Archive - ফেব 2006 - ব্লগ

February 28th

ভালো লেখাগুলো দিয়ে ই-ম্যাগাজিন প্রকাশ

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: সোম, ২৭/০২/২০০৬ - ৭:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


যখন কম্পিউটার প্রথম এসেছিল তখন অনেকেই ভেবেছিল কাগজ, বই এসব বুঝি উঠে যাবে, কিন্তু তা হয়নি। কেনো হয়নি তার বিস্তৃত ব্যাখ্যা দেয়া সম্ভব। আমার মূল পয়েন্ট হচ্ছে এটি তুলে ধরা একজন ভালো লেখক তখনই ব্লগ লিখবেন যখন তিনি নিশ্চিত হবেন তার পরিশ্রম ও লেখা হারিয়ে যাবে না।

সবাই লেখক হয় না কেউ কেউ লেখক। লেখকেরা তাদের সৃষ্টিকে ভালোবাসের সন্তানের মত। লেখা অনেক সময়ই লেখকের কাছে অমরত্বের সন্ধান। তো ব্লগের লেখা যদি মানহীন লেখা, মন্তব্য আর ই-গালাগালি'র নীচে হারিয়


February 27th

গৃহযুদ্ধের মুখোমুখি ইরাক

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: সোম, ২৭/০২/২০০৬ - ২:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


শিয়া প্রধান দেশ ও সুন্নী প্রধান দুটি মুসলিম দেশের মধ্যে যুদ্ধের খবর পড়ে পড়ে আমার শৈশব পার হয়েছে। ইত্তেফাকের পাতায় প্রতিদিন শিরোনাম হতো সেই যুদ্ধের সংবাদ। ইরাক-ইরান যুদ্ধের কথা বলছি আমি। যুদ্ধের এসব সংবাদ পড়তে পড়তেই আমি হয়ে উঠি যুদ্ধবিরোধী। আর শিয়া ও সুন্নীর বিভাজন ধরে এরকম মানুষহত্যার প্রতিও জন্ম নেয় তীব্র ঘৃণা। একসময় এরকম খবর পড়াই বন্ধ করে দেই একেবারে।

সেই বিরোধ থেমে গেছে বলে একরকম স্বস্তিতে ছিলাম। কিন্তু বিভেদের মাধ্যমে শাসনের পশ্চিমা নী


গৃহযুদ্ধের মুখোমুখি ইরাক

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: সোম, ২৭/০২/২০০৬ - ২:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


শিয়া প্রধান দেশ ও সুন্নী প্রধান দুটি মুসলিম দেশের মধ্যে যুদ্ধের খবর পড়ে পড়ে আমার শৈশব পার হয়েছে। ইত্তেফাকের পাতায় প্রতিদিন শিরোনাম হতো সেই যুদ্ধের সংবাদ। ইরাক-ইরান যুদ্ধের কথা বলছি আমি। যুদ্ধের এসব সংবাদ পড়তে পড়তেই আমি হয়ে উঠি যুদ্ধবিরোধী। আর শিয়া ও সুন্নীর বিভাজন ধরে এরকম মানুষহত্যার প্রতিও জন্ম নেয় তীব্র ঘৃণা। একসময় এরকম খবর পড়াই বন্ধ করে দেই একেবারে।

সেই বিরোধ থেমে গেছে বলে একরকম স্বস্তিতে ছিলাম। কিন্তু বিভেদের মাধ্যমে শাসনের পশ্চিমা নী


February 26th

আপা/ভাইয়ার বাংলাদেশ

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: রবি, ২৬/০২/২০০৬ - ৮:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বাংলাদেশের প্রচল সংস্কৃতিতে সম্পর্কের সূত্র ধরে মানুষকে সম্বোধন করার একটা রেওয়াজ আছে। অপরিচিত সমবয়স্ক দাড়িওয়ালা রিঙ্াওয়ালা তাই অনেকের চাচা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসগুলোর ড্রাইভার তাই ছাত্র-ছাত্রীদের মামু আর মেয়েদের হলের কেয়ারটেকাররা নামহীনভাবে দাদু।

আনত্দরিকতার প্রলেপ আছে এই সম্বোধনে আছে গ্রামভিত্তিক নির্ভরশীল সমাজব্যবস্থার সুতোর টান। তবে প্রাগ্রসর নাগরিক বিশ্বের শত কোটি অপরিচিতের দৈনন্দিন যোগাযোগের বর্তমান ক্ষেত্রভূমিতে ও কালে এই রেওয়াজ ব


আপা/ভাইয়ার বাংলাদেশ

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: রবি, ২৬/০২/২০০৬ - ৮:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বাংলাদেশের প্রচল সংস্কৃতিতে সম্পর্কের সূত্র ধরে মানুষকে সম্বোধন করার একটা রেওয়াজ আছে। অপরিচিত সমবয়স্ক দাড়িওয়ালা রিঙ্াওয়ালা তাই অনেকের চাচা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসগুলোর ড্রাইভার তাই ছাত্র-ছাত্রীদের মামু আর মেয়েদের হলের কেয়ারটেকাররা নামহীনভাবে দাদু।

আনত্দরিকতার প্রলেপ আছে এই সম্বোধনে আছে গ্রামভিত্তিক নির্ভরশীল সমাজব্যবস্থার সুতোর টান। তবে প্রাগ্রসর নাগরিক বিশ্বের শত কোটি অপরিচিতের দৈনন্দিন যোগাযোগের বর্তমান ক্ষেত্রভূমিতে ও কালে এই রেওয়াজ ব


ডাক দেয় দীক্ষক দ্রাবিড়

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: রবি, ২৬/০২/২০০৬ - ৮:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাদলের দ্রিমিকি দ্রিমিকি ছন্দে রক্তের গভীর থেকে ডাক দেয় দার্ঢ্য দ্রাবির। আমার এই পলল মাটির উপত্যকায়, আমার এই অসীম ভূ-সৌন্দর্যের লীলাক্ষত্রে আরব, হুন, শক, আর্য শকুনেরা হানা দিয়েছে বারংবার। সুফলা শ্যামল মৃত্তিকায় তারা হানা দিয়ে জন্মভূমিকে বানিয়েছে লু-হাওয়ার মরুভূমি আর নামিয়ে এনেছে সমাধির নিস্তবদ্ধত...


