স্বাস্থ্য ও ফিটনেস কাজে আসে। তবু যখন শারীরিকভাবে আরো কাজ করার কথা ওঠে তখন বেশির ভাগ লোকজন নানা অজুহাত এবং দুশ্চিন্তার কথা বলে। এইসব বাধার জন্য আমরা পা ফেলতে পারি না। নীচে কিছু সাধারণ বাধা এবং এসবের সম্ভাব্য সমাধান দেয়া হলো:
"আমার যথেষ্ট সময় নাই।" সবারই সময় সমান। আমরা শুধু আলাদাভাবে এটা ব্যবহার করি। এটা হচ্ছে গুরুত্ব ঠিক করার বিষয়। অনেকে টেলিভিশন দেখার জন্য অনেক সময় পান কিন্তু ফিটনেসের জন্য সময় পান না। এর জন্য অনেক সময় লাগে না। দিনে পাঁচ মিন
স্বাস্থ্য ও ফিটনেস কাজে আসে। তবু যখন শারীরিকভাবে আরো কাজ করার কথা ওঠে তখন বেশির ভাগ লোকজন নানা অজুহাত এবং দুশ্চিন্তার কথা বলে। এইসব বাধার জন্য আমরা পা ফেলতে পারি না। নীচে কিছু সাধারণ বাধা এবং এসবের সম্ভাব্য সমাধান দেয়া হলো:
"আমার যথেষ্ট সময় নাই।" সবারই সময় সমান। আমরা শুধু আলাদাভাবে এটা ব্যবহার করি। এটা হচ্ছে গুরুত্ব ঠিক করার বিষয়। অনেকে টেলিভিশন দেখার জন্য অনেক সময় পান কিন্তু ফিটনেসের জন্য সময় পান না। এর জন্য অনেক সময় লাগে না। দিনে পাঁচ মিন
ধ্যান বা মেডিটেশন অনেক রকম হয়। প্রায় সব ধর্মেই কোন না কোন ভাবে ধ্যান করার কথা বলা আছে। এতে মনে শান্তি আসে, শরীরকে শান্ত করা বা ব্যথা, ক্লান্তি, স্ট্রেস, শ্বাস কষ্ট এসব ম্যানেজ করা সহজ। মন দিয়ে ধ্যান করা এক রকমের মেডিটেশন। এটা করা খুব সোজা। মন দিয়ে ধ্যান বা মেডিটেশন করতে হলে আপনার লাগবে একটা চুপচাপ জায়গা আর পাঁচ মিনিট সময়। মাটিতে পা সমান করে রেখে চেয়ারে বসুন। হাত কোলে, বা হাঁটুর উপর রাখুন। ইচ্ছে করলে, আর যদি পারেন তবেই, আপনি পায়ের উপর পা তুলে আসন
ধ্যান বা মেডিটেশন অনেক রকম হয়। প্রায় সব ধর্মেই কোন না কোন ভাবে ধ্যান করার কথা বলা আছে। এতে মনে শান্তি আসে, শরীরকে শান্ত করা বা ব্যথা, ক্লান্তি, স্ট্রেস, শ্বাস কষ্ট এসব ম্যানেজ করা সহজ। মন দিয়ে ধ্যান করা এক রকমের মেডিটেশন। এটা করা খুব সোজা। মন দিয়ে ধ্যান বা মেডিটেশন করতে হলে আপনার লাগবে একটা চুপচাপ জায়গা আর পাঁচ মিনিট সময়। মাটিতে পা সমান করে রেখে চেয়ারে বসুন। হাত কোলে, বা হাঁটুর উপর রাখুন। ইচ্ছে করলে, আর যদি পারেন তবেই, আপনি পায়ের উপর পা তুলে আসন
শরীরের নানা অসুবিধায়, পুরনো/ক্রনিক অসুখ থাকলে রাগ হওয়া খুব স্বাভাবিক। শরীরের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেললে মন-খারাপ হতে পারে, অসহায় ও হতাশ (ডিপ্রেশন) লাগতে পারে। আপনি হয়ত নিজেকে প্রশ্ন করবেন, "কেন আমি?" ঠিকমত শরীরের যত্ন নেন নি বলে নিজের উপর আপনার রাগ হতে পারে। পরিবারের সবাই ঠিকমত দেখাশুনা করছে না বলে তাদের উপর রাগ হতে পারে। ডাক্তারের উপর রাগ হতে পারে যে তিনি আপনার সমস্যা ভালো করতে পারছেন না। মাঝেমাঝে দেখতে পারেন যে, আপনি অন্য জায়গায় রাগ দেখাচ্ছেন;
