আলো-অন্ধকার

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: শুক্র, ২২/১০/২০১০ - ৭:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঠিক তখন বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যাটা কেমন করে যেনো আলোটাকে নিভিয়ে দিচ্ছে। আস্তে আস্তে করে এক অদ্ভুত আঁধার এসে ঢেকে দিয়ে যাচ্ছে চারপাশ। কেউ কেউ সারাদিনের জটিল ব্যাস্ততা শেষে ক্লান্তিগুলোকে সঙ্গী করে বাড়ির পথে ছুটছে। কিছু কাক এখনো ফেরেনি কূলায়, শেষ আলোর আমেজটুকু গায়ে মেখে একটু বেশীই ত্বারস্বরে কা-কা বলে চেঁচিয়ে যাচ্ছে। সারা গায়ে ধূলো-কাদা মেখে সব খেলা শেষ হলে পরে একদল কিশোর তুমুল হৈ হৈ করে তাদের হেরে যাওয়ার সেই বিতর্কিত প্যানাল্টিটা নিয়ে তর্ক জুড়ে দেয়,
'ধ্যত্তেরি, এইসব পুলাপাইন ক্যান যে মাঠে নামে, হুশ কইরা ঝাড়ি মারলেই চিৎপটাং!'
'আরে পুলাপাইনের কতা বাদ দে, ঐটা কারে লইছিলি রেফারী হিসাবে? কাইল ধইরা ফারামগেটে চোখের হাসপাতালে পাডান লাগবো'

কিশোরের দল হো হো করে হেসে উঠে। ঢিমে তালে তখন এক এক করে জ্বলে উঠছে রাস্তার বাতি। বড় বড় বিলবোর্ডগুলো অনেক বিশাল সব অফার নিয়ে মানুষের মগজ ধোলাইয়ে নিয়ন জ্বালিয়ে আরো একটু ব্যাস্ত হয়ে উঠলো। ফুটপাথের হকাররা তাদের পশরায় আরো একটু চিকচিকে ভাব আনার জন্য চার্জার বাতি জ্বালিয়ে দিচ্ছে, পাশেই এক খই ওয়ালা আলতো হেসে কেরোসিনের সেই কুপিটাকেই তার ঝাড়বাতি বলে জ্বেলে দিলো।
ঠিক এই সময়ে, সমস্ত ব্যাস্ততাকে পাশ কাটিয়ে শহরের রাস্তায় দেখা গেলো দুটো ছায়া, পিঠে বড় বড় ট্রাভেল ব্যাগ ঝুলিয়ে নিবিষ্ট মনে হেঁটে চলছে। একজন একটু বেঁটে করে, ঝাকরা চুল, হ্যাংলা, আরেকজন হ্যাংলাই কিন্তু কিছুটা লম্বা, দুজনারই হাতে সিগারেট। লোকজন সব ব্যাস্ত হয়ে ছুটে যায় পাশ কেটে কিন্তু তাদের যেনো কোন তাড়া নেই। টুকটাক কথা বলতে বলতে চলছে ধীর পায়ে হেঁটে। এই আঁধারটাই যেনো তারা চায়। যেখানে যাবার সেখানে পৌঁছাতে তাদের মনে হয় এই আঁধারটাই দরকার। লম্বা ছায়াটা বলে উঠলো - 'আলো পাবো তো?' 
একমাথা চুল ঝাঁকিয়ে হাসতে হাসতে বেঁটে ছায়া 'হুম, আরেকটু সময় তো যেতে দে ...'
-হলেই হয়!
-তা তো অবশ্যই।

একগলি, দু'গলি করে অনেকটা পথ পেছন ফেলে আসার পর দেখা গেলো বড় রাস্তাটা আর একটু পড়েই শেষ হয়ে যাবে। একটু হেসে উঠলো দুইজনা, কিছুটা তৃপ্তির, কিছুটা অন্য আবেগের। আবারও নিরবতা, আবারো ধীর পায়ে আলতো করে ধুলো মেখে হেঁটে চলা, দুই একটা সিগারেটের পুড়ে যাওয়া।
- 'আচ্ছা এভাবে কেউ ভাবেনা কেনো?' ঝাকরা চুলের প্রশ্ন, কিছুটা উচ্চস্বরে।
- আমরা তো ভাবি।
- না, ঠিক তা না। এভাবে ভাবলে ক্ষতি কি?
- সবারই কি এক জিনিশ ভাবলে চলে? আমি ভাবি, তুমি ভাবো, মন্দ কি?
- হুম, তাই হয়তো!

