Archive - সেপ 2006 - ব্লগ

September 24th

দোতলা ট্রেনে জিনিভা থেকে ইন্টারলেকেন:বৃষ্টি ভেজা পাহাড় আর ফিরোজা রংয়ের লেক

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ২৩/০৯/২০০৬ - ৯:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


লন্ডনে দোতলা বাস খুব সাধারণ একটা বিষয়। কিন্তু দোতলা ট্রেন নেই। চারপাশের দৃশ্য দেখার জন্য দোতলা বাস-ট্রেনের জানালার পাশে বসার মজাই আলাদা। পাহাড় দেখতে হলে যেতে হবে ইন্টারলেকেনে। কিন্তু জিনিভা থেকে সরাসরি কোনো ট্রেন নেই। একটু ঘুরে রাজধানী বার্ন হয়ে যায় ট্রেন। যদিও শহর দেখে সময় নষ্ট করবো না সিদ্ধানত্দ নিয়েছি তবু ভাবলাম দুপুরের খাবারটা বার্নে সারি। টিপ টিপ বৃষ্টি ঝরছে সকাল থেকে। আকাশ মেঘে ঢেকে আছে একথাটা সুইজারল্যান্ডের জন্য ঠিক প্রযোজ্য নয়। কারণ আমর


দোতলা ট্রেনে জিনিভা থেকে ইন্টারলেকেন:বৃষ্টি ভেজা পাহাড় আর ফিরোজা রংয়ের লেক

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ২৩/০৯/২০০৬ - ৯:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


লন্ডনে দোতলা বাস খুব সাধারণ একটা বিষয়। কিন্তু দোতলা ট্রেন নেই। চারপাশের দৃশ্য দেখার জন্য দোতলা বাস-ট্রেনের জানালার পাশে বসার মজাই আলাদা। পাহাড় দেখতে হলে যেতে হবে ইন্টারলেকেনে। কিন্তু জিনিভা থেকে সরাসরি কোনো ট্রেন নেই। একটু ঘুরে রাজধানী বার্ন হয়ে যায় ট্রেন। যদিও শহর দেখে সময় নষ্ট করবো না সিদ্ধানত্দ নিয়েছি তবু ভাবলাম দুপুরের খাবারটা বার্নে সারি। টিপ টিপ বৃষ্টি ঝরছে সকাল থেকে। আকাশ মেঘে ঢেকে আছে একথাটা সুইজারল্যান্ডের জন্য ঠিক প্রযোজ্য নয়। কারণ আমর


September 23rd

গল্পবুড়োর আয়োজন কেনো?

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: শনি, ২৩/০৯/২০০৬ - ৪:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আইডিয়াটা প্রথম দিয়েছিলো নীতু, ছোটোদের জন্য কিছু অংশ বরাদ্দ রাখা যায় কি না এখানে, যেখানে ছোটোদের জন্য লেখা হবে, আমরা বিভিন্ন রকম তর্ক রাজনীতি নিয়ে ব্যাস্ত থাকি, সেখানে প্রবেশ করা সবার জন্য সম্ভব হয় না, তাই গল্পবুড়োর আগমন, এটা জোড়াতালি ধাঁচের ব্যাবস্থা হলো যদিও তবে নাই মামার চাইতে কানা মামা ভালো।উদ্দেশ্য সরল, এখানে আমরা যা যা পড়েছি তা জমা করা হবে, আমার নিজের প্রিয় শৈশবের চয়নিকা বইটা এখন কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না, অনেক চমৎকার চমৎকার ছড়া নিয়ে বইটা নিরুদ্দেশ, এমন অনেক মানুষের শৈশবের প্রিয় ছড়া, প্রিয় রূপকথা হারিয়ে গেছে, আমাদের শিশুরা হ্যারি পটারের যাদুর গল্প পড়বে এটা খারাপ কিছু না তবে আমাদের শিশু সাহিত্যের মান মোটেও খারাপ না,আমাদের শিশু সাহিত্যের


[is=\০০৩৩PP] c

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: শনি, ২৩/০৯/২০০৬ - ১০:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


গোপন ঘাঁটিতে ফিরছেন একদল বিপ্লবী ।
অপারেশন সাকসেসফুল ।
দখলদারদের একটি প্রমোদকুঞ্জ আক্রমন করে হত্যা করা হয়েছে তাদের কজন কে ।

