ভাই ও বোনেরা বহুদিন টাটকা শ্লোগান শুনি না, কেনো মানুষ রাজনীতি করে কেনো মানুষ শ্লোগান দেয় এসব নিয়ে একটু মতামত দিয়ে যান।
আমার মতামত রাজনৈতিকদের বৌ সুন্দরী না বিধায় ওরা ঘরের বাইরে থাকে।
আর আমার প্রিয় শ্লোগান
এরশাদের দুই গালে
জুতা মারো তালে তালে
লক্ষ্যবিচু্যত হয়েছি মনে হয়, গত পোষ্টে আমি সভ্যতার ক্রমবিকাশের ধারায় মানুষের ভেতরে ইশ্বরচেতনার জন্ম নিয়ে বলছিলাম কথা, চেতনার একটা ধাপে মানুষ নিরাকার ইশ্বরকল্পনা করে, কিন্তু জনগনের আমার বক্তব্য পছন্দ নয়। অনেক আগেই আমি একবার বলেছি মরিস বুকাইলি বেশ চমৎকার একটা বই লিখেছেন, তার মূল উদ্দেশ্য কি ছিলো আমি জানি না, তবে এটা বৈজ্ঞানিক নিবন্ধ না বিধায় কল্পনার আশ্রয় নিয়েছেন, অনেক ক্ষেত্রেই বেশ স্বাধীন ভাবেই নিজের মনমতো বৈজ্ঞানিক তথ্য তুলে ধরেছেন এবং মন মতো সেগুলোকে পরিমর্জন modify করেছেন, তবে এখানে এখনও কিছু মানুষ বসবাস করে যাদের ধারনা প্রকাশিত বই সব সময় সত্য বহন করে, (এটা সব ক্ষেত্রে সত্য নয় এটা তাদের যৌক্তিক মন জানে তবে উপন্যাস পড়ার সময় তারা এটাকে মাথ
মনের অসীম ক্ষমতা। এই ক্ষমতা বেশি বুঝা যায় যখন মন বিদ্রোহ করে বসে। কোনো কাজে সে আর মন লাগায় না। এই যে মন বসে না এ থেকে ধীরে ধীরে তৈরি হতে পারে মনমরা ভাব। মনটা মরেই থাকে। তার চেতন বুঝা যায় না।
পরিপাশ্বর্ের নানা ক্রিয়া/প্রতিক্রিয়ার ফল হিসেবে মনের একটি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হচ্ছে মনমরা ভাব (Depression)। কোনো কোনো লোক বলেন , তাঁরা দুঃখী, কিছু ভাল চলছেনা বা মনখারাপ। সবসময় বোঝাও যায় না কখন আপনার মন খারাপ। কখন আপনি গভীর হতাশায় পড়বেন তা বুঝা আরো কঠ
মনের অসীম ক্ষমতা। এই ক্ষমতা বেশি বুঝা যায় যখন মন বিদ্রোহ করে বসে। কোনো কাজে সে আর মন লাগায় না। এই যে মন বসে না এ থেকে ধীরে ধীরে তৈরি হতে পারে মনমরা ভাব। মনটা মরেই থাকে। তার চেতন বুঝা যায় না।
পরিপাশ্বর্ের নানা ক্রিয়া/প্রতিক্রিয়ার ফল হিসেবে মনের একটি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হচ্ছে মনমরা ভাব (Depression)। কোনো কোনো লোক বলেন , তাঁরা দুঃখী, কিছু ভাল চলছেনা বা মনখারাপ। সবসময় বোঝাও যায় না কখন আপনার মন খারাপ। কখন আপনি গভীর হতাশায় পড়বেন তা বুঝা আরো কঠ
গাইডেড ইমেজারি বা ছবি কল্পনা বলে একটি কথা আছে। আত্মসম্মোহনের একটি ধরণ। ইদানীং ডাক্তাররাও এ পদ্ধতিটি ব্যবহার করছেন ক্রনিক বা দীর্ঘসময় ধরে রোগে ভোগা লোকদের জন্য। তবে এটার মূল উদ্দেশ্য হলো বর্তমান মানসিক চাপ থেকে মনকে মুক্ত করা। এতে চাপ কমে একধরনের স্বস্তি ফিরে আসে দেহে-মনে।
আধুনিক জীবনে আমরা নানা কাজের কারণে স্ট্রেসড হয়ে পড়ে। সে সময় এধরনের গাইডেড ইমেজারি খুবই কাজে দেয়। পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। নীচে একটা বিস্তৃত ব্যাখ্যা ও গল্প দেয়া আছে। করে দেখ