এভাবে এক সময় ছায়া দুটো পেছন ফেলে আসে এই মূর্খ ব্যাস্ততায় ভরা শহরটাকে। এখানে এসে রাস্তাটা দু'টো ভাগ হয়ে গেছে। একটু ইতস্ততঃ করে দুজন বাঁ পাশের রাস্তা দিয়ে আবারও এগিয়ে চলে। সিগারেট পুড়ে যায় আরো দুই একটা। ওরা ঠিক জানে এই রাস্তার শেষে, একেবারে শেষ্ মাথায় উঁচু উঁচু টিলার মতো আছে আর তারও কিছু পরে আছে বিশাল এক জলা। লোকজন কথা ফেরি করে বেড়ায় ওটা নাকি বিশাল বিল ছিলো কোন এক সময়, এখন বালি ফেলে জমি উঁচু করে সবাই ঐ বিলটাকে একটা ছোটো জলা বানিয়ে ফেলেছে। ছায়া দু'টির এইসব কথায় কোন ভ্রুক্ষেপ নেই। ওরা এগিয়েই চলছে, ওদের তো  আঁধারের কাছাকাছি যেতে হবে।

একসময় সমস্ত পথ শেষ করে ঐ টিলার উপড় বসলো একজন, আরেকজন দাঁড়িয়ে কি যেন দেখলো অনেক্ষন - আনমনে। সিগারেট পুড়লো আরো দুই একটা। ব্যাস্ত হয়ে ব্যাগ থেকে বের করে নিলো ওদের আঁধার দেখার যন্ত্র গুলো। এই প্রথম, হ্যাঁ, এই প্রথম ওদের খুব ব্যাস্ত দেখালো। যেনো ফেলে আসা সময়কে পুষিয়ে নিতে চায়। ততক্ষনে হলদেটে হয়ে পূর্ণিমার চাঁদটা দিগন্তে উঠি উঠি করছে, চারপাশে খুব কম লোকের আনাগোনা। হঠাৎ দু একটা কুকুর দুটো ছায়ার কাছে এসে থমকে দাড়াচ্ছে। ছায়া দুটো নয়, ওদের সব আগ্রহ ঐ যন্ত্রগুলো নিয়ে। তারপর আবার কিছুক্ষন ধীর আলস্য, দুজনের মুখ চাওয়া চাওয়ি, একটু ঠাট্টা তামাশা আর অন্ধকার। 'আমরা কতক্ষন আর অপেক্ষা করবো?' - বেঁটে ছায়ার একটু বিরক্তি মেশানো প্রশ্ন।
- ক্যান রে, আর তর সয়না?
- নাহ, আজ আমার বিশাল প্ল্যান।
- তুমি শুরু করো, আমি চাঁদ আরো উপরে না উঠা পর্যন্ত বসেই থাকি।
- এই হলদে চাঁদের আলোটা কি তরল, তাই না!
- আরেকটু উপরে উঠলে মাখন হবে রে মামা।
- আমি একটু দেখে নেই ... !  

এভাবে রাত গভীর হতে থাকে, চাঁদ উঠতে থাকে উপড় থেকে আরো উপড়ে, বাড়তে থাকে তার আলো। ছায়া দুটো আরো স্পষ্ট হয়, ধীরে ধীরে ব্যাস্ততা বেড়ে যেতে থাকে। পুড়তে থাকে আরো দু একটা সিগারেট। কানে গোঁজা এয়ারফোনে বাজতে থাকে কিছু এলোমেলো গান, যেগুলো শুধু শেকড়ের কথা বলে। একটা সময় কিছু নিশিজাগা পাখি ছাড়া সমাই ঘুমিয়ে পড়ে, চুপচাপ হয়ে যায় ঝিঁঝিঁগুলোও। ছায়া দুটোর ব্যাস্ততা আরও বাড়ে, যেনো হাজার বছরের কোনো তৃষ্ণার্ত প্রান। পুড়তে থাকে একে একে করে অনেকগুলো সিগারেট। এভাবে একটা সময় রাতও শেষ হয়, ভোরের শেষ আঁধার নিভে গিয়ে আলো আসে। ছায়া দুটো মানুষের অবয়ব পায়। আবারও হেঁটে চলে সেই শহরমুখি রাস্তায়, ধীর পায়ে, ব্যাস্ততাহীন।
- আঁধার দেখা হলো তবে শেষ! হেসে উঠে ঝাকরা চুলের ছেলেটি।
- হুম, তবুও শেষ হয়। আসলে শেষ আর কই হয়?
দুটো বৃদ্ধ পাশ কেটে যেতে যেতে এই কথা শুনে আর ভ্রুকুটি করে তাকায় দুজনার দিকে। মনে মনে ভাবে - আজকালের ছেলেরা কি সব ছাইপাশ যে বলে!