কিন্ত ুকিছুপর দখলদার সৈন্যরা বিপ্লবীদের খুঁজতে বেরুলো , গুলি বিনিময় চলেেলা অনেকক্ষন । বাকীরা নিরাপদে ফিরে এলে ও গুলীতে আহত হয়ে লুটিয়ে পড়লেন অপারেশন প্রধান । সৈনিকেরা চলে এসেছে খুব কাছে ।
না ধরা দিলেননা বি প্লবী। মুখে পুরে দিলেন সাথে রাখা সায়ানাইড ।
সৈনিকেরা এসে তার মৃতদেহের সাথে পেল একটি চিরকুট । পরাধীন দেশবাসী


জিনিভার জলরং-২

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ২৩/০৯/২০০৬ - ১২:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


জিনিভা লেকের ওপারে পাহাড়ি এলাকায় হচ্ছে পুরনো জিনিভা শহর। সিঁড়ি ভেঙ্গে নানা কসরত করে পুরনো শহরের একটা রেস্টুরেন্টে ঢুকলাম খাবারের খোঁজে। সবকিছুরই দাম এখানে একটু বেশি। লন্ডনের চেয়েও বেশি। তবে আমাদের পাশের টেবিলে রাখা রম্নটির টুকরোগুলো নিশ্চিনত্দে খাচ্ছিল কয়েকটি চড়ুই। ওদের নিশ্চিনত্দভাব দেখে বুঝলাম এদেশে পাখির দিকে কেউ ঢিল ছোঁড়ে না। সেরকম কোনো আতংক বা সতর্কতা ওদের আচরণে দেখা গেল না। জিনিভা শহর তেমন বড় নয়, পুরনো শহরটা আরো ছোট। সেখান থেকে আমরা ফিরে আ


জিনিভার জলরং-২

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ২৩/০৯/২০০৬ - ১২:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


জিনিভা লেকের ওপারে পাহাড়ি এলাকায় হচ্ছে পুরনো জিনিভা শহর। সিঁড়ি ভেঙ্গে নানা কসরত করে পুরনো শহরের একটা রেস্টুরেন্টে ঢুকলাম খাবারের খোঁজে। সবকিছুরই দাম এখানে একটু বেশি। লন্ডনের চেয়েও বেশি। তবে আমাদের পাশের টেবিলে রাখা রম্নটির টুকরোগুলো নিশ্চিনত্দে খাচ্ছিল কয়েকটি চড়ুই। ওদের নিশ্চিনত্দভাব দেখে বুঝলাম এদেশে পাখির দিকে কেউ ঢিল ছোঁড়ে না। সেরকম কোনো আতংক বা সতর্কতা ওদের আচরণে দেখা গেল না। জিনিভা শহর তেমন বড় নয়, পুরনো শহরটা আরো ছোট। সেখান থেকে আমরা ফিরে আ


September 22nd

সামপ্রতিক কামরসচটচটে ব্লগপাতা ঘুরে.......

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: শুক্র, ২২/০৯/২০০৬ - ৩:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যৌনতা খুবই স্পর্শকাতর একটা বিষয়, শব্দচয়ন, উপস্থাপন এবং বিশ্লেষনের জায়গাটাতে সচেতন না হলে কিংবা সেই অনুপাতটা ঠিক না হলে সস্তা ,কদর্য হয়ে যায় উপস্থাপনটা। বিষয়টাকে উপস্থাপন করার প্রক্রিয়াটাও সমান রকমের গুরুত্বপূর্ন।বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে যৌনতাভারাক্রান্ত গল্প-কবিতা-উপন্যাস তেমন করে নেই। আমার প্রথম পড়া শক্তির একটা কবিতায় হঠাৎ দেখলাম কবিতাসম্মেলনের হাতমারার উপস্থাপন, তখন আমরা বন্ধু মহলে হাত মারার বিষয়টাকে আলোচনা করলেও এটা কবিতায় একই ভাবে চলে আসবে এমনটা ধারনা ছিলো না, এর পর পড়তে পড়তে আআলজি্বভ চুম্বনের কবিতা পড়লাম, তবে শক্তির কবিতায় শরীরঘনিষ্ঠতার বিষয়টা বাস্তব এবং ভীষনরকম সচেতন নির্মান। কখনই মনে হয় না এটা ইরোটিকা- যার সংজ্ঞায় বলছে এটা এমন ধরনের