গাইডেড ইমেজারি বা ছবি কল্পনা বলে একটি কথা আছে। আত্মসম্মোহনের একটি ধরণ। ইদানীং ডাক্তাররাও এ পদ্ধতিটি ব্যবহার করছেন ক্রনিক বা দীর্ঘসময় ধরে রোগে ভোগা লোকদের জন্য। তবে এটার মূল উদ্দেশ্য হলো বর্তমান মানসিক চাপ থেকে মনকে মুক্ত করা। এতে চাপ কমে একধরনের স্বস্তি ফিরে আসে দেহে-মনে।
আধুনিক জীবনে আমরা নানা কাজের কারণে স্ট্রেসড হয়ে পড়ে। সে সময় এধরনের গাইডেড ইমেজারি খুবই কাজে দেয়। পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। নীচে একটা বিস্তৃত ব্যাখ্যা ও গল্প দেয়া আছে। করে দেখ
ধন্যবাদটাই আগে দেই। রেটিং-এর বিষয়টি চালু করার জন্য। মন্তব্য করা না হলেও রেটিং করতে আমার অলসতা নেই। জনপ্রিয় লেখার একটা তালিকা নিশ্চয়ই এখন পাওয়া যাবে। (মনে কিঞ্চিত আশা, কষ্ট করে লেখা আমার পোস্টগুলোও সেখানে স্থান পাবে এবং আরো বেশি পাঠকের পাঠের বিষয় হবে।)
কিন্তু রেটিং করার পর কিছু অসুবিধা হচ্ছে। সাইটের উন্নয়নকর্মীরা নিশ্চয়ই সে খবর রাখেন। তো আমি যেসব অসুবিধায় পড়েছি তার একটা তালিকা দেই।
1. প্রথমবার রেটিং করার পর আমার ইন্টারনেট মানে এওএল উইনডো
ধন্যবাদটাই আগে দেই। রেটিং-এর বিষয়টি চালু করার জন্য। মন্তব্য করা না হলেও রেটিং করতে আমার অলসতা নেই। জনপ্রিয় লেখার একটা তালিকা নিশ্চয়ই এখন পাওয়া যাবে। (মনে কিঞ্চিত আশা, কষ্ট করে লেখা আমার পোস্টগুলোও সেখানে স্থান পাবে এবং আরো বেশি পাঠকের পাঠের বিষয় হবে।)
কিন্তু রেটিং করার পর কিছু অসুবিধা হচ্ছে। সাইটের উন্নয়নকর্মীরা নিশ্চয়ই সে খবর রাখেন। তো আমি যেসব অসুবিধায় পড়েছি তার একটা তালিকা দেই।
1. প্রথমবার রেটিং করার পর আমার ইন্টারনেট মানে এওএল উইনডো
বাসা থেকে বেরিয়েছি তখন স্ট্রাটফোর্ড হয়ে ইলফোর্ড যাবো। বাস স্টপে দাঁড়িয়ে আছি। দেখি দুটো 3 থেকে 5 বছরের বাচ্চা হেঁটে আসছে তাদের মায়ের সাথে। বাচ্চাটির হাতে চিপসের প্যাকেট আর কোকের বোতল। তো খাওয়া শেষ হয়ে গেলে বাচ্চাটি চিপসের প্যাকেটটি ফেলে দিলো ফুটপাথে। ওর মা সেটি কুড়িয়ে নিয়ে বাচ্চাটিকে বক্তৃতা শুরু করলো। আদর ও ধমক মেশানো একটি বিশেষ ভঙ্গিতে বাচ্চাদেরকে শাসন করানোর একটি শিক্ষা দেয়া হয় এদেশে অভিভাবকদেরকে।
আমার পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় যতটুকু শোনা
বাসা থেকে বেরিয়েছি তখন স্ট্রাটফোর্ড হয়ে ইলফোর্ড যাবো। বাস স্টপে দাঁড়িয়ে আছি। দেখি দুটো 3 থেকে 5 বছরের বাচ্চা হেঁটে আসছে তাদের মায়ের সাথে। বাচ্চাটির হাতে চিপসের প্যাকেট আর কোকের বোতল। তো খাওয়া শেষ হয়ে গেলে বাচ্চাটি চিপসের প্যাকেটটি ফেলে দিলো ফুটপাথে। ওর মা সেটি কুড়িয়ে নিয়ে বাচ্চাটিকে বক্তৃতা শুরু করলো। আদর ও ধমক মেশানো একটি বিশেষ ভঙ্গিতে বাচ্চাদেরকে শাসন করানোর একটি শিক্ষা দেয়া হয় এদেশে অভিভাবকদেরকে।
আমার পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় যতটুকু শোনা