আবারও কোনো এক ব্যস্তদিন শেষ হওয়া সন্ধায় মৃদু আলো-আঁধারিতে এই শহরের রাস্তায় দুটো ছায়া দেখা যায়। কাধে ব্যাগ, হাতে সিগারেট। রাস্তাটা ধরে যেদিকে গেলে শহর শেষ হয়ে সেই টিলাগুলো সামনে পড়ে, সেইদিক ধরেই হেঁটে যায়। লোকজন কানাকানি করে - এরা নাকি আঁধার দেখে! কেউ হাসতে হাসতে কুটোকুটি, ঐ টিলায় চড়ে আঁধার দেখা, পাগল নাকি?

আবারো চাঁদ উঠে, ডুবে যায়। আবারো ভোর হয়। তবুও, আঁধার দেখা আসলে শেষ আর কই হয়?

   
 


মন্তব্য

জোহরা ফেরদৌসী এর ছবি

খুব ভাল লাগল আলো আঁধারীর গল্প । ভীষন গতিশীল, শক্তিশালী গল্প । দু’একটা টাইপো ঠিক করে নেবেন ।

সচলে আমার অতিথিকাল শেষ হয়নি (আপনার গল্পের মতই বলি, “শেষ আর হয় কই?”), অবশ্য আমিতো পড়ি বেশী, লিখি খু-উ-ব কম । মন্তব্যও করি কদাচিৎ, কাজেই সচলে আমার পদচারনা নেহাতই নীরব । সে যাক গে, তারা দেয়ার সাধ্য থাকলে আপনাকে এক আকাশ তারা দিতাম ।

অপ্রাসঙ্গিকঃ আপনার ও রোয়েনার ছবির হাত অসম্ভব ভাল । মেঘ আর নৌকার ছবি সাদা কালোতে দূর্দান্ত তুলেছিলেন । একবার কি কিছু বার্ধক্যের ছবি তুলবেন । আমি খুব ভালবাসি দ্বিতীয় শৈশব ।

……………………………………
বলছি এক জ্যোতির্ময়ীর কথা

__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ আপু। এটা একেবারেই 'প্রথম চেষ্টা'।

বার্ধক্য নিয়েও বেশ কিছু কাজ করা আছে, সময় করে একদিন পোস্ট দেয়া যাবে ...

===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

নীলকান্ত এর ছবি

চিন্তিত
পড়ে যেন মনে হয় চিনি উহারে


অলস সময়

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

এই শহর চিনে, তোমারও চিনারই কথা ... ...

===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

কিছু কিছু উৎপ্রেক্ষা খুব ভালো লেগেছে। নিয়মিত এ লাইনে চেষ্টা করতে পারেন কিন্তু...

অন্যকথাঃ 'গল্প' ট্যাগ ঠিকাসে, কিন্তু পাশে এরশাদ্দাদু ক্যান ??
গড়াগড়ি দিয়া হাসি
_________________________________________

সেরিওজা

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ ভায়া। নিয়মিত হবো কিনা জানিনা, হঠাৎ ইচ্ছে হলো তাই লিখা ফেলা আর কি!!!

আসলে আমার সব লেখাতেই কিন্তু এই ট্যাগটা থাকে ... ... এরশাদ আমার বাল্যকালের হিরো তো ... ... ... লুলঝ ... ... ...