ছাগুরামকাব্য ০৬ ঃ বিদ্যা তাহার বাইয়া পড়ে

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৯/২০০৬ - ৭:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হাঁ!
বিদ্যা তাহার বাইয়া পড়ে
বড়ির সাথে সাথে
হাঁ ভাই, বড়ির সাথে সাথে
বাইয়া পড়ে চুঁইয়া পড়ে
জ্ঞানের ভারে নুইয়া পড়ে
ছাগুরামের বিদ্যা যোগান দেয় যে কাঁঠাল পাতে ...

মস্ত বিদ্যা ভয়ঙ্করী
হাঁটার তালে দুলতে থাকে দুলতে থাকে
ঝুলতে থাকে
জ্ঞানের ভারে, ভীষণ ভারে ঝুলতে থাকে
হাঁ ভাই ঝুলতে থাকে

ভারতপ্রেমী রামছাগুরাম ফুলতে থাকে
বিদ্যা খেয়ে ফুলতে থাকে
আইআরসিতে গেট্টুগেদার
দাওয়াত সেথা ফরজ যে তার
শালকাঁঠালের পাতায় মাখা বিরিয়ানির ডালডা খেয়ে ঢুলতে থাকে
হায় ছাগুরাম বিদ্যাভরা প্রকোষ্ঠদ্্বার খুলতে থাকে

ছড়ছড়িয়ে
বড়ির সাথে
বেরিয়ে আসে বিদ্যা বিদ্যা মস্ত বিদ্যা

ছ্যাবলা যত ভ্যাবলা ফ্লাডার বিদ্যাস্রোতে যায় ভেসে যায়
তা


জিনিভার জলরং

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৯/২০০৬ - ৬:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


সৈয়দ আলীর উসকানি দিয়েই শুরম্ন। দেশ-বিদেশ ঘুরেছেন আমাদের এই ব্যতিক্রমী কথাশিল্পী। তিনি লিখেছেন, কল্পনায় যখন খাবে তখন পোলাও-কোর্মা ভালো, আর মনে মনে যখন বেড়াতে যাবে তবে জিনিভা'র লেকেই চলো। লন্ডনে পড়তে এসেছিই মনে ইউরোপ ভ্রমণের ইচ্ছা পুষে রেখে। এবার এলো সুইজারল্যান্ডে যাওয়ার সুযোগ। প্লেনে মাত্র ঘন্টাখানেকের দূরত্ব। যাওয়ার সময় যদিও বাড়তি একঘন্টা যোগ হয়ে গেল জীবনে, ফিরে আসার সময় একঘন্টা ফেরত পাবো ভেবে নিশ্চিন্ত হলাম। নতুবা আমলনামায় ঘাপলা লেগে যেত। নামল


September 21st

দালাল আইন ১৯৭২

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৯/২০০৬ - ২:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

24শে জানুয়ারি 1972, গন প্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রপতি বিশেষ ঘোষনা দিয়ে দালাল আইনের প্রস্তাবনা দেন। সেখানে ঘাতক দালালদের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে-সেযব ব্যাক্তিবর্গ যারা সহযোগিতা বা সহায়তা দিয়েছে দখলদার বাহিনিকে,আচরনে, বা কার্যে বা নৈতিক ভাবে দখলদার বাহিনীকে সমর্থন করেছে,যারা এই দেশের জানমালের ক্ষতিসাধন করেছে, এই দেশের নর-নারী -শিশুএবং নারীদের সম্ভ্রমের উপর নৃশংস, অমানবিক অত্যাচার চালিয়েছে, যারা পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর গনহত্যায় অংশগ্রহন করেছিলো, এমন সব ব্যাক্তি যাদের আচরন এবং কার্যের পরিনতিতে এই দেশের নাগরিকদের জানমালের ক্ষতিসাধন হয়েছে, তাদের সবাইকে দালাল বলা হয়েছে।তাদের আইনের আওতায় আনার জন্যই এই বিশেষ প্রজ্ঞাপনের প্রস্তাবনা।এই আইনের বল