[justify]"পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে জ্বলন্ত
ঘোষণার ধ্বনি প্রতিধ্বনি তুলে
নতুন নিশান উড়িয়ে, দামামা বাজিয়ে দিগ্বিদিক,
এই বাংলায় তোমাকে আসতেই হবে, হে স্বাধীনতা।"---- শামসুর রাহমান
বিজয় দিবস এলে আমার খুব জানতে ইচ্ছে হয় ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, সবাই কি করেছিলেন এই দিনে। দীর্ঘ ৯ মাসের অত্যাচার, অনাচার, অবিচার, সীমাহীন কষ্ট, সম্মুখ সমরে আজন্ম শত্রু পাকিদের সাথে সাথে পিছন থেকে হামলা করা দেশীয় কেউটেগুলোর ছোবল থেকে প্রতিমুহূর্তে লড়াই করে বেঁচে থাকা, যখন তখন নেমে আসা মৃত্যুভয় শেষে যেদিন সত্যিকার অর্থে বিজয় আসল, সবার মনের অবস্থা কি হয়েছিল। সবাই যুদ্ধের ভয়াবহ আঘাতে বিহবলিত, আতঙ্কিত। সব ছাপিয়ে বিজয় এসেছিল। কেমন ছিল সেই অনুভূতি?
[justify]পিচ্চিকালে গাছ থেকে বাদুড় ঝোলা দেখতে যাওয়া আমার অন্যতম পছন্দের কাজ ছিল ।প্রায় সন্ধ্যায় সেজ মামার হাত ধরে পদ্মা নদীর পাড়ে, শাহ্ মখদুম কলেজের ধারে যে বিশাল প্রাচীন বটগাছটা ছিল,সেখানে বাদুড় ঝোলা দেখতে যেতাম। সেইসব সন্ধ্যায় কালো কালো বাদুড়ের উল্টামুখো ঝুলে থাকা দেখে আমি খুব রোমাঞ্চিত হতাম। কি ভীষণ রহস্যময় মনে হত সেইসব সন্ধ্যাগুলো। তারপর একদিন একটা গল্প পড়লাম বাদুড়দের নিয়ে। একটি
[justify]অতিথি হবার গল্প
[justify]আমার আম্মা বরাবরই খুব রসিক মানুষ। কথায় কথায় হেসে গড়িয়ে পড়েন। উনাকে দেখলে দুঃখ বা কষ্ট বোধ টের পাওয়া যায়না। অনেক বড় বড় ঘটনাতেও উনাকে খুব শান্ত ভাবে হাসি মুখে ঘটনার মুখোমুখি হতে দেখেছি। ছোট থেকে দেখি আম্মা কখনও খাবার নষ্ট করেননা, সব খাবারই নাকি উনার কাছে খুব সুস্বাদু মনে হয়। আমি মাঝে মাঝে বিরক্ত হতাম। সব খাবারই মজা, তাই কি আর হতে পারে?
[justify] অনেক সময় কোন কোন মানুষের তেমন কোন উল্লেখযোগ্য কারন ছাড়ায় আপাত দর্শন নিরীহ কিছু প্রানির সাথে টক্কর বেঁধে যায়। যেমন কোন কোন মানুষ থাকে গরু যাদের দেখলেই গুঁতাতে চায়, কাউকে আবার রাজহাঁস তেড়ে নিয়ে বেড়ায় যখন তখন। কারো আবার থাকে কুকুরের সাথে অজ্ঞাত শত্রুতা। কুকুর বাবাজী তাদের দেখিবা মাত্র গলার জোরে পাড়া মাতায়। কিন্তু আমার এত এত প্রাণী থাকতেও খুব ছোটতেই ”গিয়াঞ্জাম” বেঁধেছিল ছাগল নাম
[justify]আমি মানুষটা ছোট থেকেই কিঞ্চিত বোকা কিসিমের। অন্যরা যে বয়সে এবং যে সময়ে সৃষ্টি রহস্যর মত বিশাল ব্যাপার সহজেই বুঝে ফেলে, সেই বয়সেও বাংলা সিনেমা নামক বস্তু দেখার কল্যাণে আমার ধারনা ছিল কারেন্ট চলে গেলে এবং শুধুমাত্র দরজা বন্ধ করলেই নতুন একটা শিশুর ট্যাঁ ফো শোনা যাবে...
[justify]বিকেলের দিকে ল্যাবে বসে কাজ করছিলাম, কাজের মাঝেই ইন্টারনেটে কখনও এদিক সেদিক ঘুরাঘুরি। হঠাৎ এই খবরটি চোখে পড়ে,কোটালীপাড়ায় দুর্গার প্রতিমা ভাংচুর । রামুর সেই ভয়ংকর ঘটনার পর(প্রত্যক্ষদর্শী একজন ভান্তের বয়ানে ), আসলে বিগত বেশ কয়েকদিন ধ
[justify]সময়টা জুন মাস, ২০০১ সাল। কলেজে পড়ি তখন। আমরা চার বন্ধু আর আমার এক কাজিন রাজশাহী থেকে বাসে চেপে বসেছি, উদ্দেশ্য হল তাদেরকে স্বচক্ষে একটি বিশেষ জিনিষ দেখানো। গন্তব্য চাঁপাই নবাবগঞ্জ, আমার দাদার বাড়ি!
[justify]আমি ,বিটু আর রতন সেই বাল্যকাল হইতেই প্রানের বন্ধু, তিনজন হইবার কারনে আর মানিকজোড় বলিতে পারিলাম না। তবে আপাতত হরিহর আত্মা কহিতে পারি, যদিও শুনিয়াছি যে হরিহর একটি হিন্দুয়ানি শব্দ, আর আমরা প্রত্যেকেই হইলাম যবন। তবুও যে কয়দিন বর্তমানকালের এই স্বল্প সংখ্যক হিন্দু আমাদের দেশে উপস্থিত রহিবে সে কয়দিনের নিমিত্তে আমরা হরিহর আত্মা। লোকমুখে শুনিতে পাইয়াছি যে, অচিরেই এই দেশ হইতে সকল হিন্দু, বৌদ
[justify]এই বছরের মাঝামাঝি সম্ভবত মে মাসের শেষ দিকে আমি আমার বন্ধুদের অনেকের ফেসবুকে একটা ভিডিও শেয়ার দেখতে পাই, তখন আমি খুব ব্যাস্ত সময় কাটাচ্ছি, তবুও বার বার ভাবনা মনে কেন সবাই এটা শেয়ার করছে, কি আছে এতে? কৌতূহলের জয় হল শেষ পর্যন্ত!