February 25th

কতিপয় সংজ্ঞা - ২

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০০৬ - ৪:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্লগ, ব্লগার, ব্লগাচরণঃ
এটা একটা নিয়মিত বিষয়। এ ব্লগের কর্নাধারেরা সবচেয়ে বিপদে আছেন বোধ হয়। তারা ব্লগকে স্বাধীন করে দিয়েও ব্লগারদের রোষের মুখোমুখি হচ্ছেন প্রতিদিন।
ব্লগের প্রতিশব্দ এখনও আমরা খুঁজছি, যারা যারা এটার উন্নতি করতে চান তারা মুখফোড় অথবা হিমুর পোষ্টে গিয়ে মন্তব্য ঝেড়ে আসতে পারেন।
আমি ব্লগের শব্দান্তর করেছি- স্বগতালাপ ( যারা বাংলা কম জানেন তাদের জন্য বলা, স্বগতালাপের প্রায়োগিক অর্থ নিজের সাথে নিজে কথা বলা, বা নিজের কথা প্রকাশ করা) স্বগতোক্তি করতে পারতাম কিন্তু ওটার সাথে আক্ষেপজনিত একটা দুষন রয়েছে বিধায় স্বগতালাপ আমার পছন্দ।
তেমনি ব্লগারকে বলতে চাইছি - লিপিকার, আলাপক, তবে মনপুত হচ্ছে না একটাও।

যাই হোক মূল কথায় ফিরে


কতিপয় সংজ্ঞা - ১

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০০৬ - ২:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অবস্থা দেখে মনে হলো এখন কিছু বিষয়ের সংজ্ঞা দেওয়া প্রয়োজন। তাই এ লেখা। ব্লগের বহুল ব্যাবহৃত শব্দগুলোর সংজ্ঞা দেওয়া যাক তাহলে।
পদবিভাজন করে দেই, লোকজনের বাংলা এবং ভাষাজ্ঞান তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। সবার কথা বলছি না, কিছু কিছু অদ্ভুত বাংলাদেশির জন্য এ সংজ্ঞায়োজন।

ভাষাঃ মানুষের পরস্পরের সাথে যোগাযোগের মাধ্যম। স্বরযন্ত্রের কম্পনজাত আলোড়ন যা বাতাসে বাহিত হয়ে একই লোকালয়ে বেড়ে ওঠা অন্য একজন মানুষের কর্নকূহরে প্রবেশ করলে তার চেতনায় নাড়া দেয়, এবং তার বোধগম্য হয়।
বিভিন্ন ভাষা পৃথিবীতে আছে, প্রতিটা ভাষার লৌকিক একটা উচ্চারণরীতি আছে, আমরা বাংলায় ওটাকে আঞ্চলিকতা বলে থাকি।
ভাষা একই লোকালয়ে বেড়ে ওঠা বিভিন্ন মানুষের যোগাযোগের মাধ্যম, প্রাচিন কালে


পান হলো কিন্তু আহার নিখোঁজ

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০০৬ - ৯:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাত একটা পার। পান হচ্ছে। চলছে স্মিরনফ পান। সাথে আছে প্যাকেট সমুসা। ফ্রোজেন ডালপুরি খাওয়া হয়ে গেছে কয়েকটা। চানাচুর খাওয়া হলো একদফা। কিন্তু মূল খাবারের দেখা নেই।
আজকের রাতের খাবার অবশ্য খুব সাধারণ। চাইনিজ সু্যপ। মুরগির মাংস আছে। আর আছে রুই মাছের মুড়িঘন্ট। কিন্তু সেসব খাওয়া-দাওয়া আটকে আছে এখনও সবাই আসেনি বলে। তবে ছোটখাটো নানা খাবার খেয়ে পেটটা ভরে আছে।
আমি আসলে এখন ঘুমিয়ে পড়তে চাই ।সকালে না হয় একবারে নাস্তা করা যাবে।
ভালো থাকুন।


চলুন পান করি প্রকৃতির নামে

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০০৬ - ৩:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ধূসর গোধূলি যে এরকম কুফা তা কে জানতো। আমার আগের সওদাপাতির লেখায় পানির প্রসঙ্গ তোলার পর জবাব দিতে না দিতেই আপদে পড়লাম। শুক্রবার রাত। সামনে দুইদিন বন্ধ। বন্ধু-বান্ধবদের কি আর না করা যায়। বাসায় অর্ধেক ভ্লাদিভার আর অর্ধেক স্টলিচনিয়া ভদকা ছিলো। এতেই চলতো। তারপরও আবার যাইতে হলো। রাত দুপুরে যদি টান পড়ে তখন কোথায় পাবো।

এক লিটারের স্মিরনফ রেড লেভেল নিলাম। 15 টা পাউন্ড খস করে নেমে গেলো। আর খালি পানি নিলেই তো হবে না। নানা জনের নানা সঙ্গত খাবার লাগে সা