===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

রানা মেহের এর ছবি

গল্পটা ভালো লাগতে গিয়েও লাগলোনা।
বর্ণনা কিংবা সংলাপে নতুনত্বের অভাব বলে বোধহয়
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

রানাপু, এটা বলতে পারেন একেবারেই প্রথম চেষ্টা, এর আগে জীবনেও কোনো গল্প জাতীয় কিছু লিখি নাই।

===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

সাইফ তাহসিন এর ছবি

খাইছে আমারে, আমাগো ত্রিবেদি যেমন লিখে তেমনি দেখি লিখে, ফাটায়া লইছেন বস, ভাবছিলাম নিজের কথা লেখপার লাগছেন, তাই খুব আশা কইরা আছিলাম আলো-আধারের অসাধারণ কিছু ছবি আসবে, কিন্তু লেখা এত ভালো লাগছে যে ছবির অভাব অনুভব করতে পারি নাই। আশাকরি এই লেখার আরো পর্ব আসবে। বর্ননা খুবই প্রাণবন্ত আর গতিশীল।

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

সুনা মনি ভাই, এইটা তো আমার নিজেরই কথা গো !!!

পর্ব আসবে কিনা জানিনা। তবে এই সম্পর্কিত ছবি আসবে ... আপেক্ষায় থাকেন !!!

===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

কামরুল হাসান রাঙা [অতিথি] এর ছবি

সবার ভাল লাগবে- এরকম লেখা পাওয়া কঠিন। আমার ভাল লেগেছে এটা বলতে পারি। তারা দিতে পারলে চারটা দিতাম।
কিন্তু, ট্যাগ-এ এরশাদ-চাচু (অথবা দাদু) কে টেনে আনলেন কেন?

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

ধন্যবাদ।

আসলে এই ট্যাগটা আমার সবগুলা লেখাতেই পাবেন। এরশাদ আমার চাইন্ডহুড হিরু ... ... ...

===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

অনেক তো হলো ফটুকবাজি ... একটু এক্সপিরিম্যান্ট করলাম এইবার।

তবে এই বিষয়ক ছবি শীঘ্রই আসিবে ... জনাব ... !!!

===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

বইখাতা এর ছবি

চলুক

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ।

===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

তাসনীম এর ছবি

ভালো লেগেছে...এখন থেকে গল্প আর ছবি দুটোই চলুক।

আমি বানানবিদ নই, তবুও এই দুটো বানান সংশোধন করছি...

ব্যাস্ততা -> ব্যস্ততা
প্যানাল্টিটা -> পেনাল্টিটা

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। দেখা যাক দুটো চালানো যায় কিনা!

বানান শুদ্ধির জন্য ধন্যবাদ।

===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি

জনাব, ছবি আর দেখব না ঠিক করেছি, তবে যদিও নিজের আলো-অন্ধকার দেখার যন্ত্রটা নেহায়তই খেলো, তবুও ছবি তোলার লোভটা এখনো সামলাতে পারছি না।

লেখা এটাই প্রথম হলে তো বেশ কিছু গুড় প্রাপ্য। বেশ সুন্দর ভিজুয়ালাইজ করলাম ব্যাপারটা, হাঁটলাম যেন সাথে সাথে।

__________________________________
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: ধূমপান স্বাস্থের জন্যে ক্ষতিকর।

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

ছবি তো দেখতেই হবে ... চোখ খুললেই তো সব ছবি !!

হুম ... গুড় ...

===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

দ্রোহী এর ছবি

গল্প পড়তে গিয়ে ভাবলাম নিচে গিয়ে তো ফটুক দেখতে পাবই তাই কি লিখছে পইড়া লই। কিন্তু শেষে এসে ফটুক দেখতে না পেয়ে খানিকটা চমকে গেলাম! চমকে দেয়াটুকু ভাল লেগেছে।

হাসি


কাকস্য পরিবেদনা

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

হা হা হা ... ... আসলে বুঝলাম, লুকজন আমার কাছ থিকা ছবি ছাড়া আর কিছু চায় না। তাই নেক্সট টাইম থিকা কিছু না লেইখা হুদা ছবি দিয়া যামুগা ... ... ...

===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

আপনে যে ভালো লেখেন তা জানতাম আগেই... কিন্তু গল্পটা বেশি ভালো লাগলো... চালায়া যান
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।