শরীরের নানা অসুবিধায়, পুরনো/ক্রনিক অসুখ থাকলে রাগ হওয়া খুব স্বাভাবিক। শরীরের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেললে মন-খারাপ হতে পারে, অসহায় ও হতাশ (ডিপ্রেশন) লাগতে পারে। আপনি হয়ত নিজেকে প্রশ্ন করবেন, "কেন আমি?" ঠিকমত শরীরের যত্ন নেন নি বলে নিজের উপর আপনার রাগ হতে পারে। পরিবারের সবাই ঠিকমত দেখাশুনা করছে না বলে তাদের উপর রাগ হতে পারে। ডাক্তারের উপর রাগ হতে পারে যে তিনি আপনার সমস্যা ভালো করতে পারছেন না। মাঝেমাঝে দেখতে পারেন যে, আপনি অন্য জায়গায় রাগ দেখাচ্ছেন;
নারী ও ইসলাম নিয়ে কথা উঠলেই কথা আসে হিজাবের। ইসলামে নারী ও পুরুষ সবাইকে পোষাকের বিষয়ে নির্দেশ দেয়া আছে। কিন্তু কাজ ভেদে, খেলাধূলার ধরন ভেদে, আবহাওয়া ও তাপমাত্রা ভেদে, ভৌগলিক অবস্থান ও অঞ্চল ভেদে পোষাক যুক্তিসঙ্গত কারণেই পাল্টায়। যাতে ঐ বিশেষ সময়ে, বিশেষ অবস্থায় মানুষ তার ক্রিয়াকর্মের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে পারে। ইসলামে নারীর পোষাক সংক্রান্ত বিভিন্ন আদেশ-নির্দেশ পোষাকের এই যৌক্তিক কার্যকারণগুলোকে মানে না। তাই এত বিতর্ক। অন্যান্য অনেক ধর্
আবারও অতীত ঘাটতে হচ্ছে বলে দুঃখিত। মাঝে মাঝে ব্লগে শালিনতাবাদি হাঁক শুরু হয়। নতুন শুরু হয়েছে রাসেল(.........) এর একটা পোষ্ট নিয়ে। ওখানে ব্লগারের প্রতি অশীল ভাষা বর্ষন হয়েছে এই দাবি মহাজনের। তা এই অশীল ভাষার ঐতিহ্য এই ব্লগে কাদের সুচনা? এখন একজনের ঘাড়ে বন্দুক রেখে সবাই সাধু সন্ত হয়ে গেলে হবে?
দাদা, ডেস্ট্রয়ার, অপবাক, এবং আরও অনেক বর্ণচোরা ব্লগার যারা বিভিন্ন নামে এসে গালি দিয়ে যায়, সাচ্চা রাজাকার বলে একজন আছে যে মাঝে মাঝে রক্তশীতল করা হুমকি দেয়, এবং আরও অনেকে যারা উন্মুক্ত যৌনতা চায়, এদের স্বেচ্ছাচারি মন্তব্যগুলোর সময় শালিন সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা কোথায় ছিলো? কোথায় ছিলো এই শালীন সুশীল সমাজ যখন এখানে মহুয়ামঞ্জুরিকে নিয়ে নানাবিধ কেচ্ছাকাহ
হাবিল আর কাবিল দুই ভাই। হাবিল ভেড়া চরায়, কাবিল চাষবাস করে। ফসল উঠলে কাবিলের বউ পায়েস রাঁধে, পোলাও করে, আর হাবিলের বউ ভেড়ার মাংস কাঠিতে গেঁথে পোড়ায়। তারপর দুই ভাই বউপোলাপান নিয়ে বসে খায় গপাগপ।
এভাবেই চলছিলো দিন, হঠাৎ একদিন এক স্বর্গদূত এসে হাজির।
হাবিল কাবিল স্বর্গদূতদের খুব একটা পছন্দ করে না, ঈশ্বরের বার্তা নিয়ে আসে এরা, সে-ই ঈশ্বর যে তাদের বাবাকে পাছায় লাথি মেরে নন্দন কানন থেক...
1.
দুর্যোগ নামে পৃথিবীতে ঈশ্বরের হাত ধরে প্রকৃতির রূপে আর প্রাণ হারায় লক্ষ লক্ষ লোক ও প্রাণী। মানুষের কেউ কেউ অবিশ্বাসী ছিল নিশ্চয়ই কিন্তু প্রাণীদের? সুনামি আসে নিস্তরঙ্গ সমুদ্রের জল থেকে দক্ষিণ এশিয়া ও পাশর্্ববর্তী অঞ্চলে আর মারা যায় অজস্্র নিষ্পাপ শিশু-নারী-পুরুষ-পশু-পক্ষী-কীট-পতঙ্গ। এ হত্যাকান্ডের পেছনে যদি থাকতো মানুষের হাত তবে তাকে চিহ্নিত করা হতো সর্বশ্রেষ্ঠ সন্ত্রাসী হিসেবে। কিন্তু ঈশ্বর এই বিরাট ধ্বংসযজ্ঞের পরও থেকে যান পরম করুণাময়। বি