এই নিবন্ধ তার সম্প্রতি ভারত সফরের অভিজ্ঞতার আলোকে লেখা।উল্লেখ্য যে, টিপাইমুখ নিয়ে সাম্প্রতিক কালে বাংলাদেশ-ভারত কূটনৈতিক আলোচনার নিমিত্তে ডঃ গওহর রিজভী ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আরেক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান দিল্লী সফর করেন। সেখান থেকে ফিরে এসে সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি উল্লেখ করেন যে, বরাক নদীর ওপর টিপাইমুখে বাঁধ হলেও তাতে বাংলাদেশের ক্ষতি হবে না এবং তিনি মনে করেন যে টিপাইমুখে বাঁধের কারণে বাংলাদেশের ক্ষতি হবে বলে যে কথাগুলো উঠেছে, তার সবই ভিত্তিহীন। বলতে দ্বিধা নেই ডঃ রিজভীর এই নিবন্ধ সেই সাংবাদিক সম্মেলনে তার মতামতেরই আনুষ্ঠানিক রূপ। এখানে বলে নেয়া ভাল যে তার এই নিবন্ধের অনেক অংশেই আমার দ্বিমত রয়েছে। শুধু তাই নয় তিনি এই নিবন্ধে পানিসম্পদ কৌশলগত দিক থেকে কিছু ভুল তথ্য দিয়েছেন। আমার এই নিবন্ধে তার লেখার কিছু অসংগতি এবং যেসব বিষয়ে বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী মতামত রয়েছে তার ব্যবচ্ছেদ থাকবে।
[justify]প্রায় ২ বছরের শীতনিদ্রার পর আবারো আলোচনার টেবিলে টিপাইমুখ বাঁধ। ২০০৯ সাল ছিল টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে আলোচনার বছর। সেই সময়ের সংবাদ মাধ্যমে লেখালেখি, ভিডিও, আর প্রতিবেদনের ছড়াছড়ি দেখতে পাবেন। ১৯৫৪ সালে যে পরিকল্পনার শুরু, ১৯৭৪ সালে তার বাস্তবায়নের স্থান নির্ধারণ, আর ২০০৯-এর দিকে এসে তার নির্মাণ কাজ শুরুর কথা ছিল। আমাদের সংসদীয় কমিটি ভারত সফরে থেকে ফিরে এসে সে সময় মন্তব্য করেছিলেন,
[justify]
টিপাইমুখ নিয়ে আমার এই লেখাটি ২১ আগষ্ট ২০০৯ এ প্রথম আলোতে খোলা কলামে প্রকাশিত হয়। লেখাটি সচলায়তনে সাত পর্বে প্রকাশিত আমার টিপাইমুখ সিরিজের সংক্ষেপিত রূপ বা সারমর্ম। পরবর্তীতে তথ্যসুত্র হিসেবে কাজে লাগতে পারে বলে এটিকে নিজের ব্লগে রেখে দিলাম। যেহেতু সচলায়তনের নীতিমালা মেনে লেখাটিকে প্রথম পাতায় প্রকাশ করিনি তাই পোষ্ট...
[justify]আজ টিপাইমুখ প্রকল্প নিয়ে জাতীয় সংসদে সংসদীয় কমিটির প্রতিবেদন প্রকাশের খবর পড়লাম। যে সুর সেই প্রথম থেকেই শুনে আসছি সেই একই মূর্ছনার পূনঃরাবৃত্তি শুনলাম এই খবরে। টিপাইমুখ নিয়ে সংবাদপত্রে দেশ বরেণ্য পানিসম্পদ বিশেষজ্ঞদের অসংখ্য লেখা প্রকাশিত হয়েছে যার মধ্যে ডঃ আইনুন নিশাত, ডঃ জহির উদ্দিন চৌধুরী, আসিফ নজরুল, ডঃ আকবর আলি খান এর লেখা অন্যতম। আমিও ব্...
ডজন খানেক সঙ্গী নিয়া
উইড়া গিয়া বিমানে
ফেরার সময় সঙ্গে তিনি
কয়টা ঘোড়ার ডিম আনে।
সে ডিম এখন পাচ্ছে শোভা
সব মিডিয়ার আড়তে
কী যায় আসে, টিপাইমুখে
বাঁধ দিয়া দিক ভারতে!
কাকতাড়ুয়া
kaktarua@জিমেইল.কম
[justify]
প্রিয় পাঠক, টিপাইমুখ প্রকল্প নিয়ে লেখার যে কাজটি শুরু করেছিলাম তা আজকে শেষ করছি। আপনাদের সবাইকে অনুরোধ করছি এই পোষ্টে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্য দিন যার উপর ভিত্তি করে আমরা এই ইস্যুটিকে নিয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হব। এই পর্বে আমি এই মুহুর্তে আমাদের কি করনীয় তার উপর মূলত আলোক পাত করেছি। আমি বিশ্বাস করি সচলের অগনিত পাঠক আমার এই প্রস্তাবগুলিকে আরো সমৃদ্ধ করবেন।তার উপর ভিত...
[justify]
আজকের পর্বে থাকছেঃ বাংলাদেশে টিপাইমুখ বাঁধের প্রভাবঃএকটি স...
[justify]
আজকের পর্বে থাকছেঃ বাংলাদেশে টিপাইমুখ বাঁধের প্রভাবঃএকটি সমন্বিত বিশ্লেষন মূলক আলোচনা (প্রথম অংশ)।
আমার দ্বিতীয় পর্